অনলাইন ডেস্ক
ভ্রমণ গাইড প্রকাশ করার পাশাপাশি ঘোরাঘুরিতে তথ্য দিয়ে পর্যটকদের সহায়তা করে লোনলি প্ল্যানেট। নতুন বই বেস্ট বিচেস ইন দ্য ওয়ার্ল্ডের জন্য তথ্য সংগ্রহ করতে পৃথিবীর নানা প্রান্তের অসাধারণ সুন্দর সব সমুদ্রসৈকতে ফিচার লেখকদের পাঠায় লোনলি প্ল্যানেট। তাদের বিবেচনায় সেরা ১০ সৈকত নিয়ে আজকের আয়োজন। এখানে জানিয়ে রাখা ভালো, এই তালিকায় নাম নেই কক্সবাজারের।
১. দ্য পাস, বায়রন বে, নিউ সাউথ ওয়েলস, অস্ট্রেলিয়া
এখানকার গোলাপি, নরম বালু আকৃষ্ট করবে আপনাকে। অস্ট্রেলিয়ার মূল ভূখণ্ডের সবচেয়ে পূর্ব দিকে অবস্থান এর। সৈকতের পরই শুরু হয়েছে গভীর অরণ্য। সেখানে বাস থলেযুক্ত স্তন্যপায়ী প্রাণী কোয়ালাদের।
সৈকতটি সার্ফারের স্বর্গরাজ্য। তবে ২০২৩ সালের নতুন আইন অনুসারে এখানে সার্ফ করতে চাইলে বোর্ডের সঙ্গে পায়ে বাঁধার দড়ি সংযুক্ত করতে হবে আপনাকে।
২. ইপানেমা সৈকত, রিও ডি জেনিরো, ব্রাজিল
দুই মাইলের কাছাকাছি এলাকায় ছড়িয়ে আছে সৈকতটি। এটি সূর্যাস্ত দেখার জন্য বিখ্যাত। সৈকতটিতে লাইফ গার্ডদের নানা রঙের চিহ্ন দেওয়া চেয়ার এখানকার বিভিন্ন অংশের বৈশিষ্ট্য ফুটিয়ে তোলে। যেমন পোস্ট ৯ আকৃষ্ট করে সার্ফারদের, ১০ ফুটবল, বিচ ভলিবলের জন্য বিখ্যাত। এদিকে ৯ ফ্যাশন-সচেতন নারী-পুরুষদের জন্য। তেমনি এটি হিপি ও শিল্পীদেরও পছন্দ।
৩. আও মায়ো, কো ফি-ফি, ক্রাবি, থাইল্যান্ড
চুনাপাথরের পাহাড়ের আড়ালে লুকিয়ে থাকা সুন্দর এই সৈকতের দৈর্ঘ্য মোটে ৮২০ ফুট। চওড়ায় ৪৯ ফুট। তবে চিত্র পরিচালক ড্যানি বয়েলের নজরে ঠিকই পড়ে যায় এটি। এখনকার নীলচে জল ও সাদা বালুর রাজ্যে দ্য বিচ ছবির শুটিং করেন তিনি। ছবিটিতে অভিনয় করেছিলেন লিওনার্দো ডি ক্যাপ্রিও। এতে সৈকতটির জনপ্রিয়তা অনেক বেড়ে যায়। দিনে ছয় হাজার পর্যটক ছোট্ট এই সৈকতে আসায় ময়লা-আবর্জনা জমা হওয়ার পাশাপাশি সৈকতের প্রবাল ও বন্য প্রাণীর ক্ষতি হয়।
ফলে ২০১৮ সালে সৈকতটি পর্যটকদের জন্য বন্ধ করে দেওয়া হয়। ২০২২ সালে অবকাঠামোর উন্নয়ন ও বাড়তি নিরাপত্তার ব্যবস্থা করে আবার সবার জন্য উন্মুক্ত করা হয়। এখন হাঁটু পর্যন্ত জলে নামা গেলেও সাঁতার কাটা বারণ।। এখন দিনে কতজন পর্যটক এখানে ভ্রমণ করতে পারবেন, তা নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়েছে।
৪. নেমবা আইল্যান্ড, জাঞ্জিবার, তানজানিয়া
