সাইফুল মাসুম, ঢাকা
শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব থেকে পদত্যাগের পরপরই চেয়ার দখলের হিড়িক পড়ে গেছে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরে। যে যেভাবে পারছেন বদলি অর্ডার নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ পদ দখল করছেন। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টাদের শপথের আগেই অন্তত ১৪ জন কর্মকর্তার বদলির ঘটনা ঘটেছে।
অধিদপ্তরের সংশ্লিষ্টরা জানান, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) নিজের চেয়ার ঠিক রাখার জন্য তড়িঘড়ি করে বিএনপিপন্থী কর্মকর্তাদের পদায়ন করেছেন।
গত ৮ আগস্ট প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের ১৪ জনকে বদলি করা হয়েছে। এর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব থেকে সাতজনকে সরিয়ে নতুন সাতজনকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপ সচিব শেখ কামরুল হাসান স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে এই বদলি করা হয়। এর মধ্যে পল্লব কুমার দত্তকে সরিয়ে উপপরিচালক (প্রশাসন) পদে আব্দুল মান্নান মিয়াকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। উপপরিচালক (প্রশাসন নিবন্ধন সার্টিফিকেশন) সারোয়ার হোসেন শিকদারকে সরিয়ে মউদুদুর রহমান খানকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। উপপরিচালক (জেলা কৃত্রিম প্রজনন কেন্দ্র) নিতাই চন্দ্র দাসকে সরিয়ে মেহেদী হাসান ভূঁইয়াকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। উপপরিচালক (মানবসম্পদ উন্নয়ন) মাহবুবুল আলম ভূঞাকে সরিয়ে সাখাওয়াত হোসেনকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
জানা গেছে, এই বদলি প্রক্রিয়ার হোতা মো. আফসার আলী নামে এক ঠিকাদার। তিনি প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের সহকারী ভান্ডার কর্মকর্তা (স্টোর অফিসার) ছিলেন। পরে দুর্নীতির অভিযোগে চাকরি হারান। সর্বশেষ জাতীয় নির্বাচনের ট্রাক প্রতীকে আফসার আলী সাতক্ষীরা সদর-২ সংসদীয় আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছিলেন। অভিযোগ রয়েছে, আফসার আলী প্রাণীসম্পদ অধিদপ্তরের বর্তমান মহাপরিচালক (ডিজি) ডা. মোহাম্মদ রেয়াজুল হককে চাপ দিয়ে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিবকে দিয়ে এই বদলি করিয়েছেন।
জানতে চাইলে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) ডা. মোহাম্মদ রেয়াজুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগের পরের দিন থেকে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের অফিস খোলা হয়েছে। অথচ অন্য অফিস লুটপাট হয়েছে। যারা এত দিন বৈষম্যের শিকার তাঁরা অফিস রক্ষা করেছেন। তাঁদের মূল্যায়ন করে যদি এত বড় পরিস্থিতি সামাল দেওয়া যায়, সমস্যা কী। এটা (বদলি) জনস্বার্থে করা হয়েছে।’
বদলিতে ঠিকাদার আফসার আলীর ভূমিকা সম্পর্কে জানতে চাইলে এই মহাপরিচালক বলেন, ‘আফসার আলী প্রভাবশালী নেতা। তিনি সচিবালয়ে প্রতিদিন যান। উনাদের সঙ্গে যেটা মিলবে না, সেটা দুনিয়া উল্টে গেলেও করব না। ন্যায়সংগত বললেতো মানতে সমস্যা নেই। তাঁর সঙ্গে আমার খারাপ সম্পর্ক না, তবে তাঁর কথায় আমি অফিস চালাই না।’
শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব থেকে পদত্যাগের পরপরই চেয়ার দখলের হিড়িক পড়ে গেছে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরে। যে যেভাবে পারছেন বদলি অর্ডার নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ পদ দখল করছেন। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টাদের শপথের আগেই অন্তত ১৪ জন কর্মকর্তার বদলির ঘটনা ঘটেছে।
অধিদপ্তরের সংশ্লিষ্টরা জানান, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) নিজের চেয়ার ঠিক রাখার জন্য তড়িঘড়ি করে বিএনপিপন্থী কর্মকর্তাদের পদায়ন করেছেন।
