কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক মহলে উত্তাপ বাড়ছে। নির্বাচনকে লক্ষ্য করে যুক্তরাষ্ট্র ভিসা নীতি ঘোষণার পর চীন ও রাশিয়া বিষয়টিকে বাংলাদেশের ‘অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ’ হিসেবে অভিহিত করে আওয়ামী লীগ সরকারের পাশে দাঁড়ানোর কথা বলেছে। এ অবস্থায় যুক্তরাষ্ট্র বলছে, কোনো দেশের নির্বাচন নিয়ে কথা বলা ওই দেশের ‘অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ’ নয়।
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার গত সোমবার (১০ জুলাই) ওয়াশিংটনে নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে এক বাংলাদেশি সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে বলেছেন, নির্বাচন প্রক্রিয়া নিয়ে কথা বলাকে অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ বলে মনে করে না যুক্তরাষ্ট্র।
ম্যাথিউ মিলার বলেন, ‘আমাদের দেশের নির্বাচন প্রক্রিয়া নিয়ে অন্য কোনো দেশ যদি আমাদের সঙ্গে কথা বলে, আমরা সেটিকে অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ মনে করি না।’ তিনি বলেন, ‘মার্কিনরা এ ধরনের আলোচনাকে স্বাগত জানায়। কারণ, এটা দেশের গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করে।’
আগামী সংসদ নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হবে কি না, ভোটের দিনগুলোয় কোন সরকার ক্ষমতায় থাকবে—এসব নিয়ে বেশ কিছু দিন ধরে প্রকাশ্যে তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্র দেশগুলোর কূটনৈতিক মিশন। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঘন ঘন বৈঠক হচ্ছে।
এর মধ্যে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র এমন মন্তব্য করলেন। আর তাঁর মন্তব্যের ২৪ ঘণ্টারও কম সময়ের মধ্যে মঙ্গলবার (১১ জুলাই) ঢাকা পৌঁছেছেন একই দপ্তরের নাগরিক নিরাপত্তা, গণতন্ত্র ও মানবাধিকার বিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি উজরা জেয়া। তাঁর সঙ্গে আছেন দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি ডোনাল্ড লু।
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, উজরা জেয়ার সফরে সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনায় আসবে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন, মানবাধিকার, শ্রম সম্পর্কিত বিষয়, মানবপাচার ও রোহিঙ্গা সংকটসহ বিভিন্ন দিক।
মত প্রকাশ ও সংগঠন গড়ার স্বাধীনতা, নারীর অধিকার, প্রান্তিক ও নৃতাত্ত্বিক জনগোষ্ঠীর অধিকার সম্পর্কেও মার্কিন প্রতিনিধি দলটি অংশীজনদের সঙ্গে কথা বলবে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, পররাষ্ট্রসচিব মোমেনের সঙ্গে উজরা জেয়া বৈঠক করবেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন তিনি।
এর বাইরে রাজনীতিক, মানবাধিকার সংগঠন, গণমাধ্যম, নির্বাচনের অংশীজনদের সঙ্গে কথা বলবেন তিনি। কক্সবাজারে রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরেও যাবেন উজরা জেয়া ও তাঁর সহকর্মীরা।
মার্কিন দলটি পৌঁছানোর তিন দিন আগে থেকেই সংসদ নির্বাচন বিষয়ে ঢাকায় সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের সঙ্গে মতবিনিময় করে চলেছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রাক-পর্যবেক্ষণ মিশন।
এদিকে জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে ঢাকাসহ দেশের বড় বড় শহরে নিজ নিজ দেশের নাগরিকদের সতর্কতার সঙ্গে চলাফেরার পরামর্শ দিয়েছে ঢাকায় মার্কিন দূতাবাস ও অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশন।
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক মহলে উত্তাপ বাড়ছে। নির্বাচনকে লক্ষ্য করে যুক্তরাষ্ট্র ভিসা নীতি ঘোষণার পর চীন ও রাশিয়া বিষয়টিকে বাংলাদেশের ‘অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ’ হিসেবে অভিহিত করে আওয়ামী লীগ সরকারের পাশে দাঁড়ানোর কথা বলেছে। এ অবস্থায় যুক্তরাষ্ট্র বলছে, কোনো দেশের নির্বাচন নিয়ে কথা বলা ওই দেশের ‘অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ’ নয়।
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার গত সোমবার (১০ জুলাই) ওয়াশিংটনে নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে এক বাংলাদেশি সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে বলেছেন, নির্বাচন প্রক্রিয়া নিয়ে কথা বলাকে অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ বলে মনে করে না যুক্তরাষ্ট্র।
ম্যাথিউ মিলার বলেন, ‘আমাদের দেশের নির্বাচন প্রক্রিয়া নিয়ে অন্য কোনো দেশ যদি আমাদের সঙ্গে কথা বলে, আমরা সেটিকে অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ মনে করি না।’ তিনি বলেন, ‘মার্কিনরা এ ধরনের আলোচনাকে স্বাগত জানায়। কারণ, এটা দেশের গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করে।’
আগামী সংসদ নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হবে কি না, ভোটের দিনগুলোয় কোন সরকার ক্ষমতায় থাকবে—এসব নিয়ে বেশ কিছু দিন ধরে প্রকাশ্যে তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্র দেশগুলোর কূটনৈতিক মিশন। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঘন ঘন বৈঠক হচ্ছে।
এর মধ্যে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র এমন মন্তব্য করলেন। আর তাঁর মন্তব্যের ২৪ ঘণ্টারও কম সময়ের মধ্যে মঙ্গলবার (১১ জুলাই) ঢাকা পৌঁছেছেন একই দপ্তরের নাগরিক নিরাপত্তা, গণতন্ত্র ও মানবাধিকার বিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি উজরা জেয়া। তাঁর সঙ্গে আছেন দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি ডোনাল্ড লু।
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, উজরা জেয়ার সফরে সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনায় আসবে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন, মানবাধিকার, শ্রম সম্পর্কিত বিষয়, মানবপাচার ও রোহিঙ্গা সংকটসহ বিভিন্ন দিক।
মত প্রকাশ ও সংগঠন গড়ার স্বাধীনতা, নারীর অধিকার, প্রান্তিক ও নৃতাত্ত্বিক জনগোষ্ঠীর অধিকার সম্পর্কেও মার্কিন প্রতিনিধি দলটি অংশীজনদের সঙ্গে কথা বলবে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, পররাষ্ট্রসচিব মোমেনের সঙ্গে উজরা জেয়া বৈঠক করবেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন তিনি।
এর বাইরে রাজনীতিক, মানবাধিকার সংগঠন, গণমাধ্যম, নির্বাচনের অংশীজনদের সঙ্গে কথা বলবেন তিনি। কক্সবাজারে রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরেও যাবেন উজরা জেয়া ও তাঁর সহকর্মীরা।
মার্কিন দলটি পৌঁছানোর তিন দিন আগে থেকেই সংসদ নির্বাচন বিষয়ে ঢাকায় সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের সঙ্গে মতবিনিময় করে চলেছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রাক-পর্যবেক্ষণ মিশন।
এদিকে জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে ঢাকাসহ দেশের বড় বড় শহরে নিজ নিজ দেশের নাগরিকদের সতর্কতার সঙ্গে চলাফেরার পরামর্শ দিয়েছে ঢাকায় মার্কিন দূতাবাস ও অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশন।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন সংশোধন করে গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে। রোববার (২৪ নভেম্বর) আইন মন্ত্রণালয় থেকে এই সংক্রান্ত গেজেট প্রকাশ করা হয়
৮ ঘণ্টা আগেগণ-অভ্যুত্থানে সরকার পতনের পর দায়িত্ব নিয়ে তড়িঘড়ি করে বেশির ভাগ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক (ডিসি) নিয়োগ দিয়েছিল অন্তর্বর্তী সরকার। নতুন ডিসিদের মধ্যে অনেকের বিরুদ্ধে এখন নানা রকম অভিযোগ আসছে। এই অবস্থায় নতুন কর্মকর্তাদের মধ্য থেকে ডিসি নিয়োগের প্রক্রিয়া শুরু করতে যাচ্ছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
৮ ঘণ্টা আগেসংবিধান সংস্কারে গঠিত কমিশন চলতি নভেম্বর মাসের মধ্যে অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনা শেষ করবে বলে জানিয়েছেন কমিশনটির প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজ। তিনি বলেছেন, ‘যদি কোনো ধরনের অপ্রত্যাশিত পরিস্থিতির সৃষ্টি না হয় তাহলে নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই সুপারিশের খসড়া প্রকাশ করা সম্ভব হবে। সুপারিশ চূড়ান্ত করে সরকারের কাছে দে
৯ ঘণ্টা আগেজাপান বাংলাদেশে সাম্প্রতিক রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক পরিবর্তন নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি জানান, জাপান অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে সহায়তা করতে প্রস্তুত এবং দুই দেশের ঐতিহাসিক সম্পর্ক আরও দৃঢ় করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে