বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
স্বাস্থ্য খাতে সংস্কারবিষয়ক বিশেষজ্ঞ প্যানেলের সভাপতির পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন অধ্যাপক এম এ ফয়েজ। স্বাস্থ্যসচিব বরাবর পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন তিনি।
আজ শুক্রবার রাতে পদত্যাগের বিষয়টি নিশ্চিত করে অধ্যাপক ফয়েজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি ব্যক্তিগত কারণে পদত্যাগ করেছি, ই–মেইলের মাধ্যমে যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছি।’
চিকিৎসা সেবার গুণগত মান উন্নয়ন ও স্বাস্থ্যব্যবস্থার কাঠামো শক্তিশালী করার জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় গত ৩ সেপ্টেম্বর বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে একটি প্যানেল গঠন করে। ১১ সদস্যের এই প্যানেলের সভাপতি করা হয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক এম এ ফয়েজকে।
এই বিশেষজ্ঞ প্যানেলের কাজ উল্লেখ করা হয়, দেশের বিদ্যমান স্বাস্থ্যব্যবস্থার প্রয়োজনীয় বিষয়ভিত্তিক সংস্কারের জন্য নীতি নির্ধারণ; সব স্তরে চিকিৎসা শিক্ষার বিশ্বমানের স্বীকৃতি এবং উচ্চ শিক্ষাকে আধুনিকায়নের পরামর্শ প্রদান; নগর, গ্রাম ও প্রত্যন্ত অঞ্চলে মানসম্পন্ন স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার জন্য বিদ্যমান স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সংস্কার ও কার্যকর; স্বাস্থ্য ব্যবস্থার কাঠামো শক্তিশালীকরণের মাধ্যম সব স্বাস্থ্য কেন্দ্রে জনবল ও যন্ত্রপাতির সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করার জন্য প্রয়োজনীয় নীতি–নির্ধারণী ও কাঠামোগত সংস্কার সম্পর্কিত পরামর্শ প্রদান এবং দেশের প্রধান প্রধান চিকিৎসা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান যেমন: বিডিএমসি, বিএমআরসি, বিএনএমসি–সহ অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের রেগুলেটরি কাঠামোর প্রয়োজনীয় সংস্কার ও শক্তিশালীকরণের বিষয়ে পরামর্শ দেওয়া।
তবে কমিটিতে শুধু বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক রাখা হয়েছে; কোনো জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, পুষ্টি বিশেষজ্ঞ, জনসংখ্যা বিশেষজ্ঞকে রাখা হয়নি। এ নিয়ে কমিটি গঠনের পর থেকেই নানা সমালোচনা শুরু হয়। বিএনপি–সমর্থিত চিকিৎসকদের সংগঠন ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ড্যাব) সংবাদ সম্মেলনে আনুষ্ঠানিকভাবে এই কমিটিকে প্রত্যাখ্যান করেছে।
স্বাস্থ্য খাতে সংস্কারবিষয়ক বিশেষজ্ঞ প্যানেলের সভাপতির পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন অধ্যাপক এম এ ফয়েজ। স্বাস্থ্যসচিব বরাবর পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন তিনি।
আজ শুক্রবার রাতে পদত্যাগের বিষয়টি নিশ্চিত করে অধ্যাপক ফয়েজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি ব্যক্তিগত কারণে পদত্যাগ করেছি, ই–মেইলের মাধ্যমে যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছি।’
চিকিৎসা সেবার গুণগত মান উন্নয়ন ও স্বাস্থ্যব্যবস্থার কাঠামো শক্তিশালী করার জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় গত ৩ সেপ্টেম্বর বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে একটি প্যানেল গঠন করে। ১১ সদস্যের এই প্যানেলের সভাপতি করা হয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক এম এ ফয়েজকে।
এই বিশেষজ্ঞ প্যানেলের কাজ উল্লেখ করা হয়, দেশের বিদ্যমান স্বাস্থ্যব্যবস্থার প্রয়োজনীয় বিষয়ভিত্তিক সংস্কারের জন্য নীতি নির্ধারণ; সব স্তরে চিকিৎসা শিক্ষার বিশ্বমানের স্বীকৃতি এবং উচ্চ শিক্ষাকে আধুনিকায়নের পরামর্শ প্রদান; নগর, গ্রাম ও প্রত্যন্ত অঞ্চলে মানসম্পন্ন স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার জন্য বিদ্যমান স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সংস্কার ও কার্যকর; স্বাস্থ্য ব্যবস্থার কাঠামো শক্তিশালীকরণের মাধ্যম সব স্বাস্থ্য কেন্দ্রে জনবল ও যন্ত্রপাতির সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করার জন্য প্রয়োজনীয় নীতি–নির্ধারণী ও কাঠামোগত সংস্কার সম্পর্কিত পরামর্শ প্রদান এবং দেশের প্রধান প্রধান চিকিৎসা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান যেমন: বিডিএমসি, বিএমআরসি, বিএনএমসি–সহ অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের রেগুলেটরি কাঠামোর প্রয়োজনীয় সংস্কার ও শক্তিশালীকরণের বিষয়ে পরামর্শ দেওয়া।
তবে কমিটিতে শুধু বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক রাখা হয়েছে; কোনো জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, পুষ্টি বিশেষজ্ঞ, জনসংখ্যা বিশেষজ্ঞকে রাখা হয়নি। এ নিয়ে কমিটি গঠনের পর থেকেই নানা সমালোচনা শুরু হয়। বিএনপি–সমর্থিত চিকিৎসকদের সংগঠন ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ড্যাব) সংবাদ সম্মেলনে আনুষ্ঠানিকভাবে এই কমিটিকে প্রত্যাখ্যান করেছে।
বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সংকটে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ব্যবসায়িক অংশীদারিত্বের উপর জোর দিয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। মার্কিন সাময়িকী টাইমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছে, তিনি ব্যবসায়িক অংশীদার হিসেবে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে সম্পর্ক নির্ম
২ ঘণ্টা আগে‘আওয়ামী লীগও অন্য যে কোনো দলের মতো নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে। আমরা তাঁদের রাজনৈতিক ময়দানে প্রতিযোগিতার জন্য প্রস্তুত। তবে এর আগে তাদের আচরণ এবং অতীতে সংঘটিত অপরাধের জন্য দায় মেনে নিতে হবে। একবার তাঁরা আইনি বাধাগুলো কাটিয়ে উঠলে নির্বাচনে তাদের স্বাগত জানানো হবে।’
৪ ঘণ্টা আগেমাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের ক্লাসের অ্যাসাইনমেন্ট হিসেবে তথ্য অধিকার আইন অনুযায়ী তথ্যপ্রাপ্তির আবেদন করতে দিলে এই আইন সম্পর্কে ধারণা ও বাস্তবায়ন বাড়বে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)-এর চেয়ারম্যান অধ্যাপক এ কে এম রিয়াজুল হাসান।
৪ ঘণ্টা আগেপুলিশ বাহিনীর বিভিন্ন ইউনিটে ৫৪ জন কর্মকর্তাকে বদলি ও নতুন কর্মস্থলে পদায়ন করা হয়েছে। এই কর্মকর্তাদের মধ্যে ৩১ জন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এবং ২৩ জন সহকারী পুলিশ সুপার রয়েছেন। গতকাল বুধবার (২০ নভেম্বর) প্রজ্ঞাপনে স্বাক্ষর করেছেন বিদায়ী পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মো. ময়নুল ইসলাম।
৬ ঘণ্টা আগে