অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশে বিরোধী দলের হাজার হাজার নেতা-কর্মীকে আটক এবং গত অক্টোবর থেকে কারা হেফাজতে বেশ কিছু নেতা-কর্মীর মৃত্যুর খবরে উদ্বেগ জানিয়েছেন জাতিসংঘের মানবাধিকার হাইকমিশনার ভলকার তুর্ক। সেই সঙ্গে বিচার বিভাগ ব্যবহার করে সাংবাদিক ও নাগরিক সমাজের নেতাদের হয়রানির খবরেও উদ্বিগ্ন তিনি।
আজ সোমবার মানবাধিকার কাউন্সিলের ৫৫তম অধিবেশনে এ উদ্বেগ জানান তিনি।
তিনি বলেন, আমি যেকোনো ধরনের রাজনৈতিক সহিংসতার নিন্দা জানাই। আমি রাজনৈতিক সংলাপ এবং ঐক্যকে উৎসাহিত করতে তাঁদের মুক্তির লক্ষ্যে মামলার দ্রুত পর্যালোচনা করার আহ্বান জানাই।’
ভলকার তুর্ক বলেন, ‘মানবাধিকার আইনজীবী, সাংবাদিক এবং নাগরিক সমাজের নেতাদের হয়রানির জন্য বিচারব্যবস্থাকে ব্যবহার করা হচ্ছে বলে অভিযোগ রয়েছে। এ নিয়ে আমি উদ্বিগ্ন। আমি আন্তর্জাতিক মানের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে কথিত বলপূর্বক গুম এবং বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের তদন্তকে উৎসাহিত করি।’
এ সময় তিনি উল্লেখ করেন, বিশ্বব্যাপী ৫৫টি স্থানে সংঘাত দানা বাঁধছে। আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনের ব্যাপক লঙ্ঘন লাখ লাখ নাগরিকের ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলছে। বাস্তুচ্যুতি এবং মানবাধিকার সংকট এরই মধ্যে নজিরবিহীন পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। এসব সংঘাতের আঞ্চলিক এবং বৈশ্বিক প্রভাব দৃশ্যমান হয়েছে।
এ সময় গাজা-ইসরায়েল সংঘাতে মধ্যপ্রাচ্যে সৃষ্ট অস্থিতিশীলতা, বিপুল হতাহত এবং বাস্তুচ্যুতির কথা উল্লেখ করেন ভলকার তুর্ক। এ ছাড়া ইউক্রেন, মিয়ানমার, ইথিওপিয়া, কঙ্গো, সুদান, সাহেল উপদ্বীপ, কোরিয়া উপদ্বীপ, লোহিত সাগর থেকে কৃষ্ণসাগর পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়া উত্তেজনার কথা উল্লেখ করেন।
দুর্নীতি গণতন্ত্র ও অধিকারের জন্যও একটি বড় চ্যালেঞ্জ বলে উল্লেখ করেছেন জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার। তিনি বলেন, এর প্রাথমিক প্রভাব হলো সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং জনসাধারণের সম্পদকে সবার জন্য মঙ্গলে ব্যবহারের উদ্দেশ্য থেকে ব্যক্তিগত সুবিধার দিকে ঠেলে দেওয়া। এতে সামাজিক ও অর্থনৈতিক বৈষম্য তৈরি হচ্ছে। এটি এত ব্যাপক হতে পারে যে এসব রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলো যেকোনো অর্থে অকার্যকর করে দেয় এবং এতে দরিদ্র ও ছিন্নমূল লোকেরা বঞ্চিত হয়। সেই সঙ্গে স্বৈরতন্ত্র এবং সামরিক অভ্যুত্থান বিশ্বব্যাপী গণতন্ত্রকে হুমকির মুখে ফেলেছে।
বাংলাদেশে বিরোধী দলের হাজার হাজার নেতা-কর্মীকে আটক এবং গত অক্টোবর থেকে কারা হেফাজতে বেশ কিছু নেতা-কর্মীর মৃত্যুর খবরে উদ্বেগ জানিয়েছেন জাতিসংঘের মানবাধিকার হাইকমিশনার ভলকার তুর্ক। সেই সঙ্গে বিচার বিভাগ ব্যবহার করে সাংবাদিক ও নাগরিক সমাজের নেতাদের হয়রানির খবরেও উদ্বিগ্ন তিনি।
আজ সোমবার মানবাধিকার কাউন্সিলের ৫৫তম অধিবেশনে এ উদ্বেগ জানান তিনি।
তিনি বলেন, আমি যেকোনো ধরনের রাজনৈতিক সহিংসতার নিন্দা জানাই। আমি রাজনৈতিক সংলাপ এবং ঐক্যকে উৎসাহিত করতে তাঁদের মুক্তির লক্ষ্যে মামলার দ্রুত পর্যালোচনা করার আহ্বান জানাই।’
