হাসানুর রহমান উল্লাস
এখানে পানি নীল। আকাশ নীল। দৃষ্টি যত দূর যায়, তত দূর শুধু নীলের খেলা। মাঝে মাঝে বিভ্রম হয়, পৃথিবীতে নীল ছাড়া কি আর কোনো রং নেই!
এই নীল যদি গায়ে মাখতে হয়, তাহলে বুঝতেই পারছেন, যেতে হবে সাধু মার্টিনের দ্বীপে। সেখানে নীলের সঙ্গে আছে প্রবাল। যখন সূর্য ডোবে, পুরো পশ্চিম আকাশ হয়ে ওঠে রক্তিম। সেই লালিমার হাত ধরে পৃথিবীতে নেমে আসে জোছনা। হুমায়ূন আহমেদ জোছনা বড় ভালোবাসতেন বলে ছুটে এসেছিলেন এখানে, শোনা যায় তেমনই। কৃত্রিম আলোর দূষণ নেই বলে জ্যোৎস্না বিলাসের আদর্শ জায়গা সেন্ট মার্টিন।
যেভাবে যাবেন
ঢাকা থেকে সড়ক বা আকাশপথে যেতে হবে কক্সবাজার। ননএসি ও এসির সুবিধাভেদে বাসগুলোর ভাড়া ৯০০ থেকে ২ হাজার ৫০০ টাকা পর্যন্ত।
আকাশপথে গেলে ইউএস-বাংলা, নভোএয়ার ও বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসে যেতে পারেন।
কক্সবাজার থেকে প্রতিদিন এমভি কর্ণফুলী ও এমভি বারো আউলিয়া নামের দুটি জাহাজ চলাচল করে সেন্ট মার্টিন পর্যন্ত। কক্সবাজারের বিআইডব্লিউটিএর ঘাট নুনিয়াছড়া থেকে সকাল ৬টায় জাহাজগুলো ছেড়ে যায়। জাহাজ চলাচল জোয়ার-ভাটার ওপর নির্ভর করে। টিকিটের মূল্য ৩ হাজার থেকে শুরু করে ২৮ হাজার টাকা পর্যন্ত।
এ ছাড়া প্রতি বৃহস্পতিবার রাত ১১টায় চট্টগ্রাম থেকে সেন্ট মার্টিন চলাচল করে বে ওয়ান নামের একটি জাহাজ। এটি রাত ১১টায় ছেড়ে সকাল ৮টার মধ্যে পৌঁছে যায় সেন্ট মার্টিন। এর টিকিটের দাম ৪ হাজার থেকে ১ লাখ টাকা। এই জাহাজের টিকিট ঢাকায় তাদের নিজস্ব অফিস অথবা এজেন্টের মাধ্যমে কেনা যায়।
থাকার জায়গা
কক্সবাজার থেকে ছয়-সাত ঘণ্টার মধ্যে পৌঁছে যাওয়া যায় সেন্ট মার্টিন। এখানে থাকার জায়গা হিসেবে পর্যটকদের কাছে সৈকতের রিসোর্টগুলোর কদর বেশি। এর অন্যতম কারণ হচ্ছে, রিসোর্টে বসে বিচের সৌন্দর্য এবং সূর্যাস্ত দেখা যায়। সেন্ট মার্টিনে এ রকম বেশ কিছু রিসোর্ট আছে। এগুলোর মধ্যে আছে মার্টিন টিউলিপ বিচ রিসোর্ট, সমুদ্র বিলাস, ব্লু মেরিন রিসোর্ট, সূর্যস্নান বিচ রিসোর্ট, শান্তিনিকেতন রিসোর্ট ইত্যাদি। এখানকার রিসোর্টগুলোতে ১ হাজার ২০০ থেকে ৬ হাজার টাকায় থাকা যায়।
কী খাবেন
সেন্ট মার্টিন বিখ্যাত বিভিন্ন সামুদ্রিক মাছের জন্য। এখানে এসে বিরিয়ানি না খেয়ে যত পারেন সামুদ্রিক মাছ খান। কোরাল, কালো চাঁদা, রূপচাঁদা, সুন্দরী, ম্যাকারেল, বিভিন্ন ধরনের চিংড়ি ইত্যাদি পাওয়া যায় খুব সহজে ও সস্তায়।
সামুদ্রিক মাছের ভাজা কিংবা বারবিকিউ খেতে পারেন। কালো চাঁদা মাছের বারবিকিউ সুস্বাদু। খেয়ে দেখতে পারেন। মাছ কিনতে হবে একটু দেখেশুনে। কেনার আগে দরদাম করে নেওয়া ভালো। পর্যটন এলাকা বলে যে কেউ বেশি দাম নিতে পারে যেকোনো সময়।
সতর্কতা
পলিথিন ও প্লাস্টিক পণ্য যতটা সম্ভব কম ব্যবহারের চেষ্টা করুন। ব্যবহৃত জিনিসপত্র সমুদ্রে না ফেলে নির্দিষ্ট জায়গায় ফেলুন।
এখানে পানি নীল। আকাশ নীল। দৃষ্টি যত দূর যায়, তত দূর শুধু নীলের খেলা। মাঝে মাঝে বিভ্রম হয়, পৃথিবীতে নীল ছাড়া কি আর কোনো রং নেই!
