অনলাইন ডেস্ক
২০১৪ সালে ব্রিটিশ ম্যাগাজিন দ্য ইকোনমিস্ট-এ একটি ব্যঙ্গাত্মক লেখা প্রকাশিত হয়েছিল। সেই লেখায় কল্পনা করা হয়—যদি আমেরিকান জনপ্রতিনিধিরা ফরাসিদের মতো যৌন জীবন নিয়ে খোলামেলা হতেন, তবে বিষয়টি কেমন হতো।
ইকোনমিস্টের সেই লেখাটিতে মজার ছলে দেখানো হয়েছিল, তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা তাঁর স্ত্রী মিশেলকে রেখে সংবাদ পাঠিকা কেটি কুরিককে ‘ফার্স্ট গার্লফ্রেন্ড’ হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন। এ ছাড়া তিনি হিলারি ক্লিনটনের সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি সম্পর্ক বজায় রেখেছেন, তাঁদের চারটি সন্তানও রয়েছে।
ব্যঙ্গাত্মক সেই প্রবন্ধে আরও লেখা হয়েছিল, ওবামা জনপ্রিয় অভিনেত্রী জেনিফার অ্যানিস্টনের সঙ্গে প্রেম করছেন। এতে পিপল ম্যাগাজিন-এর একটি কাল্পনিক প্রতিবেদনের কথাও উল্লেখ করা হয়েছিল। কাল্পনিক এবং ব্যঙ্গাত্মক হলেও সেবারই প্রথম ইন্টারনেটে ওবামা ও অ্যানিস্টনের নাম একসঙ্গে উল্লেখ করা হয়।
কিন্তু এক দশক পর ২০২৪ সালের আগস্টে সেই পুরোনো কল্পিত কাহিনিকে সত্য দাবি করে খবর প্রকাশ করে ইনটাচ ম্যাগাজিন। ‘দ্য ট্রুথ অ্যাবাউট জেন অ্যান্ড বারাক’ শিরোনামে সেই লেখাটিতে দাবি করা হয়, ওবামা ও অ্যানিস্টন এক অপরের প্রতি আসক্ত। এই প্রতিবেদনের উৎস ছিল ‘হু? উইকলি’ নামে একটি সেলিব্রিটি গসিপ পডকাস্ট।
পডকাস্টের উপস্থাপক লিন্ডসে ওয়েবার রসিকতার ছলে বলেছিলেন, ‘গসিপ হলো—মিশেল ও বারাক আলাদা জীবনযাপন করছেন। আর বারাক জেনিফার অ্যানিস্টনের সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়েছেন।’ তবে তিনি পরিষ্কার করে এটাও বলেছিলেন যে, এই গুজব সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন হতে পারে।
সোমবার ডেইলি বিস্ট জানিয়েছে, ২০২৪ সালের অক্টোবরেই ‘জিমি কিমেল লাইভ’-এ এসে জেনিফার অ্যানিস্টন সরাসরি ওই গুজবকে মিথ্যা বলে উড়িয়ে দেন। তিনি বলেন, ‘সবচেয়ে মজার বিষয় হলো, আমি ওবামার সঙ্গে জীবনে একবারই দেখা করেছি। আর মিশেলের সঙ্গেই আমার পরিচয় বেশি।’
অ্যানিস্টন আরও বলেন, ‘এ নিয়ে আমি রাগ করিনি, কিন্তু এটি একেবারেই ভিত্তিহীন।’
চলতি বছর সেই গুজবটি আবারও ডালপালা মেলতে শুরু করেছে। সম্প্রতি জিমি কার্টারের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া ও ডোনাল্ড ট্রাম্পের অভিষেক অনুষ্ঠানে বারাক ওবামার সঙ্গে মিশেলের অনুপস্থিতি এই গুজবকে নতুন করে উসকে দিয়েছে। যদিও মিশেলের অনুপস্থিতির কারণ হিসেবে হাওয়াইয়ে তাঁর ছুটি কাটানোর কথা বলা হয়। তারপরও অনেকেই দাবি করতে থাকেন, ওবামা দম্পতির সম্পর্ক ভেঙে যাচ্ছে।
পডকাস্ট ও অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলোতেও এই গুজব আলোচনায় উঠে আসে। মেগান ম্যাককেইন তার পডকাস্টে বলেন, ‘আমি খুবই বিশ্বাসযোগ্য সূত্র থেকে শুনেছি, ওবামা দম্পতির মধ্যে বিচ্ছেদ হতে চলেছে।’ অন্যদিকে, লেখক জেসিকা রিড ক্রাউস এক পোস্টে দাবি করেন, তিনি জেনিফার অ্যানিস্টনের নাম বারাকের সঙ্গে যুক্ত হতে শুনেছেন।
গুজব সম্পর্কে সরাসরি কোনো মন্তব্য না করলেও গত ১৭ জানুয়ারি বারাক ওবামা তাঁর স্ত্রী মিশেলের ৬১ তম জন্মদিনে একটি মিষ্টি বার্তা পোস্ট করেছেন। ইনস্টাগ্রামে তিনি লিখেছেন, ‘আমার জীবনের ভালোবাসা মিশেলের জন্মদিনের শুভেচ্ছা। তুমি প্রতিটি জায়গা উষ্ণতা, প্রজ্ঞা, রসবোধ আর সৌন্দর্যে ভরিয়ে দাও—তোমাকে নিয়ে জীবন কাটানো আমার জন্য সৌভাগ্যের। তোমাকে ভালোবাসি!’
