অনলাইন ডেস্ক
কট্টরপন্থীদের ব্যাপক নির্বাচনী প্রচারণার মাঝে নারীর অধিকার, অধিক সামাজিক স্বাধীনতা, পশ্চিমের সঙ্গে বৈরিতায় সতর্কতা আর অর্থনৈতিক সংস্কারের প্রতি সমর্থন জানিয়ে ইরানের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলেন মধ্যপন্থী মাসুদ পেজেশকিয়ান।
আজ শুক্রবার দেশটিতে অনুষ্ঠিত প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি সমর্থিত কট্টরপন্থী প্রার্থীর সঙ্গে পেজেশকিয়ানের হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হয়েছে। যে কারণে দেশটির এই প্রেসিডেন্ট নির্বাচন গড়িয়েছে রান-অফে বা দ্বিতীয় ধাপে; যা আগামী ৫ জুলাই অনুষ্ঠিত হবে।
ইরানের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রকাশিত প্রাথমিক ফলাফলে মধ্যপন্থী আইনপ্রণেতা মাসুদ পেজেশকিয়ান ১ কোটি ৪ লাখের বেশি ভোট পেয়েছেন। প্রতিদ্বন্দ্বী খামেনি সমর্থিত কট্টরপন্থী কূটনীতিক সাঈদ জালিলি পেয়েছেন ৯৪ লাখ ৭৩ হাজার ২৯৮ ভোট।
ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স বলেছে, শুক্রবারের প্রথম রাউন্ডের ভোটে প্রথম স্থানের জন্য কট্টরপন্থী সাঈদ জালিলিকে পরাজিত করেছেন পেজেশকিয়ান। কিন্তু এই দুই প্রার্থী এখন আগামী ৫ জুলাই রান-অফ নির্বাচনে মুখোমুখি হবেন।
দেশটির সংবিধান অনুযায়ী, প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে যেসব প্রার্থী অংশ নেবেন তাঁদের মধ্যে কেউ যদি সরাসরি প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হতে চান তাহলে তাঁকে মোট ভোটের ৫০ শতাংশ বা তারও বেশি ভোট পেতে হবে।
কোনো প্রার্থী এই ‘ম্যাজিক ফিগার’ স্পর্শ করতে না পারলে নির্বাচন গড়াবে রান-অফে। যেখানে সর্বোচ্চ ও দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ভোট পাওয়া দুই প্রার্থীর মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে। এই রান-অফে যে প্রার্থী সর্বোচ্চ ভোট পাবেন, তিনিই প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হবেন।
৬৯ বছর বয়সী কার্ডিয়াক সার্জন, আইনপ্রণেতা এবং সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী পেজেশকিয়ান এমন প্রার্থীদের বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নেমেছিলেন যাঁরা দেশের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণকারী সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির পশ্চিমাবিরোধী অবস্থানের কড়া সমর্থক।
তারপরও শুক্রবারের নির্বাচনে পেজেশকিয়ান ভোটারদের কাছ থেকে দুর্দান্ত সাড়া পেয়েছেন এবং গত মে মাসে হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় নিহত প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির উত্তরাধিকারী নির্বাচনের জন্য ভোট এখন রান-অফে পৌঁছেছে।
তবে এই নির্বাচনে তাঁর সম্ভাবনা বর্তমান পার্লামেন্ট স্পিকার কট্টরপন্থী মোহাম্মদ বাকের কালিবাফের সমর্থকদের ভোটের ওপর অনেকটা নির্ভর করছে; যিনি প্রথম রাউন্ডে তৃতীয় স্থান অর্জন করেছিলেন। বাকের কালিবাফ দেশের শাসনব্যবস্থায় পরিবর্তনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। নির্বাচন রান-অফে গড়ানোর আগে তিনি দেশের রাজনৈতিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক সংকটে হতাশগ্রস্ত তরুণ জনগোষ্ঠীকে আবারও তাঁকে ভোট দেওয়ার জন্য উৎসাহিত করেছিলেন।
