সাইফুল মাসুম, ঢাকা
রাষ্ট্রীয় উড়োজাহাজ সংস্থা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের কাছে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) বকেয়া প্রতি মাসেই বাড়ছে। বেবিচক জানিয়েছে, বিমানের বকেয়ার পরিমাণ ৮ হাজার ৮০ কোটি টাকার বেশি। এর মধ্যে মূল বিল ৯৮৮ কোটি ৩৯ লাখ ৩৩ হাজার ২১৭ টাকা, ভ্যাট ও আয়কর ৪৩০ কোটি ৫২ লাখ টাকা এবং সারচার্জ ৬ হাজার ৬৬১ কোটি টাকার বেশি। বিমান সারচার্জ মওকুফ চেয়ে বেশ কয়েকবার আবেদন করেছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে সম্প্রতি বিমানের সারচার্জসহ পুঞ্জীভূত বকেয়া মওকুফ করতে বেবিচককে নির্দেশ দিয়েছে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়। কিন্তু বেবিচকের তাতে সায় নেই। এ বিষয়ে নিজেদের অভিমত জানিয়ে বেবিচকের চেয়ারম্যান সম্প্রতি চিঠি দিয়েছেন মন্ত্রণালয়ে। বেবিচকের অভিযোগ, দেনা পরিশোধে বিমান অনেক বছর ধরেই গড়িমসি করছে।
মন্ত্রণালয়ের বিমান অধিশাখার উপসচিব মোহাম্মদ আব্দুল আউয়ালের সই করা নির্দেশনায় পুঞ্জীভূত বকেয়ার ওপর সারচার্জ (প্রতি মাসে ৬ শতাংশ হারে) মওকুফ করতেও বলা হয়। বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায় বিমানের দেনার পরিমাণ উল্লেখ করা হয়েছে ৪ হাজার ৭৪৪ কোটি টাকা।
বিমানের সারচার্জ মওকুফের বিষয়ে মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনার পর তা নিয়ে আপত্তি জানিয়েছে বেবিচক। বেবিচক বিমানের সারচার্জ মওকুফ করতে পারবে না বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মফিদুর রহমান। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের সীমাবদ্ধতা বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়কে জানিয়েছি। আমরা বিমানের বকেয়া মওকুফ করতে পারব না, এটা অর্থ মন্ত্রণালয় পারবে। এ ছাড়া বেবিচকের চলমান অনেকগুলো প্রকল্পে অর্থসংকট রয়েছে। কিছুদিন পর বিদেশি ঋণের টাকাও পরিশোধ করতে হবে। এমন পরিস্থিতিতে আমরা বকেয়া মওকুফ করতে পারি না।’
বেবিচকের অর্থ বিভাগের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, বেবিচককে প্রতিবছর অনাদায়ি অর্থের ওপর ২৫ শতাংশ হারে সরকারি কোষাগারে আয়কর পরিশোধ করতে হচ্ছে। ফলে, বিমানের বিপুল বকেয়ার কারণে একদিকে যেমন পাওনা রাজস্ব আদায় থেকে বেবিচক বঞ্চিত হচ্ছে। অপরদিকে অনাদায়ি অর্থের ওপর সরকারি কোষাগারে আয়কর পরিশোধের মাধ্যমে বেবিচক আর্থিকভাবে আরও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
১ নভেম্বর মন্ত্রণালয়ে পাঠানো চিঠিতে সারচার্জ মওকুফের বিষয়ে আপত্তি জানানোর কারণ ব্যাখ্যা করেছেন বেবিচক চেয়ারম্যান। চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘বর্তমানে বৈদেশিক ঋণ, সরকারি ঋণ ও অনুদানসহ নিজস্ব অর্থায়নে বেবিচক বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নে কাজ করছে। উন্নয়ন প্রকল্পের ঋণের ডিএসএল পরিশোধ, নিজস্ব অর্থায়নে বাস্তবায়নাধীন উন্নয়ন প্রকল্পের অর্থ সংস্থানসহ জনবলের বেতন-ভাতা, প্রশাসনিক ব্যয় নির্বাহ, সরকারি কোষাগারে এনটিআর (কর ব্যতীত রাজস্ব) ও আয়কর পরিশোধের জন্য নিরবচ্ছিন্ন অর্থ প্রবাহ ঠিক রাখতে সারচার্জসহ বিমানের বকেয়া মওকুফ করা সমীচীন হবে না।’
হিসাবেও গরমিল