এমন হৃদয়গ্রাহী পোস্টে ওবামা দম্পতির সম্পর্ক নিয়ে গুজব কিছুটা হলেও প্রশমিত হয়েছে।
২০১৪ সালে ব্রিটিশ ম্যাগাজিন দ্য ইকোনমিস্ট-এ একটি ব্যঙ্গাত্মক লেখা প্রকাশিত হয়েছিল। সেই লেখায় কল্পনা করা হয়—যদি আমেরিকান জনপ্রতিনিধিরা ফরাসিদের মতো যৌন জীবন নিয়ে খোলামেলা হতেন, তবে বিষয়টি কেমন হতো।
ইকোনমিস্টের সেই লেখাটিতে মজার ছলে দেখানো হয়েছিল, তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা তাঁর স্ত্রী মিশেলকে রেখে সংবাদ পাঠিকা কেটি কুরিককে ‘ফার্স্ট গার্লফ্রেন্ড’ হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন। এ ছাড়া তিনি হিলারি ক্লিনটনের সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি সম্পর্ক বজায় রেখেছেন, তাঁদের চারটি সন্তানও রয়েছে।
ব্যঙ্গাত্মক সেই প্রবন্ধে আরও লেখা হয়েছিল, ওবামা জনপ্রিয় অভিনেত্রী জেনিফার অ্যানিস্টনের সঙ্গে প্রেম করছেন। এতে পিপল ম্যাগাজিন-এর একটি কাল্পনিক প্রতিবেদনের কথাও উল্লেখ করা হয়েছিল। কাল্পনিক এবং ব্যঙ্গাত্মক হলেও সেবারই প্রথম ইন্টারনেটে ওবামা ও অ্যানিস্টনের নাম একসঙ্গে উল্লেখ করা হয়।
কিন্তু এক দশক পর ২০২৪ সালের আগস্টে সেই পুরোনো কল্পিত কাহিনিকে সত্য দাবি করে খবর প্রকাশ করে ইনটাচ ম্যাগাজিন। ‘দ্য ট্রুথ অ্যাবাউট জেন অ্যান্ড বারাক’ শিরোনামে সেই লেখাটিতে দাবি করা হয়, ওবামা ও অ্যানিস্টন এক অপরের প্রতি আসক্ত। এই প্রতিবেদনের উৎস ছিল ‘হু? উইকলি’ নামে একটি সেলিব্রিটি গসিপ পডকাস্ট।
পডকাস্টের উপস্থাপক লিন্ডসে ওয়েবার রসিকতার ছলে বলেছিলেন, ‘গসিপ হলো—মিশেল ও বারাক আলাদা জীবনযাপন করছেন। আর বারাক জেনিফার অ্যানিস্টনের সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়েছেন।’ তবে তিনি পরিষ্কার করে এটাও বলেছিলেন যে, এই গুজব সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন হতে পারে।
সোমবার ডেইলি বিস্ট জানিয়েছে, ২০২৪ সালের অক্টোবরেই ‘জিমি কিমেল লাইভ’-এ এসে জেনিফার অ্যানিস্টন সরাসরি ওই গুজবকে মিথ্যা বলে উড়িয়ে দেন। তিনি বলেন, ‘সবচেয়ে মজার বিষয় হলো, আমি ওবামার সঙ্গে জীবনে একবারই দেখা করেছি। আর মিশেলের সঙ্গেই আমার পরিচয় বেশি।’
অ্যানিস্টন আরও বলেন, ‘এ নিয়ে আমি রাগ করিনি, কিন্তু এটি একেবারেই ভিত্তিহীন।’
চলতি বছর সেই গুজবটি আবারও ডালপালা মেলতে শুরু করেছে। সম্প্রতি জিমি কার্টারের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া ও ডোনাল্ড ট্রাম্পের অভিষেক অনুষ্ঠানে বারাক ওবামার সঙ্গে মিশেলের অনুপস্থিতি এই গুজবকে নতুন করে উসকে দিয়েছে। যদিও মিশেলের অনুপস্থিতির কারণ হিসেবে হাওয়াইয়ে তাঁর ছুটি কাটানোর কথা বলা হয়। তারপরও অনেকেই দাবি করতে থাকেন, ওবামা দম্পতির সম্পর্ক ভেঙে যাচ্ছে।