তানজানিয়ার মূল ভূমিতে কয়েকটা দিন সাফারিতে বন্য প্রাণী দেখে বেড়ানোর পর অসাধারণ সময় কাটতে পারে নেমবা দ্বীপে। কেবল অ্যান্ডবিয়ন্ড রিসোর্টের অতিথিরাই সেখানে যেতে পারেন। সাদা বালুর সৈকতটি মুগ্ধ করবে যে কাউকে। সৈকত ধরে হাঁটা, স্কুবা ডাইভিং বা স্নরকেলিংয়ের (গগলস, স্নরকেল বা শ্বাস নেওয়ার নল ও সাঁতরানোর ফিন ব্যবহার করে সাঁতার কাটা) জন্যও এটি আদর্শ।
৫. সারাকিনিকো, মিলস সিলকেলডিস, গ্রিস
এখানে প্রয়োজনীয় সব জিনিসপাতি সঙ্গে করেই নিয়ে আসতে হবে আপনাকে। এজিয়ান সাগরের বুকে কিছু আগ্নেয় পাথরের সমষ্টি বলতে পারেন একে। শত শত বছরের সাগরের ঢেউ ও প্রবল বাতাসে পাথরের ভেতর তৈরি করেছে নানা ধরনের গর্ত। গ্রিসের অন্যতম জনপ্রিয় সৈকত হওয়ায় ভিড় এড়াতে সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর ভ্রমণের সবচেয়ে উপযোগী সময়।
৬. চেস্টারম্যান সৈকত, ভ্যাঙ্কুবার আইল্যান্ড, ব্রিটিশ কলম্বিয়া, কানাডা
বেশির ভাগ পর্যটক এখানে যান সার্ফিংয়ের জন্য। তবে এখানকার সৌন্দর্যও আপনাকে মোহিত করবে। কুয়াশা ঢাকা সকালে সূর্যোদয় কিংবা সিডার গাছের ওপাশে সূর্যাস্ত চোখ জুড়িয়ে দেবে আপনার। কায়াকিংয়ের জন্যও এটি চমৎকার একটি জায়গা। জোয়ারের পানি জমে তৈরি হওয়া পুলগুলোতে আটকে যাওয়া শত শত বর্ণিল তারা মাছও মুগ্ধ করবে।
৭. ক্যাবো সান হুয়ান দে গিয়া, পার্কো ন্যাশনাল ন্যাচারাল তাইরোনা, কলম্বিয়া
কলম্বিয়ার ক্যারিবিয়ান সাগর উপকূলের এলাকা সোনালি বালুর সৈকত, নারকেলবাগান ও রেইনফরেস্টের জন্য বিখ্যাত। তবে এগুলোর মধ্যে আবার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য আলাদা নাম আছে ক্যাবো সান হুয়ান দে গিয়ার।
পাথুরে জমি ঘিরে রাখা সৈকতটিতে পৌঁছাতে কিছুটা পথ হাঁটতে হবে আপনাকে। তবে সেখানে একবার পৌঁছে গেলে মনে হবে এমন দৃশ্য দেখার জন্য এ কষ্ট কিছুই নয়। ও একটি কথা, এখানে প্লাস্টিকের দ্রব্য ব্যবহার একেবারেই নিষিদ্ধ।
৮. আ সো সিদার’জ, লা দিগি, সেশেলস
নারকেলগাছে শোভিত এখানকার সাদা সৈকত মোহিত করবে যেকোনো পর্যটককে। ঢেউয়ের তোড়ে পানি এসে শান্তভাবে আঘাত হানে গ্রানাইটের তৈরি বড় বড় পাথরকে। ভিড় এড়াতে সকালে আসা ভালো, তবে এখানকার অসাধারণ সূর্যাস্ত উপভোগ করাটা অবশ্যকর্তব্য।
৯. প্লাইয়া বালান্দ্রা, লা পাজ বিসিএস, মেক্সিকো
