নিজস্ব প্রতিবেদক ঢাকা
নির্বাচন কমিশন যেদিন থেকে তফসিল ঘোষণা করবে সেদিন থেকেই নির্বাচনকালীন সরকার গঠন হবে বলে জানিয়েছেন আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক। আজ বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এমন কথা বলেন।
সংবিধানে নির্বাচনকালীন সরকারের কোনো বাধ্যবাধকতা নেই। কিন্তু ২০১৪ সালে যেটা দেখেছি, মন্ত্রিসভা ছোটো হয়েছিল—এ বিষয়টি তুলে ধরে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘সেটা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশে গণতন্ত্র উত্তরণের জন্য পদক্ষেপ নিয়েছিলেন। তিনি সবাইকে নিয়ে একটি নির্বাচন করার চেষ্টা করছিলেন। বিরোধী দলীয় নেতাকে প্রধানমন্ত্রী টেলিফোন করেছিলেন। কিন্তু তিনি তা ধরেননি। সে ক্ষেত্রে ২০১৮ সালেও তিনি আলোচনা করেছেন। আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে তিনি নির্বাচনে গেছেন। কিন্তু প্রতিবারই বিএনপি-জামায়াত নির্বাচন নষ্ট করার সব পদক্ষেপ নিয়েছে।’
আইনমন্ত্রী বলেন, ‘সংবিধানে বলা আছে, নির্বাচন কখন হবে, সেই অনুসারে নির্বাচন কমিশন নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করবে। আমরা চাই, সবাই নির্বাচনে আসুক এবং নির্বাচন সুষ্ঠু, অবাধ ও শান্তিপূর্ণ হবে। সংবিধান অনুসারে ৩০ অক্টোবর থেকে ৩০ জানুয়ারি এই নব্বই দিনের মধ্যে নির্বাচনের বাধ্যবাধকতা।’
৩০ অক্টোবর থেকেই কি নির্বাচনকালীন সরকার? সংবিধান কী বলে—প্রশ্ন করা হলে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘আমি পরিষ্কারভাবে বলেছি, সংবিধানে নির্বাচনকালীন সরকার বলে কিছু নেই। এখন কথা হচ্ছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১৪ সালেও এটা করেছেন, তার কারণ তিনি গণতন্ত্রের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে এটা করেছেন। এখন তার ওপর নির্ভর করে তিনি কীভাবে নির্বাচনকালীন সরকার দেবেন, বা কী করবেন, কী করবেন না। আবার সংবিধান অনুযায়ী যদি আমরা বলি, যখন নির্বাচন কমিশন নির্বাচন ঘোষণা করবে, সেই মুহূর্ত থেকে এই সরকার নির্বাচনকালীন সরকার।’
সংবিধান সংশোধনের জন্য ৩০ অক্টোবর আইন মন্ত্রণালয়ের অভিমুখে ঘেরাও কর্মসূচি দিয়েছে বিএনপি। এ বিষয়ে জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, ‘এ ব্যাপারে শুধু আমি একটা কথাই বলতে চাই, রাজনৈতিক কর্মসূচি দেওয়ার অধিকার তাদের আছে। আর তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে একটি বিষয় আমি পরিষ্কার বলে দিতে চাই, সেটা হচ্ছে সর্বোচ্চ আদালত রায় দিয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাংলাদেশের সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক ও অবৈধ ঘোষণা করেছে। এই রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে সংসদ পঞ্চদশ সংশোধনী পাশ করেছে। এখন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ধারা ফিরিয়ে আনার কোনো সম্ভাবনা নেই। এবং এটাকে আবার রিভিজিট করে সংবিধান সংশোধনের কোনো সম্ভাবনা নেই।’
নির্বাচন কমিশন যেদিন থেকে তফসিল ঘোষণা করবে সেদিন থেকেই নির্বাচনকালীন সরকার গঠন হবে বলে জানিয়েছেন আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক। আজ বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এমন কথা বলেন।
সংবিধানে নির্বাচনকালীন সরকারের কোনো বাধ্যবাধকতা নেই। কিন্তু ২০১৪ সালে যেটা দেখেছি, মন্ত্রিসভা ছোটো হয়েছিল—এ বিষয়টি তুলে ধরে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘সেটা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশে গণতন্ত্র উত্তরণের জন্য পদক্ষেপ নিয়েছিলেন। তিনি সবাইকে নিয়ে একটি নির্বাচন করার চেষ্টা করছিলেন। বিরোধী দলীয় নেতাকে প্রধানমন্ত্রী টেলিফোন করেছিলেন। কিন্তু তিনি তা ধরেননি। সে ক্ষেত্রে ২০১৮ সালেও তিনি আলোচনা করেছেন। আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে তিনি নির্বাচনে গেছেন। কিন্তু প্রতিবারই বিএনপি-জামায়াত নির্বাচন নষ্ট করার সব পদক্ষেপ নিয়েছে।’
