অনলাইন ডেস্ক
ভ্রমণপ্রেমীদের অন্যতম স্বপ্নের গন্তব্য মালদ্বীপ। টানা পঞ্চমবারের মতো বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় গন্তব্য হিসেবে ওয়ার্ল্ড ট্রাভেল অ্যাওয়ার্ডস (ডব্লিউটিএ) পুরস্কার জিতেছে মালদ্বীপ। এশিয়ার এই ক্ষুদ্র রাষ্ট্রটিতে আগাম ভিসা ছাড়াই ভ্রমণ করতে পারেন বাংলাদেশিরা। তাই অনেকেই হুটহাট উড়াল দেন অবসর কাটাতে।
তবে এবার মালদ্বীপের পথে ছুট দেওয়ার আগে কিছুটা ভাবনায় পড়তে হবে। কারণ ১ ডিসেম্বর থেকে বাড়তে যাচ্ছে দেশটিতে ভ্রমণের খরচ।
বর্তমানে বিশ্বের অন্যতম ব্যয়বহুল পর্যটন গন্তব্য মালদ্বীপে এখন যেতে যতটা না খরচ, তার চেয়ে বেশি ব্যয় করতে হবে ফেরার সময়। মালদ্বীপ ছেড়ে যাওয়ার খরচ বাড়ছে প্রায় চার গুণ। উড়োজাহাজে টিকিটের শ্রেণি অনুযায়ী ‘প্রস্থান কর’ বেড়ে দাঁড়িয়েছে—
ইকোনমি ক্লাস: ৫০ ডলার (আগে ছিল ৩০ ডলার)
বিজনেস ক্লাস: ১২০ ডলার (আগে ছিল ৬০ ডলার)
ফার্স্ট ক্লাস: ২৪০ ডলার (আগে ছিল ৯০ ডলার)
প্রাইভেট জেট: ৪৮০ ডলার (আগে ছিল ১২০ ডলার)
বয়স বা পাসপোর্ট নির্বিশেষে সব বিদেশি পর্যটকদের এই প্রস্থান কর দিতে হবে। ফ্লাইটের দৈর্ঘ্য বা সময় যতক্ষণই হোক না কেন একই পরিমাণ কর দিতে হবে। অর্থাৎ দিল্লির ৪ ঘণ্টার ফ্লাইট বা লন্ডনের ১১ ঘণ্টার ফ্লাইটে যাত্রীদের জন্য কর একই। তবে এই কর মালদ্বীপে যাওয়া–আসার বা অবস্থানের সময় নগদ দিতে হবে না। আগের মতোই বিমান টিকিটের মূল্যের সঙ্গে এই কর যুক্ত থাকবে। তাই কর বৃদ্ধির এই বিষয়টি হয়তো কিছু পর্যটকের চোখে পড়বে না।
কর বাড়ানোর ঘোষণা দিয়ে মালদ্বীপের ইনল্যান্ড অ্যাভিনিউ অথোরিটির (এমআইআরএ) মতে, এই করের রাজস্ব দিয়ে মূলত ভেলানা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের (এমএলই) রক্ষণাবেক্ষণ ও উন্নয়নে ব্যয় করা হয়।
এদিকে মালদ্বীপের এয়ারলাইনস বিয়ন্ড তাদের ওয়েবসাইটে ঘোষণা দিয়েছে, যারা মালদ্বীপ যাওয়ার পরিকল্পনা করছেন, তাঁরা যেন ৩০ নভেম্বরের আগে টিকিট কিনে নেন। এতে করে নতুন যুক্ত হওয়া বিশাল অঙ্কের কর থেকে বাঁচতে পারবেন।
ভারত মহাসাগরের দ্বীপরাষ্ট্র মালদ্বীপের জনসংখ্যা ৫ লাখ ২৫ হাজার। ১ হাজারেরও বেশি দ্বীপ ও প্রবালপ্রাচীরে গঠিত দেশটির অর্থনীতির প্রধান চালিকা শক্তি পর্যটন। দুটি রিসোর্ট নিয়ে ১৯৭২ সালে পর্যটন শিল্পে যাত্রা শুরু করে দেশটি। বর্তমানে দেশটিতে ১৮০টি রিসোর্ট রয়েছে। এ ছাড়া হোটেল, গেস্টহাউসসহ পর্যটকদের জন্য দারুণ সব ব্যবস্থা রেখেছে দেশটি। হোটেল ও রিসোর্টগুলো সহজেই পুরো একটি দ্বীপ নিয়ে ব্যবসা পরিচালনা করতে পারে।
