অনলাইন ডেস্ক
দীর্ঘদিনের দেনদরবার শেষে আগামী অক্টোবর মাসের আগেই বিক্রি হয়ে যাচ্ছে পাকিস্তানের পতাকাবাহী বিমান পরিবহন সংস্থা পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইনস (পিআইএ)। দেশটির বেসরকারিকরণ কমিশনের সচিব উসমান আখতার বাজওয়া বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য ডনের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবেদন অনুসারে, গতকাল বৃহস্পতিবার পাকিস্তানের পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ সিনেটের কমিটি অন প্রাইভেটাইজেশনের সামনে উসমান আখতার বাজওয়া বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, আগামী ১ অক্টোবরের আগেই পিআইএর বেসরকারিকরণ প্রক্রিয়া শেষ হয়ে যাবে।
পাকিস্তানের জাতীয় পতাকাবাহী এই বিমান পরিবহন সংস্থা ২০১১ সাল থেকেই লোকসানে চলছে। সরকার ভর্তুকি দিয়ে দিয়ে এত দিন সংস্থাটিকে পরিচালনা করেছে। ২০১৬ সালে এই সংস্থার ঋণের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়ায় ৩০০ কোটি ডলারে। ২০১৮ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৩৩০ কোটি ডলারে।
পরে গত বছরের জুনে পাকিস্তানের তৎকালীন সরকার লোকসানে চলা এই প্রতিষ্ঠানকে বেসরকারিকরণের সিদ্ধান্ত নেয়। মূলত আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) শর্তানুসারে এ সিদ্ধান্ত নেয় দেশটির সরকার। কিন্তু ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে দেশটির জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের ঠিক আগে নির্বাচন কমিশন সরকারকে এই সিদ্ধান্ত থেকে আপাতত বিরত থাকতে বলে।
পরে চলতি বছরের এপ্রিলে পাকিস্তানের নতুন সরকারের অর্থমন্ত্রী মোহাম্মদ আওরঙ্গজেব জানান, জুন মাসের শেষ দিক অথবা জুলাই মাসের শুরুর দিকেই পিআইএর বেসরকারিকরণ সম্পন্ন হবে। কিন্তু সেই সময়সীমা বাস্তবায়িত হয়নি। অবশেষে সরকারের পক্ষ থেকে নতুন তারিখ জানানো হলো।
উল্লেখ্য, পিআইএর বর্তমান দায় ৭৮ হাজার ৫০০ কোটি পাকিস্তানি রুপি বা ২৮১ কোটি ডলার। এর মধ্যে গত বছরের জুন পর্যন্ত সংস্থাটির লোকসানই হয়েছে ৭১ হাজার ৩০০ কোটি রুপি। কেবল ২০২৩ সালেই সংস্থাটির মোট লোকসান ১১ হাজার ২০০ কোটি রুপি।
দীর্ঘদিনের দেনদরবার শেষে আগামী অক্টোবর মাসের আগেই বিক্রি হয়ে যাচ্ছে পাকিস্তানের পতাকাবাহী বিমান পরিবহন সংস্থা পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইনস (পিআইএ)। দেশটির বেসরকারিকরণ কমিশনের সচিব উসমান আখতার বাজওয়া বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য ডনের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবেদন অনুসারে, গতকাল বৃহস্পতিবার পাকিস্তানের পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ সিনেটের কমিটি অন প্রাইভেটাইজেশনের সামনে উসমান আখতার বাজওয়া বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, আগামী ১ অক্টোবরের আগেই পিআইএর বেসরকারিকরণ প্রক্রিয়া শেষ হয়ে যাবে।
পাকিস্তানের জাতীয় পতাকাবাহী এই বিমান পরিবহন সংস্থা ২০১১ সাল থেকেই লোকসানে চলছে। সরকার ভর্তুকি দিয়ে দিয়ে এত দিন সংস্থাটিকে পরিচালনা করেছে। ২০১৬ সালে এই সংস্থার ঋণের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়ায় ৩০০ কোটি ডলারে। ২০১৮ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৩৩০ কোটি ডলারে।
পরে গত বছরের জুনে পাকিস্তানের তৎকালীন সরকার লোকসানে চলা এই প্রতিষ্ঠানকে বেসরকারিকরণের সিদ্ধান্ত নেয়। মূলত আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) শর্তানুসারে এ সিদ্ধান্ত নেয় দেশটির সরকার। কিন্তু ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে দেশটির জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের ঠিক আগে নির্বাচন কমিশন সরকারকে এই সিদ্ধান্ত থেকে আপাতত বিরত থাকতে বলে।
পরে চলতি বছরের এপ্রিলে পাকিস্তানের নতুন সরকারের অর্থমন্ত্রী মোহাম্মদ আওরঙ্গজেব জানান, জুন মাসের শেষ দিক অথবা জুলাই মাসের শুরুর দিকেই পিআইএর বেসরকারিকরণ সম্পন্ন হবে। কিন্তু সেই সময়সীমা বাস্তবায়িত হয়নি। অবশেষে সরকারের পক্ষ থেকে নতুন তারিখ জানানো হলো।
উল্লেখ্য, পিআইএর বর্তমান দায় ৭৮ হাজার ৫০০ কোটি পাকিস্তানি রুপি বা ২৮১ কোটি ডলার। এর মধ্যে গত বছরের জুন পর্যন্ত সংস্থাটির লোকসানই হয়েছে ৭১ হাজার ৩০০ কোটি রুপি। কেবল ২০২৩ সালেই সংস্থাটির মোট লোকসান ১১ হাজার ২০০ কোটি রুপি।
যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি ভাষা তথা দাপ্তরিক ভাষা হিসেবে ইংরেজিকে অনুমোদন দিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। গতকাল শনিবার ট্রাম্প এই বিষয়ে একটি নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করেন, যেখানে ইংরেজিকে যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি ভাষা হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেস্লোভাকিয়ার প্রধানমন্ত্রী রবার্ট ফিকো ঘোষণা করেছেন যে, তাঁর দেশ ইউক্রেনকে আর কোনো সামরিক বা আর্থিক সহায়তা প্রদান করবে না। গতকাল শনিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে শেয়ার এক খোলা চিঠিতে ফিকো স্পষ্ট করে জানিয়েছেন, তাঁর সরকার ইউক্রেনকে এমন কোনো সহায়তা দেবে না, যা দেশটিকে যুদ্ধ চালিয়ে যেতে সক্ষম করবে।
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে উত্তপ্ত এক বৈঠকের পর যুক্তরাজ্যে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের সঙ্গে দেখা করেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। ডাউনিং স্ট্রিটে এক বৈঠকে শেষে স্টারমার জানালেন, জেলেনস্কি ‘যুক্তরাজ্যের পূর্ণ সমর্থন’ পাচ্ছেন। প্রত্যুত্তরে জেলেনস্কি...
২ ঘণ্টা আগেআমাদের মসজিদ ধ্বংস হয়ে যেতে পারে, কিন্তু আমাদের বিশ্বাস ভাঙেনি। আমরা এখনো ধ্বংসস্তূপে, তাঁবুর নিচে তারাবির নামাজ পড়ব। আমরা আমাদের সব আশা নিয়ে দু’আ করব, কোরআন তিলাওয়াতে সান্ত্বনা খুঁজব, এই বিশ্বাস নিয়ে যে, আমাদের সব কষ্টের প্রতিদান আল্লাহ দেবেন।
২ ঘণ্টা আগে