অনলাইন ডেস্ক
আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সাবেক মন্ত্রী আনিসুল হকের আয়কর নথি জব্দের আদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এই আদেশ দেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের সহকারী পরিচালক আমিনুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আনিসুল হকের বিরুদ্ধে দায়ের করা দুর্নীতি মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের উপপরিচালক মো. জাহাঙ্গীর আলম এই আবেদন করেন।
এর আগে, ১ জানুয়ারি আনিসুল হকের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন সমন্বিত জেলা কার্যালয়, ঢাকা-১–এ মামলাটি দায়ের করেন সংস্থার উপপরিচালক মো. জাহাঙ্গীর আলম। মামলাটির তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ২০ মার্চ দিন ধার্য রয়েছে। এ মামলায় গতকাল (সোমবার) আনিসুল হককে গ্রেপ্তার দেখান আদালত।
এ মামলায় আনিসুল হকের বিরুদ্ধে সরকারি কর্মচারী হিসেবে অপরাধমূলক অসদাচরণ ও ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে অসাধু উপায়ে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ১৪৬ কোটি ১৯ লাখ ৭০ হাজার ৯৬ টাকার সম্পদের মালিকানা অর্জন করার অভিযোগ করা হয়েছে।
মামলার অভিযোগে আরও বলা হয়, সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক নিজ নামে ও তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গের নামে ২৯টি ব্যাংক হিসাবে ৩৪৯ কোটি ১৫ লাখ ২১ হাজার ৫৮২ টাকা জমা ও ৩১৬ কোটি ৪৮ লাখ ৮১ হাজার ৬০৮ টাকা উত্তোলন অর্থাৎ মোট ৬৬৫ কোটি ৬৪ লাখ ৩ হাজার ১৯০ টাকা সন্দেহজনক লেনদেন করেছেন।
মানি লন্ডারিং সম্পৃক্ত অপরাধ, ‘দুর্নীতি ও ঘুষ’ সংঘটনের মাধ্যমে প্রাপ্ত অর্থ বা সম্পত্তির অবৈধ উৎস গোপন বা আড়াল করার উদ্দেশ্যে—এর রূপান্তর, স্থানান্তর ও হস্তান্তর করার দায়ে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪-এর ২৭(১) ধারা এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭-এর ৫(২) ধারাসহ মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪ (২) ও ৪(৩) ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।
আবেদনে তদন্ত কর্মকর্তা বলেন, মামলাটি সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪–এর ১৯ ধারা ও দুর্নীতি দমন কমিশন বিধিমালা ২০০৭–এর ২০ বিধি অনুযায়ী আসামি আনিসুল হকের শুরু থেকে ২০২৩-২৪ করবর্ষ পর্যন্ত আয়কর নথি জব্দপূর্বক পর্যালোচনা করা প্রয়োজন। এ কারণে আয়কর নথি জব্দ করার নির্দেশ প্রয়োজন।
উল্লেখ্য, গত ১৩ আগস্ট আটকের পর আনিসুল হক বিভিন্ন মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে পর্যায়ক্রমে রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। তিনি কারাগারে আছেন।
আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সাবেক মন্ত্রী আনিসুল হকের আয়কর নথি জব্দের আদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এই আদেশ দেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের সহকারী পরিচালক আমিনুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আনিসুল হকের বিরুদ্ধে দায়ের করা দুর্নীতি মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের উপপরিচালক মো. জাহাঙ্গীর আলম এই আবেদন করেন।