অগভীর কিন্তু নীল জলের এই সৈকত শিশুদের নিয়ে ভ্রমণের জন্য আদর্শ। সাঁতারের পাশাপাশি কায়াকিং বা প্যাডল বোটে ঘুরে বেড়াতে পারবেন। সাদা বালুর সৈকতটির পাশেই দেখা পাবেন ক্যাকটাসে ভরপুর পর্বতের। তবে সৈকতটি খুব জনপ্রিয় হলেও দিনে ৪৫০ জনের বেশি মানুষ এতে ভ্রমণ করতে পারেন না। এদিকে প্রতি মাসের প্রথম রোববার কেবল স্থানীয় বাসিন্দাদের প্রবেশাধিকার থাকে।
১০. পুনতা পালোমা, তারিফা, কাদিজ, স্পেন
নরম বালু, ঝিলমিল করা জল আর বালিয়াড়ি মিলিয়ে এ সৈকতের জুড়ি মেলা ভার। ঘন নীল আটলান্টিকের জল মুগ্ধ চোখে দেখতে দেখতে এখানকার রেস্তোরাঁগুলোতে চমৎকার সব খাবারের স্বাদও নিতে পারবেন। ভাগ্য ভালো থাকলে দেখা পেয়ে যেতে পারেন তিমি কিংবা ডলফিনের।
সূত্র: লোনলি প্ল্যানেট
ভ্রমণ গাইড প্রকাশ করার পাশাপাশি ঘোরাঘুরিতে তথ্য দিয়ে পর্যটকদের সহায়তা করে লোনলি প্ল্যানেট। নতুন বই বেস্ট বিচেস ইন দ্য ওয়ার্ল্ডের জন্য তথ্য সংগ্রহ করতে পৃথিবীর নানা প্রান্তের অসাধারণ সুন্দর সব সমুদ্রসৈকতে ফিচার লেখকদের পাঠায় লোনলি প্ল্যানেট। তাদের বিবেচনায় সেরা ১০ সৈকত নিয়ে আজকের আয়োজন। এখানে জানিয়ে রাখা ভালো, এই তালিকায় নাম নেই কক্সবাজারের।
১. দ্য পাস, বায়রন বে, নিউ সাউথ ওয়েলস, অস্ট্রেলিয়া
এখানকার গোলাপি, নরম বালু আকৃষ্ট করবে আপনাকে। অস্ট্রেলিয়ার মূল ভূখণ্ডের সবচেয়ে পূর্ব দিকে অবস্থান এর। সৈকতের পরই শুরু হয়েছে গভীর অরণ্য। সেখানে বাস থলেযুক্ত স্তন্যপায়ী প্রাণী কোয়ালাদের।
সৈকতটি সার্ফারের স্বর্গরাজ্য। তবে ২০২৩ সালের নতুন আইন অনুসারে এখানে সার্ফ করতে চাইলে বোর্ডের সঙ্গে পায়ে বাঁধার দড়ি সংযুক্ত করতে হবে আপনাকে।
২. ইপানেমা সৈকত, রিও ডি জেনিরো, ব্রাজিল
দুই মাইলের কাছাকাছি এলাকায় ছড়িয়ে আছে সৈকতটি। এটি সূর্যাস্ত দেখার জন্য বিখ্যাত। সৈকতটিতে লাইফ গার্ডদের নানা রঙের চিহ্ন দেওয়া চেয়ার এখানকার বিভিন্ন অংশের বৈশিষ্ট্য ফুটিয়ে তোলে। যেমন পোস্ট ৯ আকৃষ্ট করে সার্ফারদের, ১০ ফুটবল, বিচ ভলিবলের জন্য বিখ্যাত। এদিকে ৯ ফ্যাশন-সচেতন নারী-পুরুষদের জন্য। তেমনি এটি হিপি ও শিল্পীদেরও পছন্দ।
৩. আও মায়ো, কো ফি-ফি, ক্রাবি, থাইল্যান্ড
চুনাপাথরের পাহাড়ের আড়ালে লুকিয়ে থাকা সুন্দর এই সৈকতের দৈর্ঘ্য মোটে ৮২০ ফুট। চওড়ায় ৪৯ ফুট। তবে চিত্র পরিচালক ড্যানি বয়েলের নজরে ঠিকই পড়ে যায় এটি। এখনকার নীলচে জল ও সাদা বালুর রাজ্যে দ্য বিচ ছবির শুটিং করেন তিনি। ছবিটিতে অভিনয় করেছিলেন লিওনার্দো ডি ক্যাপ্রিও। এতে সৈকতটির জনপ্রিয়তা অনেক বেড়ে যায়। দিনে ছয় হাজার পর্যটক ছোট্ট এই সৈকতে আসায় ময়লা-আবর্জনা জমা হওয়ার পাশাপাশি সৈকতের প্রবাল ও বন্য প্রাণীর ক্ষতি হয়।
