জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগে পড়াশোনা করেছি।
আমি: আসতে পারি স্যার?
চেয়ারম্যান: আসুন।
আমি: আসসালামু আলাইকুম স্যার।
চেয়ারম্যান: ওয়ালাইকুমুস সালাম। বসুন। এম এ রহিম। শিক্ষা ক্যাডারে আছেন দেখছি। ৪০তম বিসিএসে শিক্ষা কত নম্বর পছন্দ ছিল?
আমি: জি স্যার। নবম পছন্দ ছিল।
চেয়ারম্যান: ৪১তম বিসিএসে শিক্ষা কত নম্বর পছন্দ?
আমি: এগারোতম স্যার।
চেয়ারম্যান: পছন্দক্রমে শিক্ষা ক্রমাগত পিছিয়ে যাচ্ছে দেখছি। আপনার প্রথম তিনটি পছন্দ বলেন।
আমি: বিসিএস প্রশাসন, পুলিশ।
এক্সটার্নাল-১: প্যাডাগোজি কী?
আমি: দুঃখিত স্যার।
এক্সটার্নাল-১: মাঠ প্রশাসনের দুটি প্রকৃত চ্যালেঞ্জ বলেন।
আমি: প্রথমত, সরকারের সেবাগুলো জনগণের কাছে পৌঁছানোর ক্ষেত্রে একশ্রেণির
স্বার্থান্বেষী মহল তা বাস্তবায়নে বাধা প্রদান করে, যা একটি অন্যতম চ্যালেঞ্জ। দ্বিতীয়ত, সরকারি সেবা প্রদানের ক্ষেত্রে সরকারি অফিসে দালালদের দৌরাত্ম্য ঠেকানো আরেকটি অন্যতম চ্যালেঞ্জ।
এক্সটার্নাল-১: উপজেলা পরিষদে ইউএনও, উপজেলা চেয়ারম্যান ও এমপির মধ্যে সম্পর্ক বলেন।
আমি: স্যার, উপজেলা পরিষদে ইউএনও মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা, চেয়ারম্যান উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এবং এমপি মহোদয় উপদেষ্টার দায়িত্ব পালন করেন।
এক্সটার্নাল-১: মনে করুন, আপনি একটি উপজেলার ইউএনও। এসিল্যান্ড উপজেলা চেয়ারম্যান ও এমপি মহোদয়কে বিভিন্ন সময় অনৈতিক সুযোগ-সুবিধা প্রদান করেন। এমনকি কোনো অনুষ্ঠানে গেলে তারা আপনার তুলনায় এসিল্যান্ডকে বেশি গুরুত্ব দেন। এমতাবস্থায় আপনি কী করবেন।
আমি: আমি উপজেলা প্রশাসনের প্রধান হিসেবে এসিল্যান্ডকে ডেকে নিয়ম-নীতির মধ্যে থেকে উপজেলা চেয়ারম্যান ও এমপি মহোদয়ের জন্য কিছু করার সুযোগ থাকলে করতে বলব। এরপরও যদি একই অবস্থা চলতে থাকে, তাহলে এসিআরে তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেব ও ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে এ বিষয়ে অবহিত করব।
এক্সটার্নাল-১: মনে করুন, আপনি একটি উপজেলার ইউএনও। উপজেলা পরিষদে একটি মসজিদ আছে। এই মসজিদের ইমাম সাহেব দুই মাস ধরে বেতন পাননি। এমতাবস্থায় একদিন তিনি আপনার কাছে এলেন এবং বললেন, ভাই, আমি দুই মাস ধরে বেতন পাচ্ছি না। এখন আপনি কী করবেন।
আমি: উপজেলা প্রশাসনের প্রধান হিসেবে উপজেলার ১৭টি অর্থনৈতিক কমিটির সভাপতি হওয়ায় আমি সর্বপ্রথমে খুঁজে বের করব কেন তিনি বেতন পাননি এবং তার দ্রুত বেতন দেওয়ার ব্যবস্থা করব। যারা এই বিষয়ের সঙ্গে জড়িত, তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেব।
এক্সটার্নাল-১: ইমাম সাহেব আপনাকে যে ভাই ডাকল, এ বিষয়ে আপনার কোনো প্রতিক্রিয়া নেই?
আমি: না স্যার। আমি মনে করি উপজেলা প্রশাসনের প্রধান হিসেবে আমার কাজ জনগণের জন্য নেওয়া সরকারের উদ্যোগগুলো জনগণের কাছে পৌঁছে দেওয়া। এ জন্যই সরকার আমাকে নিয়োগ দিয়েছে। এ কারণে সম্বোধন আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ নয়।
এক্সটার্নাল-২: আপনি তো ভূগোল পড়েছেন। বলেন তো, এনভায়রনমেন্টাল ডিগ্রেডেশনের কারণ কী।
আমি: নির্বিচারে গাছ কাটা, শিল্পকারখানার বর্জ্য পরিশোধন ছাড়াই নদীতে ফেলা, ইটভাটার কালো ধোঁয়া, ফিটনেসবিহীন গাড়ির কালো ধোঁয়া, উন্নয়নমূলক কাজের সমন্বয়হীনতা ইত্যাদি।
এক্সটার্নাল-২: ব্যালান্স অব পাওয়ার কী?
আমি: ব্যালান্স অব পাওয়ার বলতে এমন এক ব্যবস্থাকে বোঝায়, যেখানে কোনো একক শক্তি বা শক্তি জোটকে এমন ক্ষমতাসম্পন্ন হতে দেওয়া যাবে না, যাতে তা অন্যদের নিরাপত্তার প্রতি হুমকি হয়ে দাঁড়াতে পারে।
এক্সটার্নাল-২: আপনি কি মনে করেন, বর্তমান বিশ্বে ব্যালান্স অব পাওয়ার আছে?
আমি: আমি মনে করি বর্তমান বিশ্বে ব্যালান্স অব পাওয়ার নেই। বর্তমান বিশ্বে একমেরুকেন্দ্রিক ব্যবস্থা বিদ্যমান, যার নেতৃত্বে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। তৎকালীন সোভিয়েত আমলে ব্যালান্স অব পাওয়ার ছিল, কারণ, একদিকে ছিল পুঁজিবাদ ব্যবস্থা এবং অন্যদিকে ছিল সমাজতান্ত্রিক ব্যবস্থা। তবে বর্তমানে বিশ্ব বহুমেরুকেন্দ্রিক ব্যবস্থার দিকে ধাবিত হচ্ছে, যেখানে উন্নয়নশীল দেশের সংগঠন ব্রিকস নতুন মুদ্রা প্রচলন করার কথা বলছে।
এক্সটার্নাল-২: নতুন মুদ্রায় কি সমস্যা আরও বাড়বে না?
আমি: প্রথম দিকে কিছুটা সমস্যা তৈরি হতে পারে, কারণ, ডলার একটি স্থিতিশীল মুদ্রা এবং সবাই এটি চায়। তবে আমি মনে করি, আজ থেকে ২০ বছর পরে এখনকার মতো অবস্থা থাকবে না এবং বিশ্বব্যবস্থা একমেরুকেন্দ্রিক অবস্থা থেকে বহুমেরুকেন্দ্রিক অবস্থায় চলে যাবে।
চেয়ারম্যান: এই যে প্রতিনিয়ত সরকারের সমালোচনা যারা করে, এরা কারা?
আমি: স্যার সুশীল সমাজ, চাপ সৃষ্টিকারী গোষ্ঠী।
চেয়ারম্যান: কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের নাম বলেন।
আমি: স্যার, সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন), সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)।
চেয়ারম্যান: এগুলো তো বেসরকারি প্রতিষ্ঠান। সরকারের অভ্যন্তরে থেকে সরকারের সমালোচনা করে, এরা কারা?
আমি: স্যার, দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক), মানবাধিকার কমিশন।
চেয়ারম্যান: ঠিক আছে রহিম। আপনি আসুন।
আমি: ধন্যবাদ স্যার।
গ্রন্থনা: এম এম মুজাহিদ উদ্দীন
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগে পড়াশোনা করেছি।
আমি: আসতে পারি স্যার?
চেয়ারম্যান: আসুন।
আমি: আসসালামু আলাইকুম স্যার।
চেয়ারম্যান: ওয়ালাইকুমুস সালাম। বসুন। এম এ রহিম। শিক্ষা ক্যাডারে আছেন দেখছি। ৪০তম বিসিএসে শিক্ষা কত নম্বর পছন্দ ছিল?
আমি: জি স্যার। নবম পছন্দ ছিল।
চেয়ারম্যান: ৪১তম বিসিএসে শিক্ষা কত নম্বর পছন্দ?
আমি: এগারোতম স্যার।
চেয়ারম্যান: পছন্দক্রমে শিক্ষা ক্রমাগত পিছিয়ে যাচ্ছে দেখছি। আপনার প্রথম তিনটি পছন্দ বলেন।
আমি: বিসিএস প্রশাসন, পুলিশ।
এক্সটার্নাল-১: প্যাডাগোজি কী?
আমি: দুঃখিত স্যার।
এক্সটার্নাল-১: মাঠ প্রশাসনের দুটি প্রকৃত চ্যালেঞ্জ বলেন।
আমি: প্রথমত, সরকারের সেবাগুলো জনগণের কাছে পৌঁছানোর ক্ষেত্রে একশ্রেণির
স্বার্থান্বেষী মহল তা বাস্তবায়নে বাধা প্রদান করে, যা একটি অন্যতম চ্যালেঞ্জ। দ্বিতীয়ত, সরকারি সেবা প্রদানের ক্ষেত্রে সরকারি অফিসে দালালদের দৌরাত্ম্য ঠেকানো আরেকটি অন্যতম চ্যালেঞ্জ।
এক্সটার্নাল-১: উপজেলা পরিষদে ইউএনও, উপজেলা চেয়ারম্যান ও এমপির মধ্যে সম্পর্ক বলেন।
আমি: স্যার, উপজেলা পরিষদে ইউএনও মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা, চেয়ারম্যান উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এবং এমপি মহোদয় উপদেষ্টার দায়িত্ব পালন করেন।
এক্সটার্নাল-১: মনে করুন, আপনি একটি উপজেলার ইউএনও। এসিল্যান্ড উপজেলা চেয়ারম্যান ও এমপি মহোদয়কে বিভিন্ন সময় অনৈতিক সুযোগ-সুবিধা প্রদান করেন। এমনকি কোনো অনুষ্ঠানে গেলে তারা আপনার তুলনায় এসিল্যান্ডকে বেশি গুরুত্ব দেন। এমতাবস্থায় আপনি কী করবেন।
আমি: আমি উপজেলা প্রশাসনের প্রধান হিসেবে এসিল্যান্ডকে ডেকে নিয়ম-নীতির মধ্যে থেকে উপজেলা চেয়ারম্যান ও এমপি মহোদয়ের জন্য কিছু করার সুযোগ থাকলে করতে বলব। এরপরও যদি একই অবস্থা চলতে থাকে, তাহলে এসিআরে তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেব ও ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে এ বিষয়ে অবহিত করব।
এক্সটার্নাল-১: মনে করুন, আপনি একটি উপজেলার ইউএনও। উপজেলা পরিষদে একটি মসজিদ আছে। এই মসজিদের ইমাম সাহেব দুই মাস ধরে বেতন পাননি। এমতাবস্থায় একদিন তিনি আপনার কাছে এলেন এবং বললেন, ভাই, আমি দুই মাস ধরে বেতন পাচ্ছি না। এখন আপনি কী করবেন।
আমি: উপজেলা প্রশাসনের প্রধান হিসেবে উপজেলার ১৭টি অর্থনৈতিক কমিটির সভাপতি হওয়ায় আমি সর্বপ্রথমে খুঁজে বের করব কেন তিনি বেতন পাননি এবং তার দ্রুত বেতন দেওয়ার ব্যবস্থা করব। যারা এই বিষয়ের সঙ্গে জড়িত, তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেব।
এক্সটার্নাল-১: ইমাম সাহেব আপনাকে যে ভাই ডাকল, এ বিষয়ে আপনার কোনো প্রতিক্রিয়া নেই?
আমি: না স্যার। আমি মনে করি উপজেলা প্রশাসনের প্রধান হিসেবে আমার কাজ জনগণের জন্য নেওয়া সরকারের উদ্যোগগুলো জনগণের কাছে পৌঁছে দেওয়া। এ জন্যই সরকার আমাকে নিয়োগ দিয়েছে। এ কারণে সম্বোধন আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ নয়।
এক্সটার্নাল-২: আপনি তো ভূগোল পড়েছেন। বলেন তো, এনভায়রনমেন্টাল ডিগ্রেডেশনের কারণ কী।
আমি: নির্বিচারে গাছ কাটা, শিল্পকারখানার বর্জ্য পরিশোধন ছাড়াই নদীতে ফেলা, ইটভাটার কালো ধোঁয়া, ফিটনেসবিহীন গাড়ির কালো ধোঁয়া, উন্নয়নমূলক কাজের সমন্বয়হীনতা ইত্যাদি।
এক্সটার্নাল-২: ব্যালান্স অব পাওয়ার কী?
