মো. আয়নাল হোসেন
ঝিনাইদহের শৈলকুপা উপজেলার চরপাড়া গ্রামে জন্ম মো. আয়নাল হোসেনের। শৈশব ও কৈশোর কাটিয়েছেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়সংলগ্ন চরপাড়া গ্রামে। জীবনের তাগিদে খবরের কাগজ বিক্রি, কখনো পোশাক কারখানায় চাকরি আবার কখনো কুরিয়ার সার্ভিসে কাজ করা আয়নাল অবশেষে বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হলেন। তাঁর স্বপ্নজয়ের গল্প নিয়ে থাকছে আজকের আয়োজন।
আমার বয়স যখন এক বছর, তখন থেকেই মা আমাকে নিয়ে শেখপাড়া (চরপাড়া) গ্রামে থাকা শুরু করেন। লেখাপড়ার শুরু হয় ৪ নম্বর শেখপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। প্রাথমিকের গণ্ডি পেরিয়ে ভর্তি হই বসন্তপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে। এখানে সপ্তম শ্রেণিতে থাকা অবস্থায় পড়াশোনা ছেড়ে দিই। পরবর্তী সময়ে ত্রিবেণী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে নবম শ্রেণিতে ভর্তি হই এবং এসএসসি পরীক্ষা দিই। এরপর ভর্তি হই মিঞা জিন্নাহ আলম ডিগ্রি কলেজে। পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করি।
সংগ্রামী জীবনের গল্প
দরিদ্রতার কারণে সপ্তম শ্রেণিতে থাকা অবস্থায় পড়াশোনা বন্ধ হয়ে যায়। এরপর শেখপাড়া বাজারেই পত্রিকা বিতরণের কাজ শুরু করি। তিন-চার বছর কাজ করার পর পুনরায় স্কুলে ভর্তি হই। ভর্তি হওয়ার ব্যাপারে আমাকে সার্বিক সহায়তা করেছিলেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সুজা উদ্দিন ভাই। আমি যখন হলের রুমগুলোতে পত্রিকা দিতে যেতাম, তখন ভাইয়ের সঙ্গে আমার পরিচয়। সুজা ভাইকে ভর্তি হওয়ার বিষয়ে জানালে তিনি সব রকম সহযোগিতা করেন। নিজের স্কুলে যখন ভর্তি হতে পারলাম না, তখন আমার বন্ধু সিরাজুলের মাধ্যমে ত্রিবেণী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি হই।
কিছুদিন কুরিয়ার সার্ভিসেও কাজ করেছি। একপর্যায়ে ঢাকায় এসে গার্মেন্টসে চাকরি নিই। বেতনবৈষম্য দেখে আমি বিষয়টা ঊর্ধ্বতনকে জানাই। কিন্তু এসএসসি পাস না হলে বেতন বাড়বে না বলে জানানো হয়। এরপরই এসএসসি পাসের সংকল্প নিয়ে চাকরি ছেড়ে আবারও পড়াশোনা শুরু করি। পড়াশোনার খরচ জোগানোর জন্য আবারও পত্রিকা বিতরণের কাজে যোগ দিই। এইচএসসি পরীক্ষার আগপর্যন্ত পত্রিকা বিতরণের কাজ করতাম। এভাবেই মূলত পড়াশোনার খরচ চালাতাম, সেই সঙ্গে আমার মা যথেষ্ট পরিশ্রম করেছেন আমাকে এত দূর নিয়ে আসার জন্য। যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মেধাতালিকায় স্থান পাই, তখন মা তাঁর পোষা গরু বিক্রি করে সব খরচের জোগান দেন। সেখান থেকেই মূলত আমার এই পর্যায়ে আসা।
অনুপ্রেরণা
পড়াশোনা ছেড়ে যখন পত্রিকা বিতরণের কাজ শুরু করি, তখন প্রতিবছর এসএসসি, এইচএসসি ফলের পর পত্রিকায় সংগ্রামী জীবনের কিছু প্রতিবেদন ছাপা হতো। এদের জীবনের গল্প থেকেই প্রাথমিকভাবে অনুপ্রেরণা পাই। সেই সঙ্গে মায়ের দুঃখ, কষ্ট দূর করতে হলেও আমাকে পড়াশোনা করতে হবে, এই চিন্তাটাও অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করে।
