অনলাইন ডেস্ক
ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানে পদত্যাগ করে ভারতে আশ্রয় নেওয়া শেখ হাসিনা মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাতে পাড়ি জমিয়েছেন, এমন খবর গণমাধ্যমে এসেছে। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও ব্যাপক চর্চা হচ্ছে। তবে এই তথ্যের পক্ষে কেউ নির্ভরযোগ্য সূত্র উল্লেখ করেনি। বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারও বলছে, শেখ হাসিনা বর্তমানে কোথায় আছেন সে বিষয়ে কোনো তথ্য তাঁদের কাছে নেই। ভারত সরকার এ সংক্রান্ত কোনো তথ্য সরকারের সঙ্গে শেয়ার করছে না।
তবে আজ মঙ্গলবার বিবিসি বাংলা ভারতীয় কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে জানিয়েছে, শেখ হাসিনা এখনো ভারতেই অবস্থান করছেন। তিনি দিল্লি ছেড়ে মধ্যপ্রাচ্যের কোনো দেশে চলে গেছেন, এ জাতীয় সব খবরকে ‘সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন’ বলে উড়িয়ে দিয়েছেন ভারতের শীর্ষস্থানীয় সরকারি কর্মকর্তারা।
দিল্লিতে বিবিসি বাংলার সংবাদদাতা শুভজ্যোতি ঘোষের বরাত দিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত ৪৮ ঘণ্টায় বিষয়টি নিয়ে ভারতের পররাষ্ট্র ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে একাধিক সূত্রের সঙ্গে কথা বলেছেন শুভজ্যোতি। সবগুলো সূত্রই নিশ্চিত করেছেন, ‘শেখ হাসিনা দিল্লিতে গত সপ্তাহে এখানে যেভাবে ছিলেন, এই সপ্তাহেও ঠিক একইভাবেই আছেন!’
শেখ হাসিনার বর্তমান অবস্থান দিল্লিতে ঠিক কোথায় সে ব্যাপারে ভারত কখনো আনুষ্ঠানিকভাবে জানায়নি। তবে তাঁর অবস্থান যে গত কয়েক দিনের মধ্যে পাল্টায়নি বলে জানিয়েছে ভারতীয় কর্মকর্তারা।
ভারতের পররাষ্ট্র দপ্তরের একজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তার উদ্ধৃতি দিয়ে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘যে পরিস্থিতিতেই আসুন না কেন, শেখ হাসিনা এই মুহূর্তে ভারতের সম্মানিত অতিথি। তিনি যদি পরে তৃতীয় কোনো দেশে যানও, সেটা নিয়ে আমাদের লুকোছাপা করার তো কোনো কারণ নেই!’ সুতরাং শেখ হাসিনা গোপনে সংযুক্ত আরব আমিরাতে বা অন্য কোনো দেশে পাড়ি দিয়েছেন, এসব ‘খবর’–এ গুরুত্ব না দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন ওই কর্মকর্তা।
আজ মঙ্গলবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে শেখ হাসিনার সংযুক্ত আরব আমিরাতে (ইউএই) যাওয়ার খবর সম্পর্কে জানতে চাইলে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘ভারত ও ইউএই দুই দেশেই সরকারিভাবে শেখ হাসিনার অবস্থানের বিষয়ে জানতে চাওয়া হয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।’
তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দেশে দায়ের হওয়া মামলার পরিপ্রেক্ষিতে আদালত বললে তাঁকে দেশে ফেরাতে সরকার উদ্যোগ নেবে।’
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘ওনার অবস্থান সম্পর্কে আমরা নিশ্চিত হতে পারিনি। আমরা দিল্লিতে খোঁজ করেছি, আমিরাতেও খোঁজ করেছি, কনফারমেশন অফিশিয়ালি কেউ দিতে পারেনি। আপনারাও যেমন দেখেছেন, আমরাও দেখেছি উনি আজমানে সম্ভবত গেছেন। কিন্তু এটা রিকনফার্ম করার চেষ্টা করেও আমরা সফল হইনি।’
ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানে পদত্যাগ করে ভারতে আশ্রয় নেওয়া শেখ হাসিনা মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাতে পাড়ি জমিয়েছেন, এমন খবর গণমাধ্যমে এসেছে। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও ব্যাপক চর্চা হচ্ছে। তবে এই তথ্যের পক্ষে কেউ নির্ভরযোগ্য সূত্র উল্লেখ করেনি। বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারও বলছে, শেখ হাসিনা বর্তমানে কোথায় আছেন সে বিষয়ে কোনো তথ্য তাঁদের কাছে নেই। ভারত সরকার এ সংক্রান্ত কোনো তথ্য সরকারের সঙ্গে শেয়ার করছে না।
তবে আজ মঙ্গলবার বিবিসি বাংলা ভারতীয় কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে জানিয়েছে, শেখ হাসিনা এখনো ভারতেই অবস্থান করছেন। তিনি দিল্লি ছেড়ে মধ্যপ্রাচ্যের কোনো দেশে চলে গেছেন, এ জাতীয় সব খবরকে ‘সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন’ বলে উড়িয়ে দিয়েছেন ভারতের শীর্ষস্থানীয় সরকারি কর্মকর্তারা।
দিল্লিতে বিবিসি বাংলার সংবাদদাতা শুভজ্যোতি ঘোষের বরাত দিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত ৪৮ ঘণ্টায় বিষয়টি নিয়ে ভারতের পররাষ্ট্র ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে একাধিক সূত্রের সঙ্গে কথা বলেছেন শুভজ্যোতি। সবগুলো সূত্রই নিশ্চিত করেছেন, ‘শেখ হাসিনা দিল্লিতে গত সপ্তাহে এখানে যেভাবে ছিলেন, এই সপ্তাহেও ঠিক একইভাবেই আছেন!’