আমি: ব্যালান্স অব পাওয়ার বলতে এমন এক ব্যবস্থাকে বোঝায়, যেখানে কোনো একক শক্তি বা শক্তি জোটকে এমন ক্ষমতাসম্পন্ন হতে দেওয়া যাবে না, যাতে তা অন্যদের নিরাপত্তার প্রতি হুমকি হয়ে দাঁড়াতে পারে।
এক্সটার্নাল-২: আপনি কি মনে করেন, বর্তমান বিশ্বে ব্যালান্স অব পাওয়ার আছে?
আমি: আমি মনে করি বর্তমান বিশ্বে ব্যালান্স অব পাওয়ার নেই। বর্তমান বিশ্বে একমেরুকেন্দ্রিক ব্যবস্থা বিদ্যমান, যার নেতৃত্বে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। তৎকালীন সোভিয়েত আমলে ব্যালান্স অব পাওয়ার ছিল, কারণ, একদিকে ছিল পুঁজিবাদ ব্যবস্থা এবং অন্যদিকে ছিল সমাজতান্ত্রিক ব্যবস্থা। তবে বর্তমানে বিশ্ব বহুমেরুকেন্দ্রিক ব্যবস্থার দিকে ধাবিত হচ্ছে, যেখানে উন্নয়নশীল দেশের সংগঠন ব্রিকস নতুন মুদ্রা প্রচলন করার কথা বলছে।
এক্সটার্নাল-২: নতুন মুদ্রায় কি সমস্যা আরও বাড়বে না?
আমি: প্রথম দিকে কিছুটা সমস্যা তৈরি হতে পারে, কারণ, ডলার একটি স্থিতিশীল মুদ্রা এবং সবাই এটি চায়। তবে আমি মনে করি, আজ থেকে ২০ বছর পরে এখনকার মতো অবস্থা থাকবে না এবং বিশ্বব্যবস্থা একমেরুকেন্দ্রিক অবস্থা থেকে বহুমেরুকেন্দ্রিক অবস্থায় চলে যাবে।
চেয়ারম্যান: এই যে প্রতিনিয়ত সরকারের সমালোচনা যারা করে, এরা কারা?
আমি: স্যার সুশীল সমাজ, চাপ সৃষ্টিকারী গোষ্ঠী।
চেয়ারম্যান: কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের নাম বলেন।
আমি: স্যার, সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন), সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)।
চেয়ারম্যান: এগুলো তো বেসরকারি প্রতিষ্ঠান। সরকারের অভ্যন্তরে থেকে সরকারের সমালোচনা করে, এরা কারা?
আমি: স্যার, দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক), মানবাধিকার কমিশন।
চেয়ারম্যান: ঠিক আছে রহিম। আপনি আসুন।
আমি: ধন্যবাদ স্যার।
গ্রন্থনা: এম এম মুজাহিদ উদ্দীন
ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেডে (ডেসকো) নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির শূন্য পদে জনবল নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী প্রার্থীরা প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
১২ ঘণ্টা আগেমৎস্য অধিদপ্তরের ৮টি পদে ৫৮০ জন প্রার্থীর মৌখিক পরীক্ষা সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। আগামী ২৬ নভেম্বর থেকে এ পরীক্ষা শুরু হবে। প্রতিষ্ঠানটির উপপরিচালক (প্রশাসন) এস এম রেজাউল করিম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৮ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১৫ ধরনের শূন্য পদে ৬০ জন নিয়োগ দেওয়া হবে। গত মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) থেকে আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
১৮ ঘণ্টা আগেমাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরে ৮৬টি পদে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি। হিসাবরক্ষক, কম্পিউটার অপারেটর, অফিস সহকারীসহ বিভিন্ন পদে আবেদন করতে পারবেন। আবেদনের শেষ তারিখ: ৫ ডিসেম্বর ২০২৪।
২ দিন আগে