আজকের পত্রিকা ডেস্ক
সাগরে মাছ ধরার সময় ভারতীয় কোস্ট গার্ডের হাতে আটক বাংলাদেশি ৮০ জেলে-মাঝিমাল্লাকে দেশে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করার কথা জানিয়েছে সে দেশের পুলিশ। তাঁদের ওডিশা রাজ্যের পারাদ্বীপ থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তরের পর পরিচয় শনাক্তের কাজ শুরু হয়েছে বলে পুলিশ জানিয়েছে। ভারতীয় গণমাধ্যম ইকোনমিক টাইমস গতকাল বৃহস্পতিবার এ খবর দিয়েছে।
পারাদ্বীপের উপপুলিশ সুপার সন্তোষ কুমার জেনা বলেন, ‘আটক বাংলাদেশি জেলেদের পারাদ্বীপ থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। পরিচয় যাচাইয়ের জন্য তাদের আমাদের কাছে দেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে সেই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে। তাদের বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে।’
সন্তোষ কুমার জেনা বলেন, সাগরে মাছ ধরার জন্য প্রয়োজনীয় প্রটোকল অনুসরণ করে এবং দুই দেশের মধ্যে কূটনৈতিক সুসম্পর্ক বজায় রাখার স্বার্থে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
এর আগে গত সোমবার বেলা ১১টায় সুন্দরবনের হিরণ পয়েন্টের অদূরে ফেয়ারওয়ে বয়াসংলগ্ন এলাকা থেকে ৮০ জেলে-মাঝিমাল্লাসহ দুটি ট্রলার আটক করে ভারতীয় কোস্ট গার্ড। তাদের দাবি, বাংলাদেশি জেলেরা ভারতের জলসীমায় ঢুকে পড়েছিলেন।
তবে ভারতীয় কোস্ট গার্ডের অভিযোগ নাকচ করে দিয়ে বাংলাদেশের সামুদ্রিক মৎস্য অধিদপ্তর বলছে, মাছ ধরার ট্রলার এফভি মেঘনা-৫ বাংলাদেশের অভ্যন্তরে জলসীমার ২১ ডিগ্রি ১৩৫ থেকে ৮৯ ডিগ্রি ১৩.৫ পজিশনে ছিল। এফভি লায়লা-২ ট্রলারটিও একই পজিশনে ছিল।
বাংলাদেশের প্রতিবাদ
এদিকে বাংলাদেশের সমুদ্রসীমা থেকে জেলে, নাবিকসহ দুটি মাছ ধরার জাহাজ নিয়ে যাওয়া হয়েছে অভিযোগ করে ভারতের কাছে এর প্রতিবাদ জানিয়েছে ঢাকা। পররাষ্ট্রসচিব মো. জসীম উদ্দিন গতকাল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত প্রেস ব্রিফিংয়ে এক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা জানান। তিমুর-লেস্তের প্রেসিডেন্ট হোসে রামোস-হোর্তার বাংলাদেশ সফর উপলক্ষে ওই প্রেস ব্রিফিং ডাকা হয়।
সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানায়, সরকার একটি কূটনৈতিক পত্রের মাধ্যমে ভারতকে প্রতিবাদ জানিয়েছে।
সাগরে মাছ ধরার সময় ভারতীয় কোস্ট গার্ডের হাতে আটক বাংলাদেশি ৮০ জেলে-মাঝিমাল্লাকে দেশে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করার কথা জানিয়েছে সে দেশের পুলিশ। তাঁদের ওডিশা রাজ্যের পারাদ্বীপ থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তরের পর পরিচয় শনাক্তের কাজ শুরু হয়েছে বলে পুলিশ জানিয়েছে। ভারতীয় গণমাধ্যম ইকোনমিক টাইমস গতকাল বৃহস্পতিবার এ খবর দিয়েছে।
পারাদ্বীপের উপপুলিশ সুপার সন্তোষ কুমার জেনা বলেন, ‘আটক বাংলাদেশি জেলেদের পারাদ্বীপ থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। পরিচয় যাচাইয়ের জন্য তাদের আমাদের কাছে দেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে সেই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে। তাদের বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে।’
