কাশফিয়া আলম ঝিলিক, ঢাকা
নতুন জামা ছাড়া যেন ঈদটা জমে ওঠে না। সেই জামা পরে ঘুরে বেড়ানোর আনন্দই আলাদা। বয়সভেদে ঈদের আয়োজন একেক রকম হলেও নতুন জামা যেন সবার চাই-ই চাই। ঈদের দিনের জন্য নতুন জামা কেনার আয়োজন মানেই বিশেষ কিছু। অনেকে তো রমজান মাসের আগেই শুরু করেন ঈদের কেনাকাটা। আবার অনেকেই করেন ঈদের আগের দিনে। সামর্থ্য অনুযায়ী সবাই ঠিকই কিনে ফেলেন নতুন কাপড়। মার্কেটগুলোতে থাকে বেচাকেনার ব্যস্ততা। প্রতিবার বাহারি নামে আর ডিজাইনে আসে নতুন পোশাক। আর এসব পণ্যে থাকে বিশেষ আকর্ষণ।
কীভাবে সেজেছে ঈদবাজার? গাউছিয়া, চাঁদনী চক আর নিউমার্কেট ঘুরে দেখা গেছে, এবার সবচেয়ে চাহিদা আছে নায়রা কাটের জামার। বিশেষ ধরনের কাটের এই জামা কম বয়সী নারীদের আকর্ষণের লক্ষ্যবস্তু। তবে বিভিন্ন বয়সের নারীর পছন্দের তালিকায় রয়েছে এই কাট। বিক্রেতারা বলছেন, এবারের ঈদবাজারে নায়রা কাট, শারারা, ঘারারা ও গাউনের দিকে ঝুঁকছে মানুষ। পাশাপাশি অন্যান্য থ্রি পিস তো আছেই। নায়রা কাট পোশাক মূলত তিন ধরনের নকশার মধ্যে হয়ে থাকে। লম্বা এই কামিজগুলোর পায়জামার ডিজাইন ভিন্ন হয়, কিংবা কোনো জামার পাশে থাকে ফিতা দিয়ে বাঁধা নকশা।
গাউছিয়া মার্কেটের দোতলার বিভিন্ন দোকানে দেখা গেল, নায়রা কাট জামার দাম ৪ হাজার থেকে শুরু হয়ে সর্বোচ্চ ১০ হাজার টাকায় উঠেছে। নেট ও সিল্ক ধরনের কাপড়ের তৈরি এই পোশাক মূলত নকশার কারণে জনপ্রিয়তা পাচ্ছে।
পাশাপাশি নারীদের পছন্দের মধ্যে রয়েছে বড় ঘের দেওয়া পায়জামাসহ থ্রিপিস ঘারারা। জরি, স্টোন আর সুতার কাজ দিয়ে নকশা করা এই পোশাকের দাম ৩ হাজার থেকে ৬ হাজার টাকার মধ্যে। একটু ভারী নকশার জামা যাঁদের পছন্দ, তাঁদের কাছে আছে এই পোশাকের কদর। এ ছাড়া আছে বিভিন্ন নকশার গাউন, যেগুলো ২ হাজার থেকে ৪ হাজারের মধ্যে বিক্রি করছেন বিক্রেতারা।
চাঁদনী চকে পাকিস্তানি রং রসিয়া জামাগুলো বেশি বিক্রি হচ্ছে। এগুলো আড়াই থেকে সাড়ে ৫ হাজার টাকার মধ্যে পাচ্ছেন ক্রেতারা। জর্জেট কাপড়ের ওপরে সুতা ও হালকা চুমকি দিয়ে কাজ করা জামা, পায়জামা ও ওড়না এই পোশাকের মূল নকশা। বিক্রেতারা বলছেন, গরমের দিন হলেও এই কাপড়গুলো আরামদায়ক। পাকিস্তানি ও ভারতীয় থ্রিপিসগুলো দেদার বিক্রি হচ্ছে। পাশাপাশি চলছে মন্দাকিনির বিভিন্ন ভলিউম। যেগুলো তিন হাজার থেকে পাঁচ হাজার টাকায় মিলবে। এই পোশাকগুলো তরুণী, মধ্যবয়সী নারীসহ সবার পছন্দের তালিকায় রয়েছে। পাকিস্তানি নুরসও ভালো বিক্রি হচ্ছে বলে জানান বিক্রেতারা। ক্রেতারা নুরস পাচ্ছেন ৫ হাজার থেকে ৬ হাজার টাকার মধ্যে।
