অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের গ্রিন কার্ড পাওয়ার আগে চার লাখেরও বেশি ভারতীয় মারা যাবে—এমন দাবি করেছে মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান। এ ছাড়া ১১ লাখেরও বেশি ভারতীয়দের আবেদন স্থগিত রয়েছে। ভারতের এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
গ্রিন কার্ড পাওয়ার মাধ্যমে কোনো দেশে স্থায়ীভাবে বসবাস করার সুযোগ পান একজন অভিবাসী। ভোগ করতে পারেন ওই দেশের সব নাগরিক সুবিধা। সাম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয়দের গ্রিন কার্ড পাওয়া নিয়ে তৈরি হয়েছে নানা জটিলতা।
ওয়াশিংটন ভিত্তিক থিঙ্ক ট্যাঙ্ক ‘ক্যাটো ইনস্টিটিউট’ সম্প্রতি একটি প্রতিবেদনে বলেছে, যুক্তরাষ্ট্রে বর্তমানে ১৮ লাখ গ্রিন কার্ড আবেদনকারীকে স্থগিত রাখা হয়েছে। এর ৬৩ শতাংশ আবেদনই ভারতীয় নাগরিকদের। এ ছাড়া ফ্যামিলি-স্পন্সর ভিত্তিক আরও ৮৩ লাখ আবেদন স্থগিত রয়েছে।
এ পরিপ্রেক্ষিতে ক্যাটোর প্রতিবেদন বলছে, ব্যাকলগ কার্যকর হলে গ্রিন কার্ডের সুবিধা পেতে একজন ভারতীয়কে প্রায় ১৩৪ বছর অপেক্ষা করতে হবে।
আবেদনকারীর সংখ্যা উল্লেখ করে বলা হয়, চার লাখ ২৪ হাজার অপেক্ষমান মারা যাবেন; যার ৯০ শতাংশ হচ্ছেন ভারতীয়। বর্তমানে যাদের আবেদন স্থগিত করা হয়েছে তার প্রায় অর্ধেকেরও বেশি গ্রিন কার্ড পাওয়ার আগেই মারা যাবেন বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
যুক্তরাষ্ট্র কর্মসংস্থানে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ভারতীয় ও চীনা নিয়োগ করলেও বছরে মাত্র সাত শতাংশ আবেদনকারী গ্রিন কার্ড পাওয়ার মাধ্যমে দেশটিতে ব্যাবসা-বাণিজ্য করার সুযোগ পাচ্ছে। এ পরিস্থিতির উত্তরণ ঘটাতে হলে গ্রিন কার্ডের কোটা বাড়াতে হবে। এ পরিবর্তনের অধিকার রাখে শুধু কংগ্রেস।
বিশ্লেষকরা বলছেন, বর্তমান জো বাইডেন প্রশাসন ও ভারতীয়-আমেরিকান আইন প্রণেতাদের উদ্যোগ সত্ত্বেও এ স্থগিতাদেশ ভারতীয় আবেদনকারীদের অনিশ্চিত অবস্থায় ফেলেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের গ্রিন কার্ড পাওয়ার আগে চার লাখেরও বেশি ভারতীয় মারা যাবে—এমন দাবি করেছে মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান। এ ছাড়া ১১ লাখেরও বেশি ভারতীয়দের আবেদন স্থগিত রয়েছে। ভারতের এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
গ্রিন কার্ড পাওয়ার মাধ্যমে কোনো দেশে স্থায়ীভাবে বসবাস করার সুযোগ পান একজন অভিবাসী। ভোগ করতে পারেন ওই দেশের সব নাগরিক সুবিধা। সাম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয়দের গ্রিন কার্ড পাওয়া নিয়ে তৈরি হয়েছে নানা জটিলতা।
ওয়াশিংটন ভিত্তিক থিঙ্ক ট্যাঙ্ক ‘ক্যাটো ইনস্টিটিউট’ সম্প্রতি একটি প্রতিবেদনে বলেছে, যুক্তরাষ্ট্রে বর্তমানে ১৮ লাখ গ্রিন কার্ড আবেদনকারীকে স্থগিত রাখা হয়েছে। এর ৬৩ শতাংশ আবেদনই ভারতীয় নাগরিকদের। এ ছাড়া ফ্যামিলি-স্পন্সর ভিত্তিক আরও ৮৩ লাখ আবেদন স্থগিত রয়েছে।
এ পরিপ্রেক্ষিতে ক্যাটোর প্রতিবেদন বলছে, ব্যাকলগ কার্যকর হলে গ্রিন কার্ডের সুবিধা পেতে একজন ভারতীয়কে প্রায় ১৩৪ বছর অপেক্ষা করতে হবে।
আবেদনকারীর সংখ্যা উল্লেখ করে বলা হয়, চার লাখ ২৪ হাজার অপেক্ষমান মারা যাবেন; যার ৯০ শতাংশ হচ্ছেন ভারতীয়। বর্তমানে যাদের আবেদন স্থগিত করা হয়েছে তার প্রায় অর্ধেকেরও বেশি গ্রিন কার্ড পাওয়ার আগেই মারা যাবেন বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
যুক্তরাষ্ট্র কর্মসংস্থানে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ভারতীয় ও চীনা নিয়োগ করলেও বছরে মাত্র সাত শতাংশ আবেদনকারী গ্রিন কার্ড পাওয়ার মাধ্যমে দেশটিতে ব্যাবসা-বাণিজ্য করার সুযোগ পাচ্ছে। এ পরিস্থিতির উত্তরণ ঘটাতে হলে গ্রিন কার্ডের কোটা বাড়াতে হবে। এ পরিবর্তনের অধিকার রাখে শুধু কংগ্রেস।
বিশ্লেষকরা বলছেন, বর্তমান জো বাইডেন প্রশাসন ও ভারতীয়-আমেরিকান আইন প্রণেতাদের উদ্যোগ সত্ত্বেও এ স্থগিতাদেশ ভারতীয় আবেদনকারীদের অনিশ্চিত অবস্থায় ফেলেছে।
আয়ারল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাইমন হ্যারিস বলেছেন, গাজায় যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি) পরোয়ানা জারি করায় বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু আয়ারল্যান্ডে এলে তাকে গ্রেপ্তার করা হবে। ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্তের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি প
৫ মিনিট আগেনিজের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির পর আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতকে (আইসিসি) ‘মানবতার শত্রু’ বলে অবহিত করেছেন নেতানিয়াহু। হেগে অবস্থিত আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত, মানবতাকে রক্ষা করার জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। কিন্তু আজ সেটি মানবতার শত্রুতে পরিণত হয়েছে।
২৮ মিনিট আগেলাওসের পর্যটন শহর ভাং ভিয়েং-এ সন্দেহজনক মিথানল বিষক্রিয়ায় আরও একজন অস্ট্রেলীয় তরুণীর মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে বিষাক্ত অ্যালকোহল সেবনে সেখানে ছয় বিদেশি পর্যটকের মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে বিবিসি।
১ ঘণ্টা আগেদখলদার ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির প্রতিবাদে নিন্দা জানিয়েছেন আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট জাভিয়ার মিলেই।
২ ঘণ্টা আগে