মো. মাসুদ হোসেন
ভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে। তার ওপর ভর করে ছুটতে থাকেন ভ্রমণপ্রেমী। এর যেন শেষ নেই। মুনিয়া সুলতানার জীবনে ঘটেছে এমন ঘটনা। ৮ বিভাগের ৬৪ জেলার মধ্যে তিনি ঘুরেছেন ৬০টি জেলা। বাকি শুধু উত্তরবঙ্গ।
তিন ভাইবোনের মধ্যে সবার ছোট মুনিয়া। পরিবারের অন্যদের সঙ্গে থাকেন ঢাকার হাতিরঝিল এলাকায়। ২০০৭ সাল থেকে ভ্রমণ করছেন তিনি। স্কুলের শিক্ষাসফর, তারপর বন্ধুবান্ধব ও সহকর্মীদের সঙ্গে ভ্রমণ। এভাবেই ৬০ জেলায় ঘুরেছেন তিনি।
পেশাগত জীবনে একটি বহুজাতিক কোম্পানিতে সিনিয়র এক্সিকিউটিভ হিসেবে কাজ করেন মুনিয়া। ছুটি পেলে বেরিয়ে পড়েন উদ্দেশ্যহীন গন্তব্যে। তিনি বিশ্বাস করেন, মানসিক বাধাগুলো তুচ্ছ করে এগিয়ে যাওয়া সম্ভব। নিজের সেই বিশ্বাসের ওপর নির্ভর করে ছুটে বেড়ান তিনি।
প্রকৃতির প্রেম উদার হতে শেখায়। ধৈর্যধারণ ও কষ্টসহিষ্ণুতা শেখায়। প্রকৃতির কাছে জীবনের এই পাঠ শেখার জন্যই মুনিয়া ভ্রমণ করেন বলে জানান। গন্তব্য যা-ই হোক, ভ্রমণকে উপভোগ করেন তিনি। বললেনও তা-ই, ‘গন্তব্যের চেয়ে জার্নিটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ, সে কথা সব সময় বইয়ে পড়েছি। কিন্তু নিজে তার অভিজ্ঞতা পেয়ে বুঝেছি, এর থেকে সত্যি আর কিছুই হতে পারে না।’
বাংলাদেশে দেখার বেশি কিছু নেই, অনেকের বলা এ কথা একসময় বিশ্বাস করলেও এখন তা মনে করেন না মুনিয়া। ভ্রমণের মনন এবং দেখার চোখ থাকলে ঐতিহ্য, ইতিহাস কিংবা প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরা পুরো দেশ চোখে পড়বে বলে মনে করেন তিনি। মুনিয়া জানান, এ দেশের প্রতিটি জেলার ভাষা, খাবারদাবার, পোশাক ও জীবনধারার বৈচিত্র্য তাঁকে অবাক করেছে। ঘুরতে না বেরোলে সেটি বুঝতে পারতেন না।
চট্টগ্রাম থেকে ফেরার পথে ছিনতাইকারীর খপ্পরে পড়া, বান্দরবানের আমিয়াখুমে ৩৬০ ডিগ্রি খাড়া দেবতা পাহাড়ে ওঠা ও নামা কিংবা প্রাকৃতিক দুর্যোগে নেটওয়ার্কবিহীন জঙ্গলে রাত কাটানো—সবকিছু ভ্রমণের অভিজ্ঞতা বলে মনে করেন মুনিয়া।
ভ্রমণ এখন মুনিয়ার জীবনের অংশ। দেশের বাকি জেলাগুলো ঘুরে দেখতে চান তিনি। তারপর হয়তো অন্য চিন্তা করবেন।
ভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে। তার ওপর ভর করে ছুটতে থাকেন ভ্রমণপ্রেমী। এর যেন শেষ নেই। মুনিয়া সুলতানার জীবনে ঘটেছে এমন ঘটনা। ৮ বিভাগের ৬৪ জেলার মধ্যে তিনি ঘুরেছেন ৬০টি জেলা। বাকি শুধু উত্তরবঙ্গ।
তিন ভাইবোনের মধ্যে সবার ছোট মুনিয়া। পরিবারের অন্যদের সঙ্গে থাকেন ঢাকার হাতিরঝিল এলাকায়। ২০০৭ সাল থেকে ভ্রমণ করছেন তিনি। স্কুলের শিক্ষাসফর, তারপর বন্ধুবান্ধব ও সহকর্মীদের সঙ্গে ভ্রমণ। এভাবেই ৬০ জেলায় ঘুরেছেন তিনি।
