নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অফিসমুখী মানুষের কারণে সৃষ্ট যানজট এড়াতে চলতি বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা সকাল ১০টার পরিবর্তে ১১টায় শুরু হবে।
সচিবালয়ে আজ সোমবার এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা উপলক্ষে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সভা শেষে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি।
লিখিত বক্তব্যে শিক্ষামন্ত্রী জানান, চলতি বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার সময় ৩ ঘণ্টা থেকে কমিয়ে ২ ঘণ্টা করা হয়েছে। এর মধ্যে এমসিকিউ ২০ মিনিট এবং সিকিউ ১ ঘণ্টা ৪০ মিনিট। ফলে পরীক্ষা শেষ হবে দুপুর ১টায়।
এ ছাড়া পরীক্ষা উপলক্ষে ১২ সেপ্টেম্বর থেকে আগামী ২ অক্টোবর পর্যন্ত দেশের সব কোচিং সেন্টার বন্ধ থাকবে বলে ঘোষণা দেন শিক্ষামন্ত্রী।
শিক্ষামন্ত্রী আরও বলে, ‘পরীক্ষা শেষ হওয়ার ৬০ দিনের মধ্যে ফলাফল প্রকাশিত হবে। সাধারণ শিক্ষা বোর্ডসমূহে তত্ত্বীয় পরীক্ষা ১৫ সেপ্টেম্বর হতে ১ অক্টোবর এবং ব্যবহারিক পরীক্ষা ১০ অক্টোবর শুরু হয়ে ১৫ অক্টোবর শেষ হবে। মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড তত্ত্বীয় পরীক্ষা ১৫ সেপ্টেম্বর হতে ৩ অক্টোবর এবং ব্যবহারিক পরীক্ষা ১০ অক্টোবর শুরু হয়ে ১৫ অক্টোবর শেষ হবে। কারিগরি শিক্ষা বোর্ড তত্ত্বীয় পরীক্ষা ১৫ সেপ্টেম্বর হতে ০১ অক্টোবর এবং ব্যবহারিক পরীক্ষা ১১ অক্টোবর শুরু হয়ে ১৮ অক্টোবর শেষ হবে।’
মানতে হবে যেসব নির্দেশনা
সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘পরীক্ষা শুরুর কমপক্ষে ৩০ মিনিট পূর্বে পরীক্ষার্থীকে অবশ্যই পরীক্ষার হলে প্রবেশ করতে হবে। অনিবার্য কারণে কোনো পরীক্ষার্থীকে এর পরে প্রবেশ করতে দিলে তাদের নাম, রোল নম্বর, প্রবেশের সময়, বিলম্ব হওয়ার কারণ ইত্যাদি একটি রেজিস্ট্রারে লিপিবদ্ধ করে ওই দিনই সংশ্লিষ্ট শিক্ষা বোর্ডে প্রতিবেদন দিতে হবে।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘পরীক্ষা শুরুর ২৫ মিনিটি পূর্বে এসএমএসের মাধ্যমে সংশ্লিষ্টদের নিকট প্রশ্নপত্রের সেট কোড জানিয়ে দেওয়া হবে। কেন্দ্র সচিব ব্যতীত অন্য কেউ মোবাইল ফোন/ইলেকট্রনিক ডিভাইস নিয়ে কেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারবেন না। শুধু কেন্দ্র সচিব মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে পারবেন (তবে ছবি তোলা যায় না এমন ফোন)। পরীক্ষা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ ব্যতীত অন্য কেউই কেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারবে না।’
বিশেষ ব্যবস্থা
শিক্ষামন্ত্রী আরও বলেন, ‘দৃষ্টি প্রতিবন্ধী, সেরিব্রাল পালসিজনিত প্রতিবন্ধী এবং যাদের হাত নেই এমন প্রতিবন্ধী পরীক্ষার্থী স্ক্রাইব (শ্রুতি লেখক) সঙ্গে নিয়ে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবে। এ ধরনের পরীক্ষার্থীদের এবং শ্রবণ প্রতিবন্ধী পরীক্ষার্থীদের জন্য অতিরিক্ত ১৫ মিনিট সময় বৃদ্ধি করা হয়েছে।’
প্রতিবন্ধী (অটিস্টিক, ডাউন সিনড্রোম, সেরিয়াল পালসি) পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত ২০ মিনিট সময় বৃদ্ধিসহ শিক্ষক/অভিভাবক/সাহায্যকারীর বিশেষ সহায়তায় পরীক্ষা প্রদানের সুযোগ দেওয়া হয়েছে।
চলতি বছরের এসএসসি ও সমমানের লিখিত পরীক্ষা গত ১৯ জুন শুরু হয়ে গত ৬ জুলাই শেষ করার কথা ছিল। কিন্তু জুনের মাঝামাঝি সময়ে প্রবল বর্ষণ আর উজানের ঢলে সিলেট অঞ্চল এবং উত্তরের কয়েকটি জেলায় ব্যাপক বন্যা দেখা দিলে সরকার ১৭ জুন পরীক্ষা স্থগিতের ঘোষণা দেয়।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, এবারের এসএসসি ও দাখিল (সমমান) পরীক্ষায় ২০ লাখ ২১ হাজার ৮৬৮ জন শিক্ষার্থীর অংশ নেওয়ার কথা।
কোন বোর্ডে কত পরীক্ষার্থী
এ বছর এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় বসবে সারা দেশের ২৯ হাজার ৫৯১টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ২০ লাখ ২১ হাজার ৮৬৮ জন শিক্ষার্থী। গত বছরের তুলনায় এ বছর ৫৫৬টি বেশি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী পরীক্ষায় বসবে। তাদের মধ্যে ছাত্র ১০ লাখ নয় হাজার ৫১১ জন আর ছাত্রী ১০ লাখ ১২ হাজার ৩৫৭ জন।
এর মধ্যে নয়টি সাধারণ শিক্ষাবোর্ড থেকে ১৭ হাজার ৬৮০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ১৫ লাখ ৯৯ হাজার ৭১১ জন শিক্ষার্থী এসএসসি পরীক্ষা দেবে।
দাখিলে অংশগ্রহণ করবে নয় হাজার ৯৩টি প্রতিষ্ঠানের দুই লাখ ৬৮ হাজার ৪৯৫ জন শিক্ষার্থী। এসএসসি ভোকেশনালে পরীক্ষায় বসবে ৮২৮টি প্রতিষ্ঠানের এক লাখ ৫৩ হাজার ৬৬২ জন শিক্ষার্থী। এ বছর মোট পরীক্ষা কেন্দ্রের সংখ্যা তিন হাজার ৭৯০ টি। যা গতবারের তুলনায় ১১১টি বেশি।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, এ বছর দেশের নয়টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের মধ্যে ঢাকা বোর্ড থেকে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবে তিন লাখ ৯৪ হাজার ৯৯৮ জন শিক্ষার্থী, রাজশাহী বোর্ড থেকে এক লাখ ৯৬ হাজার ৬০০ জন শিক্ষার্থী, কুমিল্লা বোর্ড থেকে এক লাখ ৮৮ হাজার ৭১৪ জন শিক্ষার্থী, যশোর বোর্ড থেকে এক লাখ ৭০ হাজার ৩৭৭ জন শিক্ষার্থী, চট্টগ্রাম বোর্ড থেকে এক লাখ ৪৯ হাজার ৭১০ জন শিক্ষার্থী, বরিশাল বোর্ড থেকে ৯৫ হাজার ৯৭৬ জন শিক্ষার্থী, সিলেট বোর্ড থেকে এক লাখ ১৬ হাজার ৪২৭ জন শিক্ষার্থী, দিনাজপুর বোর্ড থেকে এক লাখ ৭৩ হাজার ৯৬১ জন শিক্ষার্থী আর ময়মনসিংহ বোর্ড থেকে এক লাখ ১২ হাজার ৯৪৮ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবে।