ভলকার তুর্ক বলেন, ‘মানবাধিকার আইনজীবী, সাংবাদিক এবং নাগরিক সমাজের নেতাদের হয়রানির জন্য বিচারব্যবস্থাকে ব্যবহার করা হচ্ছে বলে অভিযোগ রয়েছে। এ নিয়ে আমি উদ্বিগ্ন। আমি আন্তর্জাতিক মানের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে কথিত বলপূর্বক গুম এবং বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের তদন্তকে উৎসাহিত করি।’
এ সময় তিনি উল্লেখ করেন, বিশ্বব্যাপী ৫৫টি স্থানে সংঘাত দানা বাঁধছে। আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনের ব্যাপক লঙ্ঘন লাখ লাখ নাগরিকের ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলছে। বাস্তুচ্যুতি এবং মানবাধিকার সংকট এরই মধ্যে নজিরবিহীন পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। এসব সংঘাতের আঞ্চলিক এবং বৈশ্বিক প্রভাব দৃশ্যমান হয়েছে।
এ সময় গাজা-ইসরায়েল সংঘাতে মধ্যপ্রাচ্যে সৃষ্ট অস্থিতিশীলতা, বিপুল হতাহত এবং বাস্তুচ্যুতির কথা উল্লেখ করেন ভলকার তুর্ক। এ ছাড়া ইউক্রেন, মিয়ানমার, ইথিওপিয়া, কঙ্গো, সুদান, সাহেল উপদ্বীপ, কোরিয়া উপদ্বীপ, লোহিত সাগর থেকে কৃষ্ণসাগর পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়া উত্তেজনার কথা উল্লেখ করেন।
দুর্নীতি গণতন্ত্র ও অধিকারের জন্যও একটি বড় চ্যালেঞ্জ বলে উল্লেখ করেছেন জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার। তিনি বলেন, এর প্রাথমিক প্রভাব হলো সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং জনসাধারণের সম্পদকে সবার জন্য মঙ্গলে ব্যবহারের উদ্দেশ্য থেকে ব্যক্তিগত সুবিধার দিকে ঠেলে দেওয়া। এতে সামাজিক ও অর্থনৈতিক বৈষম্য তৈরি হচ্ছে। এটি এত ব্যাপক হতে পারে যে এসব রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলো যেকোনো অর্থে অকার্যকর করে দেয় এবং এতে দরিদ্র ও ছিন্নমূল লোকেরা বঞ্চিত হয়। সেই সঙ্গে স্বৈরতন্ত্র এবং সামরিক অভ্যুত্থান বিশ্বব্যাপী গণতন্ত্রকে হুমকির মুখে ফেলেছে।
অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন (জেআরসি) বিচার বিভাগের প্রয়োজনীয় সংস্কার আনতে অংশীজনদের মতামত গ্রহণের জন্য একটি ওয়েবসাইট চালু করেছে। ২৩ নভেম্বর এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আগামী ৭ ডিসেম্বরের মধ্যে সাধারণ জনগণসহ বিচারক, আইনজীবী ও আদালত সংশ্লিষ্ট সহায়ক কর্মচারীদের কাছে মতামত চেয়েছে কমি
৭ ঘণ্টা আগেফৌজদারি মামলায় কোনো আসামি আদালত থেকে অব্যাহতি পেলেও তিনি পুরোপুরি বিপদমুক্ত হন না। তার বিপদ কিছুটা থেকেই যায়। তবে ফৌজদারি মামলায় চার্জ গঠনের পর খালাস পেলে আসামি বিপদমুক্ত হন। একটি ফৌজদারি মামলা সংক্রান্ত সকল বিচারিক কার্যক্রম সম্পন্ন করেন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত কিংবা ম্যাজিস্ট্রেট ও দায়রা আদালত।
৯ ঘণ্টা আগেঢাকা-দিল্লি পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠকে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক ও শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ নিয়ে আলোচনা হতে পারে। ভারত ও বাংলাদেশের কূটনৈতিক সিদ্ধান্ত আঞ্চলিক রাজনীতি ও মানবাধিকারের ওপর প্রভাব ফেলবে।
৯ ঘণ্টা আগেনবনিযুক্ত মহাপরিদর্শক বাহারুল আলম বলেছেন, ৫ আগস্ট পরবর্তী সময়ে দায়ের করা মামলাগুলো যথাযথভাবে তদন্ত করতে হবে। কোনো নিরীহ মানুষকে হয়রানি করা যাবে না। নিরীহ কারও নামে মামলা হলেও যথাযথ আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তা প্রত্যাহারের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
১০ ঘণ্টা আগে