অর্চি হক, ঢাকা
বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ৫০ কোটি ৫৮ লাখ ২৭ হাজার টাকার অনিয়ম খুঁজে পেয়েছে মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক (সিএজি) কার্যালয়ের অডিট বিভাগ। হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের হিসাবসম্পর্কিত কমপ্লায়েন্স নিরীক্ষা প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। গত ৩ জুলাই জাতীয় সংসদে এই নিরীক্ষা প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী।
নিরীক্ষা প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০১৯-২০ এবং ২০২০-২১ অর্থবছরে হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষ ছয় খাতে আর্থিক অনিয়ম করেছে। সবচেয়ে বড় অঙ্কের আর্থিক অনিয়ম হয়েছে পার্ক কর্তৃপক্ষের নিজস্ব আয় বাজেটে অন্তর্ভুক্ত না করে অতিরিক্ত অনুদান গ্রহণ করায়। এতে আর্থিক ক্ষতির পরিমাণ ৪৫ কোটি ৯২ লাখ টাকা। হাইটেক পার্কগুলোতে ভাড়া ও লিজ গ্রহণকারী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কাছে ভাড়া অনাদায়ী থাকায় প্রতিষ্ঠানের আর্থিক ক্ষতি ২ কোটি ৯৫ লাখ টাকা। পার্ক পরিচালনার দায়িত্বে থাকা কোম্পানির কাছ থেকে বিদ্যুৎ বিল আদায় না করে পার্ক কর্তৃপক্ষ নিজেরাই পরিশোধ করায় আর্থিক ক্ষতি ১ কোটি ২৪ লাখ টাকা। চুক্তির শর্ত মোতাবেক ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কোনো বিমা না করায় প্রিমিয়ামের ওপর ভ্যাট বাবদ রাজস্ব ক্ষতি ১০ লাখ ৯৮ হাজার টাকা। আউটসোর্সিং না করে দৈনিক মজুরিভিত্তিক শ্রমিক নিয়োগ করে মজুরি পরিশোধ করায় অনিয়মিত ব্যয় ১১ লাখ ৪৩ হাজার টাকা। ব্যক্তিভিত্তিক পরামর্শক নির্বাচনের ক্ষেত্রে শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা না থাকা সত্ত্বেও নিয়োগ দেওয়ায় আর্থিক ক্ষতি ২৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা।
প্রতিবেদনে বলা হয়, নিরীক্ষাকালে হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যাংক স্টেটমেন্ট, ভাড়া/লিজ গ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানের তালিকা এবং প্রাপ্ত আয় বিবরণী পর্যালোচনায় দেখা যায় যে,২০১৯-২০২০ অর্থবছরে জনতা টাওয়ার টেকনোলজি পার্কের অনাদায়ী ভাড়ার পরিমাণ ৫৮ লাখ ৩৫ হাজার টাকা এবং গাজীপুরের বঙ্গবন্ধু হাইটেক সিটির দুটি ভাড়া গ্রহণকারী প্রতিষ্ঠান ‘ডেটাসফট ম্যানুফ্যাকচারিং অ্যান্ড অ্যাসেম্বলিং ইনক লিমিটেড’ এবং ‘এসবি টেল এন্টারপ্রাইজ লিমিটেডের’ কাছে অনাদায়ী ভাড়ার পরিমাণ যথাক্রমে ৪ লাখ ৭৩ হাজার টাকা এবং ১৪ লাখ ৩ হাজার টাকা। ২০২০-২০২১ অর্থবছরে গাজীপুরের বঙ্গবন্ধু হাইটেক সিটির ২৬টি ভাড়া গ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানের অনাদায়ী ভাড়ার পরিমাণ ২ কোটি ১৭ লাখ ৯১ হাজার টাকা।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০১৯-২০ এবং ২০২০-২১ অর্থবছরে পার্ক কর্তৃপক্ষের ২ কোটি ৯৫ লাখ টাকা অনাদায়ী রয়েছে। পার্ক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সম্পাদিত চুক্তিপত্রের শর্তে বলা আছে, প্রতি বছরের অগ্রিম ভাড়া জানুয়ারি মাসের প্রথম ১০ দিনের মধ্যে পরিশোধ করতে হবে। চুক্তিপত্রের এই ধারা পার্ক কর্তৃপক্ষ লঙ্ঘন করেছে বলে অডিট বিভাগ মনে করে।