বিলাসপ্রেমী পর্যটকদের অন্যতম পছন্দের গন্তব্য হওয়ায় বিলাসবহুল অনেক ব্র্যান্ডও তাদের ব্যবসার জন্য মালদ্বীপকে বেছে নিয়েছে। রিটজ কার্লটন, সিক্স সেন্সেস ও সেন্ট রেজিসের মতো আন্তর্জাতিক হোটেলের শাখা আছে দেশটিতে। এসব হোটেলের একটি রুম বা ভিলায় এক রাত থাকতে হলে গুনতে হবে হাজার হাজার ডলার।
বর্তমানে মালদ্বীপের পর্যটকদের শীর্ষ ২০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১৬। মালদ্বীপের পর্যটন মন্ত্রণালয়ের এক প্রতিবেদনে দেখা যায়, চলতি বছরের প্রথম আট মাসে ২০ হাজার ৮৪০ বাংলাদেশি পর্যটক দেশটিতে ভ্রমণ করেছেন, যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ২৯ শতাংশ বেশি।
ভ্রমণপ্রেমীদের অন্যতম স্বপ্নের গন্তব্য মালদ্বীপ। টানা পঞ্চমবারের মতো বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় গন্তব্য হিসেবে ওয়ার্ল্ড ট্রাভেল অ্যাওয়ার্ডস (ডব্লিউটিএ) পুরস্কার জিতেছে মালদ্বীপ। এশিয়ার এই ক্ষুদ্র রাষ্ট্রটিতে আগাম ভিসা ছাড়াই ভ্রমণ করতে পারেন বাংলাদেশিরা। তাই অনেকেই হুটহাট উড়াল দেন অবসর কাটাতে।
তবে এবার মালদ্বীপের পথে ছুট দেওয়ার আগে কিছুটা ভাবনায় পড়তে হবে। কারণ ১ ডিসেম্বর থেকে বাড়তে যাচ্ছে দেশটিতে ভ্রমণের খরচ।
বর্তমানে বিশ্বের অন্যতম ব্যয়বহুল পর্যটন গন্তব্য মালদ্বীপে এখন যেতে যতটা না খরচ, তার চেয়ে বেশি ব্যয় করতে হবে ফেরার সময়। মালদ্বীপ ছেড়ে যাওয়ার খরচ বাড়ছে প্রায় চার গুণ। উড়োজাহাজে টিকিটের শ্রেণি অনুযায়ী ‘প্রস্থান কর’ বেড়ে দাঁড়িয়েছে—
ইকোনমি ক্লাস: ৫০ ডলার (আগে ছিল ৩০ ডলার)
বিজনেস ক্লাস: ১২০ ডলার (আগে ছিল ৬০ ডলার)
ফার্স্ট ক্লাস: ২৪০ ডলার (আগে ছিল ৯০ ডলার)
প্রাইভেট জেট: ৪৮০ ডলার (আগে ছিল ১২০ ডলার)
বয়স বা পাসপোর্ট নির্বিশেষে সব বিদেশি পর্যটকদের এই প্রস্থান কর দিতে হবে। ফ্লাইটের দৈর্ঘ্য বা সময় যতক্ষণই হোক না কেন একই পরিমাণ কর দিতে হবে। অর্থাৎ দিল্লির ৪ ঘণ্টার ফ্লাইট বা লন্ডনের ১১ ঘণ্টার ফ্লাইটে যাত্রীদের জন্য কর একই। তবে এই কর মালদ্বীপে যাওয়া–আসার বা অবস্থানের সময় নগদ দিতে হবে না। আগের মতোই বিমান টিকিটের মূল্যের সঙ্গে এই কর যুক্ত থাকবে। তাই কর বৃদ্ধির এই বিষয়টি হয়তো কিছু পর্যটকের চোখে পড়বে না।
কর বাড়ানোর ঘোষণা দিয়ে মালদ্বীপের ইনল্যান্ড অ্যাভিনিউ অথোরিটির (এমআইআরএ) মতে, এই করের রাজস্ব দিয়ে মূলত ভেলানা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের (এমএলই) রক্ষণাবেক্ষণ ও উন্নয়নে ব্যয় করা হয়।
এদিকে মালদ্বীপের এয়ারলাইনস বিয়ন্ড তাদের ওয়েবসাইটে ঘোষণা দিয়েছে, যারা মালদ্বীপ যাওয়ার পরিকল্পনা করছেন, তাঁরা যেন ৩০ নভেম্বরের আগে টিকিট কিনে নেন। এতে করে নতুন যুক্ত হওয়া বিশাল অঙ্কের কর থেকে বাঁচতে পারবেন।
ভারত মহাসাগরের দ্বীপরাষ্ট্র মালদ্বীপের জনসংখ্যা ৫ লাখ ২৫ হাজার। ১ হাজারেরও বেশি দ্বীপ ও প্রবালপ্রাচীরে গঠিত দেশটির অর্থনীতির প্রধান চালিকা শক্তি পর্যটন। দুটি রিসোর্ট নিয়ে ১৯৭২ সালে পর্যটন শিল্পে যাত্রা শুরু করে দেশটি। বর্তমানে দেশটিতে ১৮০টি রিসোর্ট রয়েছে। এ ছাড়া হোটেল, গেস্টহাউসসহ পর্যটকদের জন্য দারুণ সব ব্যবস্থা রেখেছে দেশটি। হোটেল ও রিসোর্টগুলো সহজেই পুরো একটি দ্বীপ নিয়ে ব্যবসা পরিচালনা করতে পারে।
বিলাসপ্রেমী পর্যটকদের অন্যতম পছন্দের গন্তব্য হওয়ায় বিলাসবহুল অনেক ব্র্যান্ডও তাদের ব্যবসার জন্য মালদ্বীপকে বেছে নিয়েছে। রিটজ কার্লটন, সিক্স সেন্সেস ও সেন্ট রেজিসের মতো আন্তর্জাতিক হোটেলের শাখা আছে দেশটিতে। এসব হোটেলের একটি রুম বা ভিলায় এক রাত থাকতে হলে গুনতে হবে হাজার হাজার ডলার।
বর্তমানে মালদ্বীপের পর্যটকদের শীর্ষ ২০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১৬। মালদ্বীপের পর্যটন মন্ত্রণালয়ের এক প্রতিবেদনে দেখা যায়, চলতি বছরের প্রথম আট মাসে ২০ হাজার ৮৪০ বাংলাদেশি পর্যটক দেশটিতে ভ্রমণ করেছেন, যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ২৯ শতাংশ বেশি।
খাবার মজাদার করতে আমরা সাধারণভাবে তেল-মসলার খুব বাড়াবাড়ি করে ফেলি। সেখান থেকে বাদ যায় না পেঁয়াজ কিংবা রসুন। পেঁয়াজকে কায়দা করে সরিয়ে রাখলেও খাবার মজাদার হতে পারে। তেমনই কিছু রেসিপি...
৩ দিন আগেবাংলা অঞ্চলে মিষ্টিজাতীয় প্রাচীন খাবারগুলোর মধ্যে সন্দেশের নাম আছে একেবারে প্রথম দিকে। সব মিষ্টির কিছু না কিছু বদল হলেও, এর বদল হয়েছে খুবই কম। যশোরের নলেন গুড়ের সন্দেশ, মানিকগঞ্জ বা নাগরপুরের প্যারা সন্দেশ, পাবনার মাছের পেটি সন্দেশ ইত্যাদি কে না খেতে পছন্দ করে!
৩ দিন আগেজীবনানন্দ দাশের কবিতায় ঘুরেফিরে এসেছে দারুচিনি দ্বীপের কথা, তার রহস্যময় শ্যামলিমার কথা, সেই সবুজের গহিনে দিকহারা নাবিকের আশ্রয়-আকাঙ্ক্ষার কথা। এই দারুচিনি দ্বীপ কি আসলে কোনো সমুদ্রঘেরা ভূখণ্ড, নাকি বনলতা সেন নিজেই, তা নিয়ে কবিরা বিতর্ক করুক। আমরা বরং এই দ্বীপের তত্ত্বতালাশ করি।
৩ দিন আগে‘প্রসেসেস’-এ প্রকাশিত এক সমীক্ষায় বলা হয়েছে, ভাতের মাড় ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগীদের জন্য একটি হজমযোগ্য স্বাস্থ্যকর পানীয় হিসেবে কাজ করে। এমনকি এটি ওজন কমাতে পারে।
৩ দিন আগে