সানজিদা সামরিন, ঢাকা
একটা সময় বাড়ির দরজা ও জানালায় পর্দা ব্যবহার করা হতো মূলত প্রয়োজন হিসেবে। মানে যেটুকু না রাখলেই নয়! মূলত একরঙা পর্দার ব্যবহারের প্রচলন ছিল বেশি। নব্বইয়ের দশকে ফ্লোরাল প্রিন্টের সিনথেটিক পর্দাও দেখা যেত অভিজাত বাড়িগুলোয়। কালের পরিবর্তনে পর্দার ব্যবহার প্রয়োজনকে ছাড়িয়ে অনেক বেশি আধুনিকতা ও নান্দনিকতায় রূপ নিয়েছে। পরবর্তীতে দরজার মতো জানালার পর্দার দৈর্ঘ্যও বেড়েছে সমান হারে। এ ছাড়াও ঘরের আকার, আলোর মাত্রা ইত্যাদির ওপর নির্ভর করেও পর্দা ব্যবহার করা হচ্ছে।
ঘরের সঙ্গে মানিয়ে
পর্দা বাছাইয়ের ক্ষেত্রে ঘরের আয়তন একটি বড় বিষয়। ঘরের আয়তন যদি ছোট হয়, তাহলে অপেক্ষাকৃত পাতলা ও হালকা রঙের পর্দা ব্যবহার করা উচিত। অন্যদিকে ঘরের আকার যদি একটু লম্বাটে হয় বা যদি তা লম্বাটে আকৃতির ডাইনিং কাম ড্রয়িংরুম হয়, তাহলে মেঝে অবধি লম্বা ও একটু ভারী পর্দা লাগানো যেতে পারে।
আলোর আমন্ত্রণে
শহুরে ফ্ল্যাটগুলোয় আলোর অভাব বাড়ির সাধারণ সমস্যাগুলোর মধ্যে অন্যতম। দিনের বেলায় ঘরে পর্যাপ্ত আলো প্রবেশ না করলে পাতলা পর্দা ব্যবহার করাই ভালো। সে ক্ষেত্রে জর্জেট ও নেটের হালকা রঙের পর্দা ব্যবহার করা ভালো। আর ঘরে যদি স্বাভাবিকভাবেই পর্যাপ্ত আলো-বাতাস প্রবেশ করে থাকে, তাহলে একটু ভারী পর্দা বাছাই করা যেতে পারে। পাশাপাশি রংটাও একটু গাঢ় ধাঁচের হতে পারে। শোয়ার ঘরে খাট যদি জানালার পাশে হয়, তাহলে একটু ভারী পর্দা ব্যবহার করুন। এতে সূর্যের আলোয় ঘর সহজে গরম হবে না।
দেয়ালের রং
অন্দরসজ্জার ক্ষেত্রে যেকোনো বিছানার চাদর, পর্দা, কুশন কভার ইত্যাদির রং যেন দেয়ালের রঙের সঙ্গে মানিয়ে যায়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। ঘরের দেয়ালের রং যদি গাঢ় হয়, তবে হালকা রঙের পাতলা পর্দা ও দেয়ালের রং গাঢ় হলে পর্দা যেকোনো রঙের হলে ক্ষতি নেই। পাশাপাশি বাড়তি সৌন্দর্যের জন্য বিছানার চাদর, পাপোশ, আসবাবপত্রের রং ও পর্দার রং মিলিয়ে কেনা যেতে পারে। সে ক্ষেত্রে অনেক সময় কনট্রাস্ট রংও ভালো লাগে।
পর্দার খোঁজখবর
এলিফ্যান্ট রোড, গুলশান-২, বসুন্ধরা সিটি, বসুন্ধরা রেসিডেন্সিয়াল এরিয়া, নিউমার্কেট, মৌচাকে সিনথেটিক, নেট, চায়নিজ সিলসিলা, চায়নিজ নেট, বাটারফ্লাই গজ কাপড় কিনতে পাওয়া যাবে। দেশীয় ঘরানার পর্দা কিনতে চাইলে বা দরদাম করতে না চাইলে সোজা চলে যেতে পারেন আড়ং, যাত্রাসহ অন্যান্য দেশীয় বুটিক হাউসে। আর সবচেয়ে আলাদা ঘরানার পর্দা ঘরে রাখতে চাইলে করিয়ে নিতে পারেন টাইডাই বা ব্লক।
