নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জেলা প্রশাসকসহ (ডিসি) মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের ভয়ভীতি ও প্রলোভনের ঊর্ধ্বে থেকে আইনানুগ দায়িত্ব পালন করতে আহ্বান দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পাশাপাশি জেলা প্রশাসকদের আরও ২৪টি নির্দেশনা দিয়েছেন তিনি।
তিন দিনব্যাপী জেলা প্রশাসক (ডিসি) সম্মেলনের আজ মঙ্গলবার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে এ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী তাঁর সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হন।
জেলা প্রশাসকদের উদ্দেশে সরকার প্রধান বলেন, ‘মানুষের কল্যাণে আপনাদের সকল প্রকার ভয়ভীতি ও প্রলোভনের ঊর্ধ্বে থেকে আইনানুগ দায়িত্ব পালনের জন্য আহ্বান জানাচ্ছি। সেবার মনোভাব নিয়ে সত্য ও ন্যায়ের পথে অবিচল থাকলে আপনাদের পক্ষে যথাযথভাবে দায়িত্ব পালন সম্ভব হবে। এতে সাধারণ মানুষ উপকৃত হবে। দেশ অব্যাহতভাবে সামনের দিকে এগিয়ে যাবে।’
জেলা প্রশাসকদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি জেলা প্রশাসকদের একটি বিষয়ে বিশেষভাবে গুরুত্ব দিতে চাই যে, আপনারা কাজ করেন মাঠ পর্যায়ে। প্রতিটি জেলার দায়িত্ব আপনাদের। গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর দারিদ্র্য দূরীকরণ এবং তাঁদের স্বাবলম্বী করবার জন্য আমরা যে ব্যাপক পল্লী উন্নয়নের কর্মসূচি হাতে নিয়েছি। সেগুলোকে আমরা সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য দিচ্ছি।’
সরকারি সেবা নিতে এসে সাধারণ জনগণ যেন হয়রানির শিকার না হয় সে বিষয়ে মাঠ প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে সজাগ থাকার নির্দেশ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সরকারি সেবা নিতে এসে সাধারণ মানুষ যেন কোনোভাবেই হয়রানি শিকার না হয়, সে বিষয়ে সকলকে বিশেষভাবে দৃষ্টি দিতে হবে। এখানে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর কথাটাও মনে রাখতে হবে—সেই কৃষক, শ্রমিক, মেহনতি মানুষ, তাঁদের মাথার ঘাম পায়ে ফেলে যে অর্থ উপার্জন করে সেটা দিয়েই তো বেতন-ভাতা, আমাদের সবকিছু চলে। কাজেই তাঁদের সম্মান করতে হবে।’
দুর্নীতিমুক্ত প্রশাসন গড়ে তুলতে সরকারের অবস্থান তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা দক্ষ, দুর্নীতিমুক্ত ও সেবামুখী জনপ্রশাসন গড়ে তুলতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এ লক্ষ্যে মাঠ পর্যায়ে বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি, জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল, সিটিজেনস চার্টার ইত্যাদির বাস্তবায়ন জোরদার করতে হবে। সুশাসন সংহতকরণের উদ্দেশ্যে সরকারের গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপ বাস্তবায়নে এবং দুর্নীতি প্রতিরোধে জেলা প্রশাসকেরা আরও আন্তরিকভাবে কাজ করবেন বলে আশা করি।’
সরকারের চলমান বিভিন্ন প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নে কোনো অনিয়ম বা দুর্নীতি হচ্ছে কি না, মানসম্মত হচ্ছে কি না সে বিষয়ে নজরদারি ও ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেন সরকার প্রধান।
শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর ভাষণ থেকে উদ্ধৃতি দিয়ে বলেন, ‘জাতির পিতা ১ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২ সালে প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবনে সরকারি কর্মচারীদের উদ্দেশে এক ভাষণে বলেন, ‘‘সরকারি কর্মচারী ভাইয়েরা, আপনাদের জনগণের সেবায় নিজেদের উৎসর্গ করতে হবে এবং জাতীয় স্বার্থকে সবকিছুর ঊর্ধ্বে স্থান দিতে হবে। এখন থেকে অতীতের আমলাতান্ত্রিক মনোভাব পরিবর্তন করে নিজেদের জনগণের খাদেম বলে বিবেচনা করতে হবে। ”’
নিজেদের জনগণের খাদেম উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী হিসেবে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানও নিজেকে জনগণের খাদেম হিসেবে অর্থাৎ সেবক হিসেবেই ঘোষণা দিয়েছিলেন। আমিও তাঁরই পদাঙ্ক অনুসরণ করে নিজেকে জনগণের একজন সেবক মনে করি। ক্ষমতায় আসা, প্রধানমন্ত্রী হওয়া মানে জনগণের জন্য কাজ করার একটা সুযোগ পাওয়া। যেই লক্ষ্য স্থির করেছি সেই লক্ষ্য বাস্তবায়নে আপনাদের সহযোগিতা একান্তভাবে প্রয়োজন।’
এ ছাড়া গৃহহীনদের জন্য গৃহনির্মাণ, ভূমিহীনদের কৃষি খাসজমি বন্দোবস্তসহ সকল সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে যেন প্রকৃত অসহায়, দুস্থ ও সুবিধা বঞ্চিত প্রান্তিক শ্রেণির মানুষ সুযোগ পায় তা নিশ্চিত করা; নাগরিকদের সুস্থ জীবনাচারের জন্য জেলা ও উপজেলায় পার্ক, খেলার মাঠ প্রভৃতির সংরক্ষণ এবং নতুন পার্ক ও খেলার মাঠ তৈরির উদ্যোগ নেওয়াসহ মোট ২৪টি নির্দেশনা দেন প্রধানমন্ত্রী।
এর মধ্যে আরও রয়েছে—জেলা পরিষদ, উপজেলা পরিষদ, ইউনিয়ন পরিষদে নির্বাচিত প্রতিনিধি অর্থাৎ সংসদ সদস্য থেকে শুরু করে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের সঙ্গে সামঞ্জস্য রাখতে হবে। উন্নয়ন পরিকল্পনা গ্রহণে যথাযথ পরিকল্পনা গ্রহণ করা হচ্ছে কি না বা বাস্তবায়নও যথাযথভাবে হচ্ছে কি না সেগুলো সমন্বয় করতে হবে। উন্নয়ন প্রকল্প যত্রতত্র যেন না হয় সেদিকে বিশেষ দৃষ্টি দিতে হবে।
ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে মঙ্গলবার শুরু হওয়া এই ডিসি সম্মেলন শেষ হবে বৃহস্পতিবার। আজ অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম। আরও বক্তব্য রাখেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আকম মোজাম্মেল হক। গণভবন প্রান্ত থেকে অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব আহমদ কায়কাউস।
সম্মেলনে বিভাগীয় কমিশনারদের পক্ষে বক্তব্য দেন—খুলনার বিভাগীয় কমিশনার মো. ইসমাইল হোসেন, জেলা প্রশাসকদের পক্ষে চাঁদপুরের জেলা প্রশাসক অঞ্জনা খান মজলিশ ও রংপুরের জেলা প্রশাসক মো. আসিব আহসান।
জেলা প্রশাসকসহ (ডিসি) মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের ভয়ভীতি ও প্রলোভনের ঊর্ধ্বে থেকে আইনানুগ দায়িত্ব পালন করতে আহ্বান দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পাশাপাশি জেলা প্রশাসকদের আরও ২৪টি নির্দেশনা দিয়েছেন তিনি।
তিন দিনব্যাপী জেলা প্রশাসক (ডিসি) সম্মেলনের আজ মঙ্গলবার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে এ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী তাঁর সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হন।
জেলা প্রশাসকদের উদ্দেশে সরকার প্রধান বলেন, ‘মানুষের কল্যাণে আপনাদের সকল প্রকার ভয়ভীতি ও প্রলোভনের ঊর্ধ্বে থেকে আইনানুগ দায়িত্ব পালনের জন্য আহ্বান জানাচ্ছি। সেবার মনোভাব নিয়ে সত্য ও ন্যায়ের পথে অবিচল থাকলে আপনাদের পক্ষে যথাযথভাবে দায়িত্ব পালন সম্ভব হবে। এতে সাধারণ মানুষ উপকৃত হবে। দেশ অব্যাহতভাবে সামনের দিকে এগিয়ে যাবে।’
জেলা প্রশাসকদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি জেলা প্রশাসকদের একটি বিষয়ে বিশেষভাবে গুরুত্ব দিতে চাই যে, আপনারা কাজ করেন মাঠ পর্যায়ে। প্রতিটি জেলার দায়িত্ব আপনাদের। গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর দারিদ্র্য দূরীকরণ এবং তাঁদের স্বাবলম্বী করবার জন্য আমরা যে ব্যাপক পল্লী উন্নয়নের কর্মসূচি হাতে নিয়েছি। সেগুলোকে আমরা সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য দিচ্ছি।’
সরকারি সেবা নিতে এসে সাধারণ জনগণ যেন হয়রানির শিকার না হয় সে বিষয়ে মাঠ প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে সজাগ থাকার নির্দেশ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সরকারি সেবা নিতে এসে সাধারণ মানুষ যেন কোনোভাবেই হয়রানি শিকার না হয়, সে বিষয়ে সকলকে বিশেষভাবে দৃষ্টি দিতে হবে। এখানে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর কথাটাও মনে রাখতে হবে—সেই কৃষক, শ্রমিক, মেহনতি মানুষ, তাঁদের মাথার ঘাম পায়ে ফেলে যে অর্থ উপার্জন করে সেটা দিয়েই তো বেতন-ভাতা, আমাদের সবকিছু চলে। কাজেই তাঁদের সম্মান করতে হবে।’
দুর্নীতিমুক্ত প্রশাসন গড়ে তুলতে সরকারের অবস্থান তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা দক্ষ, দুর্নীতিমুক্ত ও সেবামুখী জনপ্রশাসন গড়ে তুলতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এ লক্ষ্যে মাঠ পর্যায়ে বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি, জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল, সিটিজেনস চার্টার ইত্যাদির বাস্তবায়ন জোরদার করতে হবে। সুশাসন সংহতকরণের উদ্দেশ্যে সরকারের গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপ বাস্তবায়নে এবং দুর্নীতি প্রতিরোধে জেলা প্রশাসকেরা আরও আন্তরিকভাবে কাজ করবেন বলে আশা করি।’
সরকারের চলমান বিভিন্ন প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নে কোনো অনিয়ম বা দুর্নীতি হচ্ছে কি না, মানসম্মত হচ্ছে কি না সে বিষয়ে নজরদারি ও ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেন সরকার প্রধান।
শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর ভাষণ থেকে উদ্ধৃতি দিয়ে বলেন, ‘জাতির পিতা ১ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২ সালে প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবনে সরকারি কর্মচারীদের উদ্দেশে এক ভাষণে বলেন, ‘‘সরকারি কর্মচারী ভাইয়েরা, আপনাদের জনগণের সেবায় নিজেদের উৎসর্গ করতে হবে এবং জাতীয় স্বার্থকে সবকিছুর ঊর্ধ্বে স্থান দিতে হবে। এখন থেকে অতীতের আমলাতান্ত্রিক মনোভাব পরিবর্তন করে নিজেদের জনগণের খাদেম বলে বিবেচনা করতে হবে। ”’
নিজেদের জনগণের খাদেম উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী হিসেবে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানও নিজেকে জনগণের খাদেম হিসেবে অর্থাৎ সেবক হিসেবেই ঘোষণা দিয়েছিলেন। আমিও তাঁরই পদাঙ্ক অনুসরণ করে নিজেকে জনগণের একজন সেবক মনে করি। ক্ষমতায় আসা, প্রধানমন্ত্রী হওয়া মানে জনগণের জন্য কাজ করার একটা সুযোগ পাওয়া। যেই লক্ষ্য স্থির করেছি সেই লক্ষ্য বাস্তবায়নে আপনাদের সহযোগিতা একান্তভাবে প্রয়োজন।’