গত ৮ আগস্ট প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের ১৪ জনকে বদলি করা হয়েছে। এর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব থেকে সাতজনকে সরিয়ে নতুন সাতজনকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপ সচিব শেখ কামরুল হাসান স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে এই বদলি করা হয়। এর মধ্যে পল্লব কুমার দত্তকে সরিয়ে উপপরিচালক (প্রশাসন) পদে আব্দুল মান্নান মিয়াকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। উপপরিচালক (প্রশাসন নিবন্ধন সার্টিফিকেশন) সারোয়ার হোসেন শিকদারকে সরিয়ে মউদুদুর রহমান খানকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। উপপরিচালক (জেলা কৃত্রিম প্রজনন কেন্দ্র) নিতাই চন্দ্র দাসকে সরিয়ে মেহেদী হাসান ভূঁইয়াকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। উপপরিচালক (মানবসম্পদ উন্নয়ন) মাহবুবুল আলম ভূঞাকে সরিয়ে সাখাওয়াত হোসেনকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
জানা গেছে, এই বদলি প্রক্রিয়ার হোতা মো. আফসার আলী নামে এক ঠিকাদার। তিনি প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের সহকারী ভান্ডার কর্মকর্তা (স্টোর অফিসার) ছিলেন। পরে দুর্নীতির অভিযোগে চাকরি হারান। সর্বশেষ জাতীয় নির্বাচনের ট্রাক প্রতীকে আফসার আলী সাতক্ষীরা সদর-২ সংসদীয় আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছিলেন। অভিযোগ রয়েছে, আফসার আলী প্রাণীসম্পদ অধিদপ্তরের বর্তমান মহাপরিচালক (ডিজি) ডা. মোহাম্মদ রেয়াজুল হককে চাপ দিয়ে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিবকে দিয়ে এই বদলি করিয়েছেন।
জানতে চাইলে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) ডা. মোহাম্মদ রেয়াজুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগের পরের দিন থেকে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের অফিস খোলা হয়েছে। অথচ অন্য অফিস লুটপাট হয়েছে। যারা এত দিন বৈষম্যের শিকার তাঁরা অফিস রক্ষা করেছেন। তাঁদের মূল্যায়ন করে যদি এত বড় পরিস্থিতি সামাল দেওয়া যায়, সমস্যা কী। এটা (বদলি) জনস্বার্থে করা হয়েছে।’
বদলিতে ঠিকাদার আফসার আলীর ভূমিকা সম্পর্কে জানতে চাইলে এই মহাপরিচালক বলেন, ‘আফসার আলী প্রভাবশালী নেতা। তিনি সচিবালয়ে প্রতিদিন যান। উনাদের সঙ্গে যেটা মিলবে না, সেটা দুনিয়া উল্টে গেলেও করব না। ন্যায়সংগত বললেতো মানতে সমস্যা নেই। তাঁর সঙ্গে আমার খারাপ সম্পর্ক না, তবে তাঁর কথায় আমি অফিস চালাই না।’
ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ছুটির শেষ দিন ছিল গতকাল শনিবার। টানা ৯ দিন ছুটি শেষে আজ রোববার থেকে কর্মমুখর হচ্ছে সরকারি-বেসরকারি প্রায় সব প্রতিষ্ঠান। তাই তো যে যেভাবে পেরেছে গতকাল ঢাকার উদ্দেশে রওনা হয়েছে। ফলে বাস, ট্রেন ও লঞ্চে কর্মস্থলমুখী যাত্রীদের প্রচণ্ড ভিড় ছিল।
২ ঘণ্টা আগেঅনিয়ম ও লুটপাটের অভিযোগ আর দাপ্তরিক অস্থিরতার মধ্যেই কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের (ডিএই) আলোচিত কৃষি যান্ত্রিকীকরণ প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে। দুর্নীতির তদন্তসহ অসমাপ্ত কাজ শেষ করার জন্য পাঁচ শর্তে এক বছর মেয়াদ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে কৃষি...
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের আরোপ করা পাল্টা শুল্ক বাংলাদেশের ক্ষেত্রে পুনর্মূল্যায়ন হবে– এমনটাই আশা করছে সরকার। তবে তার জন্য নিজেদের করণীয় নির্ধারণেও দেরি করতে চায় না অন্তর্বর্তী সরকার। সে জন্য সংশ্লিষ্টদের নিয়ে গতকাল শনিবার জরুরি বৈঠক করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
৪ ঘণ্টা আগেচিকেন’স নেক বা শিলিগুড়ি করিডর ভারতের মূল ভূখণ্ডকে উত্তর-পূর্ব রাজ্যগুলোর সঙ্গে সংযুক্ত করে রাখা একটি সংকীর্ণ ভূখণ্ড, যার ভূরাজনৈতিক গুরুত্ব অপরিসীম। বাংলাদেশ, চীন, নেপাল ও ভুটানের সীমান্তবর্তী এই করিডর ভারতের নিরাপত্তা ও সংযোগের জন্য গুরুত্বপূর্ণ লাইফলাইন।
৭ ঘণ্টা আগে