নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গ্যাস ও জ্বালানি তেলের দাম বাড়ার কারণে দ্রব্যমূল্য সহনীয় পর্যায়ে রাখতে পাইকারি বিদ্যুতে আগের দাম বাহাল রেখেছে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)।
বিইআরসির চেয়ারম্যান মো. আবদুল জলিল আজ বৃহস্পতিবার অনলাইনে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ সিদ্ধান্তের কথা জানান।
চলতি বছরের জানুয়ারিতে পাইকারি পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর জন্য বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডে (বিপিডিবি) আবেদন করে বিইআরসির কাছে। প্রস্তাবে বিদ্যুতের ওপর ভর্তুকি তুলে দিয়ে দাম বাড়ানোর কথা বলা হয়। বর্তমান দাম ইউনিটপ্রতি ৫ দশমিক ১৭ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৮ দশমিক ৫৮ টাকা করার প্রস্তাব করা হয়। এই প্রস্তাবের ওপর শুনানি শেষে গত ১৮ মে বিদ্যুতের দাম পাইকারি পর্যায়ে গড়ে প্রায় ৫৮ শতাংশ বাড়ানোর সুপারিশ করে জ্বালানি খাতের দাম নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিইআরসির কারিগরি মূল্যায়ন কমিটি।
সর্বশেষ ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে সরকার বিদ্যুতের পাইকারি ও খুচরা দাম একসঙ্গে বাড়ায়। তখন প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের সরবরাহ মূল্য ৫ টাকা ৬৪ পয়সা নির্ধারণ করা হলেও পাইকারি দাম ৫ টাকা ১৭ পয়সা নির্ধারণ করা হয়।
বিইআরসি সূত্রে জানা গেছে, গত ১২ বছরে দফায় দফায় বিদ্যুতের দাম বেড়েছে পাইকারি পর্যায়ে ১১৮ শতাংশ এবং গ্রাহক পর্যায়ে ৯০ শতাংশ।
বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর গত এক যুগে বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হয়েছে ১১বার। সর্বশেষ ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে দাম বাড়ানো হয়। ওই সময় পাইকারি পর্যায়ে ৮ দশমিক ৩৯ শতাংশ দাম বাড়ানো হয়। একই সময়ে খুচরা পর্যায়ে দাম বাড়ানো হয় ৫ দশমিক ৩ শতাংশ।
এদিকে জ্বালানিসংকটের কথা বলে গত জুলাই থেকে সরকার শিডিউল লোডশেডিং দেওয়া শুরু করে। অক্টোবর থেকে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে বলে জানানো হলেও সমস্যা আরও বেড়েছে। এখন দিনে পাঁচ-ছয়বারও বিদ্যুৎ যাচ্ছে।
গ্যাস ও জ্বালানি তেলের দাম বাড়ার কারণে দ্রব্যমূল্য সহনীয় পর্যায়ে রাখতে পাইকারি বিদ্যুতে আগের দাম বাহাল রেখেছে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)।
বিইআরসির চেয়ারম্যান মো. আবদুল জলিল আজ বৃহস্পতিবার অনলাইনে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ সিদ্ধান্তের কথা জানান।
চলতি বছরের জানুয়ারিতে পাইকারি পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর জন্য বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডে (বিপিডিবি) আবেদন করে বিইআরসির কাছে। প্রস্তাবে বিদ্যুতের ওপর ভর্তুকি তুলে দিয়ে দাম বাড়ানোর কথা বলা হয়। বর্তমান দাম ইউনিটপ্রতি ৫ দশমিক ১৭ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৮ দশমিক ৫৮ টাকা করার প্রস্তাব করা হয়। এই প্রস্তাবের ওপর শুনানি শেষে গত ১৮ মে বিদ্যুতের দাম পাইকারি পর্যায়ে গড়ে প্রায় ৫৮ শতাংশ বাড়ানোর সুপারিশ করে জ্বালানি খাতের দাম নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিইআরসির কারিগরি মূল্যায়ন কমিটি।
সর্বশেষ ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে সরকার বিদ্যুতের পাইকারি ও খুচরা দাম একসঙ্গে বাড়ায়। তখন প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের সরবরাহ মূল্য ৫ টাকা ৬৪ পয়সা নির্ধারণ করা হলেও পাইকারি দাম ৫ টাকা ১৭ পয়সা নির্ধারণ করা হয়।
বিইআরসি সূত্রে জানা গেছে, গত ১২ বছরে দফায় দফায় বিদ্যুতের দাম বেড়েছে পাইকারি পর্যায়ে ১১৮ শতাংশ এবং গ্রাহক পর্যায়ে ৯০ শতাংশ।
বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর গত এক যুগে বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হয়েছে ১১বার। সর্বশেষ ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে দাম বাড়ানো হয়। ওই সময় পাইকারি পর্যায়ে ৮ দশমিক ৩৯ শতাংশ দাম বাড়ানো হয়। একই সময়ে খুচরা পর্যায়ে দাম বাড়ানো হয় ৫ দশমিক ৩ শতাংশ।
এদিকে জ্বালানিসংকটের কথা বলে গত জুলাই থেকে সরকার শিডিউল লোডশেডিং দেওয়া শুরু করে। অক্টোবর থেকে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে বলে জানানো হলেও সমস্যা আরও বেড়েছে। এখন দিনে পাঁচ-ছয়বারও বিদ্যুৎ যাচ্ছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের সাত মাসে দেশে গণপিটুনিতে ১১৯ জন নিহত এবং ৭৪ জন আহত হয়েছেন। এ সময় সারা দেশে গণপিটুনির অন্তত ১১৪টি ঘটনা ঘটেছে। মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস সাপোর্ট
১৬ মিনিট আগেরমজান মাসে দুপুর আড়াইটা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত ঢাকা রাজধানীর সব সিএনজি ফিলিং স্টেশন বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে সরকার। আজ বুধবার বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ এ সংক্রান্ত এক নির্দেশনা জারি করে...
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে গত ১৫ বছরে সংঘটিত জোরপূর্বক গুম ও পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনার বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক সমাজের কাছ থেকে সহায়তা পাওয়া যেতে পারে। বাংলাদেশে দেশটির সাবেক রাষ্ট্রদূত উইলিয়াম বি মাইলাম আজ বুধবার ঢাকায় এক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন।
১ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস দেশের লাখো শ্রমিকের জীবনমান উন্নয়নে শ্রম আইনকে আন্তর্জাতিক মানের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ করার নির্দেশ দিয়েছেন। প্রধান উপদেষ্টা আগামী ১০ থেকে ২০ মার্চ জেনেভায় অনুষ্ঠিতব্য আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) ৩৫৩তম অধিবেশনের আগে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের কর্মকর
১ ঘণ্টা আগে