নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মাদক পাচারের নতুন মাধ্যম হয়ে উঠেছে ঢাকা-চট্টগ্রাম-কক্সবাজার ট্রেন পরিষেবা। এই নতুন প্রবণতা মোকাবিলা করা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের চ্যালেঞ্জ বলে উল্লেখ করেছে সংসদীয় কমিটি।
আজ রোববার জাতীয় সংসদে অনুষ্ঠিত স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির বৈঠকে অধিদপ্তরের সার্বিক কার্যক্রমের ওপর প্রতিবেদন উপস্থাপন করে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর।
জানা গেছে, বৈঠকে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সার্বিক কার্যক্রমের ওপর প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মুস্তাকীম বিল্লাহ ফারুকী। সেখানে অধিদপ্তরের চ্যালেঞ্জ হিসেবে বলা হয়, ঢাকা-চট্টগ্রাম-কক্সবাজার ট্রেন সার্ভিস মাদক পাচারের ক্ষেত্রে নতুন মাধ্যম; সব স্থল ও সমুদ্রবন্দরে স্থায়ী অফিস না থাকা; বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজ ও স্ক্যানিং এলাকায় সীমিত প্রবেশাধিকার ও সোর্সের বিপরীতে বাজেটের স্বল্পতা।
এদিকে বৈঠকে বাংলাদেশ-মিয়ানমারের সীমান্ত পরিস্থিতি নিয়ে সংসদীয় কমিটিতে প্রতিবেদন দেয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ। সেখানে বলা হয়, আগামী মাসে টেকনাফ সীমান্তবর্তী মিয়ানমারে যুদ্ধ পরিস্থিতি অবনতি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এর ফলে মিয়ানমারের রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী এবং বিজিপি সদস্যদের বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের প্রচেষ্টা বৃদ্ধি পেতে পারে।
প্রতিবেদনে বাংলাদেশ মিয়ানমার সীমান্ত পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের যেসব ঝুঁকি রয়েছে তা উল্লেখ করা হয়। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—মিয়ানমারের নাগরিকদের (রোহিঙ্গা/মগ) অবৈধ অনুপ্রবেশ নিয়ন্ত্রণ; বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের অরক্ষিত স্থল ও জল সীমান্তে নিরাপত্তা; রোহিঙ্গাদের রেশনের অবৈধ পাচার রোধ; মাদকের বিনিময়ে রেশন সরবরাহের ফলে মাদক ও চোরাচালানকৃত পণ্যের সরবরাহ বৃদ্ধি পেতে পারে; সীমান্তে যুদ্ধাবস্থায় আগ্নেয়াস্ত্র সহজলভ্য হওয়ায় সন্ত্রাসী দল/গোষ্ঠী আগ্নেয়াস্ত্র সংগ্রহ করে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ব্যবহার করতে পারে; স্থানীয় আদিবাসী ও মগ সম্প্রদায়ের সঙ্গে আরাকান আর্মির সখ্য থাকায় আরাকান আর্মি বাংলাদেশের পার্বত্য অঞ্চলে উত্তেজনা সৃষ্টি করতে পারে।
বৈঠকে কিশোর গ্যাং কর্মকাণ্ড নিয়ে আলোচনা করেন সংসদ সদস্যরা। বৈঠকে কিশোর গ্যাং নির্মূলে সরকারের প্রতি অনুরোধ জানান এমপিরা।
বৈঠকের কার্যবিবরণী সূত্রে জানা গেছে, কমিটির আগের বৈঠকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব অগ্নিকাণ্ডের পর দায়ীদের বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা হয় না বলে উল্লেখ করেন। বৈঠকে কমিটি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে আইন শৃঙ্খলা রক্ষায় সকল বাহিনীকে আরও সচেতন ও সতর্ক থেকে কাজ করার সুপারিশ করে।
কমিটির সভাপতি বেনজীর আহমদের সভাপতিত্বে বৈঠকে আরও অংশ নেন কমিটির সদস্য ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল, সামছুল হক দুদু, সামিল উদ্দিন আহমেদ শিমুল, ময়েজ উদ্দিন শরীফ, ছানোয়ার হোসেন, চয়ন ইসলাম, সাদ্দাম হোসেন (পাভেল) এবং হাছিনা বারী চৌধুরী।
মাদক পাচারের নতুন মাধ্যম হয়ে উঠেছে ঢাকা-চট্টগ্রাম-কক্সবাজার ট্রেন পরিষেবা। এই নতুন প্রবণতা মোকাবিলা করা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের চ্যালেঞ্জ বলে উল্লেখ করেছে সংসদীয় কমিটি।
আজ রোববার জাতীয় সংসদে অনুষ্ঠিত স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির বৈঠকে অধিদপ্তরের সার্বিক কার্যক্রমের ওপর প্রতিবেদন উপস্থাপন করে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর।