এই নয়টি সাধারণ শিক্ষাবোর্ডের ১৫ লাখ ৯৯ হাজার ৭১১ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে বিজ্ঞান বিভাগের পাঁচ লাখ আট হাজার ২৩৬ জন, মানবিক বিভাগের সাত লাখ ৯০ হাজার ৯১ জন আর ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের তিন লাখ এক হাজার ৩৮৪ জন।
বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, গত বছরের তুলনায় এবছর বিজ্ঞান বিভাগে পরীক্ষার্থী বেড়েছে এক হাজার ৪০৫ জন। গত বছর এই বিভাগে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল পাঁচ লাখ ছয় হাজার ৮৩১ জন।
এছাড়াও বিদেশের আটটি কেন্দ্র থেকে পরীক্ষায় বসবে ৩৬৭ জন শিক্ষার্থী। এদের মধ্যে জেদ্দা থেকে ৭০ জন, রিয়াদ থেকে ৪৮ জন, ত্রিপোলি থেকে চারজন, দোহা থেকে ৬৮ জন, আবুধাবি থেকে ৫৯ জন, দুবাই থেকে ৩১ জন, বাহরাইন থেকে ৫৩ জন, ওমানের সাহাম থেকে ৩৪ জন।
অফিসমুখী মানুষের কারণে সৃষ্ট যানজট এড়াতে চলতি বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা সকাল ১০টার পরিবর্তে ১১টায় শুরু হবে।
সচিবালয়ে আজ সোমবার এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা উপলক্ষে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সভা শেষে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি।
লিখিত বক্তব্যে শিক্ষামন্ত্রী জানান, চলতি বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার সময় ৩ ঘণ্টা থেকে কমিয়ে ২ ঘণ্টা করা হয়েছে। এর মধ্যে এমসিকিউ ২০ মিনিট এবং সিকিউ ১ ঘণ্টা ৪০ মিনিট। ফলে পরীক্ষা শেষ হবে দুপুর ১টায়।
এ ছাড়া পরীক্ষা উপলক্ষে ১২ সেপ্টেম্বর থেকে আগামী ২ অক্টোবর পর্যন্ত দেশের সব কোচিং সেন্টার বন্ধ থাকবে বলে ঘোষণা দেন শিক্ষামন্ত্রী।
শিক্ষামন্ত্রী আরও বলে, ‘পরীক্ষা শেষ হওয়ার ৬০ দিনের মধ্যে ফলাফল প্রকাশিত হবে। সাধারণ শিক্ষা বোর্ডসমূহে তত্ত্বীয় পরীক্ষা ১৫ সেপ্টেম্বর হতে ১ অক্টোবর এবং ব্যবহারিক পরীক্ষা ১০ অক্টোবর শুরু হয়ে ১৫ অক্টোবর শেষ হবে। মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড তত্ত্বীয় পরীক্ষা ১৫ সেপ্টেম্বর হতে ৩ অক্টোবর এবং ব্যবহারিক পরীক্ষা ১০ অক্টোবর শুরু হয়ে ১৫ অক্টোবর শেষ হবে। কারিগরি শিক্ষা বোর্ড তত্ত্বীয় পরীক্ষা ১৫ সেপ্টেম্বর হতে ০১ অক্টোবর এবং ব্যবহারিক পরীক্ষা ১১ অক্টোবর শুরু হয়ে ১৮ অক্টোবর শেষ হবে।’
মানতে হবে যেসব নির্দেশনা
সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘পরীক্ষা শুরুর কমপক্ষে ৩০ মিনিট পূর্বে পরীক্ষার্থীকে অবশ্যই পরীক্ষার হলে প্রবেশ করতে হবে। অনিবার্য কারণে কোনো পরীক্ষার্থীকে এর পরে প্রবেশ করতে দিলে তাদের নাম, রোল নম্বর, প্রবেশের সময়, বিলম্ব হওয়ার কারণ ইত্যাদি একটি রেজিস্ট্রারে লিপিবদ্ধ করে ওই দিনই সংশ্লিষ্ট শিক্ষা বোর্ডে প্রতিবেদন দিতে হবে।