এই নীল যদি গায়ে মাখতে হয়, তাহলে বুঝতেই পারছেন, যেতে হবে সাধু মার্টিনের দ্বীপে। সেখানে নীলের সঙ্গে আছে প্রবাল। যখন সূর্য ডোবে, পুরো পশ্চিম আকাশ হয়ে ওঠে রক্তিম। সেই লালিমার হাত ধরে পৃথিবীতে নেমে আসে জোছনা। হুমায়ূন আহমেদ জোছনা বড় ভালোবাসতেন বলে ছুটে এসেছিলেন এখানে, শোনা যায় তেমনই। কৃত্রিম আলোর দূষণ নেই বলে জ্যোৎস্না বিলাসের আদর্শ জায়গা সেন্ট মার্টিন।
যেভাবে যাবেন
ঢাকা থেকে সড়ক বা আকাশপথে যেতে হবে কক্সবাজার। ননএসি ও এসির সুবিধাভেদে বাসগুলোর ভাড়া ৯০০ থেকে ২ হাজার ৫০০ টাকা পর্যন্ত।
আকাশপথে গেলে ইউএস-বাংলা, নভোএয়ার ও বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসে যেতে পারেন।
কক্সবাজার থেকে প্রতিদিন এমভি কর্ণফুলী ও এমভি বারো আউলিয়া নামের দুটি জাহাজ চলাচল করে সেন্ট মার্টিন পর্যন্ত। কক্সবাজারের বিআইডব্লিউটিএর ঘাট নুনিয়াছড়া থেকে সকাল ৬টায় জাহাজগুলো ছেড়ে যায়। জাহাজ চলাচল জোয়ার-ভাটার ওপর নির্ভর করে। টিকিটের মূল্য ৩ হাজার থেকে শুরু করে ২৮ হাজার টাকা পর্যন্ত।
এ ছাড়া প্রতি বৃহস্পতিবার রাত ১১টায় চট্টগ্রাম থেকে সেন্ট মার্টিন চলাচল করে বে ওয়ান নামের একটি জাহাজ। এটি রাত ১১টায় ছেড়ে সকাল ৮টার মধ্যে পৌঁছে যায় সেন্ট মার্টিন। এর টিকিটের দাম ৪ হাজার থেকে ১ লাখ টাকা। এই জাহাজের টিকিট ঢাকায় তাদের নিজস্ব অফিস অথবা এজেন্টের মাধ্যমে কেনা যায়।
থাকার জায়গা
কক্সবাজার থেকে ছয়-সাত ঘণ্টার মধ্যে পৌঁছে যাওয়া যায় সেন্ট মার্টিন। এখানে থাকার জায়গা হিসেবে পর্যটকদের কাছে সৈকতের রিসোর্টগুলোর কদর বেশি। এর অন্যতম কারণ হচ্ছে, রিসোর্টে বসে বিচের সৌন্দর্য এবং সূর্যাস্ত দেখা যায়। সেন্ট মার্টিনে এ রকম বেশ কিছু রিসোর্ট আছে। এগুলোর মধ্যে আছে মার্টিন টিউলিপ বিচ রিসোর্ট, সমুদ্র বিলাস, ব্লু মেরিন রিসোর্ট, সূর্যস্নান বিচ রিসোর্ট, শান্তিনিকেতন রিসোর্ট ইত্যাদি। এখানকার রিসোর্টগুলোতে ১ হাজার ২০০ থেকে ৬ হাজার টাকায় থাকা যায়।
কী খাবেন
