অনলাইন ডেস্ক
ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি বলেছেন, ‘হামাস জিন্দা আছে, জিন্দা থাকবে।’ আজ শনিবার হামাসের প্রয়াত প্রধান ইয়াহইয়া সিনওয়ারের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে এবং হামাসের প্রতি সমর্থন ব্যক্ত করে এক বিবৃতিতে এ কথা বলেন। লেবাননের সংবাদমাধ্যম আল-মায়েদিনের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ইয়াহইয়া সিনওয়ারকে শহীদ আখ্যা দিয়ে খামেনি বলেন, ‘তিনি তাঁর শহীদ সঙ্গীদের সঙ্গে সম্মানজনকভাবে যোগ দিয়েছেন। তাঁর মৃত্যু দখলদার ইসরায়েলি শাসনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে তাঁর দৃঢ় সংকল্পসহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ প্রচেষ্টাই তুলে ধরে এবং এভাবেই তিনি বিবেচনার যোগ্য।’
ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আরও বলেন, ‘যদিও তাঁর শাহাদত একটি বড় ক্ষতি, তবে ইতিহাস প্রমাণ করেছে যে প্রতিরোধ যুদ্ধ নেতাদের মৃত্যুর পরেও থেমে থাকে না এবং আল্লাহর ইচ্ছায় থামবেও না।’ তিনি বলেন, ‘শেখ আহমদ ইয়াসিন, ফাতহি শাকাকি, রানতিসি ও ইসমাইল হানিয়ার মতো সিনওয়ারের শাহাদতের পরও প্রতিরোধ যুদ্ধ (হামাস) এক মুহূর্তের জন্যও থামবে না।’
বিবৃতিতে খামেনি সিনওয়ারের পরিবার, হামাস এবং এর সমর্থকদের প্রতি সমবেদনা জানান। তিনি নিশ্চিত করেছেন, ইরান হামাস এবং এর যোদ্ধাদের প্রতি তার বিশ্বস্ত সমর্থন অব্যাহত রাখবে। যেমনটা অতীতে সব সময় করেছে।
গত বৃহস্পতিবার ইসরায়েলি বাহিনীর হাতে নিহত হন ইয়াহইয়া সিনওয়ার। ইসরায়েলি সশস্ত্র বাহিনী জানিয়েছে, তারা সিনওয়ারকে হত্যার জন্য গাজায় ‘ঘর থেকে ঘরে’ তাঁকে ট্র্যাক করেছে এবং অবশেষে এক ভয়াবহ বন্দুকযুদ্ধ শেষে তাঁকে হত্যা করেছে। সিনওয়ার যথাসাধ্য চেষ্টা করেছেন ইসরায়েলি বাহিনীকে ফাঁকি দিতে। তবে হার মানতে হয় তাঁকে।
আইডিএফের বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘গাজার এই অঞ্চলে (যেখানে সিনওয়ারকে হত্যা করা হয়) ইসরায়েলি সশস্ত্র বাহিনীর ৮২৮তম ব্রিগেডের (বিসলাচ) সেনারা তিনজন সন্ত্রাসীকে চিহ্নিত করে হত্যা করে। দেহ শনাক্তকরণ প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার পর নিশ্চিত হওয়া যায় যে ইয়াহইয়া সিনওয়ারকে হত্যা করা হয়েছে।’
পরে পৃথক এক বিবৃতিতে ইসরায়েলি সশস্ত্র বাহিনীর মুখপাত্র রিয়ার অ্যাডমিরাল ড্যানিয়েল হ্যাগারি বলেন, রাফাহ জেলায় ইয়াহইয়া সিনওয়ার এবং আরও দুই যোদ্ধাকে শনাক্ত করার পর হত্যা করা হয়েছে। হ্যাগারি বলেন, ‘এই তিনজন আশ্রয়ের জন্য এক বাড়ি থেকে আরেক বাড়িতে যাচ্ছিলেন। আমাদের সেনারা তাঁদের অনুসরণ করে এবং এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় পালিয়ে যেতে বাধ্য করে।’
হ্যাগারি আরও বলেন, ‘সিনওয়ার একা পালিয়ে যান একটি বিল্ডিংয়ে। সেখানে আমাদের বাহিনী একটি ড্রোন দিয়ে পুরো এলাকা স্ক্যান করেছিল—যা আপনি এই ছবিতে দেখতে পাচ্ছেন। আমাদের ছোড়া গুলিতে ইয়াহইয়া সিনওয়ারের একটি হাত আহত করেছিলেন। তিনি ড্রোনটির দিকে একটি ডাল ছুড়ে মেরেছিলেন।’
ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি বলেছেন, ‘হামাস জিন্দা আছে, জিন্দা থাকবে।’ আজ শনিবার হামাসের প্রয়াত প্রধান ইয়াহইয়া সিনওয়ারের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে এবং হামাসের প্রতি সমর্থন ব্যক্ত করে এক বিবৃতিতে এ কথা বলেন। লেবাননের সংবাদমাধ্যম আল-মায়েদিনের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ইয়াহইয়া সিনওয়ারকে শহীদ আখ্যা দিয়ে খামেনি বলেন, ‘তিনি তাঁর শহীদ সঙ্গীদের সঙ্গে সম্মানজনকভাবে যোগ দিয়েছেন। তাঁর মৃত্যু দখলদার ইসরায়েলি শাসনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে তাঁর দৃঢ় সংকল্পসহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ প্রচেষ্টাই তুলে ধরে এবং এভাবেই তিনি বিবেচনার যোগ্য।’
ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আরও বলেন, ‘যদিও তাঁর শাহাদত একটি বড় ক্ষতি, তবে ইতিহাস প্রমাণ করেছে যে প্রতিরোধ যুদ্ধ নেতাদের মৃত্যুর পরেও থেমে থাকে না এবং আল্লাহর ইচ্ছায় থামবেও না।’ তিনি বলেন, ‘শেখ আহমদ ইয়াসিন, ফাতহি শাকাকি, রানতিসি ও ইসমাইল হানিয়ার মতো সিনওয়ারের শাহাদতের পরও প্রতিরোধ যুদ্ধ (হামাস) এক মুহূর্তের জন্যও থামবে না।’
বিবৃতিতে খামেনি সিনওয়ারের পরিবার, হামাস এবং এর সমর্থকদের প্রতি সমবেদনা জানান। তিনি নিশ্চিত করেছেন, ইরান হামাস এবং এর যোদ্ধাদের প্রতি তার বিশ্বস্ত সমর্থন অব্যাহত রাখবে। যেমনটা অতীতে সব সময় করেছে।
গত বৃহস্পতিবার ইসরায়েলি বাহিনীর হাতে নিহত হন ইয়াহইয়া সিনওয়ার। ইসরায়েলি সশস্ত্র বাহিনী জানিয়েছে, তারা সিনওয়ারকে হত্যার জন্য গাজায় ‘ঘর থেকে ঘরে’ তাঁকে ট্র্যাক করেছে এবং অবশেষে এক ভয়াবহ বন্দুকযুদ্ধ শেষে তাঁকে হত্যা করেছে। সিনওয়ার যথাসাধ্য চেষ্টা করেছেন ইসরায়েলি বাহিনীকে ফাঁকি দিতে। তবে হার মানতে হয় তাঁকে।
আইডিএফের বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘গাজার এই অঞ্চলে (যেখানে সিনওয়ারকে হত্যা করা হয়) ইসরায়েলি সশস্ত্র বাহিনীর ৮২৮তম ব্রিগেডের (বিসলাচ) সেনারা তিনজন সন্ত্রাসীকে চিহ্নিত করে হত্যা করে। দেহ শনাক্তকরণ প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার পর নিশ্চিত হওয়া যায় যে ইয়াহইয়া সিনওয়ারকে হত্যা করা হয়েছে।’
পরে পৃথক এক বিবৃতিতে ইসরায়েলি সশস্ত্র বাহিনীর মুখপাত্র রিয়ার অ্যাডমিরাল ড্যানিয়েল হ্যাগারি বলেন, রাফাহ জেলায় ইয়াহইয়া সিনওয়ার এবং আরও দুই যোদ্ধাকে শনাক্ত করার পর হত্যা করা হয়েছে। হ্যাগারি বলেন, ‘এই তিনজন আশ্রয়ের জন্য এক বাড়ি থেকে আরেক বাড়িতে যাচ্ছিলেন। আমাদের সেনারা তাঁদের অনুসরণ করে এবং এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় পালিয়ে যেতে বাধ্য করে।’
হ্যাগারি আরও বলেন, ‘সিনওয়ার একা পালিয়ে যান একটি বিল্ডিংয়ে। সেখানে আমাদের বাহিনী একটি ড্রোন দিয়ে পুরো এলাকা স্ক্যান করেছিল—যা আপনি এই ছবিতে দেখতে পাচ্ছেন। আমাদের ছোড়া গুলিতে ইয়াহইয়া সিনওয়ারের একটি হাত আহত করেছিলেন। তিনি ড্রোনটির দিকে একটি ডাল ছুড়ে মেরেছিলেন।’
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ লাওসে এবার মারা গেলেন অস্ট্রেলিয়ার এক কিশোরী। সম্প্রতি কাঁধে ব্যাকপ্যাক ঝুলিয়ে দেশটিতে ঘুরতে গিয়েছিলেন তিনি। বৃহস্পতিবার সিএনএন জানিয়েছে, সন্দেহজনক অ্যালকোহল পান করার পর ১৯ বছর বয়সী বিয়াঙ্কা জোনসের মৃত্যু ঘটে। বিগত কিছুদিনের মধ্যে বিয়াঙ্কার মৃত্যু ছিল এ ধরনের চতুর্থ ঘটনা।
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আদালতে আদানি গ্রুপের প্রধান গৌতম আদানিকে ঘুষ ও জালিয়াতির অভিযোগে অভিযুক্ত করার পর আন্তর্জাতিক বাজারে ভারতীয় শিল্প গোষ্ঠীটির শেয়ারদরে ধস নেমেছে। আদানির বিরুদ্ধে এই অভিযোগ প্রকাশ্যে আসার পর আজ বৃহস্পতিবার নাগাদ গোষ্ঠীটি ২৭ বিলিয়ন ডলার বা ২ লাখ ২৮ হাজার কোটি
২ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানে যাত্রীবাহী একটি বাসে অজ্ঞাত বন্দুকধারীর গুলিতে অন্তত ৩৮ জন নিহত হয়েছে। এ ছাড়া, এই ঘটনায় আহত হয়েছে আরও ২৯ জন আহত হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশে এ ঘটনা ঘটে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য
২ ঘণ্টা আগেফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজা কেন্দ্রিক স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের শীর্ষ নেতারা কাতার ত্যাগ করেছেন। তবে দেশটির রাজধানী দোহায় অবস্থিত হামাসের রাজনৈতিক কার্যালয় এখনো বন্ধ হয়নি। গোষ্ঠীটির শীর্ষ নেতারা কাতার ত্যাগ করে তুরস্কে গিয়েছেন এমন গুঞ্জন শোনা গেলেও বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তাই, এই অবস্থায় প্রশ্ন উঠে
২ ঘণ্টা আগে