নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় সংসদের উত্তর ও দক্ষিণ প্লাজার জাতীয় পতাকার আকার বড় করা হচ্ছে। এর জন্য সংসদ থেকে প্রাথমিকভাবে দুটি আকার নির্ধারণ করা হয়েছে। এ সংক্রান্ত প্রস্তাব মন্ত্রিসভায় পাঠানো হয়েছে। অনুমোদন পেলেই নতুন আকারের জাতীয় পতাকা সংসদ ভবনে টাঙানো হবে।
আজ মঙ্গলবার সংসদ সচিবালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
জানতে চাইলে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জাতীয় সংসদের দক্ষিণ ও উত্তর প্লাজার জাতীয় পতাকার আকার বড় করতে যাচ্ছি। সে ক্ষেত্রে জাতীয় পতাকা বিধি অনুযায়ী এ বিষয়টি মন্ত্রিসভায় পাঠাতে হবে। আমরা সেটা পাঠাব।’
পতাকার প্রস্তাবিত আকার সম্পর্কে স্পিকার বলেন, ‘আমরা দুটো আকারের প্রস্তাব করেছি। একটি হলো, ১৫ x ৯ ফুট। আরেকটি ২০ x ১২ ফুট। এর মধ্যে মন্ত্রিসভা যেটা অনুমোদন করবে সেটাই হবে।’
২১৫ একর জায়গা জুড়ে সংসদ কমপ্লেক্স। এর মূল ভবনটি নয়টি পৃথক ব্লকে বিভক্ত: মাঝের অষ্টভূজ ব্লকটির উচ্চতা ১৫৫ ফুট এবং বাকি আটটি ব্লকের উচ্চতা ১১০ ফুট। মূল ভবনের পাশাপাশি রয়েছে উন্মুক্ত সবুজ পরিসর, জলাধার ও সংসদ সদস্যদের কার্যালয়। সংসদের মূল প্লাজার আয়তন ৮ লাখ ২৩ হাজার বর্গফুট, দক্ষিণ প্লাজার আয়তন ২ লাখ ২৩ হাজার বর্গফুট ও উত্তর প্লাজার (রাষ্ট্রপতি প্লাজা) আয়তন ৬৫ হাজার বর্গফুট।
সংসদ ভবনের উত্তর ও দক্ষিণ প্লাজায় জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সরকারের পতাকা বিধি অনুযায়ী সংসদ ভবনে বর্তমানে ১০ x ৬ ফুট আয়তনের পতাকা উত্তোলন করা হয়। ৯ তলা বিশিষ্ট ১৫৫ ফুট উচ্চতার বিশাল কমপ্লেক্সের পতাকা আরও দৃশ্যমান করতে আকার বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সংসদ সচিবালয়।
সরকারের পতাকা বিধি ১৯৭২ অনুসারে, বাংলাদেশের পতাকার দৈর্ঘ্য–প্রস্থের অনুপাত ১০: ৬। অর্থাৎ দৈর্ঘ্য ১০ ফুট হলে প্রস্থ হবে ৬ ফুট। পতাকা বিধিতে ভবনে ব্যবহারের জন্য তিনটি সুনির্দিষ্ট আকার উল্লেখ করা আছে। তা হলো: (ক) ১০ x ৬ ফুট (খ) ৫ x ৩ ফুট এবং (গ) ২.৫ x ১. ৫ ফুট।
অবশ্য, ভবনের আয়তন অনুযায়ী সরকারের অনুমতি নিয়ে আকার বাড়ানো যাবে। এ বিষয়ে বিধিতে বলা হয়, সরকার ভবনের আয়তন অনুযায়ী এবং প্রয়োজনে দৈর্ঘ্য ও প্রস্থের অনুপাত ঠিক রেখে বড় আয়তনের পতাকা প্রদর্শনের অনুমতি দিতে পারবে। ১৯৮৯ সালে পতাকার আয়তন বাড়ানোর বিধানটি যুক্ত করে বিধিতে এ সংশোধন আনা হয়েছে।
জাতীয় সংসদের উত্তর ও দক্ষিণ প্লাজার জাতীয় পতাকার আকার বড় করা হচ্ছে। এর জন্য সংসদ থেকে প্রাথমিকভাবে দুটি আকার নির্ধারণ করা হয়েছে। এ সংক্রান্ত প্রস্তাব মন্ত্রিসভায় পাঠানো হয়েছে। অনুমোদন পেলেই নতুন আকারের জাতীয় পতাকা সংসদ ভবনে টাঙানো হবে।
আজ মঙ্গলবার সংসদ সচিবালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
জানতে চাইলে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জাতীয় সংসদের দক্ষিণ ও উত্তর প্লাজার জাতীয় পতাকার আকার বড় করতে যাচ্ছি। সে ক্ষেত্রে জাতীয় পতাকা বিধি অনুযায়ী এ বিষয়টি মন্ত্রিসভায় পাঠাতে হবে। আমরা সেটা পাঠাব।’
