অনলাইন ডেস্ক
গ্রেপ্তারের পর ‘মাগশট’ বা ‘অপরাধীর মুখচ্ছবি’ তোলার জন্য জোর করে হিজাব খোলার দায়ে ভুক্তভোগীদের ১৭ দশমিক ৫ মিলিয়ন ডলার দিতে সম্মত হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক সিটি কর্তৃপক্ষ। বাংলাদেশি মুদ্রায় এই অর্থ ১৯১ কোটি টাকারও বেশি। ধর্মীয় অধিকার লঙ্ঘিত হয়েছে দাবি করে ভুক্তভোগীদের মধ্যে দুই মুসলিম নারী একটি জাতি বিদ্বেষের মামলা করলে জরিমানার রায় এসেছে।
এ বিষয়ে ফক্স নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রাথমিক ওই আর্থিক নিষ্পত্তি বর্তমানে জেলা আদালতের বিচারকের অনুমোদনের অপেক্ষায় আছে। গত শুক্রবার (৫ এপ্রিল) বিষয়টি ম্যানহাটন ফেডারেল আদালতে দাখিল করা হয়েছিল। ৩ হাজার ৬০০ জনের বেশি ভুক্তভোগীর মধ্যে উল্লেখিত জরিমানার অর্থ বণ্টন করা হবে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৮ সালে মামলাটি করেছিলেন জামিলা ক্লার্ক এবং আরওয়া আজিজ নামে দুই নারী। এর আগের বছর ‘সুরক্ষা আইন’ লঙ্ঘনের অভিযোগে তাঁদের একজনকে ম্যানহাটন এবং অন্যজনকে ব্রুকলিন থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। মামলায় ওই অভিযোগটিকে মিথ্যা দাবি করেছিলেন দুজনই। তাঁরা দাবি করেন, হিজাব খুলতে বাধ্য হওয়ার পর তাঁরা লজ্জা এবং ট্রমা অনুভব করেছিলেন। তাঁদের আইনজীবীরা হিজাব খুলে ফেলাকে নগ্ন বা ফালা–তল্লাশির সঙ্গে তুলনা করেছেন।
জামিলা ক্লার্ক তাঁর আইনজীবীদের কাছে দেওয়া এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘যখন তারা আমাকে হিজাব খুলে ফেলতে বাধ্য করেছিল, তখন আমার মনে হয়েছিল যেন আমি নগ্ন হয়ে গেছি। আজ আমি অনেক গর্বিত যে, হাজার হাজার নিউইয়র্কবাসীর জন্য ন্যায়বিচার পাওয়ার ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখতে পেরেছি।’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আইনি ফি এবং খরচ বাদ দেওয়ার পর বণ্টনের জন্য অর্থের পরিমাণ দাঁড়াবে ১৩ দশমিক ১ মিলিয়ন ডলার। এ ক্ষেত্রে যদি ৩ হাজার ৬০০ জনের বেশি যোগ্য শ্রেণির সদস্য দাবিপত্র জমা দেয় তবে জরিমানার অর্থের পরিমাণ আরও বাড়তে পারে। প্রত্যেক প্রাপককে ৭ হাজার ৮২৪ থেকে ১৩ হাজার ১২৫ ডলার করে দেওয়া হবে।
জামিলা ক্লার্ক এবং আরওয়া আজিজের আইনজীবী অ্যালবার্ট ফক্স ক্যান মনে করেন, এই বন্দোবস্ত নিউইয়র্কবাসীর ব্যক্তিগত গোপনীয়তা এবং ধর্মীয় অধিকার সুরক্ষায় একটি মাইলফলক।
এ বিষয়ে নিউইয়র্ক টাইমসকে ক্যান বলেছেন, ‘নিউইয়র্ক পুলিশ বিভাগের ধর্মীয় ওই জনগোষ্ঠীর মেয়েদের মাথার আবরণ এবং মর্যাদা কেড়ে নেওয়া উচিত হয়নি।’
মামলাটির ধারাবাহিকতায় ২০২০ সালে নিউইয়র্কের পুলিশ বিভাগ পুরুষ এবং নারীদের মুখের ছবি তোলার ক্ষেত্রে মাথা ঢেকে রাখা পর্যন্ত সম্মত হয়েছিল। তবে অবশ্যই মুখ দেখা যাওয়ার শর্ত ছিল।
গ্রেপ্তারের পর ‘মাগশট’ বা ‘অপরাধীর মুখচ্ছবি’ তোলার জন্য জোর করে হিজাব খোলার দায়ে ভুক্তভোগীদের ১৭ দশমিক ৫ মিলিয়ন ডলার দিতে সম্মত হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক সিটি কর্তৃপক্ষ। বাংলাদেশি মুদ্রায় এই অর্থ ১৯১ কোটি টাকারও বেশি। ধর্মীয় অধিকার লঙ্ঘিত হয়েছে দাবি করে ভুক্তভোগীদের মধ্যে দুই মুসলিম নারী একটি জাতি বিদ্বেষের মামলা করলে জরিমানার রায় এসেছে।
