নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ব্যক্তিগত সুবিধা না পাওয়ায় সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার নির্বাচন কমিশনের সমালোচনা করছেন বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কেএম নুরুল হুদা। আজ বৃহস্পতিবার সকালে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) মিডিয়া সেন্টারে নির্বাচন কমিশন বিটে কর্মরত সাংবাদিকদের সংগঠন রিপোর্টার্স ফোরাম ফর ইলেকশন অ্যান্ড ডেমোক্রেসির (আরএফইডি) সঙ্গে আলোচনায় তিনি এ কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে সিইসি বলেন, ‘বদিউল আলম মজুমদারকে ব্যক্তিগত সুবিধা না দেওয়ায় তিনি কমিশনের সমালোচনা করছেন। শামসুল হুদা কমিশনের আমলে বদিউল আলম মজুমদারের বিরুদ্ধে ১ কোটি টাকার আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ রয়েছে কমিশনে।’
তিনি বলেন, ‘সুজন সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার, আমি কমিশনের দায়িত্ব নেওয়ার পর আমার কাছে এসেছিলেন সুবিধা নিতে। আমি তাঁকে কাজ করার সুযোগ না দেওয়ায় তিনি কমিশনের সমালোচনা করেন। অথচ তাঁর বিরুদ্ধে কমিশনে ১ কোটি টাকার আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ রয়েছে।’
এ সময় সাবেক সিইসি শামসুল হুদাকেও একহাত নেন সিইসি নুরুল হুদা। শামসুল হুদা হঠাৎ করেই ছবক দিচ্ছেন বলে মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘শামসুল হুদা এত দিন পরে এসে আমাদের সবক দিচ্ছেন। তিনি ৯০ দিনের পরিবর্তে ৬৯০ দিন পর নির্বাচন করেছেন, এটা কীভাবে সম্ভব? দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন করা, আর সামরিক শাসনের অধীনে নির্বাচন করা—এক কথা নয়; এটা তাঁকে বুঝতে হবে। বদিউল আলম মজুমদারের মতো একজন লোককে তিনি কীভাবে নির্বাচন কমিশনে কাজ করার সুযোগ দিয়েছেন!’ শামসুল হুদা কমিশন ক্যান্টনমেন্টের আশীর্বাদ নিয়ে নির্বাচন করেছেন বলেও মন্তব্য করেন সিইসি নুরুল হুদা।
আরএফইডি টক শীর্ষক সভায় ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত জাতীয় নির্বাচনের প্রসঙ্গ ওঠে। সেখানে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে কেএম নুরুল হুদা বলেন, ‘একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দিনের ভোট রাতে হয়েছে—এটি একটি অভিযোগ। এমন অভিযোগের কোনো সত্যতা নেই।’ তিনি বলেন, ‘দিনের ভোট, রাতে হয়েছে—এ বিষয়ে কোনো প্রার্থীসহ কেউ নির্বাচন কমিশনে সরাসরি কোনো অভিযোগ করেননি। এমনকি এই অভিযোগ নিয়ে কেউ আদালতেও যাননি। ফলে আমরা ধরে নিচ্ছি, দিনের ভোট রাতে হওয়ার বিষয়টি একটি অভিযোগ।’
সিইসি বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনের কেউ কোথাও রাতে ভোট হওয়ার বিষয়টি দেখেননি। এমনকি কোনো সাংবাদিক রাতে ভোট হয়েছে, তা দেখেছেন, কিংবা লিখেছেন বলে আমাদের জানা নেই। নির্বাচনের গেজেট প্রকাশ হয়ে গেলে আমাদের কিছু করার থাকে না। কারণ, এটা আইন। প্রকৃতপক্ষে আমাদের আইনের বাইরে গিয়ে কিছু করার সুযোগও ছিল না।’
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কয়েক শ কেন্দ্রে শতভাগ ভোট পড়েছে—এটা কীভাবে সম্ভব, এমন প্রশ্নের জবারে সিইসি বলেন, ‘গেজেট হওয়ার পর বিষয়টি আমরা জানতে পেরেছি। এর আগে পর্যন্ত এ বিষয়ে কেউ নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ দায়ের করেনি। তাই এ বিষয়ে আমরা কোনো ব্যবস্থা নিতে পারিনি। ব্যবস্থা নেওয়ার সুযোগও ছিল না।’ তিনি বলেন, ‘গণমাধ্যম স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ পেয়েছে। নির্বাচন কমিশন নিয়ে গণমাধ্যমে উঠে আসা যেকোনো অনিয়ম, সংকট তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়।’
বক্তব্যে নিজের ও কমিশনের কাজের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন সিইসি নুরুল হুদা। তিনি বলেন, ‘স্থানীয় সরকার নির্বাচন করা হচ্ছে। ৭ কোটি ৬ লাখের বেশি স্মার্টকার্ড রেডি হয়েছে, ৫ কোটির বেশি বিতরণ করা হয়েছে। এতে বিদেশিরা নয়, দেশের মানুষ যুক্ত ছিলেন। অনেকগুলো আইনি বিধি বাংলায় অনুবাদ করা হয়েছে। বিভিন্ন পর্যায়ের ভোটার তালিকা সংশোধন করা হয়েছে। সমালোচনা গঠনমূলক হলে গ্রহণ করা হয়।’
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ‘কুমিল্লা নির্বাচনে রাজনৈতিক চাপ ছিল না। নারায়ণগঞ্জ নির্বাচনও সন্তোষজনক। নির্বাচনকালে আমাদের ওপর কোনো রাজনৈতিক চাপ ছিল না। আমরা আমাদের মতো করে কাজ করতে পেরেছি। নির্বাচনে সংঘর্ষ, সহিংসতার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয় নির্বাচন কমিশনের পক্ষে, যদি না প্রার্থীরা সহনশীল না হন। তবে রাজনৈতিক দলের অধীনে নির্বাচন করা কঠিন হলেও তা অসম্ভব নয়। এটা সামরিক সরকারের অধীনের চেয়ে অনেক ভালো।’
সাম্প্রতিক নির্বাচনে বিভিন্ন দলের এজেন্টদের জন্য ভোট কেন্দ্রে সাবলীল পরিবেশ ছিল না—এমন অভিযোগের জবাবে সিইসি বলেন, ‘প্রমাণিত হলে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।’ এজেন্ট বের করে দেওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘অভিযোগ পাওয়ার পর ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। বেশির ভাগ সময় অভিযোগ আসে না।’ তিনি বলেন, ‘বর্তমান কমিশনের আমলে স্থানীয় সরকার নির্বাচনসহ সব ধরনের নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হয়েছে, প্রতিযোগিতাপূর্ণ হয়েছে।’
আরেক প্রশ্নের জবাবে সিইসি নুরুল হুদা বলেন, ‘আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন শতভাগ ইভিএমে করা সম্ভব হবে না, তবে ৫০ ভাগ করা যেতে পারে।’ গত পাঁচ বছর তিনি তাঁর দায়িত্ব পালনকালে নিজে শতভাগ সফল হননি বলেও স্বীকার করেন সিইসি। একই সঙ্গে দাবি করেন যে, এই দায়িত্ব পালনে তাঁর আন্তরিকতার অভাব ছিল না।
নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে ৪২ নাগরিকের করা অভিযোগ ভিত্তিহীন ছিল উল্লেখ করে সিইসি বলেন, বিভিন্ন পর্যায়ের অভিযোগ তদন্ত করা হচ্ছে। নির্বাচন কমিশন আইন হলে রাজনৈতিক দলগুলোর আস্থা ফিরে আসবে কিনা—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘সার্চ কমিটির ব্যবস্থা ভালো। তবে আইন হওয়া সবচেয়ে বেশি ভালো।’
আরএফইডির সভাপতি সোমা ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক কাজী জেবেল।
ব্যক্তিগত সুবিধা না পাওয়ায় সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার নির্বাচন কমিশনের সমালোচনা করছেন বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কেএম নুরুল হুদা। আজ বৃহস্পতিবার সকালে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) মিডিয়া সেন্টারে নির্বাচন কমিশন বিটে কর্মরত সাংবাদিকদের সংগঠন রিপোর্টার্স ফোরাম ফর ইলেকশন অ্যান্ড ডেমোক্রেসির (আরএফইডি) সঙ্গে আলোচনায় তিনি এ কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে সিইসি বলেন, ‘বদিউল আলম মজুমদারকে ব্যক্তিগত সুবিধা না দেওয়ায় তিনি কমিশনের সমালোচনা করছেন। শামসুল হুদা কমিশনের আমলে বদিউল আলম মজুমদারের বিরুদ্ধে ১ কোটি টাকার আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ রয়েছে কমিশনে।’
তিনি বলেন, ‘সুজন সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার, আমি কমিশনের দায়িত্ব নেওয়ার পর আমার কাছে এসেছিলেন সুবিধা নিতে। আমি তাঁকে কাজ করার সুযোগ না দেওয়ায় তিনি কমিশনের সমালোচনা করেন। অথচ তাঁর বিরুদ্ধে কমিশনে ১ কোটি টাকার আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ রয়েছে।’
এ সময় সাবেক সিইসি শামসুল হুদাকেও একহাত নেন সিইসি নুরুল হুদা। শামসুল হুদা হঠাৎ করেই ছবক দিচ্ছেন বলে মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘শামসুল হুদা এত দিন পরে এসে আমাদের সবক দিচ্ছেন। তিনি ৯০ দিনের পরিবর্তে ৬৯০ দিন পর নির্বাচন করেছেন, এটা কীভাবে সম্ভব? দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন করা, আর সামরিক শাসনের অধীনে নির্বাচন করা—এক কথা নয়; এটা তাঁকে বুঝতে হবে। বদিউল আলম মজুমদারের মতো একজন লোককে তিনি কীভাবে নির্বাচন কমিশনে কাজ করার সুযোগ দিয়েছেন!’ শামসুল হুদা কমিশন ক্যান্টনমেন্টের আশীর্বাদ নিয়ে নির্বাচন করেছেন বলেও মন্তব্য করেন সিইসি নুরুল হুদা।
আরএফইডি টক শীর্ষক সভায় ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত জাতীয় নির্বাচনের প্রসঙ্গ ওঠে। সেখানে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে কেএম নুরুল হুদা বলেন, ‘একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দিনের ভোট রাতে হয়েছে—এটি একটি অভিযোগ। এমন অভিযোগের কোনো সত্যতা নেই।’ তিনি বলেন, ‘দিনের ভোট, রাতে হয়েছে—এ বিষয়ে কোনো প্রার্থীসহ কেউ নির্বাচন কমিশনে সরাসরি কোনো অভিযোগ করেননি। এমনকি এই অভিযোগ নিয়ে কেউ আদালতেও যাননি। ফলে আমরা ধরে নিচ্ছি, দিনের ভোট রাতে হওয়ার বিষয়টি একটি অভিযোগ।’
সিইসি বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনের কেউ কোথাও রাতে ভোট হওয়ার বিষয়টি দেখেননি। এমনকি কোনো সাংবাদিক রাতে ভোট হয়েছে, তা দেখেছেন, কিংবা লিখেছেন বলে আমাদের জানা নেই। নির্বাচনের গেজেট প্রকাশ হয়ে গেলে আমাদের কিছু করার থাকে না। কারণ, এটা আইন। প্রকৃতপক্ষে আমাদের আইনের বাইরে গিয়ে কিছু করার সুযোগও ছিল না।’
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কয়েক শ কেন্দ্রে শতভাগ ভোট পড়েছে—এটা কীভাবে সম্ভব, এমন প্রশ্নের জবারে সিইসি বলেন, ‘গেজেট হওয়ার পর বিষয়টি আমরা জানতে পেরেছি। এর আগে পর্যন্ত এ বিষয়ে কেউ নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ দায়ের করেনি। তাই এ বিষয়ে আমরা কোনো ব্যবস্থা নিতে পারিনি। ব্যবস্থা নেওয়ার সুযোগও ছিল না।’ তিনি বলেন, ‘গণমাধ্যম স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ পেয়েছে। নির্বাচন কমিশন নিয়ে গণমাধ্যমে উঠে আসা যেকোনো অনিয়ম, সংকট তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়।’
বক্তব্যে নিজের ও কমিশনের কাজের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন সিইসি নুরুল হুদা। তিনি বলেন, ‘স্থানীয় সরকার নির্বাচন করা হচ্ছে। ৭ কোটি ৬ লাখের বেশি স্মার্টকার্ড রেডি হয়েছে, ৫ কোটির বেশি বিতরণ করা হয়েছে। এতে বিদেশিরা নয়, দেশের মানুষ যুক্ত ছিলেন। অনেকগুলো আইনি বিধি বাংলায় অনুবাদ করা হয়েছে। বিভিন্ন পর্যায়ের ভোটার তালিকা সংশোধন করা হয়েছে। সমালোচনা গঠনমূলক হলে গ্রহণ করা হয়।’
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ‘কুমিল্লা নির্বাচনে রাজনৈতিক চাপ ছিল না। নারায়ণগঞ্জ নির্বাচনও সন্তোষজনক। নির্বাচনকালে আমাদের ওপর কোনো রাজনৈতিক চাপ ছিল না। আমরা আমাদের মতো করে কাজ করতে পেরেছি। নির্বাচনে সংঘর্ষ, সহিংসতার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয় নির্বাচন কমিশনের পক্ষে, যদি না প্রার্থীরা সহনশীল না হন। তবে রাজনৈতিক দলের অধীনে নির্বাচন করা কঠিন হলেও তা অসম্ভব নয়। এটা সামরিক সরকারের অধীনের চেয়ে অনেক ভালো।’
সাম্প্রতিক নির্বাচনে বিভিন্ন দলের এজেন্টদের জন্য ভোট কেন্দ্রে সাবলীল পরিবেশ ছিল না—এমন অভিযোগের জবাবে সিইসি বলেন, ‘প্রমাণিত হলে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।’ এজেন্ট বের করে দেওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘অভিযোগ পাওয়ার পর ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। বেশির ভাগ সময় অভিযোগ আসে না।’ তিনি বলেন, ‘বর্তমান কমিশনের আমলে স্থানীয় সরকার নির্বাচনসহ সব ধরনের নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হয়েছে, প্রতিযোগিতাপূর্ণ হয়েছে।’
আরেক প্রশ্নের জবাবে সিইসি নুরুল হুদা বলেন, ‘আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন শতভাগ ইভিএমে করা সম্ভব হবে না, তবে ৫০ ভাগ করা যেতে পারে।’ গত পাঁচ বছর তিনি তাঁর দায়িত্ব পালনকালে নিজে শতভাগ সফল হননি বলেও স্বীকার করেন সিইসি। একই সঙ্গে দাবি করেন যে, এই দায়িত্ব পালনে তাঁর আন্তরিকতার অভাব ছিল না।
নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে ৪২ নাগরিকের করা অভিযোগ ভিত্তিহীন ছিল উল্লেখ করে সিইসি বলেন, বিভিন্ন পর্যায়ের অভিযোগ তদন্ত করা হচ্ছে। নির্বাচন কমিশন আইন হলে রাজনৈতিক দলগুলোর আস্থা ফিরে আসবে কিনা—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘সার্চ কমিটির ব্যবস্থা ভালো। তবে আইন হওয়া সবচেয়ে বেশি ভালো।’
আরএফইডির সভাপতি সোমা ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক কাজী জেবেল।
বিগত সময়ে বঞ্চিত হওয়া অতিরিক্ত সচিবদের গ্রেড-১ পদে পদোন্নতি দিয়ে চাকরি থেকে বিদায় করবে সরকার। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মোখলেস উর রহমান আজ রোববার সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান...
৩২ মিনিট আগেসরকারি কর্মচারীদের সম্পদ বিবরণী জমা দেওয়ার সময় এক মাস বাড়ানো হয়েছে। চলতি বছরের সম্পদ বিবরণী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে জমা দেওয়ার কথা থাকলেও আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত তা জমা দেওয়া যাবে...
১ ঘণ্টা আগেপাঁচটি বিসিএসের মাধ্যমে ক্যাডার পদে ১২ হাজার ৭১০ জন এবং নন-ক্যাডারে ৫ হাজার ৪৩৯ জনসহ মোট ১৮ হাজার ১৪৯ জনকে নিয়োগ দেবে সরকার। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মোখলেস উর রহমান আজ রোববার সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান।
২ ঘণ্টা আগেনবগঠিত নির্বাচন কমিশনের প্রধান কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন ও চার কমিশনার শপথ গ্রহণ করেছেন। সুপ্রিম কোর্টের জাজেস লাউঞ্জে নতুন নির্বাচন কমিশনারদের শপথ বাক্য পাঠ করান প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ। এরপর স্বাক্ষর বইতে স্বাক্ষর করেন তনু নির্বাচন কমিশনাররা...
২ ঘণ্টা আগে