জানা গেছে, বৈঠকে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সার্বিক কার্যক্রমের ওপর প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মুস্তাকীম বিল্লাহ ফারুকী। সেখানে অধিদপ্তরের চ্যালেঞ্জ হিসেবে বলা হয়, ঢাকা-চট্টগ্রাম-কক্সবাজার ট্রেন সার্ভিস মাদক পাচারের ক্ষেত্রে নতুন মাধ্যম; সব স্থল ও সমুদ্রবন্দরে স্থায়ী অফিস না থাকা; বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজ ও স্ক্যানিং এলাকায় সীমিত প্রবেশাধিকার ও সোর্সের বিপরীতে বাজেটের স্বল্পতা।
এদিকে বৈঠকে বাংলাদেশ-মিয়ানমারের সীমান্ত পরিস্থিতি নিয়ে সংসদীয় কমিটিতে প্রতিবেদন দেয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ। সেখানে বলা হয়, আগামী মাসে টেকনাফ সীমান্তবর্তী মিয়ানমারে যুদ্ধ পরিস্থিতি অবনতি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এর ফলে মিয়ানমারের রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী এবং বিজিপি সদস্যদের বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের প্রচেষ্টা বৃদ্ধি পেতে পারে।
প্রতিবেদনে বাংলাদেশ মিয়ানমার সীমান্ত পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের যেসব ঝুঁকি রয়েছে তা উল্লেখ করা হয়। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—মিয়ানমারের নাগরিকদের (রোহিঙ্গা/মগ) অবৈধ অনুপ্রবেশ নিয়ন্ত্রণ; বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের অরক্ষিত স্থল ও জল সীমান্তে নিরাপত্তা; রোহিঙ্গাদের রেশনের অবৈধ পাচার রোধ; মাদকের বিনিময়ে রেশন সরবরাহের ফলে মাদক ও চোরাচালানকৃত পণ্যের সরবরাহ বৃদ্ধি পেতে পারে; সীমান্তে যুদ্ধাবস্থায় আগ্নেয়াস্ত্র সহজলভ্য হওয়ায় সন্ত্রাসী দল/গোষ্ঠী আগ্নেয়াস্ত্র সংগ্রহ করে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ব্যবহার করতে পারে; স্থানীয় আদিবাসী ও মগ সম্প্রদায়ের সঙ্গে আরাকান আর্মির সখ্য থাকায় আরাকান আর্মি বাংলাদেশের পার্বত্য অঞ্চলে উত্তেজনা সৃষ্টি করতে পারে।
বৈঠকে কিশোর গ্যাং কর্মকাণ্ড নিয়ে আলোচনা করেন সংসদ সদস্যরা। বৈঠকে কিশোর গ্যাং নির্মূলে সরকারের প্রতি অনুরোধ জানান এমপিরা।
বৈঠকের কার্যবিবরণী সূত্রে জানা গেছে, কমিটির আগের বৈঠকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব অগ্নিকাণ্ডের পর দায়ীদের বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা হয় না বলে উল্লেখ করেন। বৈঠকে কমিটি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে আইন শৃঙ্খলা রক্ষায় সকল বাহিনীকে আরও সচেতন ও সতর্ক থেকে কাজ করার সুপারিশ করে।
কমিটির সভাপতি বেনজীর আহমদের সভাপতিত্বে বৈঠকে আরও অংশ নেন কমিটির সদস্য ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল, সামছুল হক দুদু, সামিল উদ্দিন আহমেদ শিমুল, ময়েজ উদ্দিন শরীফ, ছানোয়ার হোসেন, চয়ন ইসলাম, সাদ্দাম হোসেন (পাভেল) এবং হাছিনা বারী চৌধুরী।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর তাঁদের অভ্যর্থনা জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, এবং আইওএমের কর্মকর্তারা। এ সময় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক মোস্তফা জামিল খান ফেরত আসা বাংলাদেশিদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাঁদের অবস্থা সম্পর্কে খোঁজখবর নেন।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল, সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি ভোট গ্রহণ, প্রবাসীদের ভোট দেওয়ার সুযোগসহ বিভিন্ন সুপারিশ করেছেন সংবাদপত্রের সম্পাদকেরা। গতকাল বৃহস্পতিবার নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে নিজেদের মতামত তুলে ধরেন তাঁরা।
৫ ঘণ্টা আগেপরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে জন-আকাঙ্ক্ষা পূরণে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠান এখন সময়ের দাবি। বিএনপিসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের চাওয়া দ্রুত নির্বাচন। এ অবস্থায় নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনকে ‘ইতিবাচক’ হিসেবে দেখছেন দলগুলোর নেতারা। তাঁরা বলেছেন, নির্বাচন অনুষ্ঠানে কার্যকর পদক্ষেপ নিয়
৫ ঘণ্টা আগেনির্বাচন কমিশনে আড়াই মাসের শূন্যতা কাটল অবশেষে। গতকাল বৃহস্পতিবার অবসরপ্রাপ্ত সচিব এ এম এম নাসির উদ্দীনের নেতৃত্বে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এবং চারজন নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
৬ ঘণ্টা আগে