ফলে ২০১৮ সালে সৈকতটি পর্যটকদের জন্য বন্ধ করে দেওয়া হয়। ২০২২ সালে অবকাঠামোর উন্নয়ন ও বাড়তি নিরাপত্তার ব্যবস্থা করে আবার সবার জন্য উন্মুক্ত করা হয়। এখন হাঁটু পর্যন্ত জলে নামা গেলেও সাঁতার কাটা বারণ।। এখন দিনে কতজন পর্যটক এখানে ভ্রমণ করতে পারবেন, তা নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়েছে।
৪. নেমবা আইল্যান্ড, জাঞ্জিবার, তানজানিয়া
তানজানিয়ার মূল ভূমিতে কয়েকটা দিন সাফারিতে বন্য প্রাণী দেখে বেড়ানোর পর অসাধারণ সময় কাটতে পারে নেমবা দ্বীপে। কেবল অ্যান্ডবিয়ন্ড রিসোর্টের অতিথিরাই সেখানে যেতে পারেন। সাদা বালুর সৈকতটি মুগ্ধ করবে যে কাউকে। সৈকত ধরে হাঁটা, স্কুবা ডাইভিং বা স্নরকেলিংয়ের (গগলস, স্নরকেল বা শ্বাস নেওয়ার নল ও সাঁতরানোর ফিন ব্যবহার করে সাঁতার কাটা) জন্যও এটি আদর্শ।
৫. সারাকিনিকো, মিলস সিলকেলডিস, গ্রিস
এখানে প্রয়োজনীয় সব জিনিসপাতি সঙ্গে করেই নিয়ে আসতে হবে আপনাকে। এজিয়ান সাগরের বুকে কিছু আগ্নেয় পাথরের সমষ্টি বলতে পারেন একে। শত শত বছরের সাগরের ঢেউ ও প্রবল বাতাসে পাথরের ভেতর তৈরি করেছে নানা ধরনের গর্ত। গ্রিসের অন্যতম জনপ্রিয় সৈকত হওয়ায় ভিড় এড়াতে সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর ভ্রমণের সবচেয়ে উপযোগী সময়।
৬. চেস্টারম্যান সৈকত, ভ্যাঙ্কুবার আইল্যান্ড, ব্রিটিশ কলম্বিয়া, কানাডা
বেশির ভাগ পর্যটক এখানে যান সার্ফিংয়ের জন্য। তবে এখানকার সৌন্দর্যও আপনাকে মোহিত করবে। কুয়াশা ঢাকা সকালে সূর্যোদয় কিংবা সিডার গাছের ওপাশে সূর্যাস্ত চোখ জুড়িয়ে দেবে আপনার। কায়াকিংয়ের জন্যও এটি চমৎকার একটি জায়গা। জোয়ারের পানি জমে তৈরি হওয়া পুলগুলোতে আটকে যাওয়া শত শত বর্ণিল তারা মাছও মুগ্ধ করবে।
৭. ক্যাবো সান হুয়ান দে গিয়া, পার্কো ন্যাশনাল ন্যাচারাল তাইরোনা, কলম্বিয়া
কলম্বিয়ার ক্যারিবিয়ান সাগর উপকূলের এলাকা সোনালি বালুর সৈকত, নারকেলবাগান ও রেইনফরেস্টের জন্য বিখ্যাত। তবে এগুলোর মধ্যে আবার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য আলাদা নাম আছে ক্যাবো সান হুয়ান দে গিয়ার।
