নিজস্ব প্রতিবেদক
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফরিদপুর-১ আসনে জাল ভোটসহ অনিয়মের অভিযোগ এনে ভোট পুনরায় গণনা ও অর্ধশতাধিক ভোটকেন্দ্রে পুনর্নির্বাচনের দাবি জানিয়েছেন ঈগল মার্কার স্বতন্ত্র প্রার্থী আরিফুর রহমান দোলন।
অনিয়মের ভিডিও ও স্থিরচিত্রসহ আজ বুধবার আসনটির অর্ধশতাধিক কেন্দ্রে নানা অনিয়মের তথ্য-প্রমাণাদি তুলে ধরে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের (সিইসি) কাছে লিখিত অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন আরিফুর রহমান দোলন। তিনি অনিয়ম হওয়া অর্ধশতাধিক কেন্দ্রের ভোট বাতিল করে পুনর্নির্বাচন চেয়েছেন। এ ছাড়া আরও কিছু কেন্দ্রের ভোট পুনরায় গণনারও দাবি জানান। মৃত ভোটারের ভোট দেওয়ার প্রমাণও জমা দেওয়া হয়েছে নির্বাচন কমিশনে।
অভিযোগপত্রে বলা হয়, ৭ জানুয়ারির ভোটে ফরিদপুর-১ আসনে ঈগল মার্কার প্রার্থী দোলন প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সব দিক দিয়ে এগিয়ে ছিলেন। তবে ভোটের শেষ ঘণ্টায় অর্ধ শতাধিক কেন্দ্রে ব্যাপক অনিয়ম, মৃত মানুষের ভোটসহ নানা উপায়ে জালভোট প্রদান ও ভোট শেষ হওয়ার পরেও কেন্দ্রের ভেতরে ঢুকে নৌকার পক্ষে ভোট কাটা হয়। প্রিসাইডিং কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রগুলোর নির্বাচনী কর্মকর্তা ও প্রশাসনের যোগসাজশে নৌকা মার্কার পক্ষে নির্বাচনী বিধিসহ আচরণবিধি লঙ্ঘনের মতো অবৈধ কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। বিভিন্ন কেন্দ্র থেকে ঈগল মার্কার এজেন্টদের বের করে দেওয়ার খবরও আসে গণমাধ্যমে।
সিইসির কাছে দেওয়া অভিযোগে আরিফুর রহমান দোলন বলেন, ফরিদপুর-১ আসনের বিভিন্ন ভোটকেন্দ্রে নির্বাচনী অনিয়ম, নন-ভোটার দিয়ে ভোট প্রদান, অনেক কেন্দ্র থেকে ঈগল প্রতীকের এজেন্টদের বের করে দেওয়া, নির্বাচনী আইন লঙ্ঘনসহ ব্যাপক জালভোট দিতে দেখা গেছে একজন বিশেষ প্রার্থীর (নৌকার প্রার্থী) পক্ষে। মৃত ব্যক্তি, প্রবাসীদের নামেও ভোট দেওয়া হয়েছে। যার প্রমাণও ইসিতে দাখিল করা হয়েছে।
অভিযোগে আরও বলা হয়, বিভিন্ন কেন্দ্রে অনিয়মের বিষয়ে প্রিসাইডিং অফিসারদের অবগত করলেও তাদের সহযোগিতা পাওয়া যায়নি। রিটার্নিং অফিসার, সহকারী রিটার্নিং অফিসারদের বিষয়টি সঙ্গে সঙ্গে জানানোর পরেও প্রতিকার মেলেনি। নির্বাচন কমিশনের সচিবকে সরাসরি মুঠোফোনে বার্তা পাঠিয়েও কোনো ফল হয়নি। জালভোট পড়ার বিষয়ে একাধিক কেন্দ্রে সংশ্লিষ্ট প্রিসাইডিং অফিসারদের ঈগল মার্কার এজেন্ট ও কর্মী-সমর্থকেরা জানালে তারা তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণ না করে রহস্যজনক আচরণ করেন।
অভিযোগে আরও উল্লেখ করা হয়, ঈগল মার্কার এজেন্টদের ভোটগ্রহণ শুরুর এক ঘণ্টা পর কেন্দ্রে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়। আবার বিকেল ৪টায় ভোট শেষ হলে একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের এজেন্টদের ভোট গণনার কক্ষে রেখে ঈগল মার্কার এজেন্টদের ওই কক্ষ থেকে বের করে দেওয়া হয়। এর আগেই ভোটের মনগড়া ফলাফল লেখা কাগজে জোর করে ঈগল প্রতীকের এজেন্টদের স্বাক্ষর রাখা হয়। একপর্যায়ে ভোট গণনার কক্ষ থেকে ওই বিশেষ প্রার্থীর (নৌকা) এজেন্ট ছাড়া অন্য প্রার্থীর এজেন্টদেরও বের করে দেওয়া হয়।
অভিযোগে আরিফুর রহমান দোলন আরও উল্লেখ করেন, ফরিদপুর-১ আসনের বোয়ালমারী ও মধুখালী উপজেলার বিভিন্ন কেন্দ্রে সকাল থেকে ভোট কারচুপির উদ্দেশে একটি রাজনৈতিক দলের প্রার্থীর সমর্থকেরা অবস্থান নেয়। কেন্দ্র এলাকায় তারা ঈগল মার্কার কর্মীদের মারধর ও ভয়ভীতি দেখিয়ে কেন্দ্র থেকে জোরপূর্বক তাড়িয়ে দেয়। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে রাজনৈতিক দলের ওই প্রার্থীর লোকজন প্রিসাইডিং অফিসারসহ নির্বাচনে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগসাজশে অনেকগুলো কেন্দ্রে অবৈধভাবে প্রবেশ করে ব্যালট পেপারে ওই প্রার্থীর প্রতীকে (নৌকা) সিল মারে।
অভিযোগে দোলন আরও বলেন, ভোট শেষে রাতে ফলাফল ঘোষণার সময় ফরিদপুর জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা কামরুল আহসান তালুকদার নৌকা প্রতীকের প্রার্থীর প্রাপ্ত ভোট না বলে সরাসরি ওই প্রার্থীকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করেন। সেসময় বিষয়টি জানতে চাইলে সেই মুহূর্তে প্রাপ্ত ভোটের সংখ্যা নেই বলে জানানো হয়। প্রাপ্ত ভোটের সংখ্যা যদি সংশ্লিষ্ট নির্বাচন কর্মকর্তাদের কাছে না থাকে তাহলে ওই বিশেষ প্রার্থীকে বিজয়ী ঘোষণা করা হলো কিসের ভিত্তিতে এ প্রশ্ন রাখেন দোলন। বলেন, ‘এতে বোঝা যায় নৌকার প্রার্থী দ্বারা তিনি প্রভাবিত।’
এমনকি ভোটের একদিন পর ৮ জানুয়ারি রাত ৮টায় জেলা প্রশাসক স্বাক্ষরিত আনুষ্ঠানিক ফলাফল প্রকাশ করা হয়। ভোটের ফলাফলে কারচুপি করতেই এসব নাটকীয়তার আশ্রয় নেওয়া হয় বলে অভিযোগ আলোচিত এমপি প্রার্থী দোলনের।
নির্বাচনী নানা অনিয়ম এবং বিজয়ী নৌকা প্রার্থীর পক্ষে জালভোট পড়ার কারণে নির্বাচনে ভোটের সঠিক ফলাফল না পাওয়ার অভিযোগ করেন স্বতন্ত্র প্রার্থী দোলন। যে কারণে তিনি ফরিদপুর-১ আসনের ভোট পুনরায় গণনা এবং অনিয়ম হওয়া কেন্দ্রগুলোর ফলাফল বাতিল করে পুনরায় নির্বাচন দাবি করেছেন।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফরিদপুর-১ আসনে জাল ভোটসহ অনিয়মের অভিযোগ এনে ভোট পুনরায় গণনা ও অর্ধশতাধিক ভোটকেন্দ্রে পুনর্নির্বাচনের দাবি জানিয়েছেন ঈগল মার্কার স্বতন্ত্র প্রার্থী আরিফুর রহমান দোলন।
অনিয়মের ভিডিও ও স্থিরচিত্রসহ আজ বুধবার আসনটির অর্ধশতাধিক কেন্দ্রে নানা অনিয়মের তথ্য-প্রমাণাদি তুলে ধরে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের (সিইসি) কাছে লিখিত অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন আরিফুর রহমান দোলন। তিনি অনিয়ম হওয়া অর্ধশতাধিক কেন্দ্রের ভোট বাতিল করে পুনর্নির্বাচন চেয়েছেন। এ ছাড়া আরও কিছু কেন্দ্রের ভোট পুনরায় গণনারও দাবি জানান। মৃত ভোটারের ভোট দেওয়ার প্রমাণও জমা দেওয়া হয়েছে নির্বাচন কমিশনে।
অভিযোগপত্রে বলা হয়, ৭ জানুয়ারির ভোটে ফরিদপুর-১ আসনে ঈগল মার্কার প্রার্থী দোলন প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সব দিক দিয়ে এগিয়ে ছিলেন। তবে ভোটের শেষ ঘণ্টায় অর্ধ শতাধিক কেন্দ্রে ব্যাপক অনিয়ম, মৃত মানুষের ভোটসহ নানা উপায়ে জালভোট প্রদান ও ভোট শেষ হওয়ার পরেও কেন্দ্রের ভেতরে ঢুকে নৌকার পক্ষে ভোট কাটা হয়। প্রিসাইডিং কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রগুলোর নির্বাচনী কর্মকর্তা ও প্রশাসনের যোগসাজশে নৌকা মার্কার পক্ষে নির্বাচনী বিধিসহ আচরণবিধি লঙ্ঘনের মতো অবৈধ কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। বিভিন্ন কেন্দ্র থেকে ঈগল মার্কার এজেন্টদের বের করে দেওয়ার খবরও আসে গণমাধ্যমে।
সিইসির কাছে দেওয়া অভিযোগে আরিফুর রহমান দোলন বলেন, ফরিদপুর-১ আসনের বিভিন্ন ভোটকেন্দ্রে নির্বাচনী অনিয়ম, নন-ভোটার দিয়ে ভোট প্রদান, অনেক কেন্দ্র থেকে ঈগল প্রতীকের এজেন্টদের বের করে দেওয়া, নির্বাচনী আইন লঙ্ঘনসহ ব্যাপক জালভোট দিতে দেখা গেছে একজন বিশেষ প্রার্থীর (নৌকার প্রার্থী) পক্ষে। মৃত ব্যক্তি, প্রবাসীদের নামেও ভোট দেওয়া হয়েছে। যার প্রমাণও ইসিতে দাখিল করা হয়েছে।
অভিযোগে আরও বলা হয়, বিভিন্ন কেন্দ্রে অনিয়মের বিষয়ে প্রিসাইডিং অফিসারদের অবগত করলেও তাদের সহযোগিতা পাওয়া যায়নি। রিটার্নিং অফিসার, সহকারী রিটার্নিং অফিসারদের বিষয়টি সঙ্গে সঙ্গে জানানোর পরেও প্রতিকার মেলেনি। নির্বাচন কমিশনের সচিবকে সরাসরি মুঠোফোনে বার্তা পাঠিয়েও কোনো ফল হয়নি। জালভোট পড়ার বিষয়ে একাধিক কেন্দ্রে সংশ্লিষ্ট প্রিসাইডিং অফিসারদের ঈগল মার্কার এজেন্ট ও কর্মী-সমর্থকেরা জানালে তারা তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণ না করে রহস্যজনক আচরণ করেন।
অভিযোগে আরও উল্লেখ করা হয়, ঈগল মার্কার এজেন্টদের ভোটগ্রহণ শুরুর এক ঘণ্টা পর কেন্দ্রে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়। আবার বিকেল ৪টায় ভোট শেষ হলে একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের এজেন্টদের ভোট গণনার কক্ষে রেখে ঈগল মার্কার এজেন্টদের ওই কক্ষ থেকে বের করে দেওয়া হয়। এর আগেই ভোটের মনগড়া ফলাফল লেখা কাগজে জোর করে ঈগল প্রতীকের এজেন্টদের স্বাক্ষর রাখা হয়। একপর্যায়ে ভোট গণনার কক্ষ থেকে ওই বিশেষ প্রার্থীর (নৌকা) এজেন্ট ছাড়া অন্য প্রার্থীর এজেন্টদেরও বের করে দেওয়া হয়।
অভিযোগে আরিফুর রহমান দোলন আরও উল্লেখ করেন, ফরিদপুর-১ আসনের বোয়ালমারী ও মধুখালী উপজেলার বিভিন্ন কেন্দ্রে সকাল থেকে ভোট কারচুপির উদ্দেশে একটি রাজনৈতিক দলের প্রার্থীর সমর্থকেরা অবস্থান নেয়। কেন্দ্র এলাকায় তারা ঈগল মার্কার কর্মীদের মারধর ও ভয়ভীতি দেখিয়ে কেন্দ্র থেকে জোরপূর্বক তাড়িয়ে দেয়। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে রাজনৈতিক দলের ওই প্রার্থীর লোকজন প্রিসাইডিং অফিসারসহ নির্বাচনে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগসাজশে অনেকগুলো কেন্দ্রে অবৈধভাবে প্রবেশ করে ব্যালট পেপারে ওই প্রার্থীর প্রতীকে (নৌকা) সিল মারে।
অভিযোগে দোলন আরও বলেন, ভোট শেষে রাতে ফলাফল ঘোষণার সময় ফরিদপুর জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা কামরুল আহসান তালুকদার নৌকা প্রতীকের প্রার্থীর প্রাপ্ত ভোট না বলে সরাসরি ওই প্রার্থীকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করেন। সেসময় বিষয়টি জানতে চাইলে সেই মুহূর্তে প্রাপ্ত ভোটের সংখ্যা নেই বলে জানানো হয়। প্রাপ্ত ভোটের সংখ্যা যদি সংশ্লিষ্ট নির্বাচন কর্মকর্তাদের কাছে না থাকে তাহলে ওই বিশেষ প্রার্থীকে বিজয়ী ঘোষণা করা হলো কিসের ভিত্তিতে এ প্রশ্ন রাখেন দোলন। বলেন, ‘এতে বোঝা যায় নৌকার প্রার্থী দ্বারা তিনি প্রভাবিত।’
এমনকি ভোটের একদিন পর ৮ জানুয়ারি রাত ৮টায় জেলা প্রশাসক স্বাক্ষরিত আনুষ্ঠানিক ফলাফল প্রকাশ করা হয়। ভোটের ফলাফলে কারচুপি করতেই এসব নাটকীয়তার আশ্রয় নেওয়া হয় বলে অভিযোগ আলোচিত এমপি প্রার্থী দোলনের।
নির্বাচনী নানা অনিয়ম এবং বিজয়ী নৌকা প্রার্থীর পক্ষে জালভোট পড়ার কারণে নির্বাচনে ভোটের সঠিক ফলাফল না পাওয়ার অভিযোগ করেন স্বতন্ত্র প্রার্থী দোলন। যে কারণে তিনি ফরিদপুর-১ আসনের ভোট পুনরায় গণনা এবং অনিয়ম হওয়া কেন্দ্রগুলোর ফলাফল বাতিল করে পুনরায় নির্বাচন দাবি করেছেন।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর তাঁদের অভ্যর্থনা জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, এবং আইওএমের কর্মকর্তারা। এ সময় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক মোস্তফা জামিল খান ফেরত আসা বাংলাদেশিদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাঁদের অবস্থা সম্পর্কে খোঁজখবর নেন।
৬ ঘণ্টা আগেজাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল, সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি ভোট গ্রহণ, প্রবাসীদের ভোট দেওয়ার সুযোগসহ বিভিন্ন সুপারিশ করেছেন সংবাদপত্রের সম্পাদকেরা। গতকাল বৃহস্পতিবার নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে নিজেদের মতামত তুলে ধরেন তাঁরা।
৬ ঘণ্টা আগেপরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে জন-আকাঙ্ক্ষা পূরণে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠান এখন সময়ের দাবি। বিএনপিসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের চাওয়া দ্রুত নির্বাচন। এ অবস্থায় নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনকে ‘ইতিবাচক’ হিসেবে দেখছেন দলগুলোর নেতারা। তাঁরা বলেছেন, নির্বাচন অনুষ্ঠানে কার্যকর পদক্ষেপ নিয়
৬ ঘণ্টা আগেনির্বাচন কমিশনে আড়াই মাসের শূন্যতা কাটল অবশেষে। গতকাল বৃহস্পতিবার অবসরপ্রাপ্ত সচিব এ এম এম নাসির উদ্দীনের নেতৃত্বে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এবং চারজন নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
৭ ঘণ্টা আগে