এ বিষয়ে ফক্স নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রাথমিক ওই আর্থিক নিষ্পত্তি বর্তমানে জেলা আদালতের বিচারকের অনুমোদনের অপেক্ষায় আছে। গত শুক্রবার (৫ এপ্রিল) বিষয়টি ম্যানহাটন ফেডারেল আদালতে দাখিল করা হয়েছিল। ৩ হাজার ৬০০ জনের বেশি ভুক্তভোগীর মধ্যে উল্লেখিত জরিমানার অর্থ বণ্টন করা হবে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৮ সালে মামলাটি করেছিলেন জামিলা ক্লার্ক এবং আরওয়া আজিজ নামে দুই নারী। এর আগের বছর ‘সুরক্ষা আইন’ লঙ্ঘনের অভিযোগে তাঁদের একজনকে ম্যানহাটন এবং অন্যজনকে ব্রুকলিন থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। মামলায় ওই অভিযোগটিকে মিথ্যা দাবি করেছিলেন দুজনই। তাঁরা দাবি করেন, হিজাব খুলতে বাধ্য হওয়ার পর তাঁরা লজ্জা এবং ট্রমা অনুভব করেছিলেন। তাঁদের আইনজীবীরা হিজাব খুলে ফেলাকে নগ্ন বা ফালা–তল্লাশির সঙ্গে তুলনা করেছেন।
জামিলা ক্লার্ক তাঁর আইনজীবীদের কাছে দেওয়া এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘যখন তারা আমাকে হিজাব খুলে ফেলতে বাধ্য করেছিল, তখন আমার মনে হয়েছিল যেন আমি নগ্ন হয়ে গেছি। আজ আমি অনেক গর্বিত যে, হাজার হাজার নিউইয়র্কবাসীর জন্য ন্যায়বিচার পাওয়ার ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখতে পেরেছি।’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আইনি ফি এবং খরচ বাদ দেওয়ার পর বণ্টনের জন্য অর্থের পরিমাণ দাঁড়াবে ১৩ দশমিক ১ মিলিয়ন ডলার। এ ক্ষেত্রে যদি ৩ হাজার ৬০০ জনের বেশি যোগ্য শ্রেণির সদস্য দাবিপত্র জমা দেয় তবে জরিমানার অর্থের পরিমাণ আরও বাড়তে পারে। প্রত্যেক প্রাপককে ৭ হাজার ৮২৪ থেকে ১৩ হাজার ১২৫ ডলার করে দেওয়া হবে।
জামিলা ক্লার্ক এবং আরওয়া আজিজের আইনজীবী অ্যালবার্ট ফক্স ক্যান মনে করেন, এই বন্দোবস্ত নিউইয়র্কবাসীর ব্যক্তিগত গোপনীয়তা এবং ধর্মীয় অধিকার সুরক্ষায় একটি মাইলফলক।
এ বিষয়ে নিউইয়র্ক টাইমসকে ক্যান বলেছেন, ‘নিউইয়র্ক পুলিশ বিভাগের ধর্মীয় ওই জনগোষ্ঠীর মেয়েদের মাথার আবরণ এবং মর্যাদা কেড়ে নেওয়া উচিত হয়নি।’
মামলাটির ধারাবাহিকতায় ২০২০ সালে নিউইয়র্কের পুলিশ বিভাগ পুরুষ এবং নারীদের মুখের ছবি তোলার ক্ষেত্রে মাথা ঢেকে রাখা পর্যন্ত সম্মত হয়েছিল। তবে অবশ্যই মুখ দেখা যাওয়ার শর্ত ছিল।
গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তি আলোচনা শুরুর পর প্রথমবারের মতো প্রতিক্রিয়া জানালেন লেবাননের ইরান সমর্থিত সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ প্রধান নাঈম কাশেম। আজ শনিবার ফিলিস্তিনিদের অভিনন্দন জানিয়ে তিনি বলেন, এই চুক্তি ইসরায়েলের বিরুদ্ধে অটল প্রতিরোধ গড়ে তোলার প্রমাণ। টাইমস অব ইসরায়েল এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেভারতের পশ্চিমবঙ্গে কলকাতার আরজি কর হাসপাতালে চিকিৎসককে ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনায় করা গ্রেপ্তার স্থানীয় পুলিশ স্বেচ্ছাসেবী সঞ্জয় রায়কে দোষী সাব্যস্ত করে রায় দিয়েছেন আদালত। আগামী সোমবার তাঁর সাজা ঘোষণা করা হবে। আজ শনিবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে এনডিটিভি।
২ ঘণ্টা আগেগাজা যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি মুক্তি চুক্তি আগামীকাল রোববার গাজার স্থানীয় সময় সকাল সাড়ে ৮টা থেকে কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে কাতার। আজ শনিবার সকালে ছয় ঘণ্টা বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর মন্ত্রিসভা চুক্তি অনুমোদন করে। এর মধ্য দিয়ে টানা ১৫ মাস চলা এ যুদ্ধে আনুষ্ঠানিক বিরতি আসতে চলেছে। কাতারের সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা এ
৩ ঘণ্টা আগেব্লিঙ্কেনের শেষ সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের সঙ্গে উত্তেজনাপূর্ণ মুহূর্ত তৈরি হয়। ইসরায়েল-গাজা যুদ্ধ নিয়ে তাঁর নীতি সমালোচনার মুখে পড়লে দুজন সাংবাদিককে টেনে বের করা হয়।
৪ ঘণ্টা আগে