পতাকার প্রস্তাবিত আকার সম্পর্কে স্পিকার বলেন, ‘আমরা দুটো আকারের প্রস্তাব করেছি। একটি হলো, ১৫ x ৯ ফুট। আরেকটি ২০ x ১২ ফুট। এর মধ্যে মন্ত্রিসভা যেটা অনুমোদন করবে সেটাই হবে।’
২১৫ একর জায়গা জুড়ে সংসদ কমপ্লেক্স। এর মূল ভবনটি নয়টি পৃথক ব্লকে বিভক্ত: মাঝের অষ্টভূজ ব্লকটির উচ্চতা ১৫৫ ফুট এবং বাকি আটটি ব্লকের উচ্চতা ১১০ ফুট। মূল ভবনের পাশাপাশি রয়েছে উন্মুক্ত সবুজ পরিসর, জলাধার ও সংসদ সদস্যদের কার্যালয়। সংসদের মূল প্লাজার আয়তন ৮ লাখ ২৩ হাজার বর্গফুট, দক্ষিণ প্লাজার আয়তন ২ লাখ ২৩ হাজার বর্গফুট ও উত্তর প্লাজার (রাষ্ট্রপতি প্লাজা) আয়তন ৬৫ হাজার বর্গফুট।
সংসদ ভবনের উত্তর ও দক্ষিণ প্লাজায় জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সরকারের পতাকা বিধি অনুযায়ী সংসদ ভবনে বর্তমানে ১০ x ৬ ফুট আয়তনের পতাকা উত্তোলন করা হয়। ৯ তলা বিশিষ্ট ১৫৫ ফুট উচ্চতার বিশাল কমপ্লেক্সের পতাকা আরও দৃশ্যমান করতে আকার বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সংসদ সচিবালয়।
সরকারের পতাকা বিধি ১৯৭২ অনুসারে, বাংলাদেশের পতাকার দৈর্ঘ্য–প্রস্থের অনুপাত ১০: ৬। অর্থাৎ দৈর্ঘ্য ১০ ফুট হলে প্রস্থ হবে ৬ ফুট। পতাকা বিধিতে ভবনে ব্যবহারের জন্য তিনটি সুনির্দিষ্ট আকার উল্লেখ করা আছে। তা হলো: (ক) ১০ x ৬ ফুট (খ) ৫ x ৩ ফুট এবং (গ) ২.৫ x ১. ৫ ফুট।
অবশ্য, ভবনের আয়তন অনুযায়ী সরকারের অনুমতি নিয়ে আকার বাড়ানো যাবে। এ বিষয়ে বিধিতে বলা হয়, সরকার ভবনের আয়তন অনুযায়ী এবং প্রয়োজনে দৈর্ঘ্য ও প্রস্থের অনুপাত ঠিক রেখে বড় আয়তনের পতাকা প্রদর্শনের অনুমতি দিতে পারবে। ১৯৮৯ সালে পতাকার আয়তন বাড়ানোর বিধানটি যুক্ত করে বিধিতে এ সংশোধন আনা হয়েছে।
নবীন উদ্যোক্তাদের সংগ্রাম ও সাফল্যের গল্প শুনতে তাঁদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ শনিবার (১৮ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এ বৈঠকের আয়োজন করা হয়। এতে ১৫ জন উদ্যোক্তা অংশ নেন, যাঁরা সামাজিক ব্যবসার মাধ্যমে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হওয়ার পথে এগিয়ে চলেছেন।
৭ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লেফটেন্যান্ট জেনারেল এস. এম. কামরুল হাসান ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা সচিব লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মুহাম্মদ আলী রাওয়ালপিন্ডিতে বৈঠক করেছেন। বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় প্রতিরক্ষা সহযোগিতা সম্প্রসারণের ওপর জোর দেওয়া হয়।
১০ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক এ কে এম মনিরুজ্জামানকে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব পদে বদলি করা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে পদ–পদবি ব্যবহার করে প্রভাব খাটানোর অভিযোগ রয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালে বাংলাদেশে ৩১০ জন শিক্ষার্থী আত্মহত্যা করেছে। তাদের মাঝে স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীও রয়েছেন। এর মধ্যে ৬৫ শতাংশের বেশি কৈশোর বয়সী।
১৩ ঘণ্টা আগে