বিসিএসের যাত্রা শুরু
স্নাতকোত্তরের প্রায় শেষ দিকে ৪১তম বিসিএসে আবেদন করি। এটাই ছিল আমার প্রথম বিসিএস। কিন্তু প্রিলিমিনারি পরীক্ষার আগেই করোনা মহামারি শুরু হয়। ফলে বাড়িতে চলে আসি। প্রায় এক বছর বাড়িতে কাটানোর পর আবার ঢাকায় আসি চাকরির পড়াশোনা করার উদ্দেশ্যে। ৪১তম বিসিএসে প্রিলিমিনারি উত্তীর্ণ হলাম। কিন্তু থাকা-খাওয়ার খরচ জোগানো আমার পক্ষে সম্ভব হচ্ছিল না। কোনো টিউশনও ছিল না তখন। এলাকার জাফর ইকবাল ভাইয়ের কাছে যাই একটা চাকরির জন্য। তার মাধ্যমে আগেও কিছু খণ্ডকালীন কাজ পেয়েছিলাম। ভাই তখন আমাকে এখন চাকরি করতে নিষেধ করেন এবং বিসিএসের জন্য ভালো করে পড়াশোনা করার জন্য বলেন। তিনি পরীক্ষা পর্যন্ত আর্থিক সহযোগিতা করবেন বলেন এবং আর্থিক সহযোগিতা করেন। পরবর্তী সময়ে তিনি সব সময়ই মানসিকভাবে সাহস দিয়েছেন এবং আর্থিকভাবে সহযোগিতা করেছেন।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ব্যবহার
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম, বিশেষ করে ফেসবুকে বিভিন্ন চাকরি-সংক্রান্ত গ্রুপ থেকে উপকৃত হয়েছি। বিভিন্ন তথ্য, চাকরির প্রস্তুতিবিষয়ক পরামর্শ পেয়েছি, যেটা আমার পড়াশোনার ক্ষেত্রে যথেষ্ট কাজে লেগেছে।
অনুভূতি
কখনো বিসিএস ক্যাডার হব বা সরকারি চাকরি করব—এসব ভাবিনি। এসএসসি পাস করে একটা যেকোনো চাকরি নেব—তখন এই ভাবনাটা ছিল। ৪১তম বিসিএসে চূড়ান্তভাবে সুপারিশপ্রাপ্ত হওয়ার অনুভূতি ভাষায় প্রকাশ করার মতো না। আমার মতো বেকারের জীবনে যেকোনো চাকরিই একটা আশীর্বাদ, যেখানে বিসিএস ক্যাডার হিসেবে নিজের রোল দেখতে পাওয়া আল্লাহ তায়ালার বিশেষ রহমত।
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
ভবিষ্যতে যেখানেই থাকি, সততার সঙ্গে যেন নিজের ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করতে পারি। সমাজে সুবিধাবঞ্চিত মানুষের জন্য যেন কিছু করতে পারি। সমাজের একজন মানুষও যদি আমার দ্বারা উপকৃত হয়, তাহলে নিজেকে সার্থক মনে হবে।
নতুনদের উদ্দেশে
নতুনদের উদ্দেশে বলব, কোনো কিছুতেই হতাশ হওয়া যাবে না। হতাশা আমাদের সম্ভাবনাকে অনেকটা হ্রাস করে। নিজের আত্মবিশ্বাস বাড়াতে হবে। সব সময় পড়াশোনার মধ্যে থাকার চেষ্টা করতে হবে এবং পড়াশোনার ক্ষেত্রে কিছু কৌশল অবলম্বন করতে হবে। নিজের দুর্বল বিষয়গুলোতে বেশি সময় দিতে হবে। ভাগ্য সহায় হলে পরিশ্রমের ফসল অবশ্যই পাবে।
অনুলিখন: জেলি খাতুন
ঝিনাইদহের শৈলকুপা উপজেলার চরপাড়া গ্রামে জন্ম মো. আয়নাল হোসেনের। শৈশব ও কৈশোর কাটিয়েছেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়সংলগ্ন চরপাড়া গ্রামে। জীবনের তাগিদে খবরের কাগজ বিক্রি, কখনো পোশাক কারখানায় চাকরি আবার কখনো কুরিয়ার সার্ভিসে কাজ করা আয়নাল অবশেষে বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হলেন। তাঁর স্বপ্নজয়ের গল্প নিয়ে থাকছে আজকের আয়োজন।
