ইসলাম ডেস্ক
হজরত আদম (আ.)কে সৃষ্টির পরপরই তাঁর জীবনসঙ্গী হজরত হাওয়া (আ.)কে সৃষ্টি করার ঘটনা প্রমাণ করে যে, সুস্থ, স্বাভাবিক ও প্রশান্তির জীবনযাপন করতে নারী-পুরুষের পারস্পরিক সম্পর্কের বিকল্প নেই। তাই ইসলাম প্রাপ্তবয়স্ক নারী-পুরুষকে বিয়ের নির্দেশ দেয়। বিয়ের উপকার সম্পর্কে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর তাঁর নিদর্শনাবলির অন্যতম হলো, তিনি তোমাদের জন্য তোমাদের থেকেই স্ত্রীদের সৃষ্টি করেছেন, যাতে তোমরা তাদের কাছে প্রশান্তি পাও। আর তিনি তোমাদের মধ্যে ভালোবাসা ও মায়া সৃষ্টি করেছেন।’ (সুরা রুম: ২১)
অবশ্য বিয়ের জন্য পাত্র-পাত্রী নির্বাচন করা একটি জটিল কাজ। এ ক্ষেত্রে সমাজে বিভিন্ন রকমের প্রথা দেখা যায়। অনেক প্রথাই বিশেষ করে নারীদের প্রতি বৈষম্যমূলক। অনেক সময় অভিভাবকেরা নিজেদের পছন্দ সন্তানদের ওপর চাপিয়ে দেন। বিয়ের ক্ষেত্রে সন্তানের মতামত নেওয়ার বা গুরুত্ব দেওয়ার প্রয়োজন মনে করেন না। ইসলামে এ বিষয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে। রাসুল (সা.)-এর জীবন থেকেই সেই সব নির্দেশনা আমরা পাই।
সমতা রক্ষা
মহানবী (সা.) পাত্র-পাত্রী নির্বাচনের ক্ষেত্রে সমতা রক্ষার বিষয়টিতে জোর দিয়েছেন। চারটি বিষয়ে পাত্র-পাত্রীর মধ্যে সমতা রক্ষার কথা বলেছেন রাসুল (সা.)। আবু হুরাইরা (রা.) থেকে বর্ণিত, মহানবী (সা.) বলেন, ‘নারীদের চারটি বিষয় দেখে বিয়ে করা হয়। ধন-সম্পদ, বংশমর্যাদা, রূপ-সৌন্দর্য ও ধার্মিকতা। তবে তুমি ধার্মিক নারীকে বিয়ে করে সফল হও; অন্যথায় তুমি লাঞ্ছিত হবে।’ (বুখারি: ৫০৯০; মুসলিম: ১৪৬৬)
পাত্রী নির্বাচন
বিয়ের আগে পাত্রী দেখে নেওয়া সুন্নত। হাদিসে এসেছে, জাবির ইবনে আবদুল্লাহ (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘তোমাদের কেউ যখন কোনো নারীকে বিয়ের প্রস্তাব দেয়, তখন সম্ভব হলে তার এমন কিছু বৈশিষ্ট্য যেন দেখে নেয়, যা তাকে বিয়েতে আগ্রহী করে তোলে।’
বর্ণনাকারী বলেন, ‘আমি এক নারীকে বিয়ের প্রস্তাব দেওয়ার পর তাকে দেখার আকাঙ্ক্ষা অন্তরে গোপন রেখেছিলাম। এরপর আমি গোপনে তার মধ্যে এমন কিছু বৈশিষ্ট্য দেখি, যা আমাকে তাকে বিয়ে করতে আগ্রহী করে তুলল। এরপর আমি তাকে বিয়ে করি।’ (আবু দাউদ: ২০৮২)
অন্য হাদিসে এসেছে, মুগিরা বিন শোবা (রা.) বলেন, ‘আমি এক নারীকে বিয়ের প্রস্তাব দিলাম। এটা শুনে রাসুলুল্লাহ (সা.) আমাকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘তুমি কি তাকে দেখেছ?’ আমি বললাম, ‘না, দেখিনি।’ তখন তিনি বললেন, ‘তাকে দেখে নাও।’ তোমার এই দর্শন তোমাদের দাম্পত্য জীবনে প্রণয়-ভালোবাসা গভীর হওয়ার ক্ষেত্রে সহায়ক হবে।’ (তিরমিজি: ১০৮৭)
উত্তম স্ত্রীর গুণাবলি সম্পর্কে হাদিসে এসেছে, আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত আছে, রাসুলুল্লাহ (সা.)কে প্রশ্ন করা হলো, ‘হে আল্লাহর রাসুল, কোন স্ত্রী সর্বোত্তম?’ তিনি বললেন, ‘যে স্ত্রীর দিকে তাকিয়ে স্বামী পুলকিত হয়, কোনো নির্দেশ দিলে আনুগত্য করে এবং স্বামীর নিজস্ব ব্যাপারে বা তার অর্থ-সম্পদের ব্যাপারে সে যেটা অপছন্দ করে, তার বিপরীত কিছু করে না।’ (মুসনাদে আহমদ: ১৮৩৮)
বিয়ের ক্ষেত্রে পাত্রীর শারীরিক গঠন-সৌন্দর্য, মেধা-যোগ্যতা ও চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য আগে দেখা উচিত। অবশ্য, সৌন্দর্যের বিষয়টি সম্পূর্ণ আপেক্ষিক। পাত্রের পছন্দই সৌন্দর্য হিসেবে বিবেচিত হবে। এগুলো পছন্দ হলে ধার্মিকতা দেখা উচিত। সেটিও পছন্দ হলে এর পরই বিয়ের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করা উচিত।
ইমাম আহমদ বিন হাম্বল (রহ.) বলেছেন, ‘কোনো পুরুষ যদি কোনো নারীকে বিয়ের প্রস্তাব দেয়, তাহলে সর্বপ্রথম তার সৌন্দর্য সম্পর্কে জানতে চাইবে। যদি এ ব্যাপারে তার প্রশংসা করা হয়, তাহলে তার দ্বীন সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করবে। দ্বীনের ক্ষেত্রে যদি প্রশংসিত হয়, তাহলে বিয়ে করবে; অন্যথায় দ্বীনের কারণে প্রত্যাখ্যান করবে।’ (শরহু মুনতাহাল ইরাদাত: ২ / ৬২১)
পাত্রী দেখা
খবরাখবর নেওয়ার পর বিয়ে করতে মনস্থির করলে পাত্রীকে দেখে নেওয়া উচিত। ওপরে উল্লিখিত হাদিসের ভাষ্য থেকে বোঝা যায়, পাত্রীকে লুকিয়ে দেখে নেওয়াই উত্তম। আনুষ্ঠানিকভাবে দেখাকে নিরুৎসাহিত করেছেন ফকিহগণ। তবে দেখলেও পাত্রীর হাত ও মুখ দেখা যেতে পারে। কাপড়ের ওপর দিয়ে যদি শরীরের সামগ্রিক অবয়ব দেখে নেওয়া হয়, তাতে কোনো অসুবিধা নেই। আর হ্যাঁ, শুধু বিয়ে করার উদ্দেশ্যেই কনে দেখতে পারবে। এ ছাড়া নয়।’ (হিদায়া: ৪ / ৪৪৩; আলমুগনি: ৭ / ৭৪)
পাত্রের পরিবারের অন্য পুরুষ সদস্যদের জন্য পাত্রী দেখা বৈধ নয়। তবে পাত্রের পরিবারের নারীরা চাইলে পাত্রীকে ভালোভাবে যাচাই করে নিতে পারে। প্রয়োজনে ইসলামের সাধারণ রীতি অনুযায়ী নাভি থেকে হাঁটু পর্যন্ত স্থানটুকু বাদ দিয়ে অবশিষ্ট পূর্ণ শরীরও দেখতে পারবে। (টীকা: আবু দাউদ: ২ / ২৮৪)
পাত্র নির্বাচন
পাত্র নির্বাচনের ক্ষেত্রেও উল্লিখিত বিষয়গুলো বিবেচনা করা উচিত। হাদিসে এসেছে, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যখন তোমাদের কাছে এমন কোনো পাত্র বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে আসে, যার চরিত্র ও দ্বীনদারিতে তোমরা সন্তুষ্ট; তবে তোমরা তার বিয়ের ব্যবস্থা করে দাও। যদি তোমরা তা না করো, তবে তা পৃথিবীতে বিপর্যয় ডেকে আনবে এবং ব্যাপক বিশৃঙ্খলার কারণ হবে।’ (তিরমিজি: ১০৮৪; ইবনে মাজাহ: ১৯৬৭)
হজরত আদম (আ.)কে সৃষ্টির পরপরই তাঁর জীবনসঙ্গী হজরত হাওয়া (আ.)কে সৃষ্টি করার ঘটনা প্রমাণ করে যে, সুস্থ, স্বাভাবিক ও প্রশান্তির জীবনযাপন করতে নারী-পুরুষের পারস্পরিক সম্পর্কের বিকল্প নেই। তাই ইসলাম প্রাপ্তবয়স্ক নারী-পুরুষকে বিয়ের নির্দেশ দেয়। বিয়ের উপকার সম্পর্কে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর তাঁর নিদর্শনাবলির অন্যতম হলো, তিনি তোমাদের জন্য তোমাদের থেকেই স্ত্রীদের সৃষ্টি করেছেন, যাতে তোমরা তাদের কাছে প্রশান্তি পাও। আর তিনি তোমাদের মধ্যে ভালোবাসা ও মায়া সৃষ্টি করেছেন।’ (সুরা রুম: ২১)
অবশ্য বিয়ের জন্য পাত্র-পাত্রী নির্বাচন করা একটি জটিল কাজ। এ ক্ষেত্রে সমাজে বিভিন্ন রকমের প্রথা দেখা যায়। অনেক প্রথাই বিশেষ করে নারীদের প্রতি বৈষম্যমূলক। অনেক সময় অভিভাবকেরা নিজেদের পছন্দ সন্তানদের ওপর চাপিয়ে দেন। বিয়ের ক্ষেত্রে সন্তানের মতামত নেওয়ার বা গুরুত্ব দেওয়ার প্রয়োজন মনে করেন না। ইসলামে এ বিষয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে। রাসুল (সা.)-এর জীবন থেকেই সেই সব নির্দেশনা আমরা পাই।
সমতা রক্ষা
মহানবী (সা.) পাত্র-পাত্রী নির্বাচনের ক্ষেত্রে সমতা রক্ষার বিষয়টিতে জোর দিয়েছেন। চারটি বিষয়ে পাত্র-পাত্রীর মধ্যে সমতা রক্ষার কথা বলেছেন রাসুল (সা.)। আবু হুরাইরা (রা.) থেকে বর্ণিত, মহানবী (সা.) বলেন, ‘নারীদের চারটি বিষয় দেখে বিয়ে করা হয়। ধন-সম্পদ, বংশমর্যাদা, রূপ-সৌন্দর্য ও ধার্মিকতা। তবে তুমি ধার্মিক নারীকে বিয়ে করে সফল হও; অন্যথায় তুমি লাঞ্ছিত হবে।’ (বুখারি: ৫০৯০; মুসলিম: ১৪৬৬)
পাত্রী নির্বাচন
বিয়ের আগে পাত্রী দেখে নেওয়া সুন্নত। হাদিসে এসেছে, জাবির ইবনে আবদুল্লাহ (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘তোমাদের কেউ যখন কোনো নারীকে বিয়ের প্রস্তাব দেয়, তখন সম্ভব হলে তার এমন কিছু বৈশিষ্ট্য যেন দেখে নেয়, যা তাকে বিয়েতে আগ্রহী করে তোলে।’
বর্ণনাকারী বলেন, ‘আমি এক নারীকে বিয়ের প্রস্তাব দেওয়ার পর তাকে দেখার আকাঙ্ক্ষা অন্তরে গোপন রেখেছিলাম। এরপর আমি গোপনে তার মধ্যে এমন কিছু বৈশিষ্ট্য দেখি, যা আমাকে তাকে বিয়ে করতে আগ্রহী করে তুলল। এরপর আমি তাকে বিয়ে করি।’ (আবু দাউদ: ২০৮২)
অন্য হাদিসে এসেছে, মুগিরা বিন শোবা (রা.) বলেন, ‘আমি এক নারীকে বিয়ের প্রস্তাব দিলাম। এটা শুনে রাসুলুল্লাহ (সা.) আমাকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘তুমি কি তাকে দেখেছ?’ আমি বললাম, ‘না, দেখিনি।’ তখন তিনি বললেন, ‘তাকে দেখে নাও।’ তোমার এই দর্শন তোমাদের দাম্পত্য জীবনে প্রণয়-ভালোবাসা গভীর হওয়ার ক্ষেত্রে সহায়ক হবে।’ (তিরমিজি: ১০৮৭)
উত্তম স্ত্রীর গুণাবলি সম্পর্কে হাদিসে এসেছে, আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত আছে, রাসুলুল্লাহ (সা.)কে প্রশ্ন করা হলো, ‘হে আল্লাহর রাসুল, কোন স্ত্রী সর্বোত্তম?’ তিনি বললেন, ‘যে স্ত্রীর দিকে তাকিয়ে স্বামী পুলকিত হয়, কোনো নির্দেশ দিলে আনুগত্য করে এবং স্বামীর নিজস্ব ব্যাপারে বা তার অর্থ-সম্পদের ব্যাপারে সে যেটা অপছন্দ করে, তার বিপরীত কিছু করে না।’ (মুসনাদে আহমদ: ১৮৩৮)
বিয়ের ক্ষেত্রে পাত্রীর শারীরিক গঠন-সৌন্দর্য, মেধা-যোগ্যতা ও চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য আগে দেখা উচিত। অবশ্য, সৌন্দর্যের বিষয়টি সম্পূর্ণ আপেক্ষিক। পাত্রের পছন্দই সৌন্দর্য হিসেবে বিবেচিত হবে। এগুলো পছন্দ হলে ধার্মিকতা দেখা উচিত। সেটিও পছন্দ হলে এর পরই বিয়ের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করা উচিত।
ইমাম আহমদ বিন হাম্বল (রহ.) বলেছেন, ‘কোনো পুরুষ যদি কোনো নারীকে বিয়ের প্রস্তাব দেয়, তাহলে সর্বপ্রথম তার সৌন্দর্য সম্পর্কে জানতে চাইবে। যদি এ ব্যাপারে তার প্রশংসা করা হয়, তাহলে তার দ্বীন সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করবে। দ্বীনের ক্ষেত্রে যদি প্রশংসিত হয়, তাহলে বিয়ে করবে; অন্যথায় দ্বীনের কারণে প্রত্যাখ্যান করবে।’ (শরহু মুনতাহাল ইরাদাত: ২ / ৬২১)
পাত্রী দেখা
খবরাখবর নেওয়ার পর বিয়ে করতে মনস্থির করলে পাত্রীকে দেখে নেওয়া উচিত। ওপরে উল্লিখিত হাদিসের ভাষ্য থেকে বোঝা যায়, পাত্রীকে লুকিয়ে দেখে নেওয়াই উত্তম। আনুষ্ঠানিকভাবে দেখাকে নিরুৎসাহিত করেছেন ফকিহগণ। তবে দেখলেও পাত্রীর হাত ও মুখ দেখা যেতে পারে। কাপড়ের ওপর দিয়ে যদি শরীরের সামগ্রিক অবয়ব দেখে নেওয়া হয়, তাতে কোনো অসুবিধা নেই। আর হ্যাঁ, শুধু বিয়ে করার উদ্দেশ্যেই কনে দেখতে পারবে। এ ছাড়া নয়।’ (হিদায়া: ৪ / ৪৪৩; আলমুগনি: ৭ / ৭৪)
পাত্রের পরিবারের অন্য পুরুষ সদস্যদের জন্য পাত্রী দেখা বৈধ নয়। তবে পাত্রের পরিবারের নারীরা চাইলে পাত্রীকে ভালোভাবে যাচাই করে নিতে পারে। প্রয়োজনে ইসলামের সাধারণ রীতি অনুযায়ী নাভি থেকে হাঁটু পর্যন্ত স্থানটুকু বাদ দিয়ে অবশিষ্ট পূর্ণ শরীরও দেখতে পারবে। (টীকা: আবু দাউদ: ২ / ২৮৪)
পাত্র নির্বাচন
পাত্র নির্বাচনের ক্ষেত্রেও উল্লিখিত বিষয়গুলো বিবেচনা করা উচিত। হাদিসে এসেছে, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যখন তোমাদের কাছে এমন কোনো পাত্র বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে আসে, যার চরিত্র ও দ্বীনদারিতে তোমরা সন্তুষ্ট; তবে তোমরা তার বিয়ের ব্যবস্থা করে দাও। যদি তোমরা তা না করো, তবে তা পৃথিবীতে বিপর্যয় ডেকে আনবে এবং ব্যাপক বিশৃঙ্খলার কারণ হবে।’ (তিরমিজি: ১০৮৪; ইবনে মাজাহ: ১৯৬৭)
ইবাদতের নিয়তে করা সব কাজই নেক আমলের অন্তর্ভুক্ত। আর নেক আমল মানুষের জীবনের প্রকৃত সম্পদ। এর মাধ্যমে পাওয়া যাবে জান্নাত। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘এবং যারা ইমান এনেছে ও সৎকর্ম করেছে, তারাই জান্নাতের অধিকারী, তারা সেখানে চিরকাল থাকবে।’ (সুরা বাকারা: ৮২)
১২ ঘণ্টা আগেভ্রমণের সময় নামাজের ক্ষেত্রে বিশেষ ছাড় দিয়েছে ইসলাম। কোনো ব্যক্তি নিজের আবাসস্থল থেকে ৪৮ মাইল তথা ৭৮ কিলোমিটার দূরের কোনো গন্তব্যে ভ্রমণের নিয়তে বের হয়ে তাঁর এলাকা পেরিয়ে গেলেই শরিয়তের দৃষ্টিতে সে মুসাফির হয়ে যায়। (জাওয়াহিরুল ফিকহ: ১/৪৩৬)
২ দিন আগেজুবাইদা বিনতে জাফর ইবনে মানসুর পঞ্চম আব্বাসি খলিফা হারুনুর রশিদের স্ত্রী ও জাফর ইবনুল মানসুরের কন্যা। তাঁর মা ছিলেন আল-খায়জুরানের বড় বোন সালসাল ইবনে আত্তা। জুবাইদার আসল নাম আমাতুল আজিজ। দাদা আল-মানসুর তাঁকে আদর করে জুবাইদা (ছোট মাখনের টুকরা) নামে ডাকতেন এবং এ নামেই তিনি ইতিহাসে বিখ্যাত।
২ দিন আগে