আইনমন্ত্রী বলেন, ‘সংবিধানে বলা আছে, নির্বাচন কখন হবে, সেই অনুসারে নির্বাচন কমিশন নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করবে। আমরা চাই, সবাই নির্বাচনে আসুক এবং নির্বাচন সুষ্ঠু, অবাধ ও শান্তিপূর্ণ হবে। সংবিধান অনুসারে ৩০ অক্টোবর থেকে ৩০ জানুয়ারি এই নব্বই দিনের মধ্যে নির্বাচনের বাধ্যবাধকতা।’
৩০ অক্টোবর থেকেই কি নির্বাচনকালীন সরকার? সংবিধান কী বলে—প্রশ্ন করা হলে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘আমি পরিষ্কারভাবে বলেছি, সংবিধানে নির্বাচনকালীন সরকার বলে কিছু নেই। এখন কথা হচ্ছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১৪ সালেও এটা করেছেন, তার কারণ তিনি গণতন্ত্রের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে এটা করেছেন। এখন তার ওপর নির্ভর করে তিনি কীভাবে নির্বাচনকালীন সরকার দেবেন, বা কী করবেন, কী করবেন না। আবার সংবিধান অনুযায়ী যদি আমরা বলি, যখন নির্বাচন কমিশন নির্বাচন ঘোষণা করবে, সেই মুহূর্ত থেকে এই সরকার নির্বাচনকালীন সরকার।’
সংবিধান সংশোধনের জন্য ৩০ অক্টোবর আইন মন্ত্রণালয়ের অভিমুখে ঘেরাও কর্মসূচি দিয়েছে বিএনপি। এ বিষয়ে জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, ‘এ ব্যাপারে শুধু আমি একটা কথাই বলতে চাই, রাজনৈতিক কর্মসূচি দেওয়ার অধিকার তাদের আছে। আর তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে একটি বিষয় আমি পরিষ্কার বলে দিতে চাই, সেটা হচ্ছে সর্বোচ্চ আদালত রায় দিয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাংলাদেশের সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক ও অবৈধ ঘোষণা করেছে। এই রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে সংসদ পঞ্চদশ সংশোধনী পাশ করেছে। এখন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ধারা ফিরিয়ে আনার কোনো সম্ভাবনা নেই। এবং এটাকে আবার রিভিজিট করে সংবিধান সংশোধনের কোনো সম্ভাবনা নেই।’
যুক্তরাজ্যের হাউস অব লর্ডসে অনুষ্ঠিত ‘বাংলাদেশ: গণতন্ত্র ও মানবাধিকার সংকট’ সম্মেলনে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা ড. এম সাখাওয়াত হোসেন শেখ হাসিনাকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, ৫ আগস্ট দেশত্যাগ না করলে বিক্ষুব্ধ জনতার সহিংসতার শিকার হতে পারতেন হাসিনা। বিস্তারিত জানুন এই
২ ঘণ্টা আগেদেশে বর্তমানে সরকারি চাকরিজীবীর সংখ্যা সাড়ে ১৫ লাখের মতো। তাদের সবাইকে আগামী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে সম্পদের হিসাব বিবরণী জমা দিতে হবে। তবে এরপর প্রতিবছর ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে তা জমা দিতে হবে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে গত ১ সেপ্টেম্বর এমনটাই জানানো হয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগেফরিদপুরের মল্লিকপুরে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে খাগড়াছড়ি পরিবহন ও গ্রিন এক্সপ্রেস বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষের দুর্ঘটনাস্থলকে ‘ব্ল্যাক স্পট’ বা বারংবার দুর্ঘটনাপ্রবণ স্থান হিসেবে চিহ্নিত করেছে জাতীয় তদন্ত কমিটি। মৃতুফাঁদে পরিণত ওই সড়কটির কাঠামোগত ত্রুটি সারানোসহ একগুচ্ছ সুপারিশ করে জরুরি ভিত্তিতে তা বাস্তবায়নের
১২ ঘণ্টা আগেদেশের সব টিভি চ্যানেল ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় দিনে কমপক্ষে দুবার প্রচার করতে হবে ‘জুলাই অনির্বাণ’ ভিডিওচিত্র। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ কথা জানায় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শহীদ ও আহতদের আত্মত্যাগ জনগণকে অবহিত করার লক্ষ্যে তথ্য..
১৪ ঘণ্টা আগে