নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সহকারী একান্ত সচিবের কম্পিউটারের হার্ডডিস্ক জব্দ করে নিয়ে গেছে দুর্নীতি দমন কমিশন-দুদক। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এসে জননিরাপত্তা বিভাগের সচিবের অনুমতি নিয়ে হার্ডডিস্ক জব্দ করে নিয়েছে বলে জানা গেছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একাধিক সূত্রে জানা গেছে, দুর্নীতি দমন কমিশন-দুদকের তিন সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে যায়। তারা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ আবদুল মোমেনের সঙ্গে দেখা করেন।
এরপর তারা সাবেক মন্ত্রীর দপ্তরে যান। সেখান থেকে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সহকারী একান্ত সচিব-এপিএস মনির হোসেনের কম্পিউটারের হার্ডডিস্ক খুলে নিয়ে যায়। এ ছাড়া তারা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সাবেক একান্ত সচিব-পিএস হারুন-উর-রশিদ সম্পর্কে খোঁজ-খবর নেন। তারা হারুন-উর-রশদের গাড়িচালকের নম্বর নেন। এ ছাড়া সাবেক মন্ত্রীর দপ্তরের কয়েকজন কর্মকর্তার গাড়িচালকদের মোবাইল নম্বর সংগ্রহ করেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে দুর্নীতি দমন কমিশনের একজন উপপরিচালক আজকের পত্রিকাকে বলেন, একটি টিম স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে গিয়েছিল। তবে তারা সেখান থেকে কী কী আলামত জব্দ করেছে তা জানা সম্ভব হয়নি। এ বিষয়ে পরে কথা বলবেন বলে জানান।
জানা গেছে, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান টানা দীর্ঘদিন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করেছেন। আর এ সুযোগে নিয়োগ ও পছন্দের জায়গায় বদলি করিয়ে কামিয়ে নিয়েছেন হাজার কোটি টাকা। আর এসবের পেছনে ছিলেন মন্ত্রীর ব্যক্তিগত সচিব হারুন-উর-রশিদ, জনসংযোগ কর্মকর্তা-শরীফ মাহমুদ অপু, সহকারী একান্ত সচিব মনির হোসেন, প্রশাসনিক কর্মকর্তা ইব্রাহিম হোসেন।
গত সপ্তাহে এসব কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেয় দুদক। এরই অংশ হিসেবে আজ বৃহস্পতিবার মন্ত্রণালয়ে যায় দুদক দল।
সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সহকারী একান্ত সচিবের কম্পিউটারের হার্ডডিস্ক জব্দ করে নিয়ে গেছে দুর্নীতি দমন কমিশন-দুদক। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এসে জননিরাপত্তা বিভাগের সচিবের অনুমতি নিয়ে হার্ডডিস্ক জব্দ করে নিয়েছে বলে জানা গেছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একাধিক সূত্রে জানা গেছে, দুর্নীতি দমন কমিশন-দুদকের তিন সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে যায়। তারা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ আবদুল মোমেনের সঙ্গে দেখা করেন।
এরপর তারা সাবেক মন্ত্রীর দপ্তরে যান। সেখান থেকে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সহকারী একান্ত সচিব-এপিএস মনির হোসেনের কম্পিউটারের হার্ডডিস্ক খুলে নিয়ে যায়। এ ছাড়া তারা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সাবেক একান্ত সচিব-পিএস হারুন-উর-রশিদ সম্পর্কে খোঁজ-খবর নেন। তারা হারুন-উর-রশদের গাড়িচালকের নম্বর নেন। এ ছাড়া সাবেক মন্ত্রীর দপ্তরের কয়েকজন কর্মকর্তার গাড়িচালকদের মোবাইল নম্বর সংগ্রহ করেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে দুর্নীতি দমন কমিশনের একজন উপপরিচালক আজকের পত্রিকাকে বলেন, একটি টিম স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে গিয়েছিল। তবে তারা সেখান থেকে কী কী আলামত জব্দ করেছে তা জানা সম্ভব হয়নি। এ বিষয়ে পরে কথা বলবেন বলে জানান।
জানা গেছে, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান টানা দীর্ঘদিন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করেছেন। আর এ সুযোগে নিয়োগ ও পছন্দের জায়গায় বদলি করিয়ে কামিয়ে নিয়েছেন হাজার কোটি টাকা। আর এসবের পেছনে ছিলেন মন্ত্রীর ব্যক্তিগত সচিব হারুন-উর-রশিদ, জনসংযোগ কর্মকর্তা-শরীফ মাহমুদ অপু, সহকারী একান্ত সচিব মনির হোসেন, প্রশাসনিক কর্মকর্তা ইব্রাহিম হোসেন।
গত সপ্তাহে এসব কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেয় দুদক। এরই অংশ হিসেবে আজ বৃহস্পতিবার মন্ত্রণালয়ে যায় দুদক দল।
নবীন উদ্যোক্তাদের সংগ্রাম ও সাফল্যের গল্প শুনতে তাঁদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ শনিবার (১৮ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এ বৈঠকের আয়োজন করা হয়। এতে ১৫ জন উদ্যোক্তা অংশ নেন, যাঁরা সামাজিক ব্যবসার মাধ্যমে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হওয়ার পথে এগিয়ে চলেছেন।
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লেফটেন্যান্ট জেনারেল এস. এম. কামরুল হাসান ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা সচিব লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মুহাম্মদ আলী রাওয়ালপিন্ডিতে বৈঠক করেছেন। বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় প্রতিরক্ষা সহযোগিতা সম্প্রসারণের ওপর জোর দেওয়া হয়।
৬ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের পরিচালক এ কে এম মনিরুজ্জামানকে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব পদে বদলি করা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে পদ–পদবি ব্যবহার করে প্রভাব খাটানোর অভিযোগ রয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালে বাংলাদেশে ৩১০ জন শিক্ষার্থী আত্মহত্যা করেছে। তাদের মাঝে স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীও রয়েছেন। এর মধ্যে ৬৫ শতাংশের বেশি কৈশোর বয়সী।
৯ ঘণ্টা আগে