আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী কমলা হ্যারিসকে হারিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এ নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে দায়িত্ব পালন করবেন তিনি। আগামী ২০ জানুয়ারি তাঁর শপথ গ্রহণ। তবে এরই মধ্যে আলোচনা শুরু হয়ে গেছে, ট্রাম্পের নতুন প্রশাসনে বিভিন্ন দপ্তরে সম্ভাব্য মুখ কারা হতে পারেন।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স ও যুক্তরাজ্যের গণমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের খবরে বলা হয়েছে, ট্রাম্প আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে তাঁর মন্ত্রিসভা ও উচ্চপদস্থ প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের নির্বাচনের প্রক্রিয়া শুরু করবেন। প্রতিরক্ষা, গোয়েন্দা, কূটনীতি, বাণিজ্য, অভিবাসন এবং অর্থনৈতিক নীতিনির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ পদগুলোয় কারা আসতে পারেন, এ নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে।
ট্রাম্প তাঁর বিজয়ী ভাষণে যে দুজনের নাম বিশেষভাবে উচ্চারণ করছেন, তাঁরা হলেন ধনকুবের ইলন মাস্ক ও রবার্ট এফ কেনেডি জুনিয়র। দুজনকে প্রশংসায় ভাসিয়েছেন তিনি। আগে থেকেই আলোচনায় ছিল, ট্রাম্প ক্ষমতায় এলে গুরুত্বপূর্ণ পদে বসবেন এ দুজন। বুধবারের ওই ভাষণে তা আরও স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। ভাষণে ট্রাম্প ইঙ্গিত দিয়েছেন, রবার্ট এফ কেনেডি জুনিয়র স্বাস্থ্য বিভাগের কোনো একটি দায়িত্বে থাকবেন।
ট্রাম্পের নতুন প্রশাসনে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পেতে পারেন রিচার্ড গ্রেনেল। গ্রেনেল ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ পররাষ্ট্রনীতি পরামর্শকদের একজন। ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদে তিনি জাতীয় গোয়েন্দা বিভাগের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক এবং জার্মানিতে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। গত সেপ্টেম্বরে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে ট্রাম্পের বৈঠকে গ্রেনেল ব্যক্তিগত আলোচনায় উপস্থিত ছিলেন।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী পদে তিন সম্ভাব্য প্রার্থীর মধ্যে একজন হলেন রবার্ট ও’ব্রায়েন। ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদে তিনি কিছুদিন যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ট্রাম্পের সঙ্গে তাঁর ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক আছে। এই পদের জন্য বিবেচিত আরেক প্রার্থী বিল হ্যাগার্টি। টেনেসির সিনেটর বিল হ্যাগার্টি ট্রাম্পের ২০১৬ সালের নির্বাচনী প্রচারণা এবং প্রশাসন গঠনের প্রক্রিয়ায় কাজ করেছেন। তিনি ট্রাম্প প্রশাসনের প্রথম দিকে জাপানে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এ ছাড়া ফ্লোরিডার মার্কিন সিনেটর ও ২০১৬ সালের রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট প্রার্থী মার্কো রুবিওকেও পররাষ্ট্রমন্ত্রী পদে সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।
যুক্তরাষ্ট্রের নতুন প্রতিরক্ষামন্ত্রী হিসেবে যেসব নাম আলোচনায়, তাঁদের মধ্যে সাবেক সেনা কর্মকর্তা ও বর্তমানে ফ্লোরিডার কংগ্রেসম্যান মাইক ওয়াল্টজ অন্যতম। ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদে সিআইএ পরিচালক ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করা মাইক পম্পেও প্রতিরক্ষামন্ত্রীর পদে অন্যতম শীর্ষ প্রার্থী হিসেবে বিবেচিত হচ্ছেন। তবে জাতীয় নিরাপত্তা, গোয়েন্দা বা কূটনৈতিক ক্ষেত্রে অন্যান্য পদেও তাঁকে রাখা হতে পারে। হার্ভার্ড কলেজ ও হার্ভার্ড ল স্কুলে পড়াশোনা করা সাবেক সেনা কর্মকর্তা ও বর্তমান আরকানসাসের সিনেটর টম কটনের নামও প্রতিরক্ষামন্ত্রী পদে গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচিত হচ্ছে।
ট্রাম্পের নতুন প্রশাসনের জাতীয় নিরাপত্তা ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পদে সম্ভাব্য চার প্রার্থীর মধ্যে কিথ কেলগ জাতীয় নিরাপত্তার সংশ্লিষ্ট কোনো পদে দায়িত্ব পেতে পারেন। অবসরপ্রাপ্ত লে. জেনারেল কিথ কেলগ ট্রাম্পের আগের প্রশাসনের জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিলের চিফ অব স্টাফ ছিলেন।
নতুন প্রশাসনে সম্ভাব্য স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বা হোমল্যান্ড সিকিউরিটি সেক্রেটারির দায়িত্ব পেতে পারেন টম হোম্যান।
ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী কমলা হ্যারিসকে হারিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এ নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে দায়িত্ব পালন করবেন তিনি। আগামী ২০ জানুয়ারি তাঁর শপথ গ্রহণ। তবে এরই মধ্যে আলোচনা শুরু হয়ে গেছে, ট্রাম্পের নতুন প্রশাসনে বিভিন্ন দপ্তরে সম্ভাব্য মুখ কারা হতে পারেন।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স ও যুক্তরাজ্যের গণমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের খবরে বলা হয়েছে, ট্রাম্প আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে তাঁর মন্ত্রিসভা ও উচ্চপদস্থ প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের নির্বাচনের প্রক্রিয়া শুরু করবেন। প্রতিরক্ষা, গোয়েন্দা, কূটনীতি, বাণিজ্য, অভিবাসন এবং অর্থনৈতিক নীতিনির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ পদগুলোয় কারা আসতে পারেন, এ নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে।
ট্রাম্প তাঁর বিজয়ী ভাষণে যে দুজনের নাম বিশেষভাবে উচ্চারণ করছেন, তাঁরা হলেন ধনকুবের ইলন মাস্ক ও রবার্ট এফ কেনেডি জুনিয়র। দুজনকে প্রশংসায় ভাসিয়েছেন তিনি। আগে থেকেই আলোচনায় ছিল, ট্রাম্প ক্ষমতায় এলে গুরুত্বপূর্ণ পদে বসবেন এ দুজন। বুধবারের ওই ভাষণে তা আরও স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। ভাষণে ট্রাম্প ইঙ্গিত দিয়েছেন, রবার্ট এফ কেনেডি জুনিয়র স্বাস্থ্য বিভাগের কোনো একটি দায়িত্বে থাকবেন।
ট্রাম্পের নতুন প্রশাসনে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পেতে পারেন রিচার্ড গ্রেনেল। গ্রেনেল ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ পররাষ্ট্রনীতি পরামর্শকদের একজন। ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদে তিনি জাতীয় গোয়েন্দা বিভাগের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক এবং জার্মানিতে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। গত সেপ্টেম্বরে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে ট্রাম্পের বৈঠকে গ্রেনেল ব্যক্তিগত আলোচনায় উপস্থিত ছিলেন।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী পদে তিন সম্ভাব্য প্রার্থীর মধ্যে একজন হলেন রবার্ট ও’ব্রায়েন। ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদে তিনি কিছুদিন যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ট্রাম্পের সঙ্গে তাঁর ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক আছে। এই পদের জন্য বিবেচিত আরেক প্রার্থী বিল হ্যাগার্টি। টেনেসির সিনেটর বিল হ্যাগার্টি ট্রাম্পের ২০১৬ সালের নির্বাচনী প্রচারণা এবং প্রশাসন গঠনের প্রক্রিয়ায় কাজ করেছেন। তিনি ট্রাম্প প্রশাসনের প্রথম দিকে জাপানে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এ ছাড়া ফ্লোরিডার মার্কিন সিনেটর ও ২০১৬ সালের রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট প্রার্থী মার্কো রুবিওকেও পররাষ্ট্রমন্ত্রী পদে সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।
