সজল জাহিদ
আমাদের দেশের তরুণদের মধ্যে ভ্রমণ সংস্কৃতি গড়ে উঠেছে বেশ ভালোভাবে। দেশে তো বটেই, প্রতিবেশী দেশগুলোতেও তাঁরা ঘুরতে যাচ্ছেন নিয়মিত। তরুণদের বড় সুবিধা হলো, বাজেট ভ্রমণে বা কম টাকায় ভ্রমণে তাঁদের সমস্যা হয় না খুব একটা। একা বা দল বেঁধে ভ্রমণে কিছু ছোট বিষয় বিবেচনায় রাখলে এবং সেই অনুযায়ী পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে পারলে নিরাপদে একেবারে কম টাকায় নতুন নতুন জায়গায় ভ্রমণ করা সম্ভব।
যা করতে হবে
» একা ভ্রমণের ক্ষেত্রে দামি হোটেলে থাকতে গিয়ে পয়সা খরচ করার কোনো দরকার নেই। যেসব জায়গায় রাতে ট্রেন বা বাসে যাওয়ার সুযোগ আছে, সেই সব জায়গায় যেতে রাতের বেলাটা বেছে নিন। তাতে হোটেল খরচ বেঁচে যাবে।
» দামি হোটেলের পাশে খুঁজলে মোটামুটি ভালো মানের কিছুটা কম দামি হোটেল পাওয়া যায়। থাকার জন্য সেগুলোকে বেছে নিতে পারেন।
» ভ্রমণে তিন বেলা না খেয়ে দুই বেলা ভালো খাওয়াকে গুরুত্ব দিন। এর মধ্যে রাতের খাবারকে গুরুত্ব দিন সবচেয়ে বেশি। কারণ, সারা দিন ঘোরাঘুরি করে রাতে ঘুমানো বা নতুন গন্তব্যে যাওয়ার জন্য রাতের খাবার আপনাকে শক্তি জোগাবে। তাই সাধারণত সকাল আর দুপুরের মধ্যবর্তী যেকোনো সময় এবং রাত ৮টার মধ্যে ভালো মানের খাবার খেয়ে নিন। প্রয়োজনে নিজের কাছে কিছু শুকনো খাবার ও পানি রাখুন। সেগুলো বিভিন্ন সময় কাজে দেবে।
» চা বা কফি পানের অভ্যাস যাঁদের, তাঁরা ভ্রমণের সময় মগ, টি-ব্যাগ কিংবা কফি রাখুন সঙ্গে। যেকোনো জায়গায় দোকান থেকে মগে গরম পানি নিয়ে নিজের কাছে থাকা চা বা কফি গুলিয়ে নিলেই হয়ে গেল! এতে কিছু টাকাও বাঁচবে আর খাবার থেকে অসুস্থ হওয়ার আশঙ্কাও থাকবে না।
» দূরের যাত্রা না হলে ভ্রমণকালে নন-এসি এবং স্থানীয় রুটের যানবাহন ব্যবহার করুন। স্থানীয় যানবাহনে সেখানকার মানুষের সঙ্গে ভ্রমণ আপনার অভিজ্ঞতাকে সমৃদ্ধ করবে।
লেখক: পর্যটক ও লেখক
আমাদের দেশের তরুণদের মধ্যে ভ্রমণ সংস্কৃতি গড়ে উঠেছে বেশ ভালোভাবে। দেশে তো বটেই, প্রতিবেশী দেশগুলোতেও তাঁরা ঘুরতে যাচ্ছেন নিয়মিত। তরুণদের বড় সুবিধা হলো, বাজেট ভ্রমণে বা কম টাকায় ভ্রমণে তাঁদের সমস্যা হয় না খুব একটা। একা বা দল বেঁধে ভ্রমণে কিছু ছোট বিষয় বিবেচনায় রাখলে এবং সেই অনুযায়ী পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে পারলে নিরাপদে একেবারে কম টাকায় নতুন নতুন জায়গায় ভ্রমণ করা সম্ভব।
যা করতে হবে