শেখ হাসিনার বর্তমান অবস্থান দিল্লিতে ঠিক কোথায় সে ব্যাপারে ভারত কখনো আনুষ্ঠানিকভাবে জানায়নি। তবে তাঁর অবস্থান যে গত কয়েক দিনের মধ্যে পাল্টায়নি বলে জানিয়েছে ভারতীয় কর্মকর্তারা।
ভারতের পররাষ্ট্র দপ্তরের একজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তার উদ্ধৃতি দিয়ে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘যে পরিস্থিতিতেই আসুন না কেন, শেখ হাসিনা এই মুহূর্তে ভারতের সম্মানিত অতিথি। তিনি যদি পরে তৃতীয় কোনো দেশে যানও, সেটা নিয়ে আমাদের লুকোছাপা করার তো কোনো কারণ নেই!’ সুতরাং শেখ হাসিনা গোপনে সংযুক্ত আরব আমিরাতে বা অন্য কোনো দেশে পাড়ি দিয়েছেন, এসব ‘খবর’–এ গুরুত্ব না দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন ওই কর্মকর্তা।
আজ মঙ্গলবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে শেখ হাসিনার সংযুক্ত আরব আমিরাতে (ইউএই) যাওয়ার খবর সম্পর্কে জানতে চাইলে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘ভারত ও ইউএই দুই দেশেই সরকারিভাবে শেখ হাসিনার অবস্থানের বিষয়ে জানতে চাওয়া হয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।’
তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দেশে দায়ের হওয়া মামলার পরিপ্রেক্ষিতে আদালত বললে তাঁকে দেশে ফেরাতে সরকার উদ্যোগ নেবে।’
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘ওনার অবস্থান সম্পর্কে আমরা নিশ্চিত হতে পারিনি। আমরা দিল্লিতে খোঁজ করেছি, আমিরাতেও খোঁজ করেছি, কনফারমেশন অফিশিয়ালি কেউ দিতে পারেনি। আপনারাও যেমন দেখেছেন, আমরাও দেখেছি উনি আজমানে সম্ভবত গেছেন। কিন্তু এটা রিকনফার্ম করার চেষ্টা করেও আমরা সফল হইনি।’
রাজধানীর ফার্মগেটে একটি রেস্তোরাঁয় ঝড়ের গতিতে ১০-১২ জন যুবক ঢুকে পড়লেন। একজন ম্যানেজারকে বললেন, ‘তোরে না কইছি ভাই পাঠাইছে, আজকের মধ্যেই ব্যবস্থা কর। নইলে ঢাকা ছাড়।’ কয়েক দিন আগে রাত ৯টার দিকে হুমকি দেওয়ার সময় এ প্রতিবেদক সেখানে খাবার খাচ্ছিলেন...
১৮ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ককে বাংলাদেশে যেকোনো সরকারের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনা করা হয়ে থাকে। এমন বাস্তবতায় দেশটির ডেমোক্র্যাটদের সঙ্গে উষ্ণ সম্পর্ক নোবেলজয়ী মুহাম্মদ ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকারের জন্য একটি সুযোগ হিসেবে দেখা হয়েছে ছয় মাস আগে। তবে ওয়াশিংটনে পালাবদলে ডোনাল্ড ট্রাম্পের রিপাবলিকান...
১ ঘণ্টা আগেনবীন উদ্যোক্তাদের সংগ্রাম ও সাফল্যের গল্প শুনতে তাঁদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ শনিবার (১৮ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এ বৈঠকের আয়োজন করা হয়। এতে ১৫ জন উদ্যোক্তা অংশ নেন, যাঁরা সামাজিক ব্যবসার মাধ্যমে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হওয়ার পথে এগিয়ে চলেছেন।
১২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লেফটেন্যান্ট জেনারেল এস. এম. কামরুল হাসান ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা সচিব লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মুহাম্মদ আলী রাওয়ালপিন্ডিতে বৈঠক করেছেন। বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় প্রতিরক্ষা সহযোগিতা সম্প্রসারণের ওপর জোর দেওয়া হয়।
১৪ ঘণ্টা আগে