এ ছাড়া গৃহহীনদের জন্য গৃহনির্মাণ, ভূমিহীনদের কৃষি খাসজমি বন্দোবস্তসহ সকল সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে যেন প্রকৃত অসহায়, দুস্থ ও সুবিধা বঞ্চিত প্রান্তিক শ্রেণির মানুষ সুযোগ পায় তা নিশ্চিত করা; নাগরিকদের সুস্থ জীবনাচারের জন্য জেলা ও উপজেলায় পার্ক, খেলার মাঠ প্রভৃতির সংরক্ষণ এবং নতুন পার্ক ও খেলার মাঠ তৈরির উদ্যোগ নেওয়াসহ মোট ২৪টি নির্দেশনা দেন প্রধানমন্ত্রী।
এর মধ্যে আরও রয়েছে—জেলা পরিষদ, উপজেলা পরিষদ, ইউনিয়ন পরিষদে নির্বাচিত প্রতিনিধি অর্থাৎ সংসদ সদস্য থেকে শুরু করে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের সঙ্গে সামঞ্জস্য রাখতে হবে। উন্নয়ন পরিকল্পনা গ্রহণে যথাযথ পরিকল্পনা গ্রহণ করা হচ্ছে কি না বা বাস্তবায়নও যথাযথভাবে হচ্ছে কি না সেগুলো সমন্বয় করতে হবে। উন্নয়ন প্রকল্প যত্রতত্র যেন না হয় সেদিকে বিশেষ দৃষ্টি দিতে হবে।
ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে মঙ্গলবার শুরু হওয়া এই ডিসি সম্মেলন শেষ হবে বৃহস্পতিবার। আজ অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম। আরও বক্তব্য রাখেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আকম মোজাম্মেল হক। গণভবন প্রান্ত থেকে অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব আহমদ কায়কাউস।
সম্মেলনে বিভাগীয় কমিশনারদের পক্ষে বক্তব্য দেন—খুলনার বিভাগীয় কমিশনার মো. ইসমাইল হোসেন, জেলা প্রশাসকদের পক্ষে চাঁদপুরের জেলা প্রশাসক অঞ্জনা খান মজলিশ ও রংপুরের জেলা প্রশাসক মো. আসিব আহসান।
যুক্তরাজ্যের হাউস অব লর্ডসে অনুষ্ঠিত ‘বাংলাদেশ: গণতন্ত্র ও মানবাধিকার সংকট’ সম্মেলনে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা ড. এম সাখাওয়াত হোসেন শেখ হাসিনাকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, ৫ আগস্ট দেশত্যাগ না করলে বিক্ষুব্ধ জনতার সহিংসতার শিকার হতে পারতেন হাসিনা। বিস্তারিত জানুন এই
২ ঘণ্টা আগেদেশে বর্তমানে সরকারি চাকরিজীবীর সংখ্যা সাড়ে ১৫ লাখের মতো। তাদের সবাইকে আগামী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে সম্পদের হিসাব বিবরণী জমা দিতে হবে। তবে এরপর প্রতিবছর ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে তা জমা দিতে হবে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে গত ১ সেপ্টেম্বর এমনটাই জানানো হয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগেফরিদপুরের মল্লিকপুরে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে খাগড়াছড়ি পরিবহন ও গ্রিন এক্সপ্রেস বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষের দুর্ঘটনাস্থলকে ‘ব্ল্যাক স্পট’ বা বারংবার দুর্ঘটনাপ্রবণ স্থান হিসেবে চিহ্নিত করেছে জাতীয় তদন্ত কমিটি। মৃতুফাঁদে পরিণত ওই সড়কটির কাঠামোগত ত্রুটি সারানোসহ একগুচ্ছ সুপারিশ করে জরুরি ভিত্তিতে তা বাস্তবায়নের
১২ ঘণ্টা আগেদেশের সব টিভি চ্যানেল ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় দিনে কমপক্ষে দুবার প্রচার করতে হবে ‘জুলাই অনির্বাণ’ ভিডিওচিত্র। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ কথা জানায় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শহীদ ও আহতদের আত্মত্যাগ জনগণকে অবহিত করার লক্ষ্যে তথ্য..
১৪ ঘণ্টা আগে