নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ বলেছেন, নির্বাচন কমিশন সচিবালয় এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের মতো বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠার পূর্ণাঙ্গ প্রস্তাব তৈরি করে শিগগিরই আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে। পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠার পর বিচার বিভাগে গুণগত পরিবর্তন আনতে বিচারকদের যোগ্যতার ভিত্তিতে পদায়ন নিশ্চিত করা এবং পদায়ন ও পদোন্নতির ক্ষেত্রে যথাযথ নীতিমালা প্রণয়ন করা হবে।
গতকাল শনিবার অধস্তন আদালতের বিচারকদের উদ্দেশে দেওয়া অভিভাষণে উপরিউক্ত কথাগুলো বলেন প্রধান বিচারপতি। সুপ্রিম কোর্টের মূল ভবনের ইনার গার্ডেনে এই অভিভাষণের আয়োজন করা হয়। এ সময় আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল, সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের বিচারপতি, অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান, বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের চেয়ারম্যান, আপিল বিভাগের সাবেক বিচারপতি শাহ আবু নাঈম মোমিনুর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানের শুরুতে জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে শহীদদের স্মরণে দাঁড়িয়ে ১ মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ অভিভাষণে বলেন, ‘বিচার বিভাগকে নির্বাহী বিভাগ ও আইনসভা থেকে পৃথক ও স্বাধীন করা সবচেয়ে জরুরি। পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠা করা হবে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিশ্চিতকল্পে প্রয়োজনীয় সংস্কারের প্রথম ধাপ।’
প্রধান বিচারপতি জানান, বিচার বিভাগীয় সচিবালয় প্রতিষ্ঠার পর তার অন্যতম কাজ হবে যোগ্যতার ভিত্তিতে বিচারকদের পদায়ন নিশ্চিত করা। কোনো নীতিমালা না থাকার কারণে পদায়ন ও পদোন্নতির ক্ষেত্রে অনেক সময়ই বিচারকেরা বৈষম্যের শিকার হয়েছেন বলে তিনি দ্রুত যথোপযুক্ত নীতিমালা প্রণয়নের আশ্বাস দেন।
উচ্চ আদালতে বিচারপতি নিয়োগের বিষয়ে প্রধান বিচারপতি বলেন, সুপ্রিম কোর্টে বিচারক নিয়োগের ক্ষেত্রেও সুনির্দিষ্ট আইন প্রণয়ন করতে হবে।
আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল উচ্চ আদালতের বিচারপতিদের উদ্দেশে বলেন, ‘আপনারা বর্তমান প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের আর্জি গ্রহণ করতে বিব্রতবোধ করেছিলেন। কেন করেছিলেন? এটা সাংবিধানিক দায়িত্ব না? আপনি শুনে রিজেক্ট করে দেন, সমস্যা নেই। আপনি শুনবেনই না? আপনাদের সুনাম কিছু বিচারপতির কারণে ক্ষুণ্ন হয়েছে।’
রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা মো. আসাদুজ্জামান বলেন, ‘আমি প্রত্যাশা করি নতুন সরকারের অন্যতম প্রতিশ্রুতি হবে স্বাধীন-সার্বভৌম বিচারব্যবস্থা।’
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল আজিজ আহমদ ভূঞা।
প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ বলেছেন, নির্বাচন কমিশন সচিবালয় এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের মতো বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠার পূর্ণাঙ্গ প্রস্তাব তৈরি করে শিগগিরই আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে। পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠার পর বিচার বিভাগে গুণগত পরিবর্তন আনতে বিচারকদের যোগ্যতার ভিত্তিতে পদায়ন নিশ্চিত করা এবং পদায়ন ও পদোন্নতির ক্ষেত্রে যথাযথ নীতিমালা প্রণয়ন করা হবে।
গতকাল শনিবার অধস্তন আদালতের বিচারকদের উদ্দেশে দেওয়া অভিভাষণে উপরিউক্ত কথাগুলো বলেন প্রধান বিচারপতি। সুপ্রিম কোর্টের মূল ভবনের ইনার গার্ডেনে এই অভিভাষণের আয়োজন করা হয়। এ সময় আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল, সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের বিচারপতি, অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান, বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের চেয়ারম্যান, আপিল বিভাগের সাবেক বিচারপতি শাহ আবু নাঈম মোমিনুর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানের শুরুতে জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে শহীদদের স্মরণে দাঁড়িয়ে ১ মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ অভিভাষণে বলেন, ‘বিচার বিভাগকে নির্বাহী বিভাগ ও আইনসভা থেকে পৃথক ও স্বাধীন করা সবচেয়ে জরুরি। পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠা করা হবে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিশ্চিতকল্পে প্রয়োজনীয় সংস্কারের প্রথম ধাপ।’
প্রধান বিচারপতি জানান, বিচার বিভাগীয় সচিবালয় প্রতিষ্ঠার পর তার অন্যতম কাজ হবে যোগ্যতার ভিত্তিতে বিচারকদের পদায়ন নিশ্চিত করা। কোনো নীতিমালা না থাকার কারণে পদায়ন ও পদোন্নতির ক্ষেত্রে অনেক সময়ই বিচারকেরা বৈষম্যের শিকার হয়েছেন বলে তিনি দ্রুত যথোপযুক্ত নীতিমালা প্রণয়নের আশ্বাস দেন।
উচ্চ আদালতে বিচারপতি নিয়োগের বিষয়ে প্রধান বিচারপতি বলেন, সুপ্রিম কোর্টে বিচারক নিয়োগের ক্ষেত্রেও সুনির্দিষ্ট আইন প্রণয়ন করতে হবে।
আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল উচ্চ আদালতের বিচারপতিদের উদ্দেশে বলেন, ‘আপনারা বর্তমান প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের আর্জি গ্রহণ করতে বিব্রতবোধ করেছিলেন। কেন করেছিলেন? এটা সাংবিধানিক দায়িত্ব না? আপনি শুনে রিজেক্ট করে দেন, সমস্যা নেই। আপনি শুনবেনই না? আপনাদের সুনাম কিছু বিচারপতির কারণে ক্ষুণ্ন হয়েছে।’
রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা মো. আসাদুজ্জামান বলেন, ‘আমি প্রত্যাশা করি নতুন সরকারের অন্যতম প্রতিশ্রুতি হবে স্বাধীন-সার্বভৌম বিচারব্যবস্থা।’
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল আজিজ আহমদ ভূঞা।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর তাঁদের অভ্যর্থনা জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, এবং আইওএমের কর্মকর্তারা। এ সময় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক মোস্তফা জামিল খান ফেরত আসা বাংলাদেশিদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাঁদের অবস্থা সম্পর্কে খোঁজখবর নেন।
৫ ঘণ্টা আগেজাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল, সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি ভোট গ্রহণ, প্রবাসীদের ভোট দেওয়ার সুযোগসহ বিভিন্ন সুপারিশ করেছেন সংবাদপত্রের সম্পাদকেরা। গতকাল বৃহস্পতিবার নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে নিজেদের মতামত তুলে ধরেন তাঁরা।
৬ ঘণ্টা আগেপরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে জন-আকাঙ্ক্ষা পূরণে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠান এখন সময়ের দাবি। বিএনপিসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের চাওয়া দ্রুত নির্বাচন। এ অবস্থায় নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনকে ‘ইতিবাচক’ হিসেবে দেখছেন দলগুলোর নেতারা। তাঁরা বলেছেন, নির্বাচন অনুষ্ঠানে কার্যকর পদক্ষেপ নিয়
৬ ঘণ্টা আগেনির্বাচন কমিশনে আড়াই মাসের শূন্যতা কাটল অবশেষে। গতকাল বৃহস্পতিবার অবসরপ্রাপ্ত সচিব এ এম এম নাসির উদ্দীনের নেতৃত্বে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এবং চারজন নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
৬ ঘণ্টা আগে