নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে শুধু বাংলাদেশ নয়, সারা বিশ্বের মানুষ ভুক্তভোগী বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘মানুষের যে কষ্ট হচ্ছে, সেটা আমরা উপলব্ধি করতে পারছি। সেই কষ্ট লাঘবের জন্য আরও কী কী করা যায় তার জন্য প্রতিনিয়ত আমরা চেষ্টা করে যাচ্ছি। আমরা মানুষের কষ্টটা যে বুঝি না, তা না।’
আজ রোববার গণভবনে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদকদের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকের সূচনা বক্তব্যে এসব কথা বলেন শেখ হাসিনা।
দেশের চলমান সংকটে বিরোধীরা আন্দোলনের সুযোগ পাচ্ছে বলে জানান সরকারপ্রধান। তিনি বলেন, ‘তারা আন্দোলন করছে। সেটা করুক, আমি তো চাচ্ছি। আমি নির্দেশ দিয়েছি তারা আন্দোলন করছে, করতে দাও। খবরদার তাদের কাউকে যেন গ্রেপ্তার করা না হয়, বিরক্ত না করা হয়। তারা আন্দোলন করতে চায়, করুক। অসুবিধা কী? প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ঘেরাও করবে, আমি আসতে দেব।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা যে আন্তরিকতার সঙ্গে মানুষের জন্য কাজ করছি, সেটা দেশের মানুষ জানে ও বোঝে। হ্যাঁ নানা কথা বলবে। বিরোধী দল সুযোগ যখন পাচ্ছে, সেটা কাজে লাগাতে চেষ্টা করবে।’
বিরোধী আন্দোলনের কারণে মানুষের কষ্ট আরও বাড়বে বলে জানান শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘এটাও তাদের বোঝা উচিত।’ বিরোধী দলের আন্দোলনের সফলতা নিয়ে প্রশ্ন রেখে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আন্দোলন করে তারা কতটুকু সফল হবে সেটা জানি না। কিন্তু যেটা করছে তাতে দেশের জন্য আরও ক্ষতি হবে। আমরা সেটা সামাল দিতে পারব, সেই বিশ্বাস আমার আছে।’
যখনই বিশ্ববাজারে তেলের দাম কমবে, সরকার তাতে সমন্বয় করবে বলে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সেটা আমার নির্দেশ রয়েছে। তা করে দিচ্ছি। ফলে বিদ্যুৎ উৎপাদন ও ব্যবহার সীমিত করতে হবে। হয়তো কিছুদিন আমাদের কষ্ট করতে হবে। কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো চালু হলে বিদ্যুতের সমস্যা অনেকটা দূর হয়ে যাবে।’
নির্বাচনী ইশতেহার পূরণ করা হয়েছে বলে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা যেটা যেটা ওয়াদা দিয়েছি, সেগুলো সম্পূর্ণ করছি। করোনাভাইরাস, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ এবং নিষেধাজ্ঞা না থাকলে দেশের কোনো সমস্যা হতো না বলে জানান তিনি। বলেন, যে বিষয়গুলোতে আমরা আমদানিনির্ভর, সেখানে সমস্যা দেখা দিয়েছে। নিজ নিজ জমিতে সবাইকে উৎপাদন করার অনুরোধ করেন তিনি। বলেন, আমাদের খাবারটা যেন আমরা নিজেরাই উৎপাদন করতে পারি, বাইরের দিকে তাকায় থাকতে না হয়। সেই ব্যবস্থাটাই আমাদের নিতে হবে।’
নিষেধাজ্ঞায় আমেরিকা ও রাশিয়ার লাভ হয়েছে বলে জানান সরকারপ্রধান। তিনি বলেন, রুবলের দামও বাড়ছে, ডলারের দামও বাড়ছে। বিশ্বব্যাপী রুবল ও ডলার স্টক হয়ে গেছে। মরতেছে সব দেশের সাধারণ মানুষ। বিশেষ করে নিম্নবিত্ত ও মধ্যবিত্তদের জন্য চরম দুর্ভোগ। সব দেশের একই অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে। নিষেধাজ্ঞা, পাল্টা নিষেধাজ্ঞা ও যুদ্ধে মানুষের জীবনে সর্বনাশটা ডেকে এনেছে।
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে শুধু বাংলাদেশ নয়, সারা বিশ্বের মানুষ ভুক্তভোগী বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘মানুষের যে কষ্ট হচ্ছে, সেটা আমরা উপলব্ধি করতে পারছি। সেই কষ্ট লাঘবের জন্য আরও কী কী করা যায় তার জন্য প্রতিনিয়ত আমরা চেষ্টা করে যাচ্ছি। আমরা মানুষের কষ্টটা যে বুঝি না, তা না।’
আজ রোববার গণভবনে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদকদের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকের সূচনা বক্তব্যে এসব কথা বলেন শেখ হাসিনা।
দেশের চলমান সংকটে বিরোধীরা আন্দোলনের সুযোগ পাচ্ছে বলে জানান সরকারপ্রধান। তিনি বলেন, ‘তারা আন্দোলন করছে। সেটা করুক, আমি তো চাচ্ছি। আমি নির্দেশ দিয়েছি তারা আন্দোলন করছে, করতে দাও। খবরদার তাদের কাউকে যেন গ্রেপ্তার করা না হয়, বিরক্ত না করা হয়। তারা আন্দোলন করতে চায়, করুক। অসুবিধা কী? প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ঘেরাও করবে, আমি আসতে দেব।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা যে আন্তরিকতার সঙ্গে মানুষের জন্য কাজ করছি, সেটা দেশের মানুষ জানে ও বোঝে। হ্যাঁ নানা কথা বলবে। বিরোধী দল সুযোগ যখন পাচ্ছে, সেটা কাজে লাগাতে চেষ্টা করবে।’
বিরোধী আন্দোলনের কারণে মানুষের কষ্ট আরও বাড়বে বলে জানান শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘এটাও তাদের বোঝা উচিত।’ বিরোধী দলের আন্দোলনের সফলতা নিয়ে প্রশ্ন রেখে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আন্দোলন করে তারা কতটুকু সফল হবে সেটা জানি না। কিন্তু যেটা করছে তাতে দেশের জন্য আরও ক্ষতি হবে। আমরা সেটা সামাল দিতে পারব, সেই বিশ্বাস আমার আছে।’
যখনই বিশ্ববাজারে তেলের দাম কমবে, সরকার তাতে সমন্বয় করবে বলে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সেটা আমার নির্দেশ রয়েছে। তা করে দিচ্ছি। ফলে বিদ্যুৎ উৎপাদন ও ব্যবহার সীমিত করতে হবে। হয়তো কিছুদিন আমাদের কষ্ট করতে হবে। কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো চালু হলে বিদ্যুতের সমস্যা অনেকটা দূর হয়ে যাবে।’
নির্বাচনী ইশতেহার পূরণ করা হয়েছে বলে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা যেটা যেটা ওয়াদা দিয়েছি, সেগুলো সম্পূর্ণ করছি। করোনাভাইরাস, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ এবং নিষেধাজ্ঞা না থাকলে দেশের কোনো সমস্যা হতো না বলে জানান তিনি। বলেন, যে বিষয়গুলোতে আমরা আমদানিনির্ভর, সেখানে সমস্যা দেখা দিয়েছে। নিজ নিজ জমিতে সবাইকে উৎপাদন করার অনুরোধ করেন তিনি। বলেন, আমাদের খাবারটা যেন আমরা নিজেরাই উৎপাদন করতে পারি, বাইরের দিকে তাকায় থাকতে না হয়। সেই ব্যবস্থাটাই আমাদের নিতে হবে।’
নিষেধাজ্ঞায় আমেরিকা ও রাশিয়ার লাভ হয়েছে বলে জানান সরকারপ্রধান। তিনি বলেন, রুবলের দামও বাড়ছে, ডলারের দামও বাড়ছে। বিশ্বব্যাপী রুবল ও ডলার স্টক হয়ে গেছে। মরতেছে সব দেশের সাধারণ মানুষ। বিশেষ করে নিম্নবিত্ত ও মধ্যবিত্তদের জন্য চরম দুর্ভোগ। সব দেশের একই অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে। নিষেধাজ্ঞা, পাল্টা নিষেধাজ্ঞা ও যুদ্ধে মানুষের জীবনে সর্বনাশটা ডেকে এনেছে।
ডেঙ্গুতে এক দিনে আরও ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৮৮৬ জন। আজ শনিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।এতে বলা হয়েছে, হাসপাতালে নতুন ভর্তিদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ১৪৪ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে...
২৫ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের যে অভিন্ন নদীগুলো রয়েছে সেগুলোর পানির ন্যায্য হিস্যা বাংলাদেশকে দিতে ভারত বাধ্য। পানি না দেওয়ার কোনো যুক্তি নেই। পানির ন্যায্য হিস্যা আদায় করতে ভারতকে রাজনৈতিক, সামাজিকভাবে চাপ দিতে হবে।
১ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারের রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের মানুষদের মধ্যে বিভক্তি, কার্যকর নেতৃত্বের অভাব ও রাখাইনে নিবর্তনমূলক তৎপরতার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে না ওঠা তাঁদের প্রত্যাবাসনের ক্ষেত্রে অন্যতম বাধা। এমনটাই মনে করেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আবদুল হাফিজ।
৪ ঘণ্টা আগেসরকারি পর্যায়ে সামাজিক সুরক্ষা কার্যক্রমের বরাদ্দ করা বাজেটের খুব কমই পায় দরিদ্ররা। বিধবা ও স্বামী নিগৃহীতা নারী, বয়স্ক ব্যক্তি, প্রতিবন্ধী, চা শ্রমিক, হিজড়া, বেদে ও ক্ষুদ্র গোষ্ঠীর মানুষ যে নগদ অর্থ পায়, তার পরিমাণ খুবই সামান্য। দেখা গেছে, সামাজিক সুরক্ষা কার্যক্রমের বাজেটের অর্ধেক বা তারও বেশি সুব
৪ ঘণ্টা আগে