পাথুরে জমি ঘিরে রাখা সৈকতটিতে পৌঁছাতে কিছুটা পথ হাঁটতে হবে আপনাকে। তবে সেখানে একবার পৌঁছে গেলে মনে হবে এমন দৃশ্য দেখার জন্য এ কষ্ট কিছুই নয়। ও একটি কথা, এখানে প্লাস্টিকের দ্রব্য ব্যবহার একেবারেই নিষিদ্ধ।
৮. আ সো সিদার’জ, লা দিগি, সেশেলস
নারকেলগাছে শোভিত এখানকার সাদা সৈকত মোহিত করবে যেকোনো পর্যটককে। ঢেউয়ের তোড়ে পানি এসে শান্তভাবে আঘাত হানে গ্রানাইটের তৈরি বড় বড় পাথরকে। ভিড় এড়াতে সকালে আসা ভালো, তবে এখানকার অসাধারণ সূর্যাস্ত উপভোগ করাটা অবশ্যকর্তব্য।
৯. প্লাইয়া বালান্দ্রা, লা পাজ বিসিএস, মেক্সিকো
অগভীর কিন্তু নীল জলের এই সৈকত শিশুদের নিয়ে ভ্রমণের জন্য আদর্শ। সাঁতারের পাশাপাশি কায়াকিং বা প্যাডল বোটে ঘুরে বেড়াতে পারবেন। সাদা বালুর সৈকতটির পাশেই দেখা পাবেন ক্যাকটাসে ভরপুর পর্বতের। তবে সৈকতটি খুব জনপ্রিয় হলেও দিনে ৪৫০ জনের বেশি মানুষ এতে ভ্রমণ করতে পারেন না। এদিকে প্রতি মাসের প্রথম রোববার কেবল স্থানীয় বাসিন্দাদের প্রবেশাধিকার থাকে।
১০. পুনতা পালোমা, তারিফা, কাদিজ, স্পেন
নরম বালু, ঝিলমিল করা জল আর বালিয়াড়ি মিলিয়ে এ সৈকতের জুড়ি মেলা ভার। ঘন নীল আটলান্টিকের জল মুগ্ধ চোখে দেখতে দেখতে এখানকার রেস্তোরাঁগুলোতে চমৎকার সব খাবারের স্বাদও নিতে পারবেন। ভাগ্য ভালো থাকলে দেখা পেয়ে যেতে পারেন তিমি কিংবা ডলফিনের।
সূত্র: লোনলি প্ল্যানেট
১৯৬০ সালের দিকে স্যাম পানাপুলোস এবং তাঁর ভাই ঐতিহ্যবাহী পিৎজায় এক নতুন উপাদান যোগ করার সিদ্ধান্ত নেন। পরিকল্পনা অনুযায়ী পিৎজার উপাদানের সঙ্গে যুক্ত হলো প্যাকেটজাত আনারস। এর নাম রাখা হয় হাওয়াইয়ান পিৎজা। মাসখানেকের...
২ দিন আগেঅ্যাডভেঞ্চারপ্রেমীদের জন্য নেপাল উপযুক্ত জায়গা। উঁচু পাহাড়ে ট্রেকিং থেকে শুরু করে প্যারাগ্লাইডিং কিংবা বাঞ্জি জাম্পিংয়ের মতো দুর্দান্ত সব কর্মকাণ্ডের জন্য এক নামে পরিচিত দেশটি। তবে এসব অ্যাকটিভিটি ছাড়াও সব ধরনের ভ্রমণপিয়াসির জন্য নেপালে কিছু না কিছু কর্মকাণ্ড রয়েছে।
৩ দিন আগেপাহাড় বলতে বান্দরবানই আমাকে বেশি মুগ্ধ করে। এর নৈসর্গিক ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্য মুখে বলে কিংবা ছবিতে দেখিয়ে শেষ করা যাবে না।
৩ দিন আগেপঞ্চাশ হাজার ফুলের বীজ থেকে তৈরি হয়েছে ৩৬০ বর্গমিটার দীর্ঘ একটি কার্পেট। এতে আরও যোগ হয়েছে ঐতিহ্যবাহী জ্যামিতিক নকশা ও মার্বেল পাথর। সেটি দেখতে ভিড় জমেছে পর্যটকের।
৩ দিন আগে