মাহমুদ হাসান ফাহিম
আয়-রোজগার জীবন নির্বাহ করার অত্যাবশ্যকীয় উপাদান। ইসলাম আয়-রোজগারে কাউকে লাগামহীন ছেড়ে দেয়নি। এর জন্য চাই পরিশ্রম ও উদ্যোগ। কারণ, পৃথিবী হলো কর্মক্ষেত্র। এতে আল্লাহ তাআলা ভরপুর উপকরণ রেখেছেন। কিন্তু তা পেতে হলে চেষ্টা করতে হবে। হাত-পা গুটিয়ে বসে থাকাকে কোনোভাবেই ‘তাওয়াক্কুল’ বা আল্লাহর ওপর ভরসা বলা চলে না।
ইসলাম মানুষকে পরিশ্রম করার অনুপ্রেরণা দিয়ে আয়-রোজগারের নির্দেশ দিয়েছে। তবে এতে ইসলাম নির্দেশিত বিধান মেনে চলতে হবে। এসব বিধান একদিকে যেমন অর্থনৈতিক অবস্থাকে ভারসাম্যপূর্ণ রাখে, অন্যদিকে জীবিকা উপার্জনকারীকে আর্থিক সচ্ছলতার সঙ্গে সঙ্গে ধর্মীয় ও নৈতিক অগ্রগতিও এনে দেয়।
তাই জীবিকা অন্বেষণকালে সব সময় দুটি নীতি অনুসরণ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘হে মানবজাতি, পৃথিবীতে হালাল ও পাক-পবিত্র যা আছে, তা-ই তোমরা খাও...।’ (সুরা বাকারা: ১৬৮)
অন্যত্র এরশাদ হয়েছে, ‘তিনি তাদের জন্য পবিত্র বস্তুসমূহ বৈধ করেছেন এবং অপবিত্র বস্তুকে করেছেন হারাম।’ (সুরা আরাফ: ১৫৭) আরও বলা হয়েছে, ‘আল্লাহ তাআলা তোমাদের যা কিছু রিজিক দান করেছেন, তা থেকে হালাল ও পবিত্র বস্তু খাও।’ (সুরা মায়িদা: ৮৮)
আয়াত, হাদিস ও ইসলামি বিধিবিধানের দৃষ্টিকোণ থেকে বলা যায়, আয়-রোজগারের ক্ষেত্রে ইসলামের সারকথা হলো, সম্পদ হালাল ও পবিত্র হতে হবে। এমন কোনো পন্থায় সম্পদ উপার্জন করা যাবে না, যা ইসলামে অনুমোদিত নয়। বিশ্বাসী মানুষের উচিত, ইসলাম নির্দেশিত পথে আয়-রোজগারে সচেষ্ট থাকা এবং আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের মাধ্যমে পরকালীন সাফল্য নিশ্চিত করা।
আয়-রোজগার জীবন নির্বাহ করার অত্যাবশ্যকীয় উপাদান। ইসলাম আয়-রোজগারে কাউকে লাগামহীন ছেড়ে দেয়নি। এর জন্য চাই পরিশ্রম ও উদ্যোগ। কারণ, পৃথিবী হলো কর্মক্ষেত্র। এতে আল্লাহ তাআলা ভরপুর উপকরণ রেখেছেন। কিন্তু তা পেতে হলে চেষ্টা করতে হবে। হাত-পা গুটিয়ে বসে থাকাকে কোনোভাবেই ‘তাওয়াক্কুল’ বা আল্লাহর ওপর ভরসা বলা চলে না।
ইসলাম মানুষকে পরিশ্রম করার অনুপ্রেরণা দিয়ে আয়-রোজগারের নির্দেশ দিয়েছে। তবে এতে ইসলাম নির্দেশিত বিধান মেনে চলতে হবে। এসব বিধান একদিকে যেমন অর্থনৈতিক অবস্থাকে ভারসাম্যপূর্ণ রাখে, অন্যদিকে জীবিকা উপার্জনকারীকে আর্থিক সচ্ছলতার সঙ্গে সঙ্গে ধর্মীয় ও নৈতিক অগ্রগতিও এনে দেয়।
তাই জীবিকা অন্বেষণকালে সব সময় দুটি নীতি অনুসরণ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘হে মানবজাতি, পৃথিবীতে হালাল ও পাক-পবিত্র যা আছে, তা-ই তোমরা খাও...।’ (সুরা বাকারা: ১৬৮)
অন্যত্র এরশাদ হয়েছে, ‘তিনি তাদের জন্য পবিত্র বস্তুসমূহ বৈধ করেছেন এবং অপবিত্র বস্তুকে করেছেন হারাম।’ (সুরা আরাফ: ১৫৭) আরও বলা হয়েছে, ‘আল্লাহ তাআলা তোমাদের যা কিছু রিজিক দান করেছেন, তা থেকে হালাল ও পবিত্র বস্তু খাও।’ (সুরা মায়িদা: ৮৮)
আয়াত, হাদিস ও ইসলামি বিধিবিধানের দৃষ্টিকোণ থেকে বলা যায়, আয়-রোজগারের ক্ষেত্রে ইসলামের সারকথা হলো, সম্পদ হালাল ও পবিত্র হতে হবে। এমন কোনো পন্থায় সম্পদ উপার্জন করা যাবে না, যা ইসলামে অনুমোদিত নয়। বিশ্বাসী মানুষের উচিত, ইসলাম নির্দেশিত পথে আয়-রোজগারে সচেষ্ট থাকা এবং আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের মাধ্যমে পরকালীন সাফল্য নিশ্চিত করা।
জুবাইদা বিনতে জাফর ইবনে মানসুর পঞ্চম আব্বাসি খলিফা হারুনুর রশিদের স্ত্রী ও জাফর ইবনুল মানসুরের কন্যা। তাঁর মা ছিলেন আল-খায়জুরানের বড় বোন সালসাল ইবনে আত্তা। জুবাইদার আসল নাম আমাতুল আজিজ। দাদা আল-মানসুর তাঁকে আদর করে জুবাইদা (ছোট মাখনের টুকরা) নামে ডাকতেন এবং এ নামেই তিনি ইতিহাসে বিখ্যাত।
১৭ ঘণ্টা আগেকুয়েতে অনুষ্ঠিত ১৩তম আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অর্জন করেছেন বাংলাদেশের হাফেজ আনাস মাহফুজ। বিশ্বের ৭৪টি দেশের প্রতিযোগীদের পেছনে ফেলে দেশের জন্য এ গৌরব বয়ে আনেন তিনি।
১৭ ঘণ্টা আগেবিয়ে ইসলামি জীবনব্যবস্থার একটি মৌলিক অংশ। এটি ব্যক্তিগত, পারিবারিক ও সামাজিক জীবনে শান্তি ও স্থিতি নিয়ে আসে। তবে বিয়ের আগে আর্থিক সচ্ছলতা অর্জন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এটি বিয়ে-পরবর্তী জীবনে দায়িত্ব পালনের জন্য ব্যক্তিকে সক্ষম করে।
১৭ ঘণ্টা আগে