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘পরীক্ষা শুরুর ২৫ মিনিটি পূর্বে এসএমএসের মাধ্যমে সংশ্লিষ্টদের নিকট প্রশ্নপত্রের সেট কোড জানিয়ে দেওয়া হবে। কেন্দ্র সচিব ব্যতীত অন্য কেউ মোবাইল ফোন/ইলেকট্রনিক ডিভাইস নিয়ে কেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারবেন না। শুধু কেন্দ্র সচিব মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে পারবেন (তবে ছবি তোলা যায় না এমন ফোন)। পরীক্ষা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ ব্যতীত অন্য কেউই কেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারবে না।’
বিশেষ ব্যবস্থা
শিক্ষামন্ত্রী আরও বলেন, ‘দৃষ্টি প্রতিবন্ধী, সেরিব্রাল পালসিজনিত প্রতিবন্ধী এবং যাদের হাত নেই এমন প্রতিবন্ধী পরীক্ষার্থী স্ক্রাইব (শ্রুতি লেখক) সঙ্গে নিয়ে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবে। এ ধরনের পরীক্ষার্থীদের এবং শ্রবণ প্রতিবন্ধী পরীক্ষার্থীদের জন্য অতিরিক্ত ১৫ মিনিট সময় বৃদ্ধি করা হয়েছে।’
প্রতিবন্ধী (অটিস্টিক, ডাউন সিনড্রোম, সেরিয়াল পালসি) পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত ২০ মিনিট সময় বৃদ্ধিসহ শিক্ষক/অভিভাবক/সাহায্যকারীর বিশেষ সহায়তায় পরীক্ষা প্রদানের সুযোগ দেওয়া হয়েছে।
চলতি বছরের এসএসসি ও সমমানের লিখিত পরীক্ষা গত ১৯ জুন শুরু হয়ে গত ৬ জুলাই শেষ করার কথা ছিল। কিন্তু জুনের মাঝামাঝি সময়ে প্রবল বর্ষণ আর উজানের ঢলে সিলেট অঞ্চল এবং উত্তরের কয়েকটি জেলায় ব্যাপক বন্যা দেখা দিলে সরকার ১৭ জুন পরীক্ষা স্থগিতের ঘোষণা দেয়।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, এবারের এসএসসি ও দাখিল (সমমান) পরীক্ষায় ২০ লাখ ২১ হাজার ৮৬৮ জন শিক্ষার্থীর অংশ নেওয়ার কথা।
কোন বোর্ডে কত পরীক্ষার্থী
এ বছর এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় বসবে সারা দেশের ২৯ হাজার ৫৯১টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ২০ লাখ ২১ হাজার ৮৬৮ জন শিক্ষার্থী। গত বছরের তুলনায় এ বছর ৫৫৬টি বেশি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী পরীক্ষায় বসবে। তাদের মধ্যে ছাত্র ১০ লাখ নয় হাজার ৫১১ জন আর ছাত্রী ১০ লাখ ১২ হাজার ৩৫৭ জন।
এর মধ্যে নয়টি সাধারণ শিক্ষাবোর্ড থেকে ১৭ হাজার ৬৮০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ১৫ লাখ ৯৯ হাজার ৭১১ জন শিক্ষার্থী এসএসসি পরীক্ষা দেবে।
দাখিলে অংশগ্রহণ করবে নয় হাজার ৯৩টি প্রতিষ্ঠানের দুই লাখ ৬৮ হাজার ৪৯৫ জন শিক্ষার্থী। এসএসসি ভোকেশনালে পরীক্ষায় বসবে ৮২৮টি প্রতিষ্ঠানের এক লাখ ৫৩ হাজার ৬৬২ জন শিক্ষার্থী। এ বছর মোট পরীক্ষা কেন্দ্রের সংখ্যা তিন হাজার ৭৯০ টি। যা গতবারের তুলনায় ১১১টি বেশি।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, এ বছর দেশের নয়টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের মধ্যে ঢাকা বোর্ড থেকে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবে তিন লাখ ৯৪ হাজার ৯৯৮ জন শিক্ষার্থী, রাজশাহী বোর্ড থেকে এক লাখ ৯৬ হাজার ৬০০ জন শিক্ষার্থী, কুমিল্লা বোর্ড থেকে এক লাখ ৮৮ হাজার ৭১৪ জন শিক্ষার্থী, যশোর বোর্ড থেকে এক লাখ ৭০ হাজার ৩৭৭ জন শিক্ষার্থী, চট্টগ্রাম বোর্ড থেকে এক লাখ ৪৯ হাজার ৭১০ জন শিক্ষার্থী, বরিশাল বোর্ড থেকে ৯৫ হাজার ৯৭৬ জন শিক্ষার্থী, সিলেট বোর্ড থেকে এক লাখ ১৬ হাজার ৪২৭ জন শিক্ষার্থী, দিনাজপুর বোর্ড থেকে এক লাখ ৭৩ হাজার ৯৬১ জন শিক্ষার্থী আর ময়মনসিংহ বোর্ড থেকে এক লাখ ১২ হাজার ৯৪৮ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবে।
এই নয়টি সাধারণ শিক্ষাবোর্ডের ১৫ লাখ ৯৯ হাজার ৭১১ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে বিজ্ঞান বিভাগের পাঁচ লাখ আট হাজার ২৩৬ জন, মানবিক বিভাগের সাত লাখ ৯০ হাজার ৯১ জন আর ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের তিন লাখ এক হাজার ৩৮৪ জন।
বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, গত বছরের তুলনায় এবছর বিজ্ঞান বিভাগে পরীক্ষার্থী বেড়েছে এক হাজার ৪০৫ জন। গত বছর এই বিভাগে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল পাঁচ লাখ ছয় হাজার ৮৩১ জন।
এছাড়াও বিদেশের আটটি কেন্দ্র থেকে পরীক্ষায় বসবে ৩৬৭ জন শিক্ষার্থী। এদের মধ্যে জেদ্দা থেকে ৭০ জন, রিয়াদ থেকে ৪৮ জন, ত্রিপোলি থেকে চারজন, দোহা থেকে ৬৮ জন, আবুধাবি থেকে ৫৯ জন, দুবাই থেকে ৩১ জন, বাহরাইন থেকে ৫৩ জন, ওমানের সাহাম থেকে ৩৪ জন।
জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন করার মত বা সুপারিশ করেছেন সংশ্লিষ্টজনেরা। তাঁদের সঙ্গে আলোচনা এবং মতামত-সুপারিশের ভিত্তিতে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন মনে করছে, নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের পরই হতে পারে স্থানীয় নির্বাচন। আবার এ নির্বাচন আলাদাভাবে না করে একসঙ্গে করা যায় কি না, সেটাও রয়
৪১ মিনিট আগেউন্নয়ন প্রকল্প শেষ হওয়ার পর প্রকল্পে ব্যবহৃত গাড়ির বেশির ভাগই সরকারি দপ্তরে জমা হয় না। প্রভাবশালীরা কৌশলে এসব গাড়ি ব্যবহার করেন। ফলে প্রকল্পের গাড়ির ব্যবহার ও জমা দেওয়ার বিষয়ে নতুন নির্দেশনা জারি করেছে সরকার।
২ ঘণ্টা আগেবিচারপতি রুহুল আমিনের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বর্তমান প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ। শোকবার্তায় তিনি মরহুমের পরিবারের প্রতি আন্তরিক সমবেদনা জানিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগেদেশে প্রতিদিন ১ হাজার ৩৪০টি অপরিণত শিশুর জন্ম হচ্ছে। সে হিসাবে ঘণ্টায় অপরিণত শিশুর জন্ম হচ্ছে ৫৬টি। দেশে অপরিণত শিশু জন্মে প্রতিরোধ কার্যক্রমে গতি নেই। এখনো বছরে সাড়ে চার লাখ অপরিণত শিশুর জন্ম হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে