নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ আসনে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহারের সিদ্ধান্তে নির্বাচন কমিশন আস্থা হারিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার। আজ রোববার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে ‘নির্বাচনে ইভিএমের উপযোগিতা’ শীর্ষক আলোচনাসভায় এ কথা বলেন তিনি। এ সময় প্রযুক্তিবিদ ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব ইভিএমের নানা দিক নিয়ে আলোচনা করেন।
বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ‘দেশের সুশীল সমাজ, রাজনৈতিক দল, গণমাধ্যমসহ অধিকাংশ ব্যক্তি ইভিএমের স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। অথচ কারও কথা না শুনে ইভিএমের কারিগরি ত্রুটি না দেখে নির্বাচন কমিশন ১৫০ আসনে ইভিএমে ভোটের ঘোষণা দিল। কমিশন কী উদ্দেশ্যে এ কাজ করছে, তা আমাদের বোধগম্য নয়।’
ইভিএম পদ্ধতির সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন বলছে, ইভিএমে কারচুপির সুযোগ নেই। অথচ ইভিএম প্রযুক্তিতে কারিগরি ত্রুটি রয়েছে, সমস্যা রয়েছে। ইভিএম প্রযুক্তির মাধ্যমে নির্বাচনের নির্ভরযোগ্যতা নিয়ে শঙ্কা রয়েছে। এটি একটি দুর্বল যন্ত্র। এর বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে। ইভিএমের নিয়ন্ত্রণ বাইরের কারও হাতে না থাকলেও নির্বাচন কমিশন ও কর্তাব্যক্তিদের হাতে আছে। ১৫০ আসনে ইভিএম দেওয়ার সিদ্ধান্তের ফলে কমিশন প্রতিটি মানুষের আস্থা হারিয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘নতুন ইভিএম কিনতে হলে অর্ধ বিলিয়ন ডলার ব্যয় করতে হবে। অন্যদিকে আমরা বর্তমানে চরম সংকটে আছি। সংকট নিরসনে ৭ মিলিয়ন ডলার ঋণ নিচ্ছি। এমতাবস্থায় এটি কতটুকু যুক্তিযুক্ত, তা আমার বোধগম্য নয়। প্রবন্ধ উপস্থাপনে প্রযুক্তিবিদ ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, ইভিএমের অন্য বিষয়গুলো ডিজিটাল হলেও ফলাফল তৈরি প্রক্রিয়া ডিজিটাল নয়। এটি ম্যানুয়াল হওয়ায় অস্বচ্ছতা ও কারচুপির সুযোগ আছে। কমিশনের ৭০-৭৫টি আসনে ইভিএমে নির্বাচন করার সক্ষমতা আছে মাত্র।’
নিখুঁত বায়োমেট্রিক ও এনআইডি সমস্যা থাকায় ইভিএম ব্যবহার সঠিক হবে না বলেও মনে করেন সুজন সম্পাদক। তাঁর মতে, মাত্র এক বছরের মধ্যে এ সমস্যা সমাধান সম্ভবও নয়।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ আসনে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহারের সিদ্ধান্তে নির্বাচন কমিশন আস্থা হারিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার। আজ রোববার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে ‘নির্বাচনে ইভিএমের উপযোগিতা’ শীর্ষক আলোচনাসভায় এ কথা বলেন তিনি। এ সময় প্রযুক্তিবিদ ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব ইভিএমের নানা দিক নিয়ে আলোচনা করেন।
বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ‘দেশের সুশীল সমাজ, রাজনৈতিক দল, গণমাধ্যমসহ অধিকাংশ ব্যক্তি ইভিএমের স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। অথচ কারও কথা না শুনে ইভিএমের কারিগরি ত্রুটি না দেখে নির্বাচন কমিশন ১৫০ আসনে ইভিএমে ভোটের ঘোষণা দিল। কমিশন কী উদ্দেশ্যে এ কাজ করছে, তা আমাদের বোধগম্য নয়।’
ইভিএম পদ্ধতির সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন বলছে, ইভিএমে কারচুপির সুযোগ নেই। অথচ ইভিএম প্রযুক্তিতে কারিগরি ত্রুটি রয়েছে, সমস্যা রয়েছে। ইভিএম প্রযুক্তির মাধ্যমে নির্বাচনের নির্ভরযোগ্যতা নিয়ে শঙ্কা রয়েছে। এটি একটি দুর্বল যন্ত্র। এর বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে। ইভিএমের নিয়ন্ত্রণ বাইরের কারও হাতে না থাকলেও নির্বাচন কমিশন ও কর্তাব্যক্তিদের হাতে আছে। ১৫০ আসনে ইভিএম দেওয়ার সিদ্ধান্তের ফলে কমিশন প্রতিটি মানুষের আস্থা হারিয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘নতুন ইভিএম কিনতে হলে অর্ধ বিলিয়ন ডলার ব্যয় করতে হবে। অন্যদিকে আমরা বর্তমানে চরম সংকটে আছি। সংকট নিরসনে ৭ মিলিয়ন ডলার ঋণ নিচ্ছি। এমতাবস্থায় এটি কতটুকু যুক্তিযুক্ত, তা আমার বোধগম্য নয়। প্রবন্ধ উপস্থাপনে প্রযুক্তিবিদ ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, ইভিএমের অন্য বিষয়গুলো ডিজিটাল হলেও ফলাফল তৈরি প্রক্রিয়া ডিজিটাল নয়। এটি ম্যানুয়াল হওয়ায় অস্বচ্ছতা ও কারচুপির সুযোগ আছে। কমিশনের ৭০-৭৫টি আসনে ইভিএমে নির্বাচন করার সক্ষমতা আছে মাত্র।’
নিখুঁত বায়োমেট্রিক ও এনআইডি সমস্যা থাকায় ইভিএম ব্যবহার সঠিক হবে না বলেও মনে করেন সুজন সম্পাদক। তাঁর মতে, মাত্র এক বছরের মধ্যে এ সমস্যা সমাধান সম্ভবও নয়।
ঢাকা-দিল্লি পররাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের বৈঠকে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক ও শেখ হাসিনার প্রত্যার্পণ নিয়ে আলোচনা হতে পারে। ভারত ও বাংলাদেশের কূটনৈতিক সিদ্ধান্ত আঞ্চলিক রাজনীতি ও মানবাধিকারের ওপর প্রভাব ফেলবে।
১০ মিনিট আগেনবনিযুক্ত মহাপরিদর্শক বাহারুল আলম বলেছেন, ৫ আগস্ট পরবর্তী সময়ে দায়ের করা মামলাগুলো যথাযথভাবে তদন্ত করতে হবে। কোনো নিরীহ মানুষকে হয়রানি করা যাবে না। নিরীহ কারও নামে মামলা হলেও যথাযথ আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তা প্রত্যাহারের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
১ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের বিতর্কিত করার পরিকল্পনার বিষয়ে তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলামের উদ্বেগ। সরকারি বিজ্ঞান কলেজে এক অনুষ্ঠানে জুলাই গণ–অভ্যুত্থানের শিক্ষা, আন্দোলনের সুফল এবং তরুণ প্রজন্মের ভূমিকা নিয়ে বক্তব্য।
১ ঘণ্টা আগেরোহিঙ্গাদের নিয়ে মিয়ানমারের সঙ্গে চলমান সংকট ঝুলে রয়েছে বছরের পর বছর। সীমান্ত অতিক্রম করে মিয়ানমারের এই নাগরিকদের বাংলাদেশে ঢোকা থামানো যাচ্ছে না কোনোভাবেই। এই অবস্থায় রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি সামরিক সক্ষমতা বাড়ানোর তাগিদ দিয়েছেন বিশ্লেষকেরা।
১ ঘণ্টা আগে