লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. মইনুল ইসলাম
অবসরপ্রাপ্ত সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া নিষেধাজ্ঞা সার্বিকভাবে সেনাবাহিনীর জন্য লজ্জাজনক ও দুঃখজনক। আমি ব্যক্তিগতভাবে এ নিষেধাজ্ঞায় খুবই দুঃখিত ও বিব্রত।
আমাদের কাছে সেনাপ্রধান পদটি অনেক সম্মানের। আমরা সর্বোচ্চ সামরিক পদে অধিষ্ঠিত কোনো ব্যক্তিকে জেনারেল অমুক সম্বোধন করি, সেনাপ্রধান হিসেবে সম্মান প্রদর্শনপূর্বক সম্বোধন করি।
যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে যে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে, সেখানে সাবেক সেনাপ্রধানের সঙ্গে কোনো সওয়াল-জওয়াব হয়নি। তাঁর সঙ্গে কথা বলে সত্যতা যাচাই করা হয়নি। তারা তাদের নিজস্ব সিস্টেম অনুযায়ী এ নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। আমি মনে করি, একজন বাংলাদেশি হিসেবে তিনি যদি কোনো অপরাধ করেন, তার বিচার দেশেই হওয়া উচিত।
নির্বাচনের আগে যখন প্রথম স্যাংশনের বিষয়টি আলোচনায় আসে, আমাদের দেশের পক্ষ থেকে তখন প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া উচিত ছিল। দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত থাকলে সেটি করা সম্ভব ছিল।
যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে যে অভিযোগগুলো আনা হয়েছে, সেসব অভিযোগের বিষয়ে প্রয়োজনীয় আইনি
পদক্ষেপ দেশেই নেওয়া সম্ভব। এর মধ্যে যে বিষয়গুলো বেসামরিক প্রশাসনের এখতিয়ারভুক্ত, সেগুলো আইনগত প্রক্রিয়ায় বেসামরিক প্রশাসনের মাধ্যমেই নিষ্পত্তি করা সম্ভব। অন্যদিকে সামরিক ক্রয়-সংক্রান্ত অভিযোগগুলো সামরিক আইনেই নিষ্পত্তি করা যায়।
লেখক: সাবেক চিফ অব জেনারেল স্টাফ, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী
অবসরপ্রাপ্ত সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া নিষেধাজ্ঞা সার্বিকভাবে সেনাবাহিনীর জন্য লজ্জাজনক ও দুঃখজনক। আমি ব্যক্তিগতভাবে এ নিষেধাজ্ঞায় খুবই দুঃখিত ও বিব্রত।
আমাদের কাছে সেনাপ্রধান পদটি অনেক সম্মানের। আমরা সর্বোচ্চ সামরিক পদে অধিষ্ঠিত কোনো ব্যক্তিকে জেনারেল অমুক সম্বোধন করি, সেনাপ্রধান হিসেবে সম্মান প্রদর্শনপূর্বক সম্বোধন করি।
যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে যে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে, সেখানে সাবেক সেনাপ্রধানের সঙ্গে কোনো সওয়াল-জওয়াব হয়নি। তাঁর সঙ্গে কথা বলে সত্যতা যাচাই করা হয়নি। তারা তাদের নিজস্ব সিস্টেম অনুযায়ী এ নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। আমি মনে করি, একজন বাংলাদেশি হিসেবে তিনি যদি কোনো অপরাধ করেন, তার বিচার দেশেই হওয়া উচিত।
নির্বাচনের আগে যখন প্রথম স্যাংশনের বিষয়টি আলোচনায় আসে, আমাদের দেশের পক্ষ থেকে তখন প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া উচিত ছিল। দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত থাকলে সেটি করা সম্ভব ছিল।
যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে যে অভিযোগগুলো আনা হয়েছে, সেসব অভিযোগের বিষয়ে প্রয়োজনীয় আইনি
পদক্ষেপ দেশেই নেওয়া সম্ভব। এর মধ্যে যে বিষয়গুলো বেসামরিক প্রশাসনের এখতিয়ারভুক্ত, সেগুলো আইনগত প্রক্রিয়ায় বেসামরিক প্রশাসনের মাধ্যমেই নিষ্পত্তি করা সম্ভব। অন্যদিকে সামরিক ক্রয়-সংক্রান্ত অভিযোগগুলো সামরিক আইনেই নিষ্পত্তি করা যায়।
লেখক: সাবেক চিফ অব জেনারেল স্টাফ, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী
ভারত থেকে আসা বন্যা ও ভারী বৃষ্টিপাতের ক্ষতি থেকে দেশের উত্তর-পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের ১১টি জেলার মানুষকে রক্ষা করতে একটি প্রকল্প নিয়েছে সরকার। ২ হাজার ১৪০ কোটি টাকা প্রাক্কলনে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের নেওয়া প্রকল্পটি হলো ‘বাংলাদেশ সাসটেইনেবল রিকভারি প্রিপারেডনেস অ্যান্ড র
৩ ঘণ্টা আগে২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর পিলখানা হত্যাকাণ্ডে নিহত সেনাসদস্যদের এবার রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় স্মরণ করা হয়েছে। ১৬ বছর পর সরকার দিনটিকে ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ হিসেবে ঘোষণার এক দিন পর গতকাল মঙ্গলবার নিহত ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জনকে রাষ্ট্রীয়ভাবে স্মরণ করা হয়।
৪ ঘণ্টা আগেসেনাবাহিনী ও সেনাপ্রধানের প্রতি অকারণে বিদ্বেষ ছড়ানো হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। তিনি বলেন, সেনাবাহিনী জনগণের জন্য কাজ করে যাচ্ছে এবং তাদের আক্রমণ না করে উপদেশ দিলে দেশ ও জাতি আরও এগিয়ে যাবে। পিলখানা হত্যাকাণ্ড স্মরণে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে দলগুলো ঐকমত্যের ভিত্তিতে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা তৈরি করেছিল উল্লেখ করে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, জাতীয় ঐক্যের কথা বলা হচ্ছে, এর লিখিত রূপ হিসেবে জাতীয় সনদের কথা বলা হচ্ছে। সেটা হচ্ছে সামাজিক চুক্তি। রাষ্ট্র তার নাগরিকদের সঙ্গে চুক্তি করবে। ফলে নাগরিকের
৬ ঘণ্টা আগে