বেবিচকের চিঠিতে আরও বলা হয়, ১৫ সেপ্টেম্বর বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস এক চিঠিতে ক্রমপুঞ্জীভূত বকেয়ার পরিমাণ ৪ হাজার ৭৪৪ কোটি ৭৪ লাখ টাকা উল্লেখ করেছে, যা সঠিক নয়। ৩০ জুন ২০২২ পর্যন্ত বিমানের কাছে বেবিচকের বকেয়ার পরিমাণ ৮ হাজার ৮০ কোটি ৮৭ লাখ টাকা।
মূল বকেয়া দিতে আগ্রহী বিমান
বেবিচকের মূল বকেয়া দিতে বিমান সব সময় আগ্রহী বলে জানিয়েছেন বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. যাহিদ হোসেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বেবিচকের মূল বকেয়া দিতে আমরা সব সময় আগ্রহী ছিলাম। তবে সারচার্জ বিষয়ে আমাদের আপত্তি রয়েছে। তাই সারচার্জ মওকুফের জন্য বেশ কয়েকবার আবেদন জানিয়েছি।’ যাহিদ হোসেন আরও বলেন, ‘শুনেছি সারচার্জ মওকুফের বিষয়ে মন্ত্রণালয় নির্দেশ দিয়েছে, তবে অফিশিয়ালি কোনো চিঠি পাইনি।’
এর আগে ১৫ সেপ্টেম্বর বিমানের এমডি যাহিদ হোসেন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো এক চিঠিতে লেখেন, ‘বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ এবং বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান। বিমান দেশের জনগণের স্বার্থ বিবেচনা করে ব্যবসা পরিচালনা করে। এ অবস্থায় বেবিচক কর্তৃক দাবিকৃত পুঞ্জীভূত বকেয়ার ওপর সারচার্জ (প্রতি মাসে ৬ শতাংশ হারে) মওকুফ করে জাতীয় পতাকাবাহী বিমানকে আর্থিক কার্যক্রমে আরও গতিশীলতা করতে সহযোগিতা প্রয়োজন।’
আগেও সারচার্জ মওকুফ
জানা যায়, ১৯৭২ সালে যাত্রা করা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস সব সময় বকেয়ার ভার বয়েই চলেছে। বেবিচকের তথ্যমতে, ২০০৭ সালে বিমানের মূল বকেয়া ৫৭৩ কোটি টাকা সরকারের অন্য সেক্টরের সঙ্গে সমন্বয় করা হয়। আর সারচার্জ ১ হাজার ২১৬ কোটি টাকা মওকুফ করে দেওয়া হয়। ২০০৭ সালের পর থেকে বকেয়া জমছে।
বিমান ছাড় পেলে প্রাইভেট এয়ারলাইনসেরও পাওয়া উচিত
এ বিষয়ে বিমানের পরিচালনা পর্ষদের সাবেক সদস্য ও এভিয়েশন বিশেষজ্ঞ কাজী ওয়াহিদুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সিভিল এভিয়েশন আর মন্ত্রণালয় দুই রকম সিদ্ধান্ত নিলে তো বোঝা মুশকিল। সিভিল এভিয়েশন বিমান মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন।’ এই এভিয়েশন বিশেষজ্ঞ আরও বলেন, ‘এক দেশে দুই রকম নিয়ম হতে পারে না; বিমানের জন্য এক রকম, প্রাইভেট এয়ারলাইনসের জন্য আরেক রকম। বিমানের যদি সারচার্জ মওকুফ করা হয়, অন্য প্রাইভেট এয়ারলাইনসেরও একই সুযোগ পাওয়া উচিত। এ ছাড়া বছরে ৭২ শতাংশ সারচার্জ পৃথিবীর কোথাও নেই। এটাকে কমিয়ে গ্রহণযোগ্য পর্যায়ে আনা হোক।’
রাষ্ট্রীয় উড়োজাহাজ সংস্থা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের কাছে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) বকেয়া প্রতি মাসেই বাড়ছে। বেবিচক জানিয়েছে, বিমানের বকেয়ার পরিমাণ ৮ হাজার ৮০ কোটি টাকার বেশি। এর মধ্যে মূল বিল ৯৮৮ কোটি ৩৯ লাখ ৩৩ হাজার ২১৭ টাকা, ভ্যাট ও আয়কর ৪৩০ কোটি ৫২ লাখ টাকা এবং সারচার্জ ৬ হাজার ৬৬১ কোটি টাকার বেশি। বিমান সারচার্জ মওকুফ চেয়ে বেশ কয়েকবার আবেদন করেছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে সম্প্রতি বিমানের সারচার্জসহ পুঞ্জীভূত বকেয়া মওকুফ করতে বেবিচককে নির্দেশ দিয়েছে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়। কিন্তু বেবিচকের তাতে সায় নেই। এ বিষয়ে নিজেদের অভিমত জানিয়ে বেবিচকের চেয়ারম্যান সম্প্রতি চিঠি দিয়েছেন মন্ত্রণালয়ে। বেবিচকের অভিযোগ, দেনা পরিশোধে বিমান অনেক বছর ধরেই গড়িমসি করছে।
