নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশে নাগরিক পরিসর সংকুচিত হয়ে আসছে জানিয়ে নাগরিক অধিকার সংগঠন অধিকারের কার্যক্রম পরিচালনার বিষয়ে কর্তৃপক্ষের নেওয়া সাম্প্রতিক সিদ্ধান্তের বিষয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে যুক্তরাজ্যভিত্তিক আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা আর্টিকেল নাইনটিন। এই সিদ্ধান্ত নাগরিক অধিকার সংগঠনগুলোর মধ্যে ভয়ের পরিবেশ সৃষ্টি করবে এবং স্বাভাবিক কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হবে বলে মনে করছে সংগঠনটি।
আজ সোমবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এসব কথা জানিয়েছে সংগঠনটি।
বিবৃতিতে আর্টিকেল নাইনটিনের দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক পরিচালক ফারুখ ফয়সল বলেন, ‘ধারাবাহিকভাবে বাংলাদেশে নাগরিক পরিসর সংকুচিত হয়ে আসছে। বিশেষত যেসব নাগরিক সংগঠন গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘন যেমন বিচারবহির্ভূত হত্যা ও গুম নিয়ে কাজ করে তাদের প্রতিকূল পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘অধিকারকর্মী, ভিন্নমত পোষণকারী, এবং সুশীল সমাজের সংগঠনগুলো প্রায়শই সরকারের উচ্চ পর্যায়ের নেতৃত্বের কাছ থেকে অযাচিত ব্যক্তিগত আক্রমণের শিকার হচ্ছেন। আইনি এবং প্রশাসনিক বাধা, নিয়ন্ত্রণ এবং হয়রানির জন্য তাদের কার্যক্রম পরিচালনা কঠিন হয়ে পড়েছে।’
ফারুখ ফয়সল বলেন, ‘প্রতিবাদ করার অধিকার, সংগঠন করার অধিকার এবং মতপ্রকাশের স্বাধীনতা বাংলাদেশের মানুষের সাংবিধানিক অধিকার যা বাংলাদেশ সংবিধানের অনুচ্ছেদ যথাক্রমে ৩৭, ৩৮ এবং ৩৯-এ নিশ্চিত করা হয়েছে। মানবাধিকারকর্মীদের নির্বিচার গ্রেপ্তার, আটক, হুমকি, হয়রানি এবং নাগরিক অধিকার সংগঠনগুলোকে আইনি ও প্রশাসনিক দমন-পীড়ন নাগরিক ও রাজনৈতিক অধিকার বিষয়ক আন্তর্জাতিক চুক্তি (আইসিসিপিআর) এবং অন্যান্য আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সনদ অনুমোদন করার সময় বাংলাদেশ যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল তার স্পষ্ট লঙ্ঘন।’
‘নাগরিক অধিকার সংগঠন এবং মানবাধিকারকর্মীদের নিয়ে গৃহীত যেকোনো পদক্ষেপ যেন বৈধ, আনুপাতিক, প্রয়োজনীয় এবং আন্তর্জাতিক মানবাধিকার মানদণ্ডের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হয় তা সরকারকে অবশ্যই নিশ্চিত করতে হবে।’ যোগ করেন তিনি।
নাগরিক অধিকার সংগঠনগুলো মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা, গণতন্ত্র, সুশাসন, কর্তৃত্ববাদের বিরোধিতা, আইনের শাসন, সরকারের কার্যক্রমে স্বচ্ছতা এবং জবাবদিহি নিশ্চিত করার জন্য কাজ করে জানিয়ে বিবৃতিতে ফারুখ ফয়সল বলেন, ‘নাগরিক অধিকার সংগঠনগুলো মানবাধিকার ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠাসহ সব উন্নয়ন কার্যক্রমে সরকারের সহযোগী হিসেবে কাজ করে। মানবাধিকারকর্মী এবং নাগরিক অধিকার সংগঠনগুলো দ্বারা উত্থাপিত সমস্যার সমাধান করার পরিবর্তে কখনো কখনো সরকার তাদের নিপীড়নের চেষ্টা করে।’
সরকারের প্রতি নাগরিক অধিকার সংগঠনগুলোর জন্য ভয়মুক্ত অনুকূল কাজের পরিবেশ নিশ্চিত করার পাশাপাশি সরকারকে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, প্রতিবাদের অধিকার ও নাগরিকের গণতান্ত্রিক অধিকার চর্চায় আরও বেশি সংবেদশীল হওয়ার আহ্বান জানায় আর্টিকেল নাইনটিন।
বাংলাদেশে নাগরিক পরিসর সংকুচিত হয়ে আসছে জানিয়ে নাগরিক অধিকার সংগঠন অধিকারের কার্যক্রম পরিচালনার বিষয়ে কর্তৃপক্ষের নেওয়া সাম্প্রতিক সিদ্ধান্তের বিষয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে যুক্তরাজ্যভিত্তিক আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা আর্টিকেল নাইনটিন। এই সিদ্ধান্ত নাগরিক অধিকার সংগঠনগুলোর মধ্যে ভয়ের পরিবেশ সৃষ্টি করবে এবং স্বাভাবিক কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হবে বলে মনে করছে সংগঠনটি।
আজ সোমবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এসব কথা জানিয়েছে সংগঠনটি।
