নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম আনার হত্যাকাণ্ডের মূল কারণ এখনো ভারত ও বাংলাদেশের পুলিশ উদ্ধার করতে পারেনি। এই হত্যার মূল পরিকল্পনাকারী হিসেবে অভিযুক্ত আকতারুজ্জাম শাহীনকে গ্রেপ্তার না করা গেলে হত্যার কারণ সম্পর্কে জানা যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের কমিশনার হাবিবুর রহমান।
আজ বুধবার ডিএমপি হেডকোয়ার্টারে আয়োজিত ‘ডাটাবেজ অ্যান্ড অ্যানালাইসিস অব রোড ক্র্যাশ (DARC) সফটওয়্যার’ প্রশিক্ষণের উদ্বোধন অনুষ্ঠান সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
হাবিবুর রহমান বলেন, ‘মাননীয় সংসদ সদস্যকে কী কারণে হত্যা করা হয়েছে, অর্থাৎ হত্যার মোটিভ কী? এটি এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ পুলিশ কিংবা ইন্ডিয়ান পুলিশ কেউই উদ্ধার করতে পারেনি। মূল কারণ, এটির যিনি ষড়যন্ত্রকারী, পরিকল্পনাকারী, তিনি এখন দেশের বাইরে রয়েছেন। তাঁকে গ্রেপ্তার করা যায়নি বিধায় এটি এখনো কিছুই উদ্ধার করা যায়নি। তাঁকে গ্রেপ্তার করলেই কেবল এই হত্যার মোটিভ জানা যাবে।’
যেহেতু মূল অভিযুক্ত আমেরিকায় পলাতক, তাদের সঙ্গে তো বাংলাদেশের বন্দিবিনিময় চুক্তি নেই। এ ক্ষেত্রে তাঁকে ফেরানোর ক্ষেত্রে কী ধরনের পদ্ধতি অবলম্বন করা হবে—এমন প্রশ্নের জবাবে কমিশনার বলেন, ‘এ ক্ষেত্রে পুলিশের পক্ষ থেকে যে ধরনের প্রচেষ্টা করা দরকার, তার সর্বোত্তম চেষ্টা করা হবে। যেহেতু তিনি (আজীম) আমাদের সংসদ সদস্য ছিলেন, সুতরাং তাঁর বিষয়টি সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে দেখা হবে। যদিও তাদের সঙ্গে (আমেরিকা) আমাদের সে ধরনের কন্টাক্ট নেই। অন্য যেকোনো মাধ্যম বা কূটনৈতিক চ্যানেলে সর্বোচ্চ চেষ্টা এ বিষয়ে করা হবে।’
এ ক্ষেত্রে ভারতের সঙ্গে বন্দিবিনিময় চুক্তিকে কাজে লাগানো হবে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে হাবিবুর রহমান বলেন, ‘আপনারা জানেন, এ ঘটনা বাংলাদেশের আইনে বিচার হতে পারে এবং ইন্ডিয়ায় ঘটনা ঘটেছে বিধায় সেখানেও বিচার হতে পারে। সুতরাং এটি আমাদের পারস্পরিক আলোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত হতে পারে।’
সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম আনার হত্যাকাণ্ডের মূল কারণ এখনো ভারত ও বাংলাদেশের পুলিশ উদ্ধার করতে পারেনি। এই হত্যার মূল পরিকল্পনাকারী হিসেবে অভিযুক্ত আকতারুজ্জাম শাহীনকে গ্রেপ্তার না করা গেলে হত্যার কারণ সম্পর্কে জানা যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের কমিশনার হাবিবুর রহমান।
আজ বুধবার ডিএমপি হেডকোয়ার্টারে আয়োজিত ‘ডাটাবেজ অ্যান্ড অ্যানালাইসিস অব রোড ক্র্যাশ (DARC) সফটওয়্যার’ প্রশিক্ষণের উদ্বোধন অনুষ্ঠান সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
