নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কয়েকদিনের মধ্যে পলিথিন একেবারে বন্ধ করা হবে বলে জানিয়েছেন কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.)।
আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ে তিনি এ কথা জানান।
জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, ‘কয়েকদিনের মধ্যে পলিথিন একেবারে বন্ধ করা হবে। পলিথিনের বিকল্প যেন পাট হয়। বাজারে পাটের ব্যাগ কম দাম হলে ক্রেতা আগ্রহী হয়। পাটের ব্যবহার যেন বাড়ে। পাট সবচেয়ে পরিবেশবান্ধব।’
কৃষি উপদেষ্টা বলেন, ‘এক সময় পাট থেকে সবচেয়ে বেশি বৈদেশিক মুদ্রা আয় হতো। কিন্তু এটা এখন অন্যান্য সেক্টরে চলে গেছে। আগে ময়মনসিংহ অঞ্চলে বেশি পাট চাষ হতো। এখন উৎপাদন বেশি হয় ফরিদপুর অঞ্চলে। আমাদের কৃষকেরা পাট চাষের বেশি আগ্রহী হয় না, কারণ অন্যান্য ফসলে বেশি লাভ হয়। আমরা চেষ্টা করছি কীভাবে কৃষকদের লাভবান করা যায়, পাটের উৎপাদনও বাড়ানো যায়।’
কৃষি উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘পাটের সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে আমরা আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে বিভিন্ন পরিকল্পনা হাতে নিচ্ছি। প্রকল্প হাতে নিচ্ছি। যাতে পাটের বীজ যেন নিজেরা উৎপাদন করতে পারি। পাটের বিভিন্ন উপাদান রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা আয় করতে পারি। নতুন ধরনের পাট উদ্ভাবনে কাজ করছি। উপকূলের লবণাক্ত এলাকা এবং পাহাড়ি এলাকায় কীভাবে পাঠ করা যায়, সেটা নিয়েও আমরা আলাপ করছি।’
কৃষি খাতে দুর্নীতি হলে সংবাদ প্রকাশ করার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘কৃষি খাতের দুর্নীতি নিয়ে রিপোর্ট করবেন। যে ভুলগুলো আছে আপনারা ধরিয়ে দেবেন। দুর্নীতি হলে ধরিয়ে দেবেন।’
সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশনে কৃষি সামরিকীকরণ প্রকল্পের অনিয়ম নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করায় ধন্যবাদ জানান তিনি।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন—কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মোহাম্মদ এমদাদ উল্লাহ মিয়ান, বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক কৃষিবিদ ড. নার্গীস আক্তার প্রমুখ।
কয়েকদিনের মধ্যে পলিথিন একেবারে বন্ধ করা হবে বলে জানিয়েছেন কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.)।
আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ে তিনি এ কথা জানান।
জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, ‘কয়েকদিনের মধ্যে পলিথিন একেবারে বন্ধ করা হবে। পলিথিনের বিকল্প যেন পাট হয়। বাজারে পাটের ব্যাগ কম দাম হলে ক্রেতা আগ্রহী হয়। পাটের ব্যবহার যেন বাড়ে। পাট সবচেয়ে পরিবেশবান্ধব।’
কৃষি উপদেষ্টা বলেন, ‘এক সময় পাট থেকে সবচেয়ে বেশি বৈদেশিক মুদ্রা আয় হতো। কিন্তু এটা এখন অন্যান্য সেক্টরে চলে গেছে। আগে ময়মনসিংহ অঞ্চলে বেশি পাট চাষ হতো। এখন উৎপাদন বেশি হয় ফরিদপুর অঞ্চলে। আমাদের কৃষকেরা পাট চাষের বেশি আগ্রহী হয় না, কারণ অন্যান্য ফসলে বেশি লাভ হয়। আমরা চেষ্টা করছি কীভাবে কৃষকদের লাভবান করা যায়, পাটের উৎপাদনও বাড়ানো যায়।’
কৃষি উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘পাটের সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে আমরা আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে বিভিন্ন পরিকল্পনা হাতে নিচ্ছি। প্রকল্প হাতে নিচ্ছি। যাতে পাটের বীজ যেন নিজেরা উৎপাদন করতে পারি। পাটের বিভিন্ন উপাদান রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা আয় করতে পারি। নতুন ধরনের পাট উদ্ভাবনে কাজ করছি। উপকূলের লবণাক্ত এলাকা এবং পাহাড়ি এলাকায় কীভাবে পাঠ করা যায়, সেটা নিয়েও আমরা আলাপ করছি।’
কৃষি খাতে দুর্নীতি হলে সংবাদ প্রকাশ করার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘কৃষি খাতের দুর্নীতি নিয়ে রিপোর্ট করবেন। যে ভুলগুলো আছে আপনারা ধরিয়ে দেবেন। দুর্নীতি হলে ধরিয়ে দেবেন।’
সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশনে কৃষি সামরিকীকরণ প্রকল্পের অনিয়ম নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করায় ধন্যবাদ জানান তিনি।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন—কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মোহাম্মদ এমদাদ উল্লাহ মিয়ান, বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক কৃষিবিদ ড. নার্গীস আক্তার প্রমুখ।
নবীন উদ্যোক্তাদের সংগ্রাম ও সাফল্যের গল্প শুনতে তাঁদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ শনিবার (১৮ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এ বৈঠকের আয়োজন করা হয়। এতে ১৫ জন উদ্যোক্তা অংশ নেন, যাঁরা সামাজিক ব্যবসার মাধ্যমে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হওয়ার পথে এগিয়ে চলেছেন।
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লেফটেন্যান্ট জেনারেল এস. এম. কামরুল হাসান ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা সচিব লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মুহাম্মদ আলী রাওয়ালপিন্ডিতে বৈঠক করেছেন। বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় প্রতিরক্ষা সহযোগিতা সম্প্রসারণের ওপর জোর দেওয়া হয়।
৬ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক এ কে এম মনিরুজ্জামানকে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব পদে বদলি করা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে পদ–পদবি ব্যবহার করে প্রভাব খাটানোর অভিযোগ রয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালে বাংলাদেশে ৩১০ জন শিক্ষার্থী আত্মহত্যা করেছে। তাদের মাঝে স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীও রয়েছেন। এর মধ্যে ৬৫ শতাংশের বেশি কৈশোর বয়সী।
৯ ঘণ্টা আগে