» একা ভ্রমণের ক্ষেত্রে দামি হোটেলে থাকতে গিয়ে পয়সা খরচ করার কোনো দরকার নেই। যেসব জায়গায় রাতে ট্রেন বা বাসে যাওয়ার সুযোগ আছে, সেই সব জায়গায় যেতে রাতের বেলাটা বেছে নিন। তাতে হোটেল খরচ বেঁচে যাবে।
» দামি হোটেলের পাশে খুঁজলে মোটামুটি ভালো মানের কিছুটা কম দামি হোটেল পাওয়া যায়। থাকার জন্য সেগুলোকে বেছে নিতে পারেন।
» ভ্রমণে তিন বেলা না খেয়ে দুই বেলা ভালো খাওয়াকে গুরুত্ব দিন। এর মধ্যে রাতের খাবারকে গুরুত্ব দিন সবচেয়ে বেশি। কারণ, সারা দিন ঘোরাঘুরি করে রাতে ঘুমানো বা নতুন গন্তব্যে যাওয়ার জন্য রাতের খাবার আপনাকে শক্তি জোগাবে। তাই সাধারণত সকাল আর দুপুরের মধ্যবর্তী যেকোনো সময় এবং রাত ৮টার মধ্যে ভালো মানের খাবার খেয়ে নিন। প্রয়োজনে নিজের কাছে কিছু শুকনো খাবার ও পানি রাখুন। সেগুলো বিভিন্ন সময় কাজে দেবে।
» চা বা কফি পানের অভ্যাস যাঁদের, তাঁরা ভ্রমণের সময় মগ, টি-ব্যাগ কিংবা কফি রাখুন সঙ্গে। যেকোনো জায়গায় দোকান থেকে মগে গরম পানি নিয়ে নিজের কাছে থাকা চা বা কফি গুলিয়ে নিলেই হয়ে গেল! এতে কিছু টাকাও বাঁচবে আর খাবার থেকে অসুস্থ হওয়ার আশঙ্কাও থাকবে না।
» দূরের যাত্রা না হলে ভ্রমণকালে নন-এসি এবং স্থানীয় রুটের যানবাহন ব্যবহার করুন। স্থানীয় যানবাহনে সেখানকার মানুষের সঙ্গে ভ্রমণ আপনার অভিজ্ঞতাকে সমৃদ্ধ করবে।
লেখক: পর্যটক ও লেখক
স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক গভীর বন্ধুত্বের মতো হলেও কিছু বিষয় আছে, যা সঙ্গীর সঙ্গে শেয়ার করলে তা সম্পর্কের মধ্যে অস্বস্তি বা সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। এখানে এমন অন্তত ১০টি বিষয় তুলে ধরা হলো, যা স্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা না করাই ভালো:
৭ ঘণ্টা আগেচোখ ভালো রাখতে দৈনন্দিন জীবনে কিছু সহজ অভ্যাস গড়ে তোলা জরুরি। এখানে এমন ১০টি কাজের তালিকা দেওয়া হলো, যা চোখ ভালো রাখতে সহায়ক।
১০ ঘণ্টা আগেচার কাপ কিমা, আধা কাপ বাটার বা ঘি, দুটি কালো এলাচির গুঁড়া, ছয়টি সবুজ এলাচির গুঁড়া, এক চা-চামচ করে আদা ও রসুন বাটা, লবণ, গুঁড়া আদা, গোলমরিচের গুঁড়া। সব একসঙ্গে মিশিয়ে দিন।
১২ ঘণ্টা আগেসকালে ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাস আপনার দৈনন্দিন জীবন এবং সামগ্রিক স্বাস্থ্য উন্নত করতে পারে। এটি মানসিক ও শারীরিক সুস্থতাকে বাড়িয়ে তোলে। এখানে সকালে ঘুম থেকে ওঠার ১০টি উল্লেখযোগ্য উপকারিতা তুলে ধরা হলো:
১ দিন আগে