এর আগে, ১ জানুয়ারি আনিসুল হকের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন সমন্বিত জেলা কার্যালয়, ঢাকা-১–এ মামলাটি দায়ের করেন সংস্থার উপপরিচালক মো. জাহাঙ্গীর আলম। মামলাটির তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ২০ মার্চ দিন ধার্য রয়েছে। এ মামলায় গতকাল (সোমবার) আনিসুল হককে গ্রেপ্তার দেখান আদালত।
এ মামলায় আনিসুল হকের বিরুদ্ধে সরকারি কর্মচারী হিসেবে অপরাধমূলক অসদাচরণ ও ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে অসাধু উপায়ে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ১৪৬ কোটি ১৯ লাখ ৭০ হাজার ৯৬ টাকার সম্পদের মালিকানা অর্জন করার অভিযোগ করা হয়েছে।
মামলার অভিযোগে আরও বলা হয়, সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক নিজ নামে ও তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গের নামে ২৯টি ব্যাংক হিসাবে ৩৪৯ কোটি ১৫ লাখ ২১ হাজার ৫৮২ টাকা জমা ও ৩১৬ কোটি ৪৮ লাখ ৮১ হাজার ৬০৮ টাকা উত্তোলন অর্থাৎ মোট ৬৬৫ কোটি ৬৪ লাখ ৩ হাজার ১৯০ টাকা সন্দেহজনক লেনদেন করেছেন।
মানি লন্ডারিং সম্পৃক্ত অপরাধ, ‘দুর্নীতি ও ঘুষ’ সংঘটনের মাধ্যমে প্রাপ্ত অর্থ বা সম্পত্তির অবৈধ উৎস গোপন বা আড়াল করার উদ্দেশ্যে—এর রূপান্তর, স্থানান্তর ও হস্তান্তর করার দায়ে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪-এর ২৭(১) ধারা এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭-এর ৫(২) ধারাসহ মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪ (২) ও ৪(৩) ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।
আবেদনে তদন্ত কর্মকর্তা বলেন, মামলাটি সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪–এর ১৯ ধারা ও দুর্নীতি দমন কমিশন বিধিমালা ২০০৭–এর ২০ বিধি অনুযায়ী আসামি আনিসুল হকের শুরু থেকে ২০২৩-২৪ করবর্ষ পর্যন্ত আয়কর নথি জব্দপূর্বক পর্যালোচনা করা প্রয়োজন। এ কারণে আয়কর নথি জব্দ করার নির্দেশ প্রয়োজন।
উল্লেখ্য, গত ১৩ আগস্ট আটকের পর আনিসুল হক বিভিন্ন মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে পর্যায়ক্রমে রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। তিনি কারাগারে আছেন।
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মো. মাহফুজ আলম বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে। আজ মঙ্গলবার বিকেলে ঢাকার তেজগাঁওয়ে মানবাধিকার সংগঠন ‘মায়ের ডাক’-এর উদ্যোগে গুমের শিকার মানুষের স্বজনদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় উপদেষ্টা এ কথা বলেন।
৩৮ মিনিট আগেনারী বিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জমা দেওয়ার সময় পিছিয়েছে। কমিশনের কার্যক্রমের মেয়াদ বৃদ্ধি করায় এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন কমিশনের প্রধান শিরীন পারভিন হক।
১ ঘণ্টা আগেশেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগের এক লাখের বেশি নেতা-কর্মী দিল্লিতে আশ্রয় নিয়ে দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে। শেখ হাসিনা এখনো ভারতে বসে চক্রান্ত করছে। আওয়ামী লীগ দল ছিল না, তারা ছিল মাফিয়া। তাদের কোনো দিন রাজনৈতিকভাবে দাঁড়াতে দেবো না
২ ঘণ্টা আগেমার্কিন সংবাদমাধ্যম ‘দ্য নিউইয়র্ক টাইমস’–এ ‘অ্যাজ বাংলাদেশ রিইনভেন্ট ইটসেলফ, ইসলামিস্ট হার্ড–লাইনারস সি অ্যান ওপেনিং’ বা বাংলাদেশের নতুন পরিস্থিতিকে কট্টর ইসলামপন্থীরা মতাদর্শ কায়েমের সুযোগ হিসেবে দেখছে—এমন শিরোনামে নিবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে। তবে এই নিবন্ধকে বিভ্রান্তিকর ও এটি একপক্ষীয় ধারণা তৈরি করছে
৩ ঘণ্টা আগে