নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মার্কিন নতুন ভিসা নীতির পর বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের সঙ্গে বৈঠক করেছে আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জাতীয় পার্টির নেতারা। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর গুলশানে মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বাসায় পিটার হাসের সঙ্গে তাঁরা কথা বলেন।
এতে আওয়ামী লীগের পক্ষে ছিলেন তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক সেলিম মাহমুদ ও কার্যনির্বাহী সদস্য মোহাম্মদ আলী আরাফাত। নতুন ভিসা নীতি নিয়ে আওয়ামী লীগের প্রতিক্রিয়া জানাতে আমেরিকার রাষ্ট্রদূত বাসায় বৈঠকে ডাকা হয়েছিল বলে জানা গেছে।
আওয়ামী লীগের প্রতিনিধিদলের সদস্য মোহাম্মদ আলী আরাফাত আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা বলেছি, এটা নিয়ে আমাদের কোনো প্রতিক্রিয়া নেই। এটাকে আমরা পাত্তা দিচ্ছি না। কারণ, আমাদের প্রধানমন্ত্রী অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য অঙ্গীকারবদ্ধ। আমরা নিশ্চয়তা দিয়ে বলেছি বাংলাদেশে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন হবে। আর স্বাধীন দেশ হিসেবে আমেরিকা কাকে ভিসা দেবে কী দেবে না—এটা তাদের ব্যাপার। বরং নতুন নীতিমালায় একটা বিষয় ভালোই হয়েছে এখানে সন্ত্রাস, সহিংসতার বিরুদ্ধে কথা আছে। কারণ, সব সময় এটা বিএনপি করে আসছে।’
আলী আরাফাত বলেন, ‘দলটি সরকার ফেলে দিতে চায় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে আন্দোলনের নামে। তারা সহিংসতা ও অগ্নিসন্ত্রাস করে। ২০১৪ সালে অগ্নিসন্ত্রাস করে ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে যেতে দেয়নি। ফলে ভিসা পলিসিতে যা যা বলেছে তা দিনশেষে বিএনপির ঘাড়েই পড়ে। তাই এটাকে সমস্যা মনে করতেছি না। আমরা এটাকে ওয়েলকামও করি না, রিজেক্টও করি না। তাই এটাকে পাত্তা দিই না।’
আরাফাত বলেন, ‘আমেরিকা একটা বিষয় পরিষ্কার করেছে অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কমিটমেন্টকে সমর্থন করার জন্যই নতুন ভিসা নীতি ঘোষণা করেছে। তারা বাংলাদেশকে বন্ধু রাষ্ট্র মনে করে।’
বিএনপির পক্ষে ছিলেন স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও আন্তর্জাতিকবিষয়ক কমিটির সদস্য শামা ওবায়েদ। আমীর খসরু বলেন, ‘বাংলাদেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটকে বিবেচনায় নিয়েই এই সিদ্ধান্ত এসেছে। দেশের মানুষ এই সিদ্ধান্তকে সাদরে গ্রহণ করেছে। যারা ভোট চুরির প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত রয়েছে (প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে), সেটা যারাই হোক, সবার প্রতি এটা পরিষ্কার বার্তা। এর চেয়ে পরিষ্কার বার্তা আর কিছু হতে পারে না। আমরা এ পদক্ষেপকে স্বাগত জানাই।’
জাতীয় পার্টির পক্ষে ছিলেন মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু ও প্রেসিডিয়াম সদস্য মেজর (অব.) রানা মোহাম্মদ সোহেল। মুজিবুল হক বলেন, ‘বাংলাদেশ নিয়ে মার্কিন ভিসা নীতির উদ্দেশ্য বোঝা গেছে, তারা একটা সুষ্ঠু নির্বাচন চায় এবং নির্বাচনটা যেন প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক হয়। এ ব্যাপারে আমাদের দলও একমত।’
বৈঠক শেষে মার্কিন দূতাবাসের ফেসবুক পেজে রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের বার্তা প্রচার করে। সেখানে তিনি বলেন, ‘আমরা অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনকে সমর্থন করি। গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে দুর্বল করে এমন ব্যক্তিদের ভিসা সীমিত করার এই নতুন ভিসা নীতি সবার জন্য প্রযোজ্য।’
মার্কিন নতুন ভিসা নীতির পর বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের সঙ্গে বৈঠক করেছে আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জাতীয় পার্টির নেতারা। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর গুলশানে মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বাসায় পিটার হাসের সঙ্গে তাঁরা কথা বলেন।
এতে আওয়ামী লীগের পক্ষে ছিলেন তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক সেলিম মাহমুদ ও কার্যনির্বাহী সদস্য মোহাম্মদ আলী আরাফাত। নতুন ভিসা নীতি নিয়ে আওয়ামী লীগের প্রতিক্রিয়া জানাতে আমেরিকার রাষ্ট্রদূত বাসায় বৈঠকে ডাকা হয়েছিল বলে জানা গেছে।
আওয়ামী লীগের প্রতিনিধিদলের সদস্য মোহাম্মদ আলী আরাফাত আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা বলেছি, এটা নিয়ে আমাদের কোনো প্রতিক্রিয়া নেই। এটাকে আমরা পাত্তা দিচ্ছি না। কারণ, আমাদের প্রধানমন্ত্রী অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য অঙ্গীকারবদ্ধ। আমরা নিশ্চয়তা দিয়ে বলেছি বাংলাদেশে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন হবে। আর স্বাধীন দেশ হিসেবে আমেরিকা কাকে ভিসা দেবে কী দেবে না—এটা তাদের ব্যাপার। বরং নতুন নীতিমালায় একটা বিষয় ভালোই হয়েছে এখানে সন্ত্রাস, সহিংসতার বিরুদ্ধে কথা আছে। কারণ, সব সময় এটা বিএনপি করে আসছে।’
আলী আরাফাত বলেন, ‘দলটি সরকার ফেলে দিতে চায় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে আন্দোলনের নামে। তারা সহিংসতা ও অগ্নিসন্ত্রাস করে। ২০১৪ সালে অগ্নিসন্ত্রাস করে ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে যেতে দেয়নি। ফলে ভিসা পলিসিতে যা যা বলেছে তা দিনশেষে বিএনপির ঘাড়েই পড়ে। তাই এটাকে সমস্যা মনে করতেছি না। আমরা এটাকে ওয়েলকামও করি না, রিজেক্টও করি না। তাই এটাকে পাত্তা দিই না।’
আরাফাত বলেন, ‘আমেরিকা একটা বিষয় পরিষ্কার করেছে অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কমিটমেন্টকে সমর্থন করার জন্যই নতুন ভিসা নীতি ঘোষণা করেছে। তারা বাংলাদেশকে বন্ধু রাষ্ট্র মনে করে।’
বিএনপির পক্ষে ছিলেন স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও আন্তর্জাতিকবিষয়ক কমিটির সদস্য শামা ওবায়েদ। আমীর খসরু বলেন, ‘বাংলাদেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটকে বিবেচনায় নিয়েই এই সিদ্ধান্ত এসেছে। দেশের মানুষ এই সিদ্ধান্তকে সাদরে গ্রহণ করেছে। যারা ভোট চুরির প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত রয়েছে (প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে), সেটা যারাই হোক, সবার প্রতি এটা পরিষ্কার বার্তা। এর চেয়ে পরিষ্কার বার্তা আর কিছু হতে পারে না। আমরা এ পদক্ষেপকে স্বাগত জানাই।’
জাতীয় পার্টির পক্ষে ছিলেন মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু ও প্রেসিডিয়াম সদস্য মেজর (অব.) রানা মোহাম্মদ সোহেল। মুজিবুল হক বলেন, ‘বাংলাদেশ নিয়ে মার্কিন ভিসা নীতির উদ্দেশ্য বোঝা গেছে, তারা একটা সুষ্ঠু নির্বাচন চায় এবং নির্বাচনটা যেন প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক হয়। এ ব্যাপারে আমাদের দলও একমত।’
বৈঠক শেষে মার্কিন দূতাবাসের ফেসবুক পেজে রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের বার্তা প্রচার করে। সেখানে তিনি বলেন, ‘আমরা অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনকে সমর্থন করি। গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে দুর্বল করে এমন ব্যক্তিদের ভিসা সীমিত করার এই নতুন ভিসা নীতি সবার জন্য প্রযোজ্য।’
মালয়েশিয়ার বন্ধ শ্রমবাজার আবার খুলেছে। বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম এ শ্রমবাজারে এবার প্ল্যান্টেশন অর্থাৎ কৃষি খাতে কর্মী নেওয়া হচ্ছে। তবে এবারও সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছে। এ সময়সীমা শেষ হচ্ছে আগামী ৩১ জানুয়ারি। জনশক্তি রপ্তানিকারকেরা বলছেন, সময়সীমা বেঁধে দেওয়ার কারণে এবারও সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। কারণ
১ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফেরানোর প্রসঙ্গে বঙ্গোপসাগর সংলাপে ভারত ও বাংলাদেশের অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে কিছুটা উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। তবে পরে হাস্যরসের মাধ্যমে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করে উষ্ণতা ছড়িয়েছেন দুপক্ষের আলোচকেরা।
৮ ঘণ্টা আগে‘না’ ভোটের বিধান চালু করা ও বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতার ক্ষেত্রে পুনরায় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার সুপারিশ করেছেন নির্বাচন বিটের সাংবাদিকেরা। আজ শনিবার নির্বাচন সংস্কার কমিশনের সঙ্গে সংলাপে তাঁদের সংগঠন আরএফইডির পক্ষ থেকে নির্বাচন ব্যবস্থার সংস্কারে মোট ৩৩টি সুপারিশ তুলে ধরা হয়।
১০ ঘণ্টা আগেব্রিটিশ ইন্দো-প্যাসিফিকবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ক্যাথরিন ওয়েস্ট এক দিনের সফরে আজ শনিবার ঢাকায় পৌঁছেছেন। বাংলাদেশে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সংস্কার, নিরাপত্তা, বাণিজ্য সহযোগিতা ও অভিবাসনের ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি যুক্তরাজ্যের সমর্থনের ওপর গুরুত্ব দিয়েই তাঁর এই সফর
১২ ঘণ্টা আগে