তিনি দেশে সংস্কারের পক্ষে থাকলেও ইরানের শক্তিশালী নিরাপত্তাব্যবস্থা ও শাসকদের মোকাবিলা করার কোনো উদ্দেশ্যের কথা জানাননি পেজেশকিয়ান। এ ছাড়া ইরানের ধর্মতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থার প্রতি বিশ্বাস রয়েছে মধ্যপন্থী এই আইনপ্রণেতার। তাঁর সঙ্গে সাবেক প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির দৃষ্টিভঙ্গির বৈপরীত্য রয়েছে। তবে দেশটির সাবেক প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ খাতামির নেতৃত্বে সংস্কারপন্থীদের সমর্থন পাওয়ায় এবারে পেজেশকিয়ানের নির্বাচনী প্রচারণা বেশ গতি লাভ করে।
কয়েক বছর আগেও ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির অনুগত থাকলেও সাম্প্রতিক সময়ে তাঁর সমালোচক বনে যান পেজেশকিয়ান। তিনি টেলিভিশন বিতর্ক ও সাক্ষাৎকারে খামেনির নীতির বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা না করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। বিশ্লেষকদের মতে, তাঁর এমন অবস্থানে শহুরে মধ্যবিত্ত ও তরুণ ভোটারদের আরও বিচ্ছিন্ন করে তোলার ঝুঁকি রয়েছে। এসব গোষ্ঠী আর নিছক সংস্কার চায় না, বরং তারা এখন পুরো ইসলামিক প্রজাতন্ত্রকে সরাসরি চ্যালেঞ্জ জানায়।
২০০৮ সাল থেকে ইরানের পার্লামেন্ট সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন পেজেশকিয়ান; যিনি জাতিগত সংখ্যালঘু আজেরি ও নৃতাত্ত্বিক সংখ্যালঘুদের অধিকারের প্রতি সমর্থন জানান। একই সঙ্গে তিনি রাজনৈতিক ও সামাজিক ভিন্নমতাবলম্বীদের দমনে সরকারি সংস্থার ভূমিকার তীব্র সমালোচনা করেন।
২০২২ সালে হিজাব পরার বিধান লঙ্ঘনের অভিযোগে ইরানের নৈতিকতা পুলিশের হেফাজতে মারা যান মাহসা আমিনি নামের এক তরুণী। তাঁর এই মৃত্যুর ঘটনায় কর্তৃপক্ষের কাছে ব্যাখ্যা চেয়েছিলেন পেজেশকিয়ান। মাহসা আমিনির মৃত্যু ঘিরে ইরানজুড়ে কয়েক মাস ধরে টানা অস্থিরতা তৈরি হয়।
কিন্তু চলতি মাসের শুরুর দিকে তেহরান বিশ্ববিদ্যালয়ের এক বৈঠকে সরকারবিরোধী বিক্ষোভের সঙ্গে জড়িত অভিযোগে আটক শিক্ষার্থীদের বিষয়ে প্রশ্নের জবাবে পেজেশকিয়ান বলেছেন, ‘রাজনৈতিক বন্দীদের নিয়ে আমার কিছুই করার সুযোগ নেই। আমি যদি কিছু করতে চাই, তাহলে দেখব আমার কোনো কর্তৃত্ব নেই।’
আশির দশকে ইরান-ইরাক যুদ্ধের সময় পেজেশকিয়ান সরাসরি যুদ্ধের ময়দানে যোগ দিয়েছিলেন। সেই সময় তিনি আহত সেনাদের চিকিৎসা করেছিলেন। খামেনির দ্বিতীয় মেয়াদে ২০০১ থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত ইরানের স্বাস্থ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছিলেন তিনি।
১৯৯৪ সালে এক গাড়ি দুর্ঘটনায় স্ত্রী ও এক সন্তানকে হারিয়েছিলেন পেজেশকিয়ান। এরপর তাঁর দুই ছেলে ও এক মেয়েকে একাই বড় করেছেন। সেই সময় তিনি বলেছিলেন, আর কখনোই বিয়ে করবেন না।
কট্টরপন্থীদের ব্যাপক নির্বাচনী প্রচারণার মাঝে নারীর অধিকার, অধিক সামাজিক স্বাধীনতা, পশ্চিমের সঙ্গে বৈরিতায় সতর্কতা আর অর্থনৈতিক সংস্কারের প্রতি সমর্থন জানিয়ে ইরানের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলেন মধ্যপন্থী মাসুদ পেজেশকিয়ান।
আজ শুক্রবার দেশটিতে অনুষ্ঠিত প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি সমর্থিত কট্টরপন্থী প্রার্থীর সঙ্গে পেজেশকিয়ানের হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হয়েছে। যে কারণে দেশটির এই প্রেসিডেন্ট নির্বাচন গড়িয়েছে রান-অফে বা দ্বিতীয় ধাপে; যা আগামী ৫ জুলাই অনুষ্ঠিত হবে।
