কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
আরও ৯৮ বাংলাদেশি প্রবাসী শ্রমিক আজ বুধবার দক্ষিণ কোরিয়ার উদ্দেশে রওনা হয়েছেন। ২০২১ সালের ডিসেম্বর থেকে এখন পর্যন্ত মোট ৩৩৯ জন কর্মী কোরিয়ায় গিয়েছেন। ঢাকার দক্ষিণ কোরিয়া দূতাবাসের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে জানানো হয়, ৯ জানুয়ারি রাত ৮টা ৫০ মিনিটে ঢাকা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে কোরিয়ান এয়ারের চার্টার্ড ফ্লাইট যোগে ৯৮ জন বাংলাদেশি কর্মী কোরিয়ার উদ্দেশ্যে দেশ ছেড়েছেন। বাংলাদেশি প্রবাসী শ্রমিকদের কোরিয়ার উদ্দেশ্যে ৫ জানুয়ারির ছেড়ে যাওয়া ৯২ জনের পর, এটি এ বছরের ২য় ব্যাচ।
দক্ষিণ কোরিয়া সরকার করোনা মহামারির কারণে ২০২০ সালের মার্চ মাসে বিদেশি কর্মী গ্রহণ স্থগিত করে। ২০২১ শেষ দিক থেকে প্রবাসীদের গ্রহণ করা আবার শুরু হয়। পুনরায় চালু হওয়ার পর, এ পর্যন্ত মোট ৩৪১ জন বাংলাদেশি প্রবাসী কর্মী কোরিয়ায় প্রবেশ করেছেন। ২০২১ সালের ডিসেম্বরে ১১১ জন, ২০২২ সালের জানুয়ারিতে ১৩০ জন এবং ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ৯৮ জন ৷
এবার নিয়োগপ্রাপ্ত হওয়া শ্রমিকের মধ্যে ৪১ জন নতুন নিয়োগ পেয়েছেন এবং বাকি ৬৭ জন পুনঃপ্রবেশ কর্মী। ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝিতে ১৩০ জন প্রবাসী বাংলাদেশি শ্রমিকের আরেকটি ব্যাচ কোরিয়া যাবে।
কোরিয়া ইপিএস বা এমপ্লয়মেন্ট পারমিট সিস্টেম প্রোগ্রামের মাধ্যমে বাংলাদেশসহ ১৬টি দেশ থেকে মাঝারি ও স্বল্প-দক্ষ বিদেশি শ্রমিকদের নিয়োগ দিয়ে আসছে। তবে করোনা মহামারির কারণে, কোরিয়ান সরকার ইপিএস কর্মীদের গ্রহণ স্থগিত করেছিল। প্রেরণকারী দেশগুলির পাশাপাশি নিয়োগকর্তাদের কাছ থেকে ক্রমাগত অনুরোধগুলো মেনে নিয়ে, কোরিয়ান সরকার সীমিত সুযোগে এবং পর্যায়ক্রমে কোয়ারেন্টিনসহ কঠোর করোনা সুরক্ষামূলক ব্যবস্থাসহ গত বছরের নভেম্বর থেকে স্থগিতাদেশ তুলে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়।
এ পর্যন্ত ইপিএস পদ্ধতিতে ২০ হাজারের বেশি বাংলাদেশি শ্রমিককে কোরিয়ায় পাঠানো হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের মতে, কোরিয়ায় বাংলাদেশি কর্মীদের কাছ থেকে রেমিট্যান্স প্রবাহ সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে। যা ২০১৬-১৭ অর্থ বছরের ৮ কোটি ৬৫ লাখ ডলার থেকে ২০২০-২১ অর্থবছরে ২০ কোটি ৯১ লাখ ৬০ হাজার ডলারে এসে দাঁড়িয়েছে।
আরও ৯৮ বাংলাদেশি প্রবাসী শ্রমিক আজ বুধবার দক্ষিণ কোরিয়ার উদ্দেশে রওনা হয়েছেন। ২০২১ সালের ডিসেম্বর থেকে এখন পর্যন্ত মোট ৩৩৯ জন কর্মী কোরিয়ায় গিয়েছেন। ঢাকার দক্ষিণ কোরিয়া দূতাবাসের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে জানানো হয়, ৯ জানুয়ারি রাত ৮টা ৫০ মিনিটে ঢাকা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে কোরিয়ান এয়ারের চার্টার্ড ফ্লাইট যোগে ৯৮ জন বাংলাদেশি কর্মী কোরিয়ার উদ্দেশ্যে দেশ ছেড়েছেন। বাংলাদেশি প্রবাসী শ্রমিকদের কোরিয়ার উদ্দেশ্যে ৫ জানুয়ারির ছেড়ে যাওয়া ৯২ জনের পর, এটি এ বছরের ২য় ব্যাচ।