মন্ত্রণালয়ের বিমান অধিশাখার উপসচিব মোহাম্মদ আব্দুল আউয়ালের সই করা নির্দেশনায় পুঞ্জীভূত বকেয়ার ওপর সারচার্জ (প্রতি মাসে ৬ শতাংশ হারে) মওকুফ করতেও বলা হয়। বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায় বিমানের দেনার পরিমাণ উল্লেখ করা হয়েছে ৪ হাজার ৭৪৪ কোটি টাকা।
বিমানের সারচার্জ মওকুফের বিষয়ে মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনার পর তা নিয়ে আপত্তি জানিয়েছে বেবিচক। বেবিচক বিমানের সারচার্জ মওকুফ করতে পারবে না বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মফিদুর রহমান। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের সীমাবদ্ধতা বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়কে জানিয়েছি। আমরা বিমানের বকেয়া মওকুফ করতে পারব না, এটা অর্থ মন্ত্রণালয় পারবে। এ ছাড়া বেবিচকের চলমান অনেকগুলো প্রকল্পে অর্থসংকট রয়েছে। কিছুদিন পর বিদেশি ঋণের টাকাও পরিশোধ করতে হবে। এমন পরিস্থিতিতে আমরা বকেয়া মওকুফ করতে পারি না।’
বেবিচকের অর্থ বিভাগের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, বেবিচককে প্রতিবছর অনাদায়ি অর্থের ওপর ২৫ শতাংশ হারে সরকারি কোষাগারে আয়কর পরিশোধ করতে হচ্ছে। ফলে, বিমানের বিপুল বকেয়ার কারণে একদিকে যেমন পাওনা রাজস্ব আদায় থেকে বেবিচক বঞ্চিত হচ্ছে। অপরদিকে অনাদায়ি অর্থের ওপর সরকারি কোষাগারে আয়কর পরিশোধের মাধ্যমে বেবিচক আর্থিকভাবে আরও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
১ নভেম্বর মন্ত্রণালয়ে পাঠানো চিঠিতে সারচার্জ মওকুফের বিষয়ে আপত্তি জানানোর কারণ ব্যাখ্যা করেছেন বেবিচক চেয়ারম্যান। চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘বর্তমানে বৈদেশিক ঋণ, সরকারি ঋণ ও অনুদানসহ নিজস্ব অর্থায়নে বেবিচক বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নে কাজ করছে। উন্নয়ন প্রকল্পের ঋণের ডিএসএল পরিশোধ, নিজস্ব অর্থায়নে বাস্তবায়নাধীন উন্নয়ন প্রকল্পের অর্থ সংস্থানসহ জনবলের বেতন-ভাতা, প্রশাসনিক ব্যয় নির্বাহ, সরকারি কোষাগারে এনটিআর (কর ব্যতীত রাজস্ব) ও আয়কর পরিশোধের জন্য নিরবচ্ছিন্ন অর্থ প্রবাহ ঠিক রাখতে সারচার্জসহ বিমানের বকেয়া মওকুফ করা সমীচীন হবে না।’
হিসাবেও গরমিল
বেবিচকের চিঠিতে আরও বলা হয়, ১৫ সেপ্টেম্বর বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস এক চিঠিতে ক্রমপুঞ্জীভূত বকেয়ার পরিমাণ ৪ হাজার ৭৪৪ কোটি ৭৪ লাখ টাকা উল্লেখ করেছে, যা সঠিক নয়। ৩০ জুন ২০২২ পর্যন্ত বিমানের কাছে বেবিচকের বকেয়ার পরিমাণ ৮ হাজার ৮০ কোটি ৮৭ লাখ টাকা।
মূল বকেয়া দিতে আগ্রহী বিমান
বেবিচকের মূল বকেয়া দিতে বিমান সব সময় আগ্রহী বলে জানিয়েছেন বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. যাহিদ হোসেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বেবিচকের মূল বকেয়া দিতে আমরা সব সময় আগ্রহী ছিলাম। তবে সারচার্জ বিষয়ে আমাদের আপত্তি রয়েছে। তাই সারচার্জ মওকুফের জন্য বেশ কয়েকবার আবেদন জানিয়েছি।’ যাহিদ হোসেন আরও বলেন, ‘শুনেছি সারচার্জ মওকুফের বিষয়ে মন্ত্রণালয় নির্দেশ দিয়েছে, তবে অফিশিয়ালি কোনো চিঠি পাইনি।’