ইরানের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রকাশিত প্রাথমিক ফলাফলে মধ্যপন্থী আইনপ্রণেতা মাসুদ পেজেশকিয়ান ১ কোটি ৪ লাখের বেশি ভোট পেয়েছেন। প্রতিদ্বন্দ্বী খামেনি সমর্থিত কট্টরপন্থী কূটনীতিক সাঈদ জালিলি পেয়েছেন ৯৪ লাখ ৭৩ হাজার ২৯৮ ভোট।
ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স বলেছে, শুক্রবারের প্রথম রাউন্ডের ভোটে প্রথম স্থানের জন্য কট্টরপন্থী সাঈদ জালিলিকে পরাজিত করেছেন পেজেশকিয়ান। কিন্তু এই দুই প্রার্থী এখন আগামী ৫ জুলাই রান-অফ নির্বাচনে মুখোমুখি হবেন।
দেশটির সংবিধান অনুযায়ী, প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে যেসব প্রার্থী অংশ নেবেন তাঁদের মধ্যে কেউ যদি সরাসরি প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হতে চান তাহলে তাঁকে মোট ভোটের ৫০ শতাংশ বা তারও বেশি ভোট পেতে হবে।
কোনো প্রার্থী এই ‘ম্যাজিক ফিগার’ স্পর্শ করতে না পারলে নির্বাচন গড়াবে রান-অফে। যেখানে সর্বোচ্চ ও দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ভোট পাওয়া দুই প্রার্থীর মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে। এই রান-অফে যে প্রার্থী সর্বোচ্চ ভোট পাবেন, তিনিই প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হবেন।
৬৯ বছর বয়সী কার্ডিয়াক সার্জন, আইনপ্রণেতা এবং সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী পেজেশকিয়ান এমন প্রার্থীদের বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নেমেছিলেন যাঁরা দেশের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণকারী সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির পশ্চিমাবিরোধী অবস্থানের কড়া সমর্থক।
তারপরও শুক্রবারের নির্বাচনে পেজেশকিয়ান ভোটারদের কাছ থেকে দুর্দান্ত সাড়া পেয়েছেন এবং গত মে মাসে হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় নিহত প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির উত্তরাধিকারী নির্বাচনের জন্য ভোট এখন রান-অফে পৌঁছেছে।
তবে এই নির্বাচনে তাঁর সম্ভাবনা বর্তমান পার্লামেন্ট স্পিকার কট্টরপন্থী মোহাম্মদ বাকের কালিবাফের সমর্থকদের ভোটের ওপর অনেকটা নির্ভর করছে; যিনি প্রথম রাউন্ডে তৃতীয় স্থান অর্জন করেছিলেন। বাকের কালিবাফ দেশের শাসনব্যবস্থায় পরিবর্তনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। নির্বাচন রান-অফে গড়ানোর আগে তিনি দেশের রাজনৈতিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক সংকটে হতাশগ্রস্ত তরুণ জনগোষ্ঠীকে আবারও তাঁকে ভোট দেওয়ার জন্য উৎসাহিত করেছিলেন।
তিনি দেশে সংস্কারের পক্ষে থাকলেও ইরানের শক্তিশালী নিরাপত্তাব্যবস্থা ও শাসকদের মোকাবিলা করার কোনো উদ্দেশ্যের কথা জানাননি পেজেশকিয়ান। এ ছাড়া ইরানের ধর্মতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থার প্রতি বিশ্বাস রয়েছে মধ্যপন্থী এই আইনপ্রণেতার। তাঁর সঙ্গে সাবেক প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির দৃষ্টিভঙ্গির বৈপরীত্য রয়েছে। তবে দেশটির সাবেক প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ খাতামির নেতৃত্বে সংস্কারপন্থীদের সমর্থন পাওয়ায় এবারে পেজেশকিয়ানের নির্বাচনী প্রচারণা বেশ গতি লাভ করে।
