অনলাইন ডেস্ক
মুসলিমদের অন্যতম অবশ্য পালনীয় ইবাদত হজ। প্রতিবছর লাখো সামর্থ্যবান মুসলিম হজ পালন ও হজরত মুহাম্মদ সা.–এর রওজা জিয়ারতের উদ্দেশে সৌদি আরবের দুই পবিত্র নগরী মক্কা ও মদিনায় যান। এবারও এরই মধ্যে ১৩ লাখ মুসল্লি হজব্রত পালনে সৌদি আরব পৌঁছেছেন। এমনকি যুদ্ধবিধ্বস্ত ও ইসরায়েলি আগ্রাসনে নিষ্পেষিত ফিলিস্তিনি অঞ্চলগুলো থেকে এ বছর সাত হাজার ব্যক্তি হজ পালনে সৌদি আরবে গেছেন।
সৌদি আরবের সংবাদমাধ্যম আরব নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সৌদি আরবের হজ কোম্পানি আশরাক্বাতের চেয়ারম্যান মুহাম্মদ মাজিনি এবং ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের ওয়াক্ফ ও ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আন্ডার সেক্রেটারি হুসসাম আবু আল-রাবের মধ্যকার বৈঠকের সময় এ তথ্য উঠে আসে।
মক্কায় অনুষ্ঠিত বৈঠকে মুহাম্মদ মাজিনি ও হুসসাম আবু আল-রাবের মধ্যে এই সাত হাজার ফিলিস্তিনির আশ্রয় এবং হজ পালনের অন্য আনুষ্ঠানিকতার বিষয়ে আলোচনা হয়। এ সময় হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয়ের পাশাপাশি হজযাত্রার সঙ্গে জড়িত অন্য সংস্থার অবদান তুলে ধরে হজযাত্রীদের স্বাচ্ছন্দ্য ও সুবিধা নিশ্চিত করার প্রচেষ্টার জন্য আবু আল-রাব সৌদি সরকারের প্রশংসা করেন।
আবু আল-রাব গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে শহীদ ও আহতদের পরিবারের দুই হাজার ফিলিস্তিনি সদস্যকে আতিথ্য দেওয়ার জন্য বাদশাহ সালমানের প্রস্তাবের জন্যও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। এর আগে, গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে হতাহতদের পরিবারের সদস্যদের আশ্রয় দিয়ে হজ পালনে সহযোগিতা করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেন সৌদি আরবের বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজিজ। তাঁর এই নির্দেশের আওতায় আরও বাড়তি এক হাজার ফিলিস্তিনি পরিবার থেকে সৌদি আরবে বিনা খরচে হজ পালনের সুবিধা পাবে।
বাদশাহ সালমানের রাজকীয় নির্দেশে বলা হয়েছে, গাজা উপত্যকার শহীদদের পরিবার থেকে হজযাত্রীদের সৌদি আরবে আনার জন্য ‘হোস্টিং ইনিশিয়েটিভ ফর পিলগ্রিমস ফ্রম দ্য ফ্যামিলিস অব মার্টায়ার্স অ্যান্ড দ্য ওউন্ডেড ফ্রম দ্য গাজা স্ট্রিপ’ উদ্যোগ নিয়েছে সৌদি আরব। এই উদ্যোগের আওতায় ফিলিস্তিন থেকে মোট দুই হাজার হজযাত্রী আসবেন।
সৌদি আরবের ইসলামিক অ্যাফেয়ার্স, দাওয়াহ অ্যান্ড গাইডেন্স মন্ত্রী শেখ আবদুল লতিফ বিন আবদুল আজিজ আল-শায়েখ বলেছেন, ‘এই পদক্ষেপ ফিলিস্তিনের জন্য সব স্তরে আমাদের দেশের (সৌদি আরবের) অটল সমর্থনকেই তুলে ধরে।’
শেখ আবদুল লতিফ বিন আবদুল আজিজ আল-শায়েখ আরও বলেছেন, এই ব্যতিক্রমী উদ্যোগ গাজার ফিলিস্তিনি জনগণের কষ্ট-দুর্দশা কিছুটা প্রশমিত করবে। সৌদি সরকারের এমন মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি নতুন কিছু নয়। সৌদি আরবের প্রতিষ্ঠাকালীন বাদশাহ আবদুল আজিজের যুগ থেকে দেশটি ফিলিস্তিনি জনগণের পাশে দাঁড়িয়েছে।
মুসলিমদের অন্যতম অবশ্য পালনীয় ইবাদত হজ। প্রতিবছর লাখো সামর্থ্যবান মুসলিম হজ পালন ও হজরত মুহাম্মদ সা.–এর রওজা জিয়ারতের উদ্দেশে সৌদি আরবের দুই পবিত্র নগরী মক্কা ও মদিনায় যান। এবারও এরই মধ্যে ১৩ লাখ মুসল্লি হজব্রত পালনে সৌদি আরব পৌঁছেছেন। এমনকি যুদ্ধবিধ্বস্ত ও ইসরায়েলি আগ্রাসনে নিষ্পেষিত ফিলিস্তিনি অঞ্চলগুলো থেকে এ বছর সাত হাজার ব্যক্তি হজ পালনে সৌদি আরবে গেছেন।