পডকাস্ট ও অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলোতেও এই গুজব আলোচনায় উঠে আসে। মেগান ম্যাককেইন তার পডকাস্টে বলেন, ‘আমি খুবই বিশ্বাসযোগ্য সূত্র থেকে শুনেছি, ওবামা দম্পতির মধ্যে বিচ্ছেদ হতে চলেছে।’ অন্যদিকে, লেখক জেসিকা রিড ক্রাউস এক পোস্টে দাবি করেন, তিনি জেনিফার অ্যানিস্টনের নাম বারাকের সঙ্গে যুক্ত হতে শুনেছেন।
গুজব সম্পর্কে সরাসরি কোনো মন্তব্য না করলেও গত ১৭ জানুয়ারি বারাক ওবামা তাঁর স্ত্রী মিশেলের ৬১ তম জন্মদিনে একটি মিষ্টি বার্তা পোস্ট করেছেন। ইনস্টাগ্রামে তিনি লিখেছেন, ‘আমার জীবনের ভালোবাসা মিশেলের জন্মদিনের শুভেচ্ছা। তুমি প্রতিটি জায়গা উষ্ণতা, প্রজ্ঞা, রসবোধ আর সৌন্দর্যে ভরিয়ে দাও—তোমাকে নিয়ে জীবন কাটানো আমার জন্য সৌভাগ্যের। তোমাকে ভালোবাসি!’
এমন হৃদয়গ্রাহী পোস্টে ওবামা দম্পতির সম্পর্ক নিয়ে গুজব কিছুটা হলেও প্রশমিত হয়েছে।
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ভারতের সেভেন সিস্টার্স নিয়ে যে মন্তব্য করেছেন তা দেশটির রাজনীতিবিদদের মধ্যে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। এমনকি, ত্রিপুরার এক রাজনীতিবিদ তো ‘বাংলাদেশকে ভেঙে ফেলার’ও আহ্বান জানিয়েছেন। মন্তব্যটি করেছেন ত্রিপুরার দ্বিতীয় বৃহত্তম দল...
১৬ মিনিট আগেফ্রান্সের চরম ডানপন্থী নেত্রী ও ন্যাশনাল র্যালি দলের প্রেসিডেন্ট প্রার্থী মেরিন ল পেনকে ৪ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে দেশটির আদালত। ২০০৪ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত ইউরোপীয় পার্লামেন্ট তহবিলের ৩০ লাখ ইউরো (প্রায় ২.৫১ মিলিয়ন পাউন্ড) আত্মসাতের মামলায় তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করে এই রায় দেওয়া হয়েছে। এছাড়া তাঁকে
১৩ ঘণ্টা আগেভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০ মার্চ সন্ধ্যা সাড়ে ৪টার দিকে সেক্টর-২০ গুরুদ্বারা চৌকের জেব্রা ক্রসিংয়ে জনপ্রিয় হরিয়ানি গানের তালে নাচছিলেন অজয় কুন্ডুর স্ত্রী জ্যোতি। সেক্টর ৩২-এর একটি মন্দিরে পূজা শেষে তিনি তার ননদ পূজার সহায়তায় এই রিল ভিডিও ধারণ করেন।
১৪ ঘণ্টা আগে২০০৫ সালে গোপনে তৈরি করা হয়েছিল এই শহরটি। পূর্ববর্তী সামরিক শাসকেরা তৈরি করেছিলেন বিশাল সড়ক, অতিকায় সরকারি ভবন আর প্রাসাদসম স্থাপত্য। কিন্তু ভূমিকম্পে ধ্বংস হয়েছে হাসপাতাল, মন্ত্রণালয়ের ভবন, এমনকি রাষ্ট্রপতি ভবনের সোনালি সিঁড়িও। বিদ্যুৎ, পানি, ইন্টারনেট বিচ্ছিন্ন। মন্ত্রীরা কাজ করছেন ধ্বংসস্তূ
১৬ ঘণ্টা আগে