কয়েক বছর আগেও ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির অনুগত থাকলেও সাম্প্রতিক সময়ে তাঁর সমালোচক বনে যান পেজেশকিয়ান। তিনি টেলিভিশন বিতর্ক ও সাক্ষাৎকারে খামেনির নীতির বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা না করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। বিশ্লেষকদের মতে, তাঁর এমন অবস্থানে শহুরে মধ্যবিত্ত ও তরুণ ভোটারদের আরও বিচ্ছিন্ন করে তোলার ঝুঁকি রয়েছে। এসব গোষ্ঠী আর নিছক সংস্কার চায় না, বরং তারা এখন পুরো ইসলামিক প্রজাতন্ত্রকে সরাসরি চ্যালেঞ্জ জানায়।
২০০৮ সাল থেকে ইরানের পার্লামেন্ট সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন পেজেশকিয়ান; যিনি জাতিগত সংখ্যালঘু আজেরি ও নৃতাত্ত্বিক সংখ্যালঘুদের অধিকারের প্রতি সমর্থন জানান। একই সঙ্গে তিনি রাজনৈতিক ও সামাজিক ভিন্নমতাবলম্বীদের দমনে সরকারি সংস্থার ভূমিকার তীব্র সমালোচনা করেন।
২০২২ সালে হিজাব পরার বিধান লঙ্ঘনের অভিযোগে ইরানের নৈতিকতা পুলিশের হেফাজতে মারা যান মাহসা আমিনি নামের এক তরুণী। তাঁর এই মৃত্যুর ঘটনায় কর্তৃপক্ষের কাছে ব্যাখ্যা চেয়েছিলেন পেজেশকিয়ান। মাহসা আমিনির মৃত্যু ঘিরে ইরানজুড়ে কয়েক মাস ধরে টানা অস্থিরতা তৈরি হয়।
কিন্তু চলতি মাসের শুরুর দিকে তেহরান বিশ্ববিদ্যালয়ের এক বৈঠকে সরকারবিরোধী বিক্ষোভের সঙ্গে জড়িত অভিযোগে আটক শিক্ষার্থীদের বিষয়ে প্রশ্নের জবাবে পেজেশকিয়ান বলেছেন, ‘রাজনৈতিক বন্দীদের নিয়ে আমার কিছুই করার সুযোগ নেই। আমি যদি কিছু করতে চাই, তাহলে দেখব আমার কোনো কর্তৃত্ব নেই।’
আশির দশকে ইরান-ইরাক যুদ্ধের সময় পেজেশকিয়ান সরাসরি যুদ্ধের ময়দানে যোগ দিয়েছিলেন। সেই সময় তিনি আহত সেনাদের চিকিৎসা করেছিলেন। খামেনির দ্বিতীয় মেয়াদে ২০০১ থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত ইরানের স্বাস্থ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছিলেন তিনি।
১৯৯৪ সালে এক গাড়ি দুর্ঘটনায় স্ত্রী ও এক সন্তানকে হারিয়েছিলেন পেজেশকিয়ান। এরপর তাঁর দুই ছেলে ও এক মেয়েকে একাই বড় করেছেন। সেই সময় তিনি বলেছিলেন, আর কখনোই বিয়ে করবেন না।
জার্মানির সাবেক চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মেরকেল সম্প্রতি বিবিসিকে দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারে বলেছেন, রাশিয়ার সঙ্গে তাঁর করা গ্যাস চুক্তিগুলো জার্মানির ব্যবসা এবং মস্কোর সঙ্গে শান্তি রক্ষার উদ্দেশ্যে করা হয়েছিল। তিনি জোর দিয়ে বলেছেন, ২০০৮ সালে ইউক্রেনকে ন্যাটোতে যোগ দিতে বাধা না দিলে, যুদ্ধ আরও অনেক আগেই শু
৪১ মিনিট আগেউত্তর কোরিয়া একটি গুরুত্বপূর্ণ অস্ত্র তৈরির কারখানা সম্প্রসারণ করছে বলে ধারণা করছেন যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক গবেষণা সংস্থার বিশেষজ্ঞরা। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, এই কারখানায় এমন একটি স্বল্প-পাল্লার মিসাইল তৈরি হয় যা রাশিয়া ইউক্রেনের যুদ্ধে ব্যবহার করছে।
১ ঘণ্টা আগেগত ৮ থেকে ১১ নভেম্বরের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেস থেকে রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হয়ে যান হাওয়াইয়ের মাওয়ি দ্বীপের ৩০ বছর বয়সী অভিযাত্রী হান্নাহ কোবায়াশি। এবার লস অ্যাঞ্জেলেস বিমানবন্দরের কাছাকাছি একটি এলাকা থেকে মৃত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে হান্নাহর বাবাকে।
২ ঘণ্টা আগেগত জুলাইয়ে নিরঙ্কুশ জয় নিয়ে যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী হন লেবার পার্টির নেতা কিয়ার স্টারমার। কনজারভেটিভ পার্টির ঋষি সুনাকের ব্যর্থতার পর পুনর্গঠনের প্রতিশ্রুতি দিয়ে দায়িত্ব কাঁধে নেন স্টারমার।
৩ ঘণ্টা আগে