সৌদি আরবের সংবাদমাধ্যম আরব নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সৌদি আরবের হজ কোম্পানি আশরাক্বাতের চেয়ারম্যান মুহাম্মদ মাজিনি এবং ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের ওয়াক্ফ ও ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আন্ডার সেক্রেটারি হুসসাম আবু আল-রাবের মধ্যকার বৈঠকের সময় এ তথ্য উঠে আসে।
মক্কায় অনুষ্ঠিত বৈঠকে মুহাম্মদ মাজিনি ও হুসসাম আবু আল-রাবের মধ্যে এই সাত হাজার ফিলিস্তিনির আশ্রয় এবং হজ পালনের অন্য আনুষ্ঠানিকতার বিষয়ে আলোচনা হয়। এ সময় হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয়ের পাশাপাশি হজযাত্রার সঙ্গে জড়িত অন্য সংস্থার অবদান তুলে ধরে হজযাত্রীদের স্বাচ্ছন্দ্য ও সুবিধা নিশ্চিত করার প্রচেষ্টার জন্য আবু আল-রাব সৌদি সরকারের প্রশংসা করেন।
আবু আল-রাব গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে শহীদ ও আহতদের পরিবারের দুই হাজার ফিলিস্তিনি সদস্যকে আতিথ্য দেওয়ার জন্য বাদশাহ সালমানের প্রস্তাবের জন্যও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। এর আগে, গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে হতাহতদের পরিবারের সদস্যদের আশ্রয় দিয়ে হজ পালনে সহযোগিতা করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেন সৌদি আরবের বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজিজ। তাঁর এই নির্দেশের আওতায় আরও বাড়তি এক হাজার ফিলিস্তিনি পরিবার থেকে সৌদি আরবে বিনা খরচে হজ পালনের সুবিধা পাবে।
বাদশাহ সালমানের রাজকীয় নির্দেশে বলা হয়েছে, গাজা উপত্যকার শহীদদের পরিবার থেকে হজযাত্রীদের সৌদি আরবে আনার জন্য ‘হোস্টিং ইনিশিয়েটিভ ফর পিলগ্রিমস ফ্রম দ্য ফ্যামিলিস অব মার্টায়ার্স অ্যান্ড দ্য ওউন্ডেড ফ্রম দ্য গাজা স্ট্রিপ’ উদ্যোগ নিয়েছে সৌদি আরব। এই উদ্যোগের আওতায় ফিলিস্তিন থেকে মোট দুই হাজার হজযাত্রী আসবেন।
সৌদি আরবের ইসলামিক অ্যাফেয়ার্স, দাওয়াহ অ্যান্ড গাইডেন্স মন্ত্রী শেখ আবদুল লতিফ বিন আবদুল আজিজ আল-শায়েখ বলেছেন, ‘এই পদক্ষেপ ফিলিস্তিনের জন্য সব স্তরে আমাদের দেশের (সৌদি আরবের) অটল সমর্থনকেই তুলে ধরে।’
শেখ আবদুল লতিফ বিন আবদুল আজিজ আল-শায়েখ আরও বলেছেন, এই ব্যতিক্রমী উদ্যোগ গাজার ফিলিস্তিনি জনগণের কষ্ট-দুর্দশা কিছুটা প্রশমিত করবে। সৌদি সরকারের এমন মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি নতুন কিছু নয়। সৌদি আরবের প্রতিষ্ঠাকালীন বাদশাহ আবদুল আজিজের যুগ থেকে দেশটি ফিলিস্তিনি জনগণের পাশে দাঁড়িয়েছে।
একজন বাক্প্রতিবন্ধী তরুণকে চিকিৎসকেরা মৃত ঘোষণা করেছিলেন। কিন্তু সৎকারের জন্য চিতায় ওঠানোর ঠিক আগমুহূর্তে প্রাণ ফিরে পেয়েছেন রোহিতাশ! দুপুর ২টা নাগাদ চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। এরপর মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ফ্রিজিং করে রাখা হয়।
৩৬ মিনিট আগেউত্তর কোরিয়াকে তেল, ক্ষেপণাস্ত্র ও আর্থিক সহায়তা দিয়ে ইউক্রেন যুদ্ধের জন্য সৈন্য সহায়তা নিচ্ছে রাশিয়া। আজ শুক্রবার দক্ষিণ কোরিয়ার একজন ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তার বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা।
৩৯ মিনিট আগেইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) জারি করা গ্রেপ্তারি পরোয়ানাকে ইসরায়েলের ‘‘শেষ এবং রাজনৈতিক মৃত্যু’ হিসাবে অভিহিত করেছে ইরান।
২ ঘণ্টা আগেভারতের মণিপুর রাজ্যে নতুন করে শুরু হওয়া সহিংসতার পরিপ্রেক্ষিতে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার সেখানে আরও ১০ হাজার সেনা মোতায়েন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী ওই রাজ্যটিতে এ নিয়ে কেন্দ্রীয় বাহিনীর মোট ২৮৮টি কোম্পানি মোতায়েন করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে এনডিটিভি।
২ ঘণ্টা আগে