এর আগে ১৫ সেপ্টেম্বর বিমানের এমডি যাহিদ হোসেন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো এক চিঠিতে লেখেন, ‘বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ এবং বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান। বিমান দেশের জনগণের স্বার্থ বিবেচনা করে ব্যবসা পরিচালনা করে। এ অবস্থায় বেবিচক কর্তৃক দাবিকৃত পুঞ্জীভূত বকেয়ার ওপর সারচার্জ (প্রতি মাসে ৬ শতাংশ হারে) মওকুফ করে জাতীয় পতাকাবাহী বিমানকে আর্থিক কার্যক্রমে আরও গতিশীলতা করতে সহযোগিতা প্রয়োজন।’
আগেও সারচার্জ মওকুফ
জানা যায়, ১৯৭২ সালে যাত্রা করা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস সব সময় বকেয়ার ভার বয়েই চলেছে। বেবিচকের তথ্যমতে, ২০০৭ সালে বিমানের মূল বকেয়া ৫৭৩ কোটি টাকা সরকারের অন্য সেক্টরের সঙ্গে সমন্বয় করা হয়। আর সারচার্জ ১ হাজার ২১৬ কোটি টাকা মওকুফ করে দেওয়া হয়। ২০০৭ সালের পর থেকে বকেয়া জমছে।
বিমান ছাড় পেলে প্রাইভেট এয়ারলাইনসেরও পাওয়া উচিত
এ বিষয়ে বিমানের পরিচালনা পর্ষদের সাবেক সদস্য ও এভিয়েশন বিশেষজ্ঞ কাজী ওয়াহিদুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সিভিল এভিয়েশন আর মন্ত্রণালয় দুই রকম সিদ্ধান্ত নিলে তো বোঝা মুশকিল। সিভিল এভিয়েশন বিমান মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন।’ এই এভিয়েশন বিশেষজ্ঞ আরও বলেন, ‘এক দেশে দুই রকম নিয়ম হতে পারে না; বিমানের জন্য এক রকম, প্রাইভেট এয়ারলাইনসের জন্য আরেক রকম। বিমানের যদি সারচার্জ মওকুফ করা হয়, অন্য প্রাইভেট এয়ারলাইনসেরও একই সুযোগ পাওয়া উচিত। এ ছাড়া বছরে ৭২ শতাংশ সারচার্জ পৃথিবীর কোথাও নেই। এটাকে কমিয়ে গ্রহণযোগ্য পর্যায়ে আনা হোক।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) দ্বিতীয়বার ভর্তি পরীক্ষার সুযোগ চেয়ে করা রিট খারিজ করে দিয়েছেন হাইকোর্ট। আজ সোমবার বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি শিকদার মাহমুদুর রাজীর বেঞ্চ রিটটি উত্থাপিত হয়নি মর্মে খারিজ করে দেওয়া হয়
৩ ঘণ্টা আগেসংস্কারের অংশ হিসেবে গণমাধ্যমে সাংবাদিকদের ক্ষমতায়ন ও গণতন্ত্রায়ণের পথ খোঁজা হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের (পিআইবি) মহাপরিচালক ফারুক ওয়াসিফ।
৩ ঘণ্টা আগেউপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম বলেছেন, কোনো পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর করা এবং বন্ধের জন্য চাপ প্রয়োগ করা আমরা সমর্থন করি না। এ ধরনের ঘটনা পরবর্তী সময়ে ঘটলে টলারেট করা হবে না। ভাঙচুরের ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সোমবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে উপদেষ্টা
৩ ঘণ্টা আগেনবনিযুক্ত নির্বাচন কমিশনার (ইসি) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেছেন, ‘একটি ভালো নির্বাচন করা ছাড়া আমাদের আর কোনো বিকল্প নেই।’ আজ সোমবার ইসি কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন
৪ ঘণ্টা আগে