যুক্তরাষ্ট্রের নতুন প্রতিরক্ষামন্ত্রী হিসেবে যেসব নাম আলোচনায়, তাঁদের মধ্যে সাবেক সেনা কর্মকর্তা ও বর্তমানে ফ্লোরিডার কংগ্রেসম্যান মাইক ওয়াল্টজ অন্যতম। ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদে সিআইএ পরিচালক ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করা মাইক পম্পেও প্রতিরক্ষামন্ত্রীর পদে অন্যতম শীর্ষ প্রার্থী হিসেবে বিবেচিত হচ্ছেন। তবে জাতীয় নিরাপত্তা, গোয়েন্দা বা কূটনৈতিক ক্ষেত্রে অন্যান্য পদেও তাঁকে রাখা হতে পারে। হার্ভার্ড কলেজ ও হার্ভার্ড ল স্কুলে পড়াশোনা করা সাবেক সেনা কর্মকর্তা ও বর্তমান আরকানসাসের সিনেটর টম কটনের নামও প্রতিরক্ষামন্ত্রী পদে গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচিত হচ্ছে।
ট্রাম্পের নতুন প্রশাসনের জাতীয় নিরাপত্তা ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পদে সম্ভাব্য চার প্রার্থীর মধ্যে কিথ কেলগ জাতীয় নিরাপত্তার সংশ্লিষ্ট কোনো পদে দায়িত্ব পেতে পারেন। অবসরপ্রাপ্ত লে. জেনারেল কিথ কেলগ ট্রাম্পের আগের প্রশাসনের জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিলের চিফ অব স্টাফ ছিলেন।
নতুন প্রশাসনে সম্ভাব্য স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বা হোমল্যান্ড সিকিউরিটি সেক্রেটারির দায়িত্ব পেতে পারেন টম হোম্যান।
সাংবাদিকতার জন্য বিশ্বে সবচেয়ে বিপজ্জনক বছরগুলোর একটি হয়ে উঠেছে ২০২৪ সাল। আজ বৃহস্পতিবার রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডারস (আরএসএফ) প্রকাশিত তাদের বার্ষিক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, মৃত্যুর শিকার সাংবাদিকদের এক-তৃতীয়াংশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর হাতে প্রাণ হারিয়েছেন। এই ভয়াবহ তথ্য স্বাধীন সাংবাদিকতার ওপর চলমান...
১ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের সাবেক প্রেসিডেন্ট রুভেন রিভলিন দাবি করেছেন, প্রয়াত ব্রিটিশ রানি এলিজাবেথ মনে করতেন—প্রত্যেক ইসরায়েলিই হয় সন্ত্রাসী নয়তো সন্ত্রাসীদের বংশধর। গত রোববার লন্ডনে ইসরায়েলি বিশ্ববিদ্যালয় টেকনিওন-ইসরায়েল ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির ১০০ বছর পূর্তি উদ্যাপন উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন...
২ ঘণ্টা আগেএক বছরেরও বেশি সময় ধরে আপত্তি জানানোর পর হামাস অবশেষে একটি সম্ভাব্য যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি মুক্তি চুক্তির আওতায় ইসরায়েলি দাবি মেনে নিয়েছে। এই চুক্তির শর্ত অনুসারে, ইসরায়েলি প্রতিরক্ষাবাহিনী আইডিএফ সাময়িকভাবে গাজায় অবস্থান করবে। মার্কিন সংবাদমাধ্যম ওয়ালস্ট্রিট জার্নাল আজ বৃহস্পতিবার আরব...
২ ঘণ্টা আগেডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয়বারের মতো টাইম ম্যাগাজিনের ‘পারসন অফ দ্য ইয়ার’ নির্বাচিত হয়েছেন। ২০২৪ সালে এই প্রাপ্তির জন্য তাঁকে বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী ব্যক্তি হিসেবে অভিহিত করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার টাইম ম্যাগাজিনের প্রধান সম্পাদক স্যাম জ্যাকবস তাঁর পাঠকদের উদ্দেশে এক চিঠিতে বলেন, ‘ঐতিহাসিক পুনরুত্থান,
৩ ঘণ্টা আগে