আমার বয়স যখন এক বছর, তখন থেকেই মা আমাকে নিয়ে শেখপাড়া (চরপাড়া) গ্রামে থাকা শুরু করেন। লেখাপড়ার শুরু হয় ৪ নম্বর শেখপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। প্রাথমিকের গণ্ডি পেরিয়ে ভর্তি হই বসন্তপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে। এখানে সপ্তম শ্রেণিতে থাকা অবস্থায় পড়াশোনা ছেড়ে দিই। পরবর্তী সময়ে ত্রিবেণী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে নবম শ্রেণিতে ভর্তি হই এবং এসএসসি পরীক্ষা দিই। এরপর ভর্তি হই মিঞা জিন্নাহ আলম ডিগ্রি কলেজে। পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করি।
সংগ্রামী জীবনের গল্প
দরিদ্রতার কারণে সপ্তম শ্রেণিতে থাকা অবস্থায় পড়াশোনা বন্ধ হয়ে যায়। এরপর শেখপাড়া বাজারেই পত্রিকা বিতরণের কাজ শুরু করি। তিন-চার বছর কাজ করার পর পুনরায় স্কুলে ভর্তি হই। ভর্তি হওয়ার ব্যাপারে আমাকে সার্বিক সহায়তা করেছিলেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সুজা উদ্দিন ভাই। আমি যখন হলের রুমগুলোতে পত্রিকা দিতে যেতাম, তখন ভাইয়ের সঙ্গে আমার পরিচয়। সুজা ভাইকে ভর্তি হওয়ার বিষয়ে জানালে তিনি সব রকম সহযোগিতা করেন। নিজের স্কুলে যখন ভর্তি হতে পারলাম না, তখন আমার বন্ধু সিরাজুলের মাধ্যমে ত্রিবেণী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি হই।
কিছুদিন কুরিয়ার সার্ভিসেও কাজ করেছি। একপর্যায়ে ঢাকায় এসে গার্মেন্টসে চাকরি নিই। বেতনবৈষম্য দেখে আমি বিষয়টা ঊর্ধ্বতনকে জানাই। কিন্তু এসএসসি পাস না হলে বেতন বাড়বে না বলে জানানো হয়। এরপরই এসএসসি পাসের সংকল্প নিয়ে চাকরি ছেড়ে আবারও পড়াশোনা শুরু করি। পড়াশোনার খরচ জোগানোর জন্য আবারও পত্রিকা বিতরণের কাজে যোগ দিই। এইচএসসি পরীক্ষার আগপর্যন্ত পত্রিকা বিতরণের কাজ করতাম। এভাবেই মূলত পড়াশোনার খরচ চালাতাম, সেই সঙ্গে আমার মা যথেষ্ট পরিশ্রম করেছেন আমাকে এত দূর নিয়ে আসার জন্য। যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মেধাতালিকায় স্থান পাই, তখন মা তাঁর পোষা গরু বিক্রি করে সব খরচের জোগান দেন। সেখান থেকেই মূলত আমার এই পর্যায়ে আসা।
অনুপ্রেরণা
পড়াশোনা ছেড়ে যখন পত্রিকা বিতরণের কাজ শুরু করি, তখন প্রতিবছর এসএসসি, এইচএসসি ফলের পর পত্রিকায় সংগ্রামী জীবনের কিছু প্রতিবেদন ছাপা হতো। এদের জীবনের গল্প থেকেই প্রাথমিকভাবে অনুপ্রেরণা পাই। সেই সঙ্গে মায়ের দুঃখ, কষ্ট দূর করতে হলেও আমাকে পড়াশোনা করতে হবে, এই চিন্তাটাও অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করে।
বিসিএসের যাত্রা শুরু
স্নাতকোত্তরের প্রায় শেষ দিকে ৪১তম বিসিএসে আবেদন করি। এটাই ছিল আমার প্রথম বিসিএস। কিন্তু প্রিলিমিনারি পরীক্ষার আগেই করোনা মহামারি শুরু হয়। ফলে বাড়িতে চলে আসি। প্রায় এক বছর বাড়িতে কাটানোর পর আবার ঢাকায় আসি চাকরির পড়াশোনা করার উদ্দেশ্যে। ৪১তম বিসিএসে প্রিলিমিনারি উত্তীর্ণ হলাম। কিন্তু থাকা-খাওয়ার খরচ জোগানো আমার পক্ষে সম্ভব হচ্ছিল না। কোনো টিউশনও ছিল না তখন। এলাকার জাফর ইকবাল ভাইয়ের কাছে যাই একটা চাকরির জন্য। তার মাধ্যমে আগেও কিছু খণ্ডকালীন কাজ পেয়েছিলাম। ভাই তখন আমাকে এখন চাকরি করতে নিষেধ করেন এবং বিসিএসের জন্য ভালো করে পড়াশোনা করার জন্য বলেন। তিনি পরীক্ষা পর্যন্ত আর্থিক সহযোগিতা করবেন বলেন এবং আর্থিক সহযোগিতা করেন। পরবর্তী সময়ে তিনি সব সময়ই মানসিকভাবে সাহস দিয়েছেন এবং আর্থিকভাবে সহযোগিতা করেছেন।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ব্যবহার
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম, বিশেষ করে ফেসবুকে বিভিন্ন চাকরি-সংক্রান্ত গ্রুপ থেকে উপকৃত হয়েছি। বিভিন্ন তথ্য, চাকরির প্রস্তুতিবিষয়ক পরামর্শ পেয়েছি, যেটা আমার পড়াশোনার ক্ষেত্রে যথেষ্ট কাজে লেগেছে।
অনুভূতি
কখনো বিসিএস ক্যাডার হব বা সরকারি চাকরি করব—এসব ভাবিনি। এসএসসি পাস করে একটা যেকোনো চাকরি নেব—তখন এই ভাবনাটা ছিল। ৪১তম বিসিএসে চূড়ান্তভাবে সুপারিশপ্রাপ্ত হওয়ার অনুভূতি ভাষায় প্রকাশ করার মতো না। আমার মতো বেকারের জীবনে যেকোনো চাকরিই একটা আশীর্বাদ, যেখানে বিসিএস ক্যাডার হিসেবে নিজের রোল দেখতে পাওয়া আল্লাহ তায়ালার বিশেষ রহমত।
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
ভবিষ্যতে যেখানেই থাকি, সততার সঙ্গে যেন নিজের ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করতে পারি। সমাজে সুবিধাবঞ্চিত মানুষের জন্য যেন কিছু করতে পারি। সমাজের একজন মানুষও যদি আমার দ্বারা উপকৃত হয়, তাহলে নিজেকে সার্থক মনে হবে।
নতুনদের উদ্দেশে
নতুনদের উদ্দেশে বলব, কোনো কিছুতেই হতাশ হওয়া যাবে না। হতাশা আমাদের সম্ভাবনাকে অনেকটা হ্রাস করে। নিজের আত্মবিশ্বাস বাড়াতে হবে। সব সময় পড়াশোনার মধ্যে থাকার চেষ্টা করতে হবে এবং পড়াশোনার ক্ষেত্রে কিছু কৌশল অবলম্বন করতে হবে। নিজের দুর্বল বিষয়গুলোতে বেশি সময় দিতে হবে। ভাগ্য সহায় হলে পরিশ্রমের ফসল অবশ্যই পাবে।
অনুলিখন: জেলি খাতুন
মৎস্য অধিদপ্তরের ৮টি পদে ৫৮০ জন প্রার্থীর মৌখিক পরীক্ষা সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। আগামী ২৬ নভেম্বর থেকে এ পরীক্ষা শুরু হবে। প্রতিষ্ঠানটির উপপরিচালক (প্রশাসন) এস এম রেজাউল করিম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১৫ ধরনের শূন্য পদে ৬০ জন নিয়োগ দেওয়া হবে। গত মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) থেকে আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেমাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরে ৮৬টি পদে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি। হিসাবরক্ষক, কম্পিউটার অপারেটর, অফিস সহকারীসহ বিভিন্ন পদে আবেদন করতে পারবেন। আবেদনের শেষ তারিখ: ৫ ডিসেম্বর ২০২৪।
২ দিন আগেসাভারে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। হাসপাতালটিতে ইমারজেন্সি অ্যান্ড ক্যাজুয়ালটি সম্পূর্ণ অস্থায়ী ভিত্তিতে ৯ ধরনের পদে মোট ১৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে।
২ দিন আগে