দক্ষিণ কোরিয়া সরকার করোনা মহামারির কারণে ২০২০ সালের মার্চ মাসে বিদেশি কর্মী গ্রহণ স্থগিত করে। ২০২১ শেষ দিক থেকে প্রবাসীদের গ্রহণ করা আবার শুরু হয়। পুনরায় চালু হওয়ার পর, এ পর্যন্ত মোট ৩৪১ জন বাংলাদেশি প্রবাসী কর্মী কোরিয়ায় প্রবেশ করেছেন। ২০২১ সালের ডিসেম্বরে ১১১ জন, ২০২২ সালের জানুয়ারিতে ১৩০ জন এবং ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ৯৮ জন ৷
এবার নিয়োগপ্রাপ্ত হওয়া শ্রমিকের মধ্যে ৪১ জন নতুন নিয়োগ পেয়েছেন এবং বাকি ৬৭ জন পুনঃপ্রবেশ কর্মী। ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝিতে ১৩০ জন প্রবাসী বাংলাদেশি শ্রমিকের আরেকটি ব্যাচ কোরিয়া যাবে।
কোরিয়া ইপিএস বা এমপ্লয়মেন্ট পারমিট সিস্টেম প্রোগ্রামের মাধ্যমে বাংলাদেশসহ ১৬টি দেশ থেকে মাঝারি ও স্বল্প-দক্ষ বিদেশি শ্রমিকদের নিয়োগ দিয়ে আসছে। তবে করোনা মহামারির কারণে, কোরিয়ান সরকার ইপিএস কর্মীদের গ্রহণ স্থগিত করেছিল। প্রেরণকারী দেশগুলির পাশাপাশি নিয়োগকর্তাদের কাছ থেকে ক্রমাগত অনুরোধগুলো মেনে নিয়ে, কোরিয়ান সরকার সীমিত সুযোগে এবং পর্যায়ক্রমে কোয়ারেন্টিনসহ কঠোর করোনা সুরক্ষামূলক ব্যবস্থাসহ গত বছরের নভেম্বর থেকে স্থগিতাদেশ তুলে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়।
এ পর্যন্ত ইপিএস পদ্ধতিতে ২০ হাজারের বেশি বাংলাদেশি শ্রমিককে কোরিয়ায় পাঠানো হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের মতে, কোরিয়ায় বাংলাদেশি কর্মীদের কাছ থেকে রেমিট্যান্স প্রবাহ সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে। যা ২০১৬-১৭ অর্থ বছরের ৮ কোটি ৬৫ লাখ ডলার থেকে ২০২০-২১ অর্থবছরে ২০ কোটি ৯১ লাখ ৬০ হাজার ডলারে এসে দাঁড়িয়েছে।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর তাঁদের অভ্যর্থনা জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, এবং আইওএমের কর্মকর্তারা। এ সময় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক মোস্তফা জামিল খান ফেরত আসা বাংলাদেশিদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাঁদের অবস্থা সম্পর্কে খোঁজখবর নেন।
১ few সেকেন্ড আগেজাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল, সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি ভোট গ্রহণ, প্রবাসীদের ভোট দেওয়ার সুযোগসহ বিভিন্ন সুপারিশ করেছেন সংবাদপত্রের সম্পাদকেরা। গতকাল বৃহস্পতিবার নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে নিজেদের মতামত তুলে ধরেন তাঁরা।
২৮ মিনিট আগেপরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে জন-আকাঙ্ক্ষা পূরণে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠান এখন সময়ের দাবি। বিএনপিসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের চাওয়া দ্রুত নির্বাচন। এ অবস্থায় নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনকে ‘ইতিবাচক’ হিসেবে দেখছেন দলগুলোর নেতারা। তাঁরা বলেছেন, নির্বাচন অনুষ্ঠানে কার্যকর পদক্ষেপ নিয়
৩১ মিনিট আগেনির্বাচন কমিশনে আড়াই মাসের শূন্যতা কাটল অবশেষে। গতকাল বৃহস্পতিবার অবসরপ্রাপ্ত সচিব এ এম এম নাসির উদ্দীনের নেতৃত্বে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এবং চারজন নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
১ ঘণ্টা আগে