হাবিবুর রহমান বলেন, ‘মাননীয় সংসদ সদস্যকে কী কারণে হত্যা করা হয়েছে, অর্থাৎ হত্যার মোটিভ কী? এটি এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ পুলিশ কিংবা ইন্ডিয়ান পুলিশ কেউই উদ্ধার করতে পারেনি। মূল কারণ, এটির যিনি ষড়যন্ত্রকারী, পরিকল্পনাকারী, তিনি এখন দেশের বাইরে রয়েছেন। তাঁকে গ্রেপ্তার করা যায়নি বিধায় এটি এখনো কিছুই উদ্ধার করা যায়নি। তাঁকে গ্রেপ্তার করলেই কেবল এই হত্যার মোটিভ জানা যাবে।’
যেহেতু মূল অভিযুক্ত আমেরিকায় পলাতক, তাদের সঙ্গে তো বাংলাদেশের বন্দিবিনিময় চুক্তি নেই। এ ক্ষেত্রে তাঁকে ফেরানোর ক্ষেত্রে কী ধরনের পদ্ধতি অবলম্বন করা হবে—এমন প্রশ্নের জবাবে কমিশনার বলেন, ‘এ ক্ষেত্রে পুলিশের পক্ষ থেকে যে ধরনের প্রচেষ্টা করা দরকার, তার সর্বোত্তম চেষ্টা করা হবে। যেহেতু তিনি (আজীম) আমাদের সংসদ সদস্য ছিলেন, সুতরাং তাঁর বিষয়টি সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে দেখা হবে। যদিও তাদের সঙ্গে (আমেরিকা) আমাদের সে ধরনের কন্টাক্ট নেই। অন্য যেকোনো মাধ্যম বা কূটনৈতিক চ্যানেলে সর্বোচ্চ চেষ্টা এ বিষয়ে করা হবে।’
এ ক্ষেত্রে ভারতের সঙ্গে বন্দিবিনিময় চুক্তিকে কাজে লাগানো হবে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে হাবিবুর রহমান বলেন, ‘আপনারা জানেন, এ ঘটনা বাংলাদেশের আইনে বিচার হতে পারে এবং ইন্ডিয়ায় ঘটনা ঘটেছে বিধায় সেখানেও বিচার হতে পারে। সুতরাং এটি আমাদের পারস্পরিক আলোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত হতে পারে।’
গত ৫ আগস্টের পর থেকে পলাতক ১৮৭ জন পুলিশ সদস্যের বেতন বন্ধ করে দিয়েছে পুলিশ সদর দপ্তর। একই সঙ্গে তাঁদের বিরুদ্ধে অন্যান্য আইনি ব্যবস্থা গ্রহণে থানায় মামলা করা হচ্ছে। এমনকি তাঁদের গ্রেপ্তারে আলাদা টিমও গঠন করেছে পুলিশ।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্যের হাউস অব লর্ডসে অনুষ্ঠিত ‘বাংলাদেশ: গণতন্ত্র ও মানবাধিকার সংকট’ সম্মেলনে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা ড. এম সাখাওয়াত হোসেন শেখ হাসিনাকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, ৫ আগস্ট দেশত্যাগ না করলে বিক্ষুব্ধ জনতার সহিংসতার শিকার হতে পারতেন হাসিনা। বিস্তারিত জানুন এই
৪ ঘণ্টা আগেদেশে বর্তমানে সরকারি চাকরিজীবীর সংখ্যা সাড়ে ১৫ লাখের মতো। তাদের সবাইকে আগামী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে সম্পদের হিসাব বিবরণী জমা দিতে হবে। তবে এরপর প্রতিবছর ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে তা জমা দিতে হবে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে গত ১ সেপ্টেম্বর এমনটাই জানানো হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগেফরিদপুরের মল্লিকপুরে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে খাগড়াছড়ি পরিবহন ও গ্রিন এক্সপ্রেস বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষের দুর্ঘটনাস্থলকে ‘ব্ল্যাক স্পট’ বা বারংবার দুর্ঘটনাপ্রবণ স্থান হিসেবে চিহ্নিত করেছে জাতীয় তদন্ত কমিটি। মৃতুফাঁদে পরিণত ওই সড়কটির কাঠামোগত ত্রুটি সারানোসহ একগুচ্ছ সুপারিশ করে জরুরি ভিত্তিতে তা বাস্তবায়নের
১৪ ঘণ্টা আগে