পাকিস্তানি বারিশ, মুসলিন অরগাঞ্জা ও সুতির থ্রিপিসে আছে বিশেষ ছাড়। মূল্যছাড়ে পাকিস্তানি বারিশ পাওয়া যাবে ৬৫০ থেকে শুরু করে ৯৫০ টাকার মধ্যে। সুতির থ্রিপিসগুলো ৪৫০ থেকে ১ হাজার টাকায় পাচ্ছেন ক্রেতারা।
নতুন জামা ছাড়া যেন ঈদটা জমে ওঠে না। সেই জামা পরে ঘুরে বেড়ানোর আনন্দই আলাদা। বয়সভেদে ঈদের আয়োজন একেক রকম হলেও নতুন জামা যেন সবার চাই-ই চাই। ঈদের দিনের জন্য নতুন জামা কেনার আয়োজন মানেই বিশেষ কিছু। অনেকে তো রমজান মাসের আগেই শুরু করেন ঈদের কেনাকাটা। আবার অনেকেই করেন ঈদের আগের দিনে। সামর্থ্য অনুযায়ী সবাই ঠিকই কিনে ফেলেন নতুন কাপড়। মার্কেটগুলোতে থাকে বেচাকেনার ব্যস্ততা। প্রতিবার বাহারি নামে আর ডিজাইনে আসে নতুন পোশাক। আর এসব পণ্যে থাকে বিশেষ আকর্ষণ।
কীভাবে সেজেছে ঈদবাজার? গাউছিয়া, চাঁদনী চক আর নিউমার্কেট ঘুরে দেখা গেছে, এবার সবচেয়ে চাহিদা আছে নায়রা কাটের জামার। বিশেষ ধরনের কাটের এই জামা কম বয়সী নারীদের আকর্ষণের লক্ষ্যবস্তু। তবে বিভিন্ন বয়সের নারীর পছন্দের তালিকায় রয়েছে এই কাট। বিক্রেতারা বলছেন, এবারের ঈদবাজারে নায়রা কাট, শারারা, ঘারারা ও গাউনের দিকে ঝুঁকছে মানুষ। পাশাপাশি অন্যান্য থ্রি পিস তো আছেই। নায়রা কাট পোশাক মূলত তিন ধরনের নকশার মধ্যে হয়ে থাকে। লম্বা এই কামিজগুলোর পায়জামার ডিজাইন ভিন্ন হয়, কিংবা কোনো জামার পাশে থাকে ফিতা দিয়ে বাঁধা নকশা।
গাউছিয়া মার্কেটের দোতলার বিভিন্ন দোকানে দেখা গেল, নায়রা কাট জামার দাম ৪ হাজার থেকে শুরু হয়ে সর্বোচ্চ ১০ হাজার টাকায় উঠেছে। নেট ও সিল্ক ধরনের কাপড়ের তৈরি এই পোশাক মূলত নকশার কারণে জনপ্রিয়তা পাচ্ছে।
পাশাপাশি নারীদের পছন্দের মধ্যে রয়েছে বড় ঘের দেওয়া পায়জামাসহ থ্রিপিস ঘারারা। জরি, স্টোন আর সুতার কাজ দিয়ে নকশা করা এই পোশাকের দাম ৩ হাজার থেকে ৬ হাজার টাকার মধ্যে। একটু ভারী নকশার জামা যাঁদের পছন্দ, তাঁদের কাছে আছে এই পোশাকের কদর। এ ছাড়া আছে বিভিন্ন নকশার গাউন, যেগুলো ২ হাজার থেকে ৪ হাজারের মধ্যে বিক্রি করছেন বিক্রেতারা।