সেন্ট মার্টিন বিখ্যাত বিভিন্ন সামুদ্রিক মাছের জন্য। এখানে এসে বিরিয়ানি না খেয়ে যত পারেন সামুদ্রিক মাছ খান। কোরাল, কালো চাঁদা, রূপচাঁদা, সুন্দরী, ম্যাকারেল, বিভিন্ন ধরনের চিংড়ি ইত্যাদি পাওয়া যায় খুব সহজে ও সস্তায়।
সামুদ্রিক মাছের ভাজা কিংবা বারবিকিউ খেতে পারেন। কালো চাঁদা মাছের বারবিকিউ সুস্বাদু। খেয়ে দেখতে পারেন। মাছ কিনতে হবে একটু দেখেশুনে। কেনার আগে দরদাম করে নেওয়া ভালো। পর্যটন এলাকা বলে যে কেউ বেশি দাম নিতে পারে যেকোনো সময়।
সতর্কতা
পলিথিন ও প্লাস্টিক পণ্য যতটা সম্ভব কম ব্যবহারের চেষ্টা করুন। ব্যবহৃত জিনিসপত্র সমুদ্রে না ফেলে নির্দিষ্ট জায়গায় ফেলুন।
বাংলার রান্নাঘর শুধু খাবারের জায়গা নয়, এখানে ঘটে স্বাদ ও আবেগের মেলবন্ধন। বাংলার ঐতিহ্যবাহী রান্নায় মিষ্টি, টক আর ঝালের এক অপূর্ব সমন্বয় দেখা যায়। বাংলার রান্নায় এই তিনটি স্বাদের মিশেল এক অনন্য মুখরোচক অভিজ্ঞতা দেয়, যা বিশ্বের অন্য কোনো রান্নায় খুব কমই দেখা যায়।
১৫ ঘণ্টা আগেখেজুর অত্যন্ত পুষ্টিকর ফল। আজকাল এটি ‘সুপার ফুড’ হিসেবে পরিচিত। সারা বিশ্বে খেজুরের বিভিন্ন ধরনের প্রজাতি রয়েছে। প্রতিটির পুষ্টিগুণ কিছুটা আলাদা হলেও সব ধরনের খেজুর সুস্বাদু এবং স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। তবে খেজুরের গুণমান নিশ্চিত করার জন্য কিছু বিষয় জেনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ।
১ দিন আগেবলিউড পাড়ায় নতুন খবর, ‘মা হতে যাচ্ছেন কিয়ারা আদভানি’। সম্প্রতি সিদ্ধার্থ মালহোত্রা ও কিয়ারা আদভানি দম্পতি ঘোষণা করেছেন, তাঁদের কোল আলো করে সন্তান আসতে চলেছে। এখন বেশ ফুরফুরে মেজাজে আছেন এ দম্পতি।
২ দিন আগেআশি কিংবা নব্বইয়ের দশকের বাংলা সিনেমা দেখে এই প্রজন্মের অনেক মেয়েরই চোখ ছানাবড়া হবে। না না, নেতিবাচক অর্থে বলছি না। সে সময় দুই গালে মেয়েরা লালচে আভার ব্লাশন ব্যবহার করত। খানিকটা বাড়তি ব্লাশন ব্যবহারই ছিল সে সময়কার ট্রেন্ড। ওই যে লোকে বলে না, তুষারকন্যার গাল ছিল আপেলের মতো লাল! তাই রাজকুমারীর মতো...
৩ দিন আগে