পেশাগত জীবনে একটি বহুজাতিক কোম্পানিতে সিনিয়র এক্সিকিউটিভ হিসেবে কাজ করেন মুনিয়া। ছুটি পেলে বেরিয়ে পড়েন উদ্দেশ্যহীন গন্তব্যে। তিনি বিশ্বাস করেন, মানসিক বাধাগুলো তুচ্ছ করে এগিয়ে যাওয়া সম্ভব। নিজের সেই বিশ্বাসের ওপর নির্ভর করে ছুটে বেড়ান তিনি।
প্রকৃতির প্রেম উদার হতে শেখায়। ধৈর্যধারণ ও কষ্টসহিষ্ণুতা শেখায়। প্রকৃতির কাছে জীবনের এই পাঠ শেখার জন্যই মুনিয়া ভ্রমণ করেন বলে জানান। গন্তব্য যা-ই হোক, ভ্রমণকে উপভোগ করেন তিনি। বললেনও তা-ই, ‘গন্তব্যের চেয়ে জার্নিটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ, সে কথা সব সময় বইয়ে পড়েছি। কিন্তু নিজে তার অভিজ্ঞতা পেয়ে বুঝেছি, এর থেকে সত্যি আর কিছুই হতে পারে না।’
বাংলাদেশে দেখার বেশি কিছু নেই, অনেকের বলা এ কথা একসময় বিশ্বাস করলেও এখন তা মনে করেন না মুনিয়া। ভ্রমণের মনন এবং দেখার চোখ থাকলে ঐতিহ্য, ইতিহাস কিংবা প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরা পুরো দেশ চোখে পড়বে বলে মনে করেন তিনি। মুনিয়া জানান, এ দেশের প্রতিটি জেলার ভাষা, খাবারদাবার, পোশাক ও জীবনধারার বৈচিত্র্য তাঁকে অবাক করেছে। ঘুরতে না বেরোলে সেটি বুঝতে পারতেন না।
চট্টগ্রাম থেকে ফেরার পথে ছিনতাইকারীর খপ্পরে পড়া, বান্দরবানের আমিয়াখুমে ৩৬০ ডিগ্রি খাড়া দেবতা পাহাড়ে ওঠা ও নামা কিংবা প্রাকৃতিক দুর্যোগে নেটওয়ার্কবিহীন জঙ্গলে রাত কাটানো—সবকিছু ভ্রমণের অভিজ্ঞতা বলে মনে করেন মুনিয়া।
ভ্রমণ এখন মুনিয়ার জীবনের অংশ। দেশের বাকি জেলাগুলো ঘুরে দেখতে চান তিনি। তারপর হয়তো অন্য চিন্তা করবেন।
বলিউড পাড়ায় নতুন খবর, ‘মা হতে যাচ্ছেন কিয়ারা আদভানি’। সম্প্রতি সিদ্ধার্থ মালহোত্রা ও কিয়ারা আদভানি দম্পতি ঘোষণা করেছেন, তাঁদের কোল আলো করে সন্তান আসতে চলেছে। এখন বেশ ফুরফুরে মেজাজে আছেন এ দম্পতি।
১ ঘণ্টা আগেআশি কিংবা নব্বইয়ের দশকের বাংলা সিনেমা দেখে এই প্রজন্মের অনেক মেয়েরই চোখ ছানাবড়া হবে। না না, নেতিবাচক অর্থে বলছি না। সে সময় দুই গালে মেয়েরা লালচে আভার ব্লাশন ব্যবহার করত। খানিকটা বাড়তি ব্লাশন ব্যবহারই ছিল সে সময়কার ট্রেন্ড। ওই যে লোকে বলে না, তুষারকন্যার গাল ছিল আপেলের মতো লাল! তাই রাজকুমারীর মতো...
১১ ঘণ্টা আগেবাঙালি কম তেলে রাঁধতে জানে না, এ কথা স্বীকার করতে হবে গড়িমসি করে হলেও। বাড়িতে দাওয়াত রয়েছে মানে কড়াইয়ে নিত্যদিনের তুলনায় একটু বেশি তেল ঢেলে ফেলি। তেল জবজবে খাবার মানে কি সুস্বাদু? আর যদি হয়ও, তবে তা কোনোভাবেই স্বাস্থ্যকর নয়।
১১ ঘণ্টা আগেঅফিস থেকে ফিরেই যদি হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ ভেসে ওঠে—দল বেঁধে আজ রাতেই বন্ধুরা আসছে আপনার বাড়িতে। তাহলে সবার আগে ঝাড়ু, মপ, ওয়াইপার খুঁজতেই ছুটতে হয়। ঘরটা অন্তত দেখার মতো তো হওয়া চাই! তাড়াহুড়ো না করে ঝটপট যদি কয়েকটি বিষয়ে নজর দেওয়া যায়, তাহলেই ঘরটা অতিথিদের আগমনের জন্য প্রস্তুত হয়ে উঠবে...
১১ ঘণ্টা আগে