অনলাইন ডেস্ক
বিখ্যাত ব্রিটিশ সাময়িকী দ্য ইকোনমিস্ট ‘প্রহসনে পরিণত হতে পারে পাকিস্তানের নির্বাচন, সতর্ক করলেন ইমরান’ শীর্ষক নিবন্ধ ছাপিয়েছিল। চলতি বছরের জানুয়ারির চার তারিখে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের নাম দিয়ে নিবন্ধটি ছাপা হয়। কিন্তু পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী দাবি করেছেন, এই নিবন্ধ তিনি লিখেননি। ইকোনমিস্ট কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহার করে এটি লিখে তাঁর নামে চালিয়ে দিয়েছে।
পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম দ্য ডনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গতকাল আদিয়ালা কারাগারে তাঁর বিরুদ্ধে চলমান দুটি মামলার বিচারকাজ চলার ফাঁকে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ইমরান খান এই দাবি করেন। তিনি বলেন, ইকোনমিস্ট তাঁর নাম দিয়ে যে নিবন্ধ ছাপিয়েছে তা ‘এআই জেনারেটেড’ অর্থাৎ সেটি এআই ব্যবহার করে লেখা হয়েছে।
রাওয়ালপিন্ডির আদিয়ালা কারাগারে ইমরান খানের বিরুদ্ধে ১৯০ মিলিয়ন ইউরো দুর্নীতি মামলা ও তোশাখানা মামলার বিচার কার্যক্রম চলছে। সেই দুই মামলার শুনানি ছিল গতকাল সোমবার। সেখানে আদালতের অনুমতি সাপেক্ষে ইমরান খান সাংবাদিকদের বলেন, নিবন্ধটি তিনি নিজে লিখেননি। তবে তিনি কিছু বিষয় নির্দেশ করেছিলেন, সেগুলোর ওপর ভিত্তি করে নিবন্ধটি এআই ব্যবহার করে সম্পূর্ণ করা হয়েছে।
ওই নিবন্ধে ইমরান অথবা ইমরান খানের নামে প্রকাশিত ওই নিবন্ধে বলা হয়, আগামী ৮ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তানের গণপরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে কি না সে বিষয়ে সন্দিহান ইমরান খান। এমনকি নির্বাচন যদি অনুষ্ঠিত হয়ও তবে সেই নির্বাচনে ইমরান খানের দল তেহরিক-ই-ইনসাফকে কোনো ধরনের নির্বাচনী প্রচারণায় অংশগ্রহণের সুযোগ না দেওয়ায় তা স্রেফ ‘এক বিপর্যয় ও প্রহসনে’ পরিণত হবে।
দ্য ইকোনমিস্টে প্রকাশিত নিবন্ধটি ইমরান খান যেভাবে লিখে থাকেন অনেকটা সেই ঢঙেই লেখা হয়েছে। তবে তারপরও নিবন্ধটি প্রকাশিত হওয়ার পর থেকেই অনেক বিশ্লেষকই সন্দেহ পোষণ করেছিলেন যে, হয়তো ইমরান খান নিজে এই নিবন্ধটি লিখেননি।
এই নিবন্ধটির ব্যাপারে জানতে চাইলে ইমরান খানের ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র নাম প্রকাশ না করার শর্তে দ্য ডনকে জানান, ইকোনমিস্টের নিবন্ধে যেসব বিষয় তুলে ধরা হয়েছে সেগুলো ইমরান খান নির্দেশিত। তবে সেই বিষয়গুলো ইমরান বিভিন্ন সময়ে ভিন্ন ভিন্নভাবে তুলে ধরেছিলেন। সূত্রটির দাবি, নিবন্ধটি সেই সব বিষয়বস্তু নিয়েই লিখিত যা এরই মধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিদ্যমান।
সূত্রটি আরও বলেছে, কারাগারে বেশ কয়েকজন অতিথি ইমরান খানের সঙ্গে দেখা করেছেন। তারা হয়তো ইমরান খানের কাছ থেকে শোনা বিভিন্ন তথ্য দ্য ইকোনমিস্ট সংশ্লিষ্ট কারও সঙ্গে শেয়ার করেছেন। সেই ভিত্তিতেই হয়তো ইকোনমিস্ট ইমরান খানের নাম দিয়ে বিষয়টি প্রকাশ করেছে।
বিখ্যাত ব্রিটিশ সাময়িকী দ্য ইকোনমিস্ট ‘প্রহসনে পরিণত হতে পারে পাকিস্তানের নির্বাচন, সতর্ক করলেন ইমরান’ শীর্ষক নিবন্ধ ছাপিয়েছিল। চলতি বছরের জানুয়ারির চার তারিখে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের নাম দিয়ে নিবন্ধটি ছাপা হয়। কিন্তু পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী দাবি করেছেন, এই নিবন্ধ তিনি লিখেননি। ইকোনমিস্ট কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহার করে এটি লিখে তাঁর নামে চালিয়ে দিয়েছে।
পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম দ্য ডনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গতকাল আদিয়ালা কারাগারে তাঁর বিরুদ্ধে চলমান দুটি মামলার বিচারকাজ চলার ফাঁকে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ইমরান খান এই দাবি করেন। তিনি বলেন, ইকোনমিস্ট তাঁর নাম দিয়ে যে নিবন্ধ ছাপিয়েছে তা ‘এআই জেনারেটেড’ অর্থাৎ সেটি এআই ব্যবহার করে লেখা হয়েছে।
রাওয়ালপিন্ডির আদিয়ালা কারাগারে ইমরান খানের বিরুদ্ধে ১৯০ মিলিয়ন ইউরো দুর্নীতি মামলা ও তোশাখানা মামলার বিচার কার্যক্রম চলছে। সেই দুই মামলার শুনানি ছিল গতকাল সোমবার। সেখানে আদালতের অনুমতি সাপেক্ষে ইমরান খান সাংবাদিকদের বলেন, নিবন্ধটি তিনি নিজে লিখেননি। তবে তিনি কিছু বিষয় নির্দেশ করেছিলেন, সেগুলোর ওপর ভিত্তি করে নিবন্ধটি এআই ব্যবহার করে সম্পূর্ণ করা হয়েছে।
ওই নিবন্ধে ইমরান অথবা ইমরান খানের নামে প্রকাশিত ওই নিবন্ধে বলা হয়, আগামী ৮ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তানের গণপরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে কি না সে বিষয়ে সন্দিহান ইমরান খান। এমনকি নির্বাচন যদি অনুষ্ঠিত হয়ও তবে সেই নির্বাচনে ইমরান খানের দল তেহরিক-ই-ইনসাফকে কোনো ধরনের নির্বাচনী প্রচারণায় অংশগ্রহণের সুযোগ না দেওয়ায় তা স্রেফ ‘এক বিপর্যয় ও প্রহসনে’ পরিণত হবে।
দ্য ইকোনমিস্টে প্রকাশিত নিবন্ধটি ইমরান খান যেভাবে লিখে থাকেন অনেকটা সেই ঢঙেই লেখা হয়েছে। তবে তারপরও নিবন্ধটি প্রকাশিত হওয়ার পর থেকেই অনেক বিশ্লেষকই সন্দেহ পোষণ করেছিলেন যে, হয়তো ইমরান খান নিজে এই নিবন্ধটি লিখেননি।
এই নিবন্ধটির ব্যাপারে জানতে চাইলে ইমরান খানের ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র নাম প্রকাশ না করার শর্তে দ্য ডনকে জানান, ইকোনমিস্টের নিবন্ধে যেসব বিষয় তুলে ধরা হয়েছে সেগুলো ইমরান খান নির্দেশিত। তবে সেই বিষয়গুলো ইমরান বিভিন্ন সময়ে ভিন্ন ভিন্নভাবে তুলে ধরেছিলেন। সূত্রটির দাবি, নিবন্ধটি সেই সব বিষয়বস্তু নিয়েই লিখিত যা এরই মধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিদ্যমান।
সূত্রটি আরও বলেছে, কারাগারে বেশ কয়েকজন অতিথি ইমরান খানের সঙ্গে দেখা করেছেন। তারা হয়তো ইমরান খানের কাছ থেকে শোনা বিভিন্ন তথ্য দ্য ইকোনমিস্ট সংশ্লিষ্ট কারও সঙ্গে শেয়ার করেছেন। সেই ভিত্তিতেই হয়তো ইকোনমিস্ট ইমরান খানের নাম দিয়ে বিষয়টি প্রকাশ করেছে।
একজন বাক্প্রতিবন্ধী তরুণকে চিকিৎসকেরা মৃত ঘোষণা করেছিলেন। কিন্তু সৎকারের জন্য চিতায় ওঠানোর ঠিক আগমুহূর্তে প্রাণ ফিরে পেয়েছেন রোহিতাশ! দুপুর ২টা নাগাদ চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। এরপর মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ফ্রিজিং করে রাখা হয়।
৫ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়াকে তেল, ক্ষেপণাস্ত্র ও আর্থিক সহায়তা দিয়ে ইউক্রেন যুদ্ধের জন্য সৈন্য সহায়তা নিচ্ছে রাশিয়া। আজ শুক্রবার দক্ষিণ কোরিয়ার একজন ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তার বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা।
৫ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) জারি করা গ্রেপ্তারি পরোয়ানাকে ইসরায়েলের ‘‘শেষ এবং রাজনৈতিক মৃত্যু’ হিসাবে অভিহিত করেছে ইরান।
৬ ঘণ্টা আগেভারতের মণিপুর রাজ্যে নতুন করে শুরু হওয়া সহিংসতার পরিপ্রেক্ষিতে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার সেখানে আরও ১০ হাজার সেনা মোতায়েন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী ওই রাজ্যটিতে এ নিয়ে কেন্দ্রীয় বাহিনীর মোট ২৮৮টি কোম্পানি মোতায়েন করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে এনডিটিভি।
৭ ঘণ্টা আগে