ঢাবি প্রতিনিধি
অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা থেকে ফ্যাসিবাদের দোসরদের অপসারণের দাবি জানিয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। আজ সোমবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে এ দাবি জানায় প্ল্যাটফর্মটির।
এর আগে একই দাবিতে ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীবৃন্দ’ ব্যানারে বিক্ষোভ সমাবেশ করেন একদল শিক্ষার্থী। বিক্ষোভে শিক্ষার্থীরা জানান, উপদেষ্টা নিয়োগের ক্ষেত্রে আওয়ামী লীগের দোসরদের দেওয়া হচ্ছে।
চট্টগ্রাম অঞ্চল ও এনজিওবাদী লোকদের উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ দিয়ে বৈষম্য করা হচ্ছে। অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা নিয়োগ কোন ক্যাটাগরিতে হয় জানতে চান শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষার্থীরা আরও বলেন, ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে যাদের সমর্থন ছিল না, তারা কীভাবে জায়গা পেয়েছে। জুলাই-আগস্টে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনাকে সমর্থন দিতে গণভবনে ছিল, তারা কেমনে নিয়োগ পায়! নতুন শপথ নেওয়া ব্যবসায়ী সেখ বশির উদ্দিন, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব মোস্তফা সরওয়ার ফারুকীকে দ্রুত অপসারণ করতে হবে।
মানববন্ধনে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘আপনারা (সরকার) শিক্ষার্থী, নাগরিক, শ্রমিক-জনতার সঙ্গে মশকরা বন্ধ করেন। আপনারা বিপদে পড়বেন। শিক্ষার্থীরা তাজা রক্ত দিয়ে অভ্যুত্থান করেছেন। তাঁদের সঙ্গে আলোচনা না করে এই নিয়োগ দিয়েছেন। যারা ফ্যাসিবাদের নুন খেয়েছে, আমরা কোনো ফর্মেটেই তাদের পুনর্বাসন দেখতে চাই না।
‘উপদেষ্টা হিসেবে যাদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে, ফ্যাসিস্টদের বিরুদ্ধে তাদের লড়াইয়ের ইতিহাস আমরা জানতে চাই। সমঝোতার ভিত্তিতে যদি তাদের নিয়োগ দেওয়া হয়, তাহলে আপনারা ছাত্র-জনতার সঙ্গে প্রতারণা করছেন।’
সদস্যসচিব আরিফ সোহেল বলেন, ‘আমাদের অবহিত না করে গতকাল ফ্যাসিবাদের দোসরদের উপদেষ্টা নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এভাবে যদি চলতে থাকে, আমরা নতুন সরকার গঠন করতে বেশি সময় লাগবে না। ’২৪-এর গণ-অভ্যুত্থান রক্ষা করতে আমরা রক্ত দিয়ে মাঠে থাকব। এ বিপ্লব আমরা নষ্ট করতে দেব না, নষ্ট হতে দেব না।’
মানববন্ধনে আরও বক্তব্য দেন সমন্বয়ক আব্দুল কাদের, কানিজ ফাতেমা, রাফিদ হাসান সাফওয়ান, রিফাদ রশীদ, তরিকুল ইসলাম, হাসিব আল ইসলাম প্রমুখ।
অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা থেকে ফ্যাসিবাদের দোসরদের অপসারণের দাবি জানিয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। আজ সোমবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে এ দাবি জানায় প্ল্যাটফর্মটির।
এর আগে একই দাবিতে ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীবৃন্দ’ ব্যানারে বিক্ষোভ সমাবেশ করেন একদল শিক্ষার্থী। বিক্ষোভে শিক্ষার্থীরা জানান, উপদেষ্টা নিয়োগের ক্ষেত্রে আওয়ামী লীগের দোসরদের দেওয়া হচ্ছে।
চট্টগ্রাম অঞ্চল ও এনজিওবাদী লোকদের উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ দিয়ে বৈষম্য করা হচ্ছে। অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা নিয়োগ কোন ক্যাটাগরিতে হয় জানতে চান শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষার্থীরা আরও বলেন, ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে যাদের সমর্থন ছিল না, তারা কীভাবে জায়গা পেয়েছে। জুলাই-আগস্টে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনাকে সমর্থন দিতে গণভবনে ছিল, তারা কেমনে নিয়োগ পায়! নতুন শপথ নেওয়া ব্যবসায়ী সেখ বশির উদ্দিন, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব মোস্তফা সরওয়ার ফারুকীকে দ্রুত অপসারণ করতে হবে।
মানববন্ধনে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘আপনারা (সরকার) শিক্ষার্থী, নাগরিক, শ্রমিক-জনতার সঙ্গে মশকরা বন্ধ করেন। আপনারা বিপদে পড়বেন। শিক্ষার্থীরা তাজা রক্ত দিয়ে অভ্যুত্থান করেছেন। তাঁদের সঙ্গে আলোচনা না করে এই নিয়োগ দিয়েছেন। যারা ফ্যাসিবাদের নুন খেয়েছে, আমরা কোনো ফর্মেটেই তাদের পুনর্বাসন দেখতে চাই না।
‘উপদেষ্টা হিসেবে যাদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে, ফ্যাসিস্টদের বিরুদ্ধে তাদের লড়াইয়ের ইতিহাস আমরা জানতে চাই। সমঝোতার ভিত্তিতে যদি তাদের নিয়োগ দেওয়া হয়, তাহলে আপনারা ছাত্র-জনতার সঙ্গে প্রতারণা করছেন।’
সদস্যসচিব আরিফ সোহেল বলেন, ‘আমাদের অবহিত না করে গতকাল ফ্যাসিবাদের দোসরদের উপদেষ্টা নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এভাবে যদি চলতে থাকে, আমরা নতুন সরকার গঠন করতে বেশি সময় লাগবে না। ’২৪-এর গণ-অভ্যুত্থান রক্ষা করতে আমরা রক্ত দিয়ে মাঠে থাকব। এ বিপ্লব আমরা নষ্ট করতে দেব না, নষ্ট হতে দেব না।’
মানববন্ধনে আরও বক্তব্য দেন সমন্বয়ক আব্দুল কাদের, কানিজ ফাতেমা, রাফিদ হাসান সাফওয়ান, রিফাদ রশীদ, তরিকুল ইসলাম, হাসিব আল ইসলাম প্রমুখ।
ডাক টেলিযোগাযোগ এবং তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম বলেছেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকার যে গণহত্যা চালিয়েছে, তা এক কথায় কল্পনাতীত। বাংলাদেশের প্রত্যেকটি মানুষ চায় এ গণহত্যার বিচার হোক। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার স্বচ্ছতা এবং নিরপেক্ষতার মাধ্যমে এই গণহত্যার বিচার করতে প্রতিশ্
১ ঘণ্টা আগেরোহিঙ্গা সংকট নিয়ে আগামী বছরের (২০২৫ সাল) সেপ্টেম্বর-অক্টোবরের দিকে বড় আন্তর্জাতিক সম্মেলন আয়োজনের পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম
২ ঘণ্টা আগেদুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান হিসেবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সচিব মোহাম্মদ আবদুল মোমেনকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে মিঞা মোহাম্মদ আলী আকবর আজিজী এবং ব্রিগেডিয়ার জেনারেল
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতনের বিবরণ তুলে ধরে ভারতীয় গণমাধ্যম এবিপি আনন্দকে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন ফরিদপুরের এক যুবক। বাংলাদেশে হিন্দুরা অবর্ণনীয় নির্যাতনের শিকার হচ্ছে বলে উল্লেখ করেন ওই যুবক। তবে তাঁর পরিবারের দাবি, সীমান্ত দিয়ে ওপারে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পাসপোর্ট আটকিয়ে সাক্ষাৎকারটি নেয় ভারতীয় ওই গণমাধ
৩ ঘণ্টা আগে