বিবৃতিতে আর্টিকেল নাইনটিনের দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক পরিচালক ফারুখ ফয়সল বলেন, ‘ধারাবাহিকভাবে বাংলাদেশে নাগরিক পরিসর সংকুচিত হয়ে আসছে। বিশেষত যেসব নাগরিক সংগঠন গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘন যেমন বিচারবহির্ভূত হত্যা ও গুম নিয়ে কাজ করে তাদের প্রতিকূল পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘অধিকারকর্মী, ভিন্নমত পোষণকারী, এবং সুশীল সমাজের সংগঠনগুলো প্রায়শই সরকারের উচ্চ পর্যায়ের নেতৃত্বের কাছ থেকে অযাচিত ব্যক্তিগত আক্রমণের শিকার হচ্ছেন। আইনি এবং প্রশাসনিক বাধা, নিয়ন্ত্রণ এবং হয়রানির জন্য তাদের কার্যক্রম পরিচালনা কঠিন হয়ে পড়েছে।’
ফারুখ ফয়সল বলেন, ‘প্রতিবাদ করার অধিকার, সংগঠন করার অধিকার এবং মতপ্রকাশের স্বাধীনতা বাংলাদেশের মানুষের সাংবিধানিক অধিকার যা বাংলাদেশ সংবিধানের অনুচ্ছেদ যথাক্রমে ৩৭, ৩৮ এবং ৩৯-এ নিশ্চিত করা হয়েছে। মানবাধিকারকর্মীদের নির্বিচার গ্রেপ্তার, আটক, হুমকি, হয়রানি এবং নাগরিক অধিকার সংগঠনগুলোকে আইনি ও প্রশাসনিক দমন-পীড়ন নাগরিক ও রাজনৈতিক অধিকার বিষয়ক আন্তর্জাতিক চুক্তি (আইসিসিপিআর) এবং অন্যান্য আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সনদ অনুমোদন করার সময় বাংলাদেশ যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল তার স্পষ্ট লঙ্ঘন।’
‘নাগরিক অধিকার সংগঠন এবং মানবাধিকারকর্মীদের নিয়ে গৃহীত যেকোনো পদক্ষেপ যেন বৈধ, আনুপাতিক, প্রয়োজনীয় এবং আন্তর্জাতিক মানবাধিকার মানদণ্ডের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হয় তা সরকারকে অবশ্যই নিশ্চিত করতে হবে।’ যোগ করেন তিনি।
নাগরিক অধিকার সংগঠনগুলো মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা, গণতন্ত্র, সুশাসন, কর্তৃত্ববাদের বিরোধিতা, আইনের শাসন, সরকারের কার্যক্রমে স্বচ্ছতা এবং জবাবদিহি নিশ্চিত করার জন্য কাজ করে জানিয়ে বিবৃতিতে ফারুখ ফয়সল বলেন, ‘নাগরিক অধিকার সংগঠনগুলো মানবাধিকার ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠাসহ সব উন্নয়ন কার্যক্রমে সরকারের সহযোগী হিসেবে কাজ করে। মানবাধিকারকর্মী এবং নাগরিক অধিকার সংগঠনগুলো দ্বারা উত্থাপিত সমস্যার সমাধান করার পরিবর্তে কখনো কখনো সরকার তাদের নিপীড়নের চেষ্টা করে।’
সরকারের প্রতি নাগরিক অধিকার সংগঠনগুলোর জন্য ভয়মুক্ত অনুকূল কাজের পরিবেশ নিশ্চিত করার পাশাপাশি সরকারকে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, প্রতিবাদের অধিকার ও নাগরিকের গণতান্ত্রিক অধিকার চর্চায় আরও বেশি সংবেদশীল হওয়ার আহ্বান জানায় আর্টিকেল নাইনটিন।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন সংশোধন করে গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে। রোববার (২৪ নভেম্বর) আইন মন্ত্রণালয় থেকে এই সংক্রান্ত গেজেট প্রকাশ করা হয়
৬ ঘণ্টা আগেগণ-অভ্যুত্থানে সরকার পতনের পর দায়িত্ব নিয়ে তড়িঘড়ি করে বেশির ভাগ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক (ডিসি) নিয়োগ দিয়েছিল অন্তর্বর্তী সরকার। নতুন ডিসিদের মধ্যে অনেকের বিরুদ্ধে এখন নানা রকম অভিযোগ আসছে। এই অবস্থায় নতুন কর্মকর্তাদের মধ্য থেকে ডিসি নিয়োগের প্রক্রিয়া শুরু করতে যাচ্ছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
৬ ঘণ্টা আগেসংবিধান সংস্কারে গঠিত কমিশন চলতি নভেম্বর মাসের মধ্যে অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনা শেষ করবে বলে জানিয়েছেন কমিশনটির প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজ। তিনি বলেছেন, ‘যদি কোনো ধরনের অপ্রত্যাশিত পরিস্থিতির সৃষ্টি না হয় তাহলে নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই সুপারিশের খসড়া প্রকাশ করা সম্ভব হবে। সুপারিশ চূড়ান্ত করে সরকারের কাছে দে
৬ ঘণ্টা আগেজাপান বাংলাদেশে সাম্প্রতিক রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক পরিবর্তন নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি জানান, জাপান অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে সহায়তা করতে প্রস্তুত এবং দুই দেশের ঐতিহাসিক সম্পর্ক আরও দৃঢ় করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে