নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের জন্য বই কেনার যে অর্থ বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে, সেই তালিকায় অতিরিক্ত সচিব নবীরুল ইসলামসহ সরকারি কর্মকর্তাদের বইয়ের আধিক্য থাকবে না বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন। তিনি বলেন, ‘যা-ই হয়েছে, ঠিক হয়নি, কাজটা ঠিক হয়নি।’
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জেলা-উপজেলায় বই কেনার প্রকল্প নিয়ে আজ রোববার সাংবাদিকদের এ কথা বলেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের জন্য বই কেনার যে অর্থ বরাদ্দ হয়েছে, সে তালিকায় অতিরিক্ত সচিব নবীরুল ইসলামসহ সরকারি কর্মকর্তাদের বইয়ের আধিক্য থাকবে না। প্রাথমিক তালিকায় এসেছে তাঁদের নাম, কিন্তু চূড়ান্ত না। তবে যা-ই হয়েছে, কাজটা ঠিক হয়নি। এর বাস্তবায়ন কোনোভাবেই হবে না, এটা নিশ্চিত। পুরো ব্যাপারটা খতিয়ে দেখা হবে।’
সরকারি কর্মকর্তাদের মধ্যে ‘জ্ঞানচর্চা ও পাঠাভ্যাস’ বাড়ানোর উদ্যোগে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় জেলা-উপজেলায় বই কিনতে ৯ কোটি ৫৪ লাখ টাকা বরাদ্দ দিয়েছে। বইয়ের তালিকার মধ্যে একজন অতিরিক্ত সচিবেরই রয়েছে ২৯টি বই। সম্প্রতি একটি জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত এমন সংবাদ প্রকাশের পর নেটিজেনদের মধ্যে এই বই কেনা প্রকল্প নিয়ে দেখা দিয়েছে নানা আলোচনা-সমালোচনা।
ওই জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত এমন সংবাদে বলা হয়, বইয়ের তালিকার ১ হাজার ৪৭৭টি বইয়ের মধ্যে শতাধিক বই অন্তত ২৫ জন ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তার লেখা, যার মধ্যে অনেক বইয়ের প্রসঙ্গ একই। তালিকায় আছে আইনকানুন, দাপ্তরিক বিভিন্ন জরুরি প্রসঙ্গ, ইতিহাস ও দর্শনের প্রয়োজনীয় অনেক বই। তবে এ তালিকায় অনেক গুরুত্বপূর্ণ লেখকের বই স্থান না পাওয়ায় নির্বাচন প্রক্রিয়া নিয়ে প্রশ্ন এসেছে।
জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত এমন সংবাদে বলা হয়েছে, বই কেনার এই উদ্যোগ নিয়ে কোনো কমিটিও গঠিত হয়নি। এমনকি বৈঠকে ডাকা হয়নি বই বা পাঠাগারসংশ্লিষ্ট দায়িত্বপ্রাপ্ত কোনো ব্যক্তিকে। এসব বই সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কোথায় কীভাবে রাখা হবে, তা নিয়েও এখন মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের ভাবতে হচ্ছে।
প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের জন্য বই কেনার যে অর্থ বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে, সেই তালিকায় অতিরিক্ত সচিব নবীরুল ইসলামসহ সরকারি কর্মকর্তাদের বইয়ের আধিক্য থাকবে না বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন। তিনি বলেন, ‘যা-ই হয়েছে, ঠিক হয়নি, কাজটা ঠিক হয়নি।’
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জেলা-উপজেলায় বই কেনার প্রকল্প নিয়ে আজ রোববার সাংবাদিকদের এ কথা বলেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের জন্য বই কেনার যে অর্থ বরাদ্দ হয়েছে, সে তালিকায় অতিরিক্ত সচিব নবীরুল ইসলামসহ সরকারি কর্মকর্তাদের বইয়ের আধিক্য থাকবে না। প্রাথমিক তালিকায় এসেছে তাঁদের নাম, কিন্তু চূড়ান্ত না। তবে যা-ই হয়েছে, কাজটা ঠিক হয়নি। এর বাস্তবায়ন কোনোভাবেই হবে না, এটা নিশ্চিত। পুরো ব্যাপারটা খতিয়ে দেখা হবে।’
সরকারি কর্মকর্তাদের মধ্যে ‘জ্ঞানচর্চা ও পাঠাভ্যাস’ বাড়ানোর উদ্যোগে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় জেলা-উপজেলায় বই কিনতে ৯ কোটি ৫৪ লাখ টাকা বরাদ্দ দিয়েছে। বইয়ের তালিকার মধ্যে একজন অতিরিক্ত সচিবেরই রয়েছে ২৯টি বই। সম্প্রতি একটি জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত এমন সংবাদ প্রকাশের পর নেটিজেনদের মধ্যে এই বই কেনা প্রকল্প নিয়ে দেখা দিয়েছে নানা আলোচনা-সমালোচনা।
ওই জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত এমন সংবাদে বলা হয়, বইয়ের তালিকার ১ হাজার ৪৭৭টি বইয়ের মধ্যে শতাধিক বই অন্তত ২৫ জন ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তার লেখা, যার মধ্যে অনেক বইয়ের প্রসঙ্গ একই। তালিকায় আছে আইনকানুন, দাপ্তরিক বিভিন্ন জরুরি প্রসঙ্গ, ইতিহাস ও দর্শনের প্রয়োজনীয় অনেক বই। তবে এ তালিকায় অনেক গুরুত্বপূর্ণ লেখকের বই স্থান না পাওয়ায় নির্বাচন প্রক্রিয়া নিয়ে প্রশ্ন এসেছে।
জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত এমন সংবাদে বলা হয়েছে, বই কেনার এই উদ্যোগ নিয়ে কোনো কমিটিও গঠিত হয়নি। এমনকি বৈঠকে ডাকা হয়নি বই বা পাঠাগারসংশ্লিষ্ট দায়িত্বপ্রাপ্ত কোনো ব্যক্তিকে। এসব বই সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কোথায় কীভাবে রাখা হবে, তা নিয়েও এখন মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের ভাবতে হচ্ছে।
ফরিদপুরের মল্লিকপুরে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে খাগড়াছড়ি পরিবহন ও গ্রিন এক্সপ্রেস বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষের দুর্ঘটনাস্থলকে ‘ব্ল্যাক স্পট’ বা বারংবার দুর্ঘটনাপ্রবণ স্থান হিসেবে চিহ্নিত করেছে জাতীয় তদন্ত কমিটি। মৃতুফাঁদে পরিণত ওই সড়কটির কাঠামোগত ত্রুটি সারানোসহ একগুচ্ছ সুপারিশ করে জরুরি ভিত্তিতে তা বাস্তবায়নের
১ মিনিট আগেদেশের সব টিভি চ্যানেল ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় দিনে কমপক্ষে দুবার প্রচার করতে হবে ‘জুলাই অনির্বাণ’ ভিডিওচিত্র। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ কথা জানায় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শহীদ ও আহতদের আত্মত্যাগ জনগণকে অবহিত করার লক্ষ্যে তথ্য..
১ ঘণ্টা আগেনতুন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন ও অপর চার নির্বাচন কমিশনারের শপথ আগামী রোববার অনুষ্ঠিত হবে। প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ রোববার বেলা দেড়টায় সুপ্রিম কোর্টের জাজেস লাউঞ্জে তাঁদের শপথ পাঠ করাবেন। সুপ্রিম কোর্টের জনসংযোগ কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে এ কথা জানান।
২ ঘণ্টা আগেনির্বাচনের দিকে ধাপে ধাপে এগিয়ে যাবে সরকার বলে জানিয়েছেন ভূমি, পর্যটন ও বেসামরিক বিমান উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ। আজ শুক্রবার রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে বিআইসিসিতে এশিয়ান আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা-২০২৪ পরিদর্শন শেষে প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা জানান।
৩ ঘণ্টা আগে