সন্তোষ কুমার জেনা বলেন, সাগরে মাছ ধরার জন্য প্রয়োজনীয় প্রটোকল অনুসরণ করে এবং দুই দেশের মধ্যে কূটনৈতিক সুসম্পর্ক বজায় রাখার স্বার্থে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
এর আগে গত সোমবার বেলা ১১টায় সুন্দরবনের হিরণ পয়েন্টের অদূরে ফেয়ারওয়ে বয়াসংলগ্ন এলাকা থেকে ৮০ জেলে-মাঝিমাল্লাসহ দুটি ট্রলার আটক করে ভারতীয় কোস্ট গার্ড। তাদের দাবি, বাংলাদেশি জেলেরা ভারতের জলসীমায় ঢুকে পড়েছিলেন।
তবে ভারতীয় কোস্ট গার্ডের অভিযোগ নাকচ করে দিয়ে বাংলাদেশের সামুদ্রিক মৎস্য অধিদপ্তর বলছে, মাছ ধরার ট্রলার এফভি মেঘনা-৫ বাংলাদেশের অভ্যন্তরে জলসীমার ২১ ডিগ্রি ১৩৫ থেকে ৮৯ ডিগ্রি ১৩.৫ পজিশনে ছিল। এফভি লায়লা-২ ট্রলারটিও একই পজিশনে ছিল।
বাংলাদেশের প্রতিবাদ
এদিকে বাংলাদেশের সমুদ্রসীমা থেকে জেলে, নাবিকসহ দুটি মাছ ধরার জাহাজ নিয়ে যাওয়া হয়েছে অভিযোগ করে ভারতের কাছে এর প্রতিবাদ জানিয়েছে ঢাকা। পররাষ্ট্রসচিব মো. জসীম উদ্দিন গতকাল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত প্রেস ব্রিফিংয়ে এক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা জানান। তিমুর-লেস্তের প্রেসিডেন্ট হোসে রামোস-হোর্তার বাংলাদেশ সফর উপলক্ষে ওই প্রেস ব্রিফিং ডাকা হয়।
সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানায়, সরকার একটি কূটনৈতিক পত্রের মাধ্যমে ভারতকে প্রতিবাদ জানিয়েছে।
ছাত্র-জনতার জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানে সক্রিয় পাঁচজন আন্দোলনকারী সাত দিনের মধ্যে দেশের বিভিন্ন স্থানে খুন হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে তিনজনকে একই কায়দায় কুপিয়ে হত্যা করা হয়। নিখোঁজ রয়েছেন দু-একজন। আন্দোলনে অংশ নেওয়া আরও বেশ কয়েকজনকে নিয়মিত হত্যার হুমকি দেওয়া হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেদেশে কর্মজীবী মানুষ রয়েছেন ৭ কোটির বেশি। তাঁদের অনেকেই কাজ করেন রাজধানীর পুরান ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা রাসায়নিক কারখানায়। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) শ্রম জরিপ বলছে, দেশে ৬ শতাংশ শ্রমিক কর্মক্ষেত্রে রাসায়নিক বিস্ফোরণের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করছেন। আরও ১৮ শতাংশের বেশি শ্রমিক..
২ ঘণ্টা আগেসচিবালয়ের ৭ নম্বর ভবনে গত বুধবার দিবাগত মধ্যরাতে আগুন লাগে। ভবনের দুই জায়গায় আগুনের সূত্রপাত। পুড়ে ছাই হয়েছে পাঁচটি মন্ত্রণালয়ের গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্রসহ সব। ফায়ার সার্ভিসের ২১১ জন কর্মী ও ২০টি ইউনিটের আগুন নেভাতে সময় লেগেছে প্রায় ১০ ঘণ্টা।
২ ঘণ্টা আগেবিশাল বড় এক ভবনে একসঙ্গে আগুন জ্বলছে তিন জায়গায়। আগুনও লাগল মধ্যরাতে। ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থলে উপস্থিত থাকলেও আগুন নেভাতে সময় লেগে গেল ১০-১১ ঘণ্টা। সরকারের প্রশাসনযন্ত্রের প্রাণকেন্দ্র সচিবালয়ের এই আগুন তাই যেন স্বাভাবিক ঠেকছে না কারও কাছেই। সরকারের কর্তাব্যক্তি থেকে শুরু করে রাজনৈতিক দলের নেতা ও...
২ ঘণ্টা আগে