একটা সময় বাড়ির দরজা ও জানালায় পর্দা ব্যবহার করা হতো মূলত প্রয়োজন হিসেবে। মানে যেটুকু না রাখলেই নয়! মূলত একরঙা পর্দার ব্যবহারের প্রচলন ছিল বেশি। নব্বইয়ের দশকে ফ্লোরাল প্রিন্টের সিনথেটিক পর্দাও দেখা যেত অভিজাত বাড়িগুলোয়। কালের পরিবর্তনে পর্দার ব্যবহার প্রয়োজনকে ছাড়িয়ে অনেক বেশি আধুনিকতা ও নান্দনিকতায় রূপ নিয়েছে। পরবর্তীতে দরজার মতো জানালার পর্দার দৈর্ঘ্যও বেড়েছে সমান হারে। এ ছাড়াও ঘরের আকার, আলোর মাত্রা ইত্যাদির ওপর নির্ভর করেও পর্দা ব্যবহার করা হচ্ছে।
ঘরের সঙ্গে মানিয়ে
পর্দা বাছাইয়ের ক্ষেত্রে ঘরের আয়তন একটি বড় বিষয়। ঘরের আয়তন যদি ছোট হয়, তাহলে অপেক্ষাকৃত পাতলা ও হালকা রঙের পর্দা ব্যবহার করা উচিত। অন্যদিকে ঘরের আকার যদি একটু লম্বাটে হয় বা যদি তা লম্বাটে আকৃতির ডাইনিং কাম ড্রয়িংরুম হয়, তাহলে মেঝে অবধি লম্বা ও একটু ভারী পর্দা লাগানো যেতে পারে।
আলোর আমন্ত্রণে
শহুরে ফ্ল্যাটগুলোয় আলোর অভাব বাড়ির সাধারণ সমস্যাগুলোর মধ্যে অন্যতম। দিনের বেলায় ঘরে পর্যাপ্ত আলো প্রবেশ না করলে পাতলা পর্দা ব্যবহার করাই ভালো। সে ক্ষেত্রে জর্জেট ও নেটের হালকা রঙের পর্দা ব্যবহার করা ভালো। আর ঘরে যদি স্বাভাবিকভাবেই পর্যাপ্ত আলো-বাতাস প্রবেশ করে থাকে, তাহলে একটু ভারী পর্দা বাছাই করা যেতে পারে। পাশাপাশি রংটাও একটু গাঢ় ধাঁচের হতে পারে। শোয়ার ঘরে খাট যদি জানালার পাশে হয়, তাহলে একটু ভারী পর্দা ব্যবহার করুন। এতে সূর্যের আলোয় ঘর সহজে গরম হবে না।
দেয়ালের রং
অন্দরসজ্জার ক্ষেত্রে যেকোনো বিছানার চাদর, পর্দা, কুশন কভার ইত্যাদির রং যেন দেয়ালের রঙের সঙ্গে মানিয়ে যায়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। ঘরের দেয়ালের রং যদি গাঢ় হয়, তবে হালকা রঙের পাতলা পর্দা ও দেয়ালের রং গাঢ় হলে পর্দা যেকোনো রঙের হলে ক্ষতি নেই। পাশাপাশি বাড়তি সৌন্দর্যের জন্য বিছানার চাদর, পাপোশ, আসবাবপত্রের রং ও পর্দার রং মিলিয়ে কেনা যেতে পারে। সে ক্ষেত্রে অনেক সময় কনট্রাস্ট রংও ভালো লাগে।
পর্দার খোঁজখবর
এলিফ্যান্ট রোড, গুলশান-২, বসুন্ধরা সিটি, বসুন্ধরা রেসিডেন্সিয়াল এরিয়া, নিউমার্কেট, মৌচাকে সিনথেটিক, নেট, চায়নিজ সিলসিলা, চায়নিজ নেট, বাটারফ্লাই গজ কাপড় কিনতে পাওয়া যাবে। দেশীয় ঘরানার পর্দা কিনতে চাইলে বা দরদাম করতে না চাইলে সোজা চলে যেতে পারেন আড়ং, যাত্রাসহ অন্যান্য দেশীয় বুটিক হাউসে। আর সবচেয়ে আলাদা ঘরানার পর্দা ঘরে রাখতে চাইলে করিয়ে নিতে পারেন টাইডাই বা ব্লক।
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
৩ দিন আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
৩ দিন আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
৩ দিন আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
৩ দিন আগে