বৃহস্পতিবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
ইসলাম
ভুল শুধরে দেওয়ার ইসলামি রীতি
ইসলামে ভুল শুধরে দেওয়ার সুনির্দিষ্ট আদব রয়েছে। ব্যক্তির সম্মানের প্রতি লক্ষ রেখেই তা করতে হয়। কাউকে সবার সামনে অপমানিত করে ভুল শুধরে দেওয়ার পদ্ধতি ইসলাম অনুমোদন করে না।
মানত কখন জায়েজ, কখন নাজায়েজ
মানত হলো আল্লাহ তাআলার জন্য নির্দিষ্ট কিছু ইবাদত বা কাজ করার প্রতিজ্ঞা করা, যা বান্দা নিজের জন্য নিজে আবশ্যক করে নেয়। কোনো শর্ত ছাড়া নেক কাজের মানত করা জায়েজ। শর্তযুক্ত মানত করতে নিষেধ করা হয়েছে ইসলামে।
নবীজি যেমন সুগন্ধি ব্যবহার করতেন
সুগন্ধির প্রতি প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর প্রচণ্ড অনুরাগ ছিল। তিনি নিয়মিত আতর ব্যবহার করতেন। হাদিস থেকে জানা যায়, আগেকার যুগের নবী-রাসুলগণও সুগন্ধি ব্যবহার করতেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘চারটি বস্তু সব নবীর সুন্নত। আতর, বিয়ে, মেসওয়াক ও লজ্জাস্থান আবৃত রাখা।’ (মুসনাদে আহমাদ: ২২৪৭৮)
খলিফা ওমরের মানবিকতা ও সহাবস্থান নীতি
পৃথিবীবাসীকে দীর্ঘদিন ধরে শাসন করে যাওয়া শোষণমূলক সমাজব্যবস্থাকে পরাজিত করে আল্লাহ প্রদত্ত ইনসাফপূর্ণ ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত করার যে মিশন মহানবী (সা.) শুরু করেছিলেন, তাঁর পরবর্তী খলিফাগণ তা এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য বিশ্বব্যাপী সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে গিয়েছিলেন। সেই ধারাবাহিকতায় দ্বিতীয় খলিফা ওমর (রা.) রো
নামাজ অবস্থায় অজু ভেঙে গেলে করণীয়
প্রশ্ন: নামাজ আদায় করার সময় অজু ভেঙে যাওয়ার ঘটনা ঘটে থাকে। এ অবস্থায় নামাজির করণীয় কী? তিনি ইমাম হলে কী করণীয়, মুক্তাদি হলে কী করণীয় এবং একাকী মুসল্লি হলে কী করণীয়?
বাংলায় ইসলাম প্রচারে সুফি ও দরবেশদের অবদান
বাংলায় প্রথম কখন ইসলামের আগমন ঘটে, তার সুনির্দিষ্ট প্রামাণ্য-তথ্য পাওয়া না গেলেও বিভিন্ন ঐতিহাসিক বর্ণনা থেকে বোঝা যায়, ইসলামের নবী মুহাম্মদ (সা.)-এর আবির্ভাবের কিছুদিনের মধ্যেই চট্টগ্রাম উপকূলে আরব বণিকদের বিভিন্ন কাফেলায় মুসলমানদেরও আগমন ঘটে। সমুদ্রপথে চীনের দিকে যাওয়ার সময় চট্টগ্রামে সাহাবি-তাবেয়
নবীযুগে তরুণদের আদর্শ ছিলেন যাঁরা
প্রায় সব সিরাতবিদ স্বীকার করেছেন, তরুণেরাই সর্বাগ্রে নবী (সা.)-এর আহ্বানে সাড়া দিয়ে ইসলামের ছায়াতলে এসেছেন। তাঁরাই জীবন বাজি রেখে নবীজির আদর্শ বুকে ধারণ করেছেন এবং তাঁর মৃত্যুর পর বিশ্বময় ছড়িয়ে দিয়েছেন ইসলামের সুমহান বার্তা।
সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগলে যে আমল করবেন
জীবনের প্রয়োজনে আমাদের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতে হয়। কিন্তু অনেক সময় সিদ্ধান্ত নিতে আমরা হিমশিম খাই। দোটানা ও সিদ্ধান্তহীনতা আমাদের ভোগায়। এ ক্ষেত্রে মহানবী (সা.) নামাজের আশ্রয় নিতে পরামর্শ দিয়েছেন। এর মাধ্যমে আল্লাহর কাছে সিদ্ধান্তে পৌঁছানোর তৌফিক কামনা করতে বলেছেন তিনি। এই নামাজকে ইসলামে
সুদিনের মূল্যায়নে নবীজির নসিহত
পৃথিবীর প্রতিটি সৃষ্টিজীব আল্লাহ তাআলার দয়ার চাদরে আবৃত। তন্মধ্যে সবচেয়ে বড় নিয়ামত হলো সুস্থতা ও অবসর। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো, এই দুটি নিয়ামতকে আমরা অবহেলায় নষ্ট করে ফেলি। হজরত ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, এমন দুটি নিয়ামত আছে, যে ব্যাপারে বেশির ভাগ মানুষ ধোঁকায় নিপতিত—সুস্বাস্থ
শিশুদের নামাজ শেখাবেন কখন
নামাজ শ্রেষ্ঠ ইবাদত। নামাজের মাধ্যমেই বান্দা ও আল্লাহর মধ্যে সুনিবিড় সম্পর্ক স্থাপিত হয়। প্রত্যেক সুস্থ ও প্রাপ্তবয়স্ক নারী-পুরুষের জন্য নামাজ ফরজ। অপ্রাপ্তবয়স্ক ছেলেমেয়েদের ওপর নামাজ ফরজ নয়। তবু ছোট থেকে তাদের নামাজের প্রতি উৎসাহিত করতে হয়। নামাজের প্রশিক্ষণ দিতে হয়। সুরা-কিরাত শেখাতে হয়।
সুপারিশের বিনিময় নেওয়া যাবে কি
সুপারিশ হলো অন্যের কোনো উপকার বা ক্ষতি দূর করার জন্য মধ্যস্থতা করা। ভালো কাজে অন্যের জন্য সুপারিশ করা একটি মহৎ কর্ম। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে সুপারিশকারীর জন্য সওয়াব ও প্রতিদানের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে।
ব্যবসায় প্রচলিত ৩ অনৈতিকতা
আমাদের দৈনন্দিন জীবনে জীবিকা নির্বাহের অন্যতম বৈধ উপায় হলো ব্যবসা। মানুষের নানাবিধ প্রয়োজন মেটাতে ইসলামে ব্যবসার বৈধতা দেওয়া হয়েছে। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আর আল্লাহ ব্যবসাকে হালাল করেছেন এবং সুদকে করেছেন হারাম।’
তাকওয়ার মর্ম ও গুরুত্ব
প্রতিটি মুসলিমের জীবনে তাকওয়া এক অপরিহার্য অনুষঙ্গ। তাকওয়া পরকালীন সাফল্য ও মুক্তির চাবিকাঠি। তাকওয়া হলো মহান আল্লাহর ভয়, ভালোবাসা এবং অতিশয় শ্রদ্ধাসহকারে তাঁর আনুগত্য করা এবং তাঁর অবাধ্যতা থেকে বিরত থাকা। পবিত্র কোরআন ও হাদিসের অনেক জায়গায় তাকওয়ার গুরুত্ব আলোচিত হয়েছে। আল্লাহ তাআলা এবং তাঁর রাসুল (
মুসলিম বিশ্বে গ্রন্থাগারের সমৃদ্ধ অতীত
লাইব্রেরি বা গ্রন্থাগার জ্ঞানের বাতিঘর। ইসলামের সোনালি যুগে মুসলমানরা কোরআন-হাদিস, ভাষা ও অন্যান্য জ্ঞানচর্চার মাধ্যমে নিজেদের জ্ঞানের ভান্ডার সমৃদ্ধ করেন। এরপর গ্রিক, সংস্কৃত ও ফারসি জ্ঞানভান্ডার আরবিতে রূপান্তর করে বিশ্বজ্ঞানের আলোয় আলোকিত হন। সুতরাং জ্ঞানচর্চার প্রয়োজনে স্বাভাবিকভাবেই অসংখ্য সমৃদ
জীবনসায়াহ্নে নবীজির ৮ অসিয়ত
মহানবী (সা.) ছিলেন পুরো বিশ্বের জন্য শান্তির দূত। কিয়ামত পর্যন্ত আগত মানবজাতির কাছে হিদায়াতের বার্তা পৌঁছে দেওয়ার দায়িত্ব তাঁকেই অর্পণ করা হয়েছিল। স্বাভাবিকভাবেই উম্মতের প্রতি দরদ থেকে তিনি জীবনের শেষ দিনগুলোতে অনেক মূল্যবান অসিয়ত করে গেছেন। এখানে গুরুত্বপূর্ণ আটটি অসিয়তের কথা তুলে ধরা হলো—
কোরআনে যে ভূখণ্ডকে বরকতময় বলা হয়েছে
পবিত্র কোরআনের একাধিক আয়াতে আল্লাহ তাআলা একটি অঞ্চলকে পবিত্র ও বরকতময় আখ্যা দিয়েছেন, যেটিকে আগেকার যুগে শাম বলা হতো। মূলত শাম বলে সেকালে ফিলিস্তিন, সিরিয়া, লেবানন, জর্ডান ও আশপাশের অঞ্চলকে বোঝানো হতো। এই ভূখণ্ডে অসংখ্য নবী-রাসুল পাঠিয়েছেন আল্লাহ তাআলা। তাই একে পৃথিবীর সভ্যতার কেন্দ্র বলা যায়। অবশ্য
সন্তানের প্রতি মা-বাবার ৫ কর্তব্য
সন্তান মহান আল্লাহর অমূল্য নিয়ামত। যার সন্তান নেই, সে বোঝে সন্তান না থাকা কতটা কষ্টের। মা-বাবার প্রতি সন্তানের দায়িত্ব ও কর্তব্য যেমন রয়েছে, তেমনি সন্তানের প্রতিও মা-বাবার রয়েছে অনেক দায়িত্ব ও কর্তব্য। সুসন্তান পার্থিব জীবনে সুখ-শান্তি এবং পরকালে মুক্তির অন্যতম মাধ্যম।