চাঁদনী চকে পাকিস্তানি রং রসিয়া জামাগুলো বেশি বিক্রি হচ্ছে। এগুলো আড়াই থেকে সাড়ে ৫ হাজার টাকার মধ্যে পাচ্ছেন ক্রেতারা। জর্জেট কাপড়ের ওপরে সুতা ও হালকা চুমকি দিয়ে কাজ করা জামা, পায়জামা ও ওড়না এই পোশাকের মূল নকশা। বিক্রেতারা বলছেন, গরমের দিন হলেও এই কাপড়গুলো আরামদায়ক। পাকিস্তানি ও ভারতীয় থ্রিপিসগুলো দেদার বিক্রি হচ্ছে। পাশাপাশি চলছে মন্দাকিনির বিভিন্ন ভলিউম। যেগুলো তিন হাজার থেকে পাঁচ হাজার টাকায় মিলবে। এই পোশাকগুলো তরুণী, মধ্যবয়সী নারীসহ সবার পছন্দের তালিকায় রয়েছে। পাকিস্তানি নুরসও ভালো বিক্রি হচ্ছে বলে জানান বিক্রেতারা। ক্রেতারা নুরস পাচ্ছেন ৫ হাজার থেকে ৬ হাজার টাকার মধ্যে।
পাকিস্তানি বারিশ, মুসলিন অরগাঞ্জা ও সুতির থ্রিপিসে আছে বিশেষ ছাড়। মূল্যছাড়ে পাকিস্তানি বারিশ পাওয়া যাবে ৬৫০ থেকে শুরু করে ৯৫০ টাকার মধ্যে। সুতির থ্রিপিসগুলো ৪৫০ থেকে ১ হাজার টাকায় পাচ্ছেন ক্রেতারা।
আশি কিংবা নব্বইয়ের দশকের বাংলা সিনেমা দেখে এই প্রজন্মের অনেক মেয়েরই চোখ ছানাবড়া হবে। না না, নেতিবাচক অর্থে বলছি না। সে সময় দুই গালে মেয়েরা লালচে আভার ব্লাশন ব্যবহার করত। খানিকটা বাড়তি ব্লাশন ব্যবহারই ছিল সে সময়কার ট্রেন্ড। ওই যে লোকে বলে না, তুষারকন্যার গাল ছিল আপেলের মতো লাল! তাই রাজকুমারীর মতো...
১ ঘণ্টা আগেবাঙালি কম তেলে রাঁধতে জানে না, এ কথা স্বীকার করতে হবে গড়িমসি করে হলেও। বাড়িতে দাওয়াত রয়েছে মানে কড়াইয়ে নিত্যদিনের তুলনায় একটু বেশি তেল ঢেলে ফেলি। তেল জবজবে খাবার মানে কি সুস্বাদু? আর যদি হয়ও, তবে তা কোনোভাবেই স্বাস্থ্যকর নয়।
১ ঘণ্টা আগেঅফিস থেকে ফিরেই যদি হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ ভেসে ওঠে—দল বেঁধে আজ রাতেই বন্ধুরা আসছে আপনার বাড়িতে। তাহলে সবার আগে ঝাড়ু, মপ, ওয়াইপার খুঁজতেই ছুটতে হয়। ঘরটা অন্তত দেখার মতো তো হওয়া চাই! তাড়াহুড়ো না করে ঝটপট যদি কয়েকটি বিষয়ে নজর দেওয়া যায়, তাহলেই ঘরটা অতিথিদের আগমনের জন্য প্রস্তুত হয়ে উঠবে...
১ ঘণ্টা আগেশীত আসার আগে থেকে চুলে খুশকি দেখা দেয়। এর জন্য মাথার ত্বকে ব্যবহার করি অ্যালোভেরা। এ ছাড়া রোজই চুলে শ্যাম্পু করি, কিন্তু খুশকি থেকে কোনোভাবে পরিত্রাণ পাচ্ছি না। কীভাবে সমস্যার সমাধান পেতে পারি?
১ ঘণ্টা আগে