বিভিন্ন আর্থিক অনিয়মের বিষয়ে হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের জবাব নিষ্পত্তির জন্য সহায়ক নয় বলে নিরীক্ষা প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়। যে পরিমাণ আর্থিক ক্ষতি হয়েছে, সেই টাকাগুলোও সরকারি কোষাগারে জমা দিতে সুপারিশ করে অডিট বিভাগ। এসব বিষয়ে জানতে হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়।
জনসংযোগ কর্মকর্তা গোলাম কিবরিয়ার মাধ্যমে পাঠানো উত্তরে হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ আজকের পত্রিকাকে জানায়, অডিট আপত্তি, জবাব প্রদান এবং অডিট নিষ্পত্তি একটি চলমান প্রক্রিয়া। কোনো বিষয়ে অডিট আপত্তি হলেই যে সেখানে অনিয়ম হয়েছে— এমনটি বলার সুযোগ নেই। অডিট আপত্তি হলে কর্তৃপক্ষ অডিট বিভাগের সঙ্গে নিবিড় যোগাযোগ রক্ষা করে সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলো স্পষ্টকরণ করে পত্র-যোগাযোগ অব্যাহত রাখে। পার্ক কর্তৃপক্ষের জবাব নিষ্পত্তির জন্য সহায়ক নয়— মর্মে যা বলা হচ্ছে সেটাও সঠিক নয় বলে দাবি করেন তাঁরা।
হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের হিসাবসম্পর্কিত কমপ্লায়েন্স নিরীক্ষা প্রতিবেদনে অডিট বিভাগ বিভিন্ন খাতে আর্থিক ক্ষতির পরিপ্রেক্ষিতে টাকাগুলো সরকারি কোষাগারে জমা দিতে সুপারিশ করে। সুপারিশ মেনে টাকাগুলো সরকারি কোষাগারে জমা দেওয়া হবে কি না— এমন প্রশ্নের উত্তরে হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ আজকের পত্রিকাকে জানায়, বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ একটি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান। অতএব নিজস্ব আয়ের অর্থ সরকারি কোষাগারে জমা দেওয়ার সুযোগ নেই। আপত্তিকৃত নিজস্ব আয়ের অর্থ এরই মধ্যে বাজেটভুক্ত করা হয়েছে। এ ছাড়া যে অংশ সরকারি কোষাগারে জমা দেওয়া প্রয়োজন (যেমন: ভ্যাট) তা আদায়পূর্বক সরকারি কোষাগারে জমা প্রদান করা হবে।
বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ সারা দেশে ৯২টি হাইটেক পার্ক, সফটওয়্যার পার্ক ও ইনকিউবেশন সেন্টার স্থাপন করছে। এর মধ্যে ১৮টি পার্কে এরই মধ্যে ব্যবসায়িক কার্যক্রম চলমান রয়েছে বলে জানিয়েছে পার্ক কর্তৃপক্ষ।
বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ৫০ কোটি ৫৮ লাখ ২৭ হাজার টাকার অনিয়ম খুঁজে পেয়েছে মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক (সিএজি) কার্যালয়ের অডিট বিভাগ। হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের হিসাবসম্পর্কিত কমপ্লায়েন্স নিরীক্ষা প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। গত ৩ জুলাই জাতীয় সংসদে এই নিরীক্ষা প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী।
নিরীক্ষা প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০১৯-২০ এবং ২০২০-২১ অর্থবছরে হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষ ছয় খাতে আর্থিক অনিয়ম করেছে। সবচেয়ে বড় অঙ্কের আর্থিক অনিয়ম হয়েছে পার্ক কর্তৃপক্ষের নিজস্ব আয় বাজেটে অন্তর্ভুক্ত না করে অতিরিক্ত অনুদান গ্রহণ করায়। এতে আর্থিক ক্ষতির পরিমাণ ৪৫ কোটি ৯২ লাখ টাকা। হাইটেক পার্কগুলোতে ভাড়া ও লিজ গ্রহণকারী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কাছে ভাড়া অনাদায়ী থাকায় প্রতিষ্ঠানের আর্থিক ক্ষতি ২ কোটি ৯৫ লাখ টাকা। পার্ক পরিচালনার দায়িত্বে থাকা কোম্পানির কাছ থেকে বিদ্যুৎ বিল আদায় না করে পার্ক কর্তৃপক্ষ নিজেরাই পরিশোধ করায় আর্থিক ক্ষতি ১ কোটি ২৪ লাখ টাকা। চুক্তির শর্ত মোতাবেক ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কোনো বিমা না করায় প্রিমিয়ামের ওপর ভ্যাট বাবদ রাজস্ব ক্ষতি ১০ লাখ ৯৮ হাজার টাকা। আউটসোর্সিং না করে দৈনিক মজুরিভিত্তিক শ্রমিক নিয়োগ করে মজুরি পরিশোধ করায় অনিয়মিত ব্যয় ১১ লাখ ৪৩ হাজার টাকা। ব্যক্তিভিত্তিক পরামর্শক নির্বাচনের ক্ষেত্রে শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা না থাকা সত্ত্বেও নিয়োগ দেওয়ায় আর্থিক ক্ষতি ২৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা।
প্রতিবেদনে বলা হয়, নিরীক্ষাকালে হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যাংক স্টেটমেন্ট, ভাড়া/লিজ গ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানের তালিকা এবং প্রাপ্ত আয় বিবরণী পর্যালোচনায় দেখা যায় যে,২০১৯-২০২০ অর্থবছরে জনতা টাওয়ার টেকনোলজি পার্কের অনাদায়ী ভাড়ার পরিমাণ ৫৮ লাখ ৩৫ হাজার টাকা এবং গাজীপুরের বঙ্গবন্ধু হাইটেক সিটির দুটি ভাড়া গ্রহণকারী প্রতিষ্ঠান ‘ডেটাসফট ম্যানুফ্যাকচারিং অ্যান্ড অ্যাসেম্বলিং ইনক লিমিটেড’ এবং ‘এসবি টেল এন্টারপ্রাইজ লিমিটেডের’ কাছে অনাদায়ী ভাড়ার পরিমাণ যথাক্রমে ৪ লাখ ৭৩ হাজার টাকা এবং ১৪ লাখ ৩ হাজার টাকা। ২০২০-২০২১ অর্থবছরে গাজীপুরের বঙ্গবন্ধু হাইটেক সিটির ২৬টি ভাড়া গ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানের অনাদায়ী ভাড়ার পরিমাণ ২ কোটি ১৭ লাখ ৯১ হাজার টাকা।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০১৯-২০ এবং ২০২০-২১ অর্থবছরে পার্ক কর্তৃপক্ষের ২ কোটি ৯৫ লাখ টাকা অনাদায়ী রয়েছে। পার্ক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সম্পাদিত চুক্তিপত্রের শর্তে বলা আছে, প্রতি বছরের অগ্রিম ভাড়া জানুয়ারি মাসের প্রথম ১০ দিনের মধ্যে পরিশোধ করতে হবে। চুক্তিপত্রের এই ধারা পার্ক কর্তৃপক্ষ লঙ্ঘন করেছে বলে অডিট বিভাগ মনে করে।
বিভিন্ন আর্থিক অনিয়মের বিষয়ে হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের জবাব নিষ্পত্তির জন্য সহায়ক নয় বলে নিরীক্ষা প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়। যে পরিমাণ আর্থিক ক্ষতি হয়েছে, সেই টাকাগুলোও সরকারি কোষাগারে জমা দিতে সুপারিশ করে অডিট বিভাগ। এসব বিষয়ে জানতে হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়।
জনসংযোগ কর্মকর্তা গোলাম কিবরিয়ার মাধ্যমে পাঠানো উত্তরে হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ আজকের পত্রিকাকে জানায়, অডিট আপত্তি, জবাব প্রদান এবং অডিট নিষ্পত্তি একটি চলমান প্রক্রিয়া। কোনো বিষয়ে অডিট আপত্তি হলেই যে সেখানে অনিয়ম হয়েছে— এমনটি বলার সুযোগ নেই। অডিট আপত্তি হলে কর্তৃপক্ষ অডিট বিভাগের সঙ্গে নিবিড় যোগাযোগ রক্ষা করে সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলো স্পষ্টকরণ করে পত্র-যোগাযোগ অব্যাহত রাখে। পার্ক কর্তৃপক্ষের জবাব নিষ্পত্তির জন্য সহায়ক নয়— মর্মে যা বলা হচ্ছে সেটাও সঠিক নয় বলে দাবি করেন তাঁরা।
হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের হিসাবসম্পর্কিত কমপ্লায়েন্স নিরীক্ষা প্রতিবেদনে অডিট বিভাগ বিভিন্ন খাতে আর্থিক ক্ষতির পরিপ্রেক্ষিতে টাকাগুলো সরকারি কোষাগারে জমা দিতে সুপারিশ করে। সুপারিশ মেনে টাকাগুলো সরকারি কোষাগারে জমা দেওয়া হবে কি না— এমন প্রশ্নের উত্তরে হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ আজকের পত্রিকাকে জানায়, বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ একটি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান। অতএব নিজস্ব আয়ের অর্থ সরকারি কোষাগারে জমা দেওয়ার সুযোগ নেই। আপত্তিকৃত নিজস্ব আয়ের অর্থ এরই মধ্যে বাজেটভুক্ত করা হয়েছে। এ ছাড়া যে অংশ সরকারি কোষাগারে জমা দেওয়া প্রয়োজন (যেমন: ভ্যাট) তা আদায়পূর্বক সরকারি কোষাগারে জমা প্রদান করা হবে।
বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ সারা দেশে ৯২টি হাইটেক পার্ক, সফটওয়্যার পার্ক ও ইনকিউবেশন সেন্টার স্থাপন করছে। এর মধ্যে ১৮টি পার্কে এরই মধ্যে ব্যবসায়িক কার্যক্রম চলমান রয়েছে বলে জানিয়েছে পার্ক কর্তৃপক্ষ।
‘আওয়ামী লীগও অন্য যে কোনো দলের মতো নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে। আমরা তাঁদের রাজনৈতিক ময়দানে প্রতিযোগিতার জন্য প্রস্তুত। তবে এর আগে তাদের আচরণ এবং অতীতে সংঘটিত অপরাধের জন্য দায় মেনে নিতে হবে। একবার তাঁরা আইনি বাধাগুলো কাটিয়ে উঠলে নির্বাচনে তাদের স্বাগত জানানো হবে।’
১২ মিনিট আগেমাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের ক্লাসের অ্যাসাইনমেন্ট হিসেবে তথ্য অধিকার আইন অনুযায়ী তথ্যপ্রাপ্তির আবেদন করতে দিলে এই আইন সম্পর্কে ধারণা ও বাস্তবায়ন বাড়বে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)-এর চেয়ারম্যান অধ্যাপক এ কে এম রিয়াজুল হাসান।
৩৪ মিনিট আগেপুলিশ বাহিনীর বিভিন্ন ইউনিটে ৫৪ জন কর্মকর্তাকে বদলি ও নতুন কর্মস্থলে পদায়ন করা হয়েছে। এই কর্মকর্তাদের মধ্যে ৩১ জন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এবং ২৩ জন সহকারী পুলিশ সুপার রয়েছেন। গতকাল বুধবার (২০ নভেম্বর) প্রজ্ঞাপনে স্বাক্ষর করেছেন বিদায়ী পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মো. ময়নুল ইসলাম।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে মানবাধিকার সমুন্নত দেখতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। দেশটি বলেছে, বাংলাদেশে আগের সরকারের সময় মানবাধিকার প্রশ্নে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান যা ছিল, বর্তমান সরকারের সময়ও সেটাই আছে। স্থানীয় গতকাল বুধবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের ব্